নাম ও লোগো পরিবর্তন হতে চলেছে টুইটারের (Twitter)। এমনটাই জানিয়েছেন টুইটার কর্ণধার ইলন মাস্ক (Elon Musk)। রবিবার হঠাৎ টুইটারের নাম ও লোগো পরিবর্তনের কথা ঘোষণা করে সবাইকে চমকে দিয়েছেন তিনি। তিনি টুইট করে লিখেছেন, 'আমরা খুব শীঘ্রই টুইটারের ব্র্য়ান্ড ও সমস্ত নীল পাখিকে ধীরে ধীরে বিদায় জানাব।'
গতকাল অর্থাৎ রবিবার থেকেই ইলন মাস্ক তাঁর টুইটারের ডিপিতে একটি এক্স-এর ছবি দিয়ে রেখেছেন। ফলে মনে করা হচ্ছে টুইটারের নাম সম্ভবত হতে চলেছে 'এক্স'। আর লোগোতেও নীল সাদার ছোঁয়া উঠে গিয়ে আসবে কালো সাদা। অর্থাৎ, টুইটার বলতেই যে নীল রংয়ের যে পাখিটির কথা ভাবা হয়, সেটা আর দেখা যাবে না। এছাড়াও ইলন মাস্ক জানিয়েছে, X.com-এ ক্লিক করলেই তা এখন টুইটারের ওয়েবসাইটে নিয়ে চলে যাচ্ছে।
টুইটারের কর্ণধার হওয়ার পর থেকেই একের পর এক বড় বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ইলন মাস্ক। প্রথমে টুইটার থেকে কর্মী ছাঁটাই করেছেন। এরপর ব্লু টিকের সাবস্ক্রিপশন নিয়েও বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আর এরপরে টুইটারের নাম ও লোগো পরিবর্তনের কথাও ঘোষণা করলেন। ফলে এখন এটাই দেখার, সত্যিই কি টুইটারের নাম 'এক্স' হতে চলেছে কিনা।
এবারে টুইটারে (Twitter) খবর পড়তে গেলেও দিতে হবে টাকা। এমনটাই জানানো হয়েছে টুইটারের তরফে। মাইক্রো-ব্লগিং প্ল্যাটফর্মে লেখা ছাড়াও অনেকেই খবর পড়েন। সংবাদমাধ্যমরাও (Media) টুইটারে খবরের লিংক দেওয়ায় সেখান থেকেই টুইটার ব্যবহারকারীরা খবর পড়েন। কিন্তু এবারে এই সুবিধা বিনামূল্যে আর পাবেন না তাঁরা। কারণ এবারে টুইটারে নতুন ফিচার আসতে চলেছে, যেখানে সংবাদমাধ্যমদের তাদের পাঠকদের থেকে খবর পড়ার জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ মূল্য নির্ধারণ করতে পারবে। পরের মাস থেকেই এই ফিচার শুরু হবে বলে জানা গিয়েছে। শনিবার একথা টুইটারের কর্ণধার ইলন মাস্ক (Elon Musk) জানিয়েছেন।
এতদিন টুইটারের এক বিশেষ ফিচার ছিল ব্লু টিক। এখন এই ব্লু টিকের জন্যও প্রতি মাসে দিতে হচ্ছে টাকা। টুইটারের কর্ণধার ইলন মাস্ক হওয়ার পর থেকেই একের পর এক নতুন নিয়ম শুরু করেছে। ব্লু টিকের পর এবারে আনলেন এই নতুন নিয়ম। ইলনের মতে, সংবাদমাধ্যম পাঠকদের থেকে প্রতি খবরে টাকা ধার্য করলে তাতে পাঠক ও সংবাদমাধ্যম দুইয়েরই সুবিধা হবে।
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, ট্যুইটারের মতো সামাজিক মাধ্যমে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বের একাউন্টের পাশে 'ব্লু টিক'(Blue Tick) দেওয়া থাকত। এই নীল রঙের ছোট্ট চিহ্নটি এতদিন প্রমাণ দিন যে সংশ্লিষ্ট একাউন্টটি তাঁদের পছন্দের ব্যক্তিই চালাচ্ছেন। কিন্তু ইলন মাস্ক (Elon Musk) ট্যুইটার কিনে নেওয়ার পর থেকে নতুন নিয়ম চালু হয়েছে। মাস্ক আগেই ঘোষণা করেছিলেন, নামের পাশে এই নীল চিহ্ন লাগাতে গেলে এবার মাশুল গুনতে হবে। অ্যাপের মাধ্যমে যারা ট্যুইটার নিয়ন্ত্রণ করেন তাঁদের প্রতি মাসে ১১ মার্কিন ডলার দিতে হবে এবং যারা ওয়েবের মাধ্যমে ট্যুইটার নিয়ন্ত্রণ করেন তাঁদের দিতে হবে এ ইউএস ডলার।
২০ এপ্রিল পর্যন্ত এই অর্থ দেওয়ার সময়সীমা ছিল। যারা এই সময়ের মধ্যে ট্যুইটার কর্তার নির্ধারিত অর্থ জমা দেননি তাঁরা 'ব্লু টিক' হারা হয়েছেন। ভারতের বহু তারকার নামের পাশ থেকেই এই চিহ্ন উধাও। শাহরুখ খান, আলিয়া ভাট, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, বিরাট কোহলি, রাহুল গান্ধী, এমনকি অমিতাভ বচ্চনের নামের পাশেও নেই নীল রাইট টিক। এই আলোচনার মাঝেই মুখ খুললেন অমিতাভ। একেবারে ট্যুইটার কর্তার উদ্দেশে মন্তব্য করেছেন অভিনেতা।
T 4623 - ए twitter भइया ! सुन रहे हैं ? अब तो पैसा भी भर दिये हैं हम ... तो उ जो नील कमल ✔️ होत है ना, हमार नाम के आगे, उ तो वापस लगाय दें भैया , ताकि लोग जान जायें की हम ही हैं - Amitabh Bachchan .. हाथ तो जोड़ लिये रहे हम । अब का, गोड़वा 👣जोड़े पड़ी का ??
— Amitabh Bachchan (@SrBachchan) April 21, 2023
বিগ বি ট্যুইটারে অনেকগুলি কথা লিখেছেন হিন্দিতে। তার বাংলা তর্জমা হল, 'এই ট্যুইটার দাদা, শুনতে পাচ্ছেন? এবার তো আমি টাকা দিয়ে দিয়েছি। তো আমার নামের আগে এই যে নীল কমল টিক হয় না, ওটা ফেরত দিন। যাতে মানুষ জানতে পারেন, আমিই অমিতাভ বচ্চন।' এখানেই থামেননি অমিতাভ। তিনি আরও কাতর স্বরে লিখেছেন, 'হাত জোর করে ফেলেছি। এবার কি পায়ে পড়ে যাব?'
ট্যুইটার (Twitter) থেকে সরতে শুরু করেছে ব্লু টিক (Blue Tick)। এবারে আর বিনামূল্যে পাওয়া যাবে না এই পরিষেবা। ব্লু টিকের জন্য এবার দিতে হবে মাসে মাসে টাকা, তবেই পাওয়া যাবে একাধিক সুবিধা। এরই মধ্যে দেশের তাবড় তাবড় সেলেব্রিটি, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে সরে গিয়েছে ব্লু টিক। যা সত্যিই অবাক করার মতো ঘটনা। ২০ এপ্রিল পেরোতেই রাতারাতি দেশের একাধিক নেতা-নেত্রী, অভিনেতারদের ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে ব্লু টিক উধাও যাওয়ায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে।
সূত্রের খবর, বি-টাউনের কিং খান ও শেহনশাহের ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে সরেছে ব্লু টিক। এছাড়াও আলিয়া ভাট, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, অনুষ্কা শর্মা ইত্যাদি অভিনেত্রীদেরও ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট আর ভেরিফাইড নেই। আবার কিছু রাজনীতিবিদদের অ্যাকাউন্ট থেকেও ব্লু টিক সরিয়ে ফেলা হয়েছে। এইসব নেতাদের মধ্যে রয়েছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, অরবিন্দ কেজরীওয়াল,প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, রাহুল গান্ধী। অন্যদিকে একই ঘটনা ঘটেছে ক্রিকেটারদের সঙ্গেও। বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার অ্যাকাউন্ট থেতে ব্লুু টিক মুছে ফেলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ট্যুইটারের কর্ণধার ইলন মাস্ক হওয়ার পরেই তিনি জানিয়ে দিয়েছিলেন যে, ২০ এপ্রিলের পর থেকে ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে ব্লু টিক পেতে হলে টাকা দিতে হবে। অ্যাপ থেকে ট্যুইটার করলে সেক্ষেত্রে ব্লু টিকের জন্য টাকা দিতে হবে প্রতি মাসে ১১ ইউএসডি ও ওয়েবের মাধ্যমে ট্যুইটার ব্যবহার করলে সেক্ষেত্রে ৮ ইউএসডি।
এবারে টেসলার কর্ণধার ইলন মাস্কের (Elon Musk) কণ্ঠে আক্ষেপের সুর। তবে কেন? সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে ইলন মাস্ক জানিয়েছেন, ট্যুইটারের (Twitter) কর্ণধার হওয়া 'বেশ কষ্টকর'। যদি ভবিষ্যতে তিনি ট্যুইটারের মালিকানা নেওয়ার জন্য কোনও উপযুক্ত মানুষ খুঁজে পান, তবে তিনি হয়তো এটা বিক্রি করে দেবেন। এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই বিশ্বজুড়ে জল্পনা শুরু হয়েছে।
সম্প্রতি, বিবিসি-তে ইলনের ইন্টারভিউ নেওয়া হয়েছে। আর সেখানেই তিনি এমন মন্তব্য করেন। উল্লেখ্য, গত বছরের অক্টোবরে ৪৪ ডলার বিলিয়ন দিয়ে ট্যুইটার কিনে নতুন কর্ণধার হয়েছেন ইলন মাস্ক। এরপরেই ট্যুইটারে বদল আনার জন্য একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছেন। এছাড়াও তিনি আসার পর থেকেই শুরু হয়েছে গণছাঁটাই। হাজার হাজার কর্মীকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
এরপর এক ইন্টারভিউতে তিনি বলেছেন, 'ট্যুইটারের মালিক হওয়া একঘেয়ে নয়, এটা একটা রোলারকোস্টারের মতো। তবে বেশ কষ্টকর। গত কয়েকমাসে অত্যধিক চাপে থাকতে হয়েছে।' তিনি আরও জানিয়েছেন, তিনি যদি ট্যুইটারের জন্য কোনও উপযুক্ত ব্যক্তি পান, তবে তিনি ট্যুইটার বিক্রি করতে রাজি। ফলে ভবিষ্যতে ট্যুইটার নিয়ে তিনি কী কী সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তা জানতে বেশ উৎসুক বিশ্ববাসী। উল্লেখ্যে, তাঁর এই সাক্ষাৎকার বুধবার সকাল 'ট্যুইটার স্পেস'-এ লাইভ দেখানো হয়েছিল।
টেসলা (Tesla) কর্ণধার এবং টুইটারের নতুন মালিক এলন মাস্ক (Elon Musk) একের পর এক বড় সিদ্ধান্ত নিয়ে চলেছেন। সম্প্রতি টুইটার (Twitter) শুরু করেছিল কর্মী ছাঁটাই। গণছাঁটায়ের খবরে বেশ কিছুদিন শিরোনামে ছিলেন মাস্ক। এরপর 'ব্লু টিক' নিয়ে চার্জ প্রদানের সিদ্ধান্ত, যা নিয়ে হৈচৈ পড়েছে নেটদুনিয়ায়। এর মধ্যেই টেসলা নিয়ে প্রকাশ্যে এল বড় খবর। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, টেসলার ১৯.৫ মিলিয়ন শেয়ার বিক্রি করেছেন এলন মাস্ক (Elon Musk)। এই শেয়ার বিক্রি করে এলন মাস্ক পেয়েছেন প্রায় ৩.৯৫ বিলিয়ন ডলার। যা কিনা ভারতীয় মুদ্রায় ৩২ হাজার কোটি টাকা।
এর আগে এপ্রিল এবং অগাস্টে টেসলার মোট ১৫.৪ বিলিয়ন ডলার মূল্যের শেয়ার বিক্রি করার পরে, এলন মাস্ক বলেছিলেন যে, আর কোনও বিক্রির পরিকল্পনা নেই। ৪৪ বিলিয়ন ডলারের অধিগ্রহণ শুরু হয়েছিল ৪ এপ্রিল। যখন মাস্ক ঘোষণা করেছিলেন যে, কোম্পানিতে তার ৯.২ শতাংশ শেয়ার রয়েছে, যা তাঁকে বৃহত্তম শেয়ারহোল্ডার করে তুলেছে। তিনি বলেছিলেন, স্প্যাম অ্যাকাউন্টগুলি পরিষ্কার করার পরিকল্পনা করেছিলেন। টেসলার এই শেয়ার বিক্রির পরেই মাস্কের মোট সম্পত্তির পরিমাণও অনেকটা কমে গিয়েছে। বহু মাস পরে এলন মাস্কের সম্পত্তির পরিমাণ ২০০ বিলিয়ন ডলারের নীচে নেমে গিয়েছে।
টুইটারে (Twitter) আপনার প্রোফাইলে 'ব্লু টিক' (Blue Tick) রয়েছে? এবার থেকে এর জন্য টুইটারকে দিতে হতে পারে অতিরিক্ত টাকা। শুনে ভাবছেন এ নিয়ম আবার কখন হল? সম্প্রতি টুইটারের মালিকানা নিজের হাতে নিয়ে নানারকম পৰিৱৰ্তন আনতে শুরু করেছেন টেসলার কর্ণধার এলন মাস্ক (Elon Mask)। খোদ মালিক নিজে জানিয়েছেন, ব্যবহারকারীদের প্রোফাইল ‘ভেরিফিকেশন’ পদ্ধতিতে বদল আনা হচ্ছে।
রবিবার এমন কথা এক টুইটার ব্যবহারকারীকে জানিয়েছেন। ওই ব্যবহারকারীর প্রশ্নের উত্তরে মাস্ক বলেন, ‘‘টুইটারে ব্যবহারকারীর প্রোফাইল যাচাই করা বা ভেরিফিকেশনের সমগ্র পদ্ধতিটাই পুনর্গঠন করা হচ্ছে।’’ কিন্তু কী কী পরিবর্তন আনতে চলেছেন সেব্যাপারে স্পষ্টত কিছু জানাননি এই সোশাল মিডিয়ার কর্ণধার।
তবে সূত্রের খবর, ‘ব্লু টিক’ সীমাবদ্ধকরণ হতে চলেছে। যাঁরা টুইটারের ‘ব্লু মেম্বার’ অর্থাৎ যাঁদের টুইটারের সাবস্ক্রিপশন রয়েছে তাঁরাই এর অধিকারী হবে। আর এই ব্লু-টিক সাবস্ক্রিপশনের জন্য প্রত্যেককেই নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা দিতে হয়। সেই খরচও বাড়িয়ে দেওয়া হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। জানা গিয়েছে, সাবস্ক্রিপশনের খরচ বেড়ে হবে ১৯.৯৯ ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় যার মূল্য প্রায় ১৬০০ টাকা।
টুইটারে ব্লু-টিকের অনেক সুবিধাও রয়েছে। নিজের ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্ট রয়েছে তাঁরা নিজেদের সুবিধা মতো মুছতে বা সংশোধন করতে পারেন। টুইটারে নতুন করে ব্লু টিক পেতে চাইলে টাকা দিয়ে আগে সাবস্ক্রিপশন নেওয়ার নিয়ম চালু করতে পারেন মাস্ক। সেই সঙ্গে যাঁদের আগে থেকেই ব্লু টিক রয়েছে, তাঁরা সেটি টিকিয়ে রাখার জন্য ৯০ দিন সময় পাবেন বলে সূত্রের দাবি। এই সময়ের মধ্যে তাঁদের সাবস্ক্রিপশন নিয়ে ফেলতে হবে। তা না হলে ৯০ দিন পর ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্ট থেকেও ব্লু টিক উঠে যেতে পারে।
এর থেকেই স্পষ্ট অনেক পরিবর্তন আনতে পারেন এলন মাস্ক।
শেষমেশ বিশ্বের সবচেয়ে ধনীতম ব্যক্তিকেও (World's Richest Man) ব্ল্যাকমেল! ইলন মাস্ককে গোপন ভিডিও ফাঁস করার হুমকি দিয়ে টাকা চাইতেন হলিউড (Hollywood) অভিনেত্রী অ্যাম্বার হার্ড (Amber Heard)। জনি ডেপ-কাণ্ডের পর এই অভিযোগে এখন সরগম হলিউড। এর আগে শোনা গিয়েছিল একইভাবে অ্যাম্বার তাঁর প্রাক্তন স্বামী জনি ডেপকে হুমকি দিতেন এবং টাকা আদায়ের চেষ্টা করতেন। সেই অভিযোগের জল গড়িয়েছে কোর্ট পর্যন্ত। আদালতের রায় গিয়েছে জনি ডেপের পক্ষে। তবে ইলন মাস্কের ভিডিও ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি সংক্রান্ত অভিযোগে শোরগোল নেট দুনিয়ায়।
ঘটনাটি কী? সূত্রের খবর, ইলন মাস্কের (Elon mask) কোনও গোপন মুহূর্তের ভিডিও করা আছে অ্যাম্বারের। আর সেই ভিডিও দেখিয়ে ব্ল্যাকমেল করেন ইলনকে। জানা গিয়েছে, আদালতে মামলা চলাকালীন মাস্কের কাছ থেকে মামলার খরচও চেয়েছিলেন অভিনেত্রী। না হলে সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ফাঁস করার হুমকি দেন হার্ড। আর সেই ভিডিও প্রকাশ্যে এলে সমস্যার মুখে পড়তে পারেন বিশ্বের প্রথম ধনকুবের।
উল্লেখ্য, এর আগে অ্যাম্বার তাঁর প্রাক্তন স্বামীর সঙ্গে সম্পর্কে থাকাকালীন অভিনেতার নেশাগ্রস্ত অবস্থার ছবি ও ভিডিও তুলতেন বলে অভিযোগ। সেই ভিডিয়োগুলিই মানহানির মামলা চলাকালীন আদালতে ‘প্রমাণ’ হিসাবে দেখিয়েছিলেন অ্যাম্বার। এমনকি অ্যাম্বর হার্ড জনি ডেপকে নাকি প্রাণে মারতেও চেয়েছিলেন।