Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

CoronaIndia

Corona: করোনা পরিস্থিতির খবর মিডিয়ায় থাকলেও, আগেভাগে সতর্ক হোক সরকার

রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী ও সিপিআইএম নেতা অশোক ভট্টাচার্য: একেবারেই খবরের কাগজ ও টেলিভিশনে নতুন করোনার উৎপাত সম্বন্ধে অবগত হলাম। যদিও অনেকেই বলতে পারেন বিষয়টি এখনও ধোঁয়াশা। কিন্তু আমি বলবো ধোঁয়াশার উপর ছেড়ে রাখলে হবে না। ২০১৯-এর শেষে যখন আমাদের কাছে খবর এসেছিলো যে বিদেশে নতুন একটি সংক্রমণ এসেছে 'করোনা' আমাদের দেশজ প্রশাসন কিন্তু সতর্ক হয়নি। বরং আমেরিকার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এসে দিব্বি ঘুরে গেলেন ভারতে। অন্যদিকে তখন ইউরোপে ছড়িয়ে পড়েছিল এই সংক্রমণ এবং ঘোষিত হয়েছিল এটি মারণ রোগ। দেশ যখন সজাগ হলো তখন অনেকটাই ছড়িয়েছে সংক্রমণ। সময়টা ২০২০-র মার্চ-এপ্রিল।

সে সময়ে আমি শিলিগুড়ির মেয়রের দায়িত্বে। রাতারাতি প্রচন্ড চাপ এসে পড়ে পুর এলাকায়। তার মধ্যে কেন্দ্রীয় এবং রাজ্যভিত্তিক লকডাউনে কীভাবে অঞ্চলে অঞ্চলে ঘুরে কাজ করতে হয়েছিল তা আজ বেশ মনে পড়ছে। তবে এটাও ঠিক যে বহু স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা এগিয়ে এসেছিলো প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে।

মৃত্যু তো কম হয়নি দেশজুড়ে। আমাদের রেড ভলান্টিয়ার্সরা দুর্দান্ত পরিষেবা দিয়েছিল। ওদের কাজ সব থেকে কঠিন ছিল। যাই হোক ২০২২-এ এসে বিশেষ করে শারদ উৎসবের আগেই বেশ খানিকটা নিশ্চিন্ত হতে পেরেছিলাম। কিন্তু ফের কেন করোনার রক্তচক্ষু আসছে? 

রাজ্যের একদা পৌরমন্ত্রী এবং শিলিগুড়ির মেয়র ছিলাম বলে আজকের নতুন প্রজাতি বিএফ-৭-কে উড়িয়ে দিতে পারি না। আমাদের দায়িত্ব থাকছেই। অনেকেই বলছেন চীন থেকে সরবরাহ হচ্ছে এই নতুন বিএফ-৭ র করোনা। আমি বলবো শুধু চীনের দিকে তাকিয়ে থাকলে হবে না। এখন বিদেশ থেকে বিশেষ করে পূর্ব এশিয়া থেকে যারাই এদেশে বিমান বা অন্যভাবে আসছে তাদের দিকে নজর দেওয়া উচিত। কেন্দ্রের সঙ্গে রাজ্য সরকারকেও দায়িত্ব নিতে হবে। কাগজেই দেখলাম বিদেশ থেকে আগত কয়েকজনের মধ্যে এই সংক্রমণ দেখা গিয়েছে। ভয়ের বিষয়। কোনও এক সংস্থা আবার বলছে, দেড় মাস লক্ষ্য রাখতে হবে। আমি বলবো বিশেষজ্ঞদের নজর রাখা উচিত। হচ্ছে হবে ইত্যাদি শব্দ কিন্তু স্বাস্থ্যকর নয়। সামনে মকর সংক্রান্তিতে লক্ষ মানুষের ভিড় হয় গঙ্গাসাগরে, তাদের জন্য সতর্কতা নিতে হবে। আবার আরও একটি যুদ্ধ, সত্যিই চাইছি না।  (অনুলিখন: প্রসূন গুপ্ত)


one year ago
Corona: চিনে ছড়ানো করোনার প্রজাতি নিয়ে আতঙ্কে নয়, সজাগ থাকুন

ড.মানস ভূইঁয়া ( মন্ত্রী, পশ্চিমবঙ্গ সরকার) ঃ

রাজনীতি ও প্রশাসনের কাজে ব্যস্ত থাকলেও চিকিৎসক হিসাবে দায়িত্ব এড়িয়ে যেতে পারি হয়। তাই বাধ্য হয়েই কলম ধরলাম। দিব্বি চলছিল পৃথিবী তার নিজের গতিতে। পুজো উৎসব (Festive) শেষে এবার ডিসেম্বর। সরকারি স্কুলগুলির পরীক্ষা শেষ হয়েছে। এবার খুদে পড়ুয়ারা কোথাও বেড়াতে যাবে কিংবা হয়তো পিকনিকে যাবে পরিবার বা বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে। ঠিক এই সময়ে হঠাৎ কেন ফের করোনার (Corona) ঝংকার?

খবরটি নজরে এলো মঙ্গলবার রাতেই। আমেরিকার একটি চিকিৎসা বিজ্ঞানের প্রতিনিধি এরিক ফাইসন-ডিং জানিয়েছেন যে চিনে নাকি প্রবল ভাবে করোনার নতুন রূপ 'বিএফ ৭' এসেছে, ভাবনার বিষয়। বারবার ওদেশেই এই সমস্ত রোগের সৃষ্টি হচ্ছে এবং কোথাও বড্ড দেরিতে আমরা জানতে পারছি। যদিও আজ শুনলাম হু অর্থাৎ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ইতিমধ্যেই চিনের কাছে সমস্ত তথ্য জানতে চেয়েছে।

এখনও পর্যন্ত যতটুকু জানা গিয়েছে করোনা সংক্রামণের ওমিক্রন প্রজাতির নতুন ভাইরাসের যে জন্ম হয়েছে তার নাম 'বিএফ ৭' , যা কিনা চিনে ছড়িয়ে গিয়েছে। এটিতে কয়েক লক্ষ লোক সংক্রামিত হয়েছে বলে খবর।

হু নিশ্চই দ্রুততার সঙ্গে বিষয়টি জানবে এবং প্রয়োজন মতো সতর্ক করবে। ভারতেও এই বার্তা এসেছে এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রক আমাদের স্বাস্থ্য দফতরকে তা জানিয়েছে। এ বিষয় দায়িত্ব নিয়ে বলতে পারি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই সংক্রমণ নিয়ে যথেষ্ট তৎপরতার সঙ্গে কাজ করেছেন। বাংলায় কয়েক মাসে করোনা এক প্রকার বিদায় নিয়েছে। গত কয়েক দিনে সংক্রামিত হয়নি কেউই।

 তৎপর রয়েছে তাঁর স্বাস্থ্য দফতর থেকে চিকিৎসাকেন্দ্রগুলো। কিন্তু আমরা তবু হাত পা গুটিয়ে বসেনেই|। একজন জন প্রতিনিধি এবং চিকিৎসক হিসাবে বলবো:

১) ফের মাস্ক পরা শুরু করুন

২) হাত পা পরিষ্কার করুন, স্যানেটাইজ করুন

 ৩) শীতের সময়,অলসতা চলবে না 

৪) হাত না ধুয়ে খাবার খাবেন না, জল বহন করুন বাইরে গেলে

৫) ভিড় বাড়াবেন না

৬) বাড়ির বাচ্চাদের সতর্ক রাখুন

৭) সর্দি/কাশি/জ্বর হলে অবশ্যই নিকটবর্তী চিকিৎসালয়ের সাথে যোগাযোগ করুন। 

সামনে অবশ্য পৌষ সংক্রান্তি এবং গঙ্গা সাগরের পথে অনেকেই যাবেন। নিশ্চিন্তে থাকুন সমস্ত সরকারি ব্যবস্থা রয়েছে।  সর্বোপরি আতঙ্কে নয় সতর্ক থাকুন। আতঙ্ক ছড়াবেন না।

আজকের এই করোনার প্রভাব কিন্তু অনেকটাই ম্রিয়মান। যেকোনও রোগ যখন প্রথম আসে তা হয়তো মারণ রোগ হিসাবে পরিগণিত হয়, তা স্প্যানিশ ফ্লু, স্মল পক্স বা যাই হোক না কেন তা পরবর্তীতে শক্তি হারিয়ে নিয়মিত রোগে পরিণত হয় বলেই দেখা গিয়েছে। তাই ভয় পাওয়ার মতো এখনও কিছু নেই। শেষে বলছি, কেন্দ্রীয় সরকার প্রকৃত তথ্য সংগ্রহ করে দায়িত্ব বন্টন করুন আমাদের। আমরা চিকিৎসকরা আছি জনতার সাথেই। (অনুলিখন: প্রসূন গুপ্ত)

one year ago
Corona: ভয়ঙ্কর ভাবে কি ফিরে আসছে করোনা, কী বলছেন মার্কিন বিশেষজ্ঞ

প্রসূন গুপ্ত: বর্ষশেষে (Year End) দেশবাসী যখন একটু পিকনিক বা নানান বেড়ানোর পরিকল্পনা করছে, তখনই মার্কিন মুলুক থেকে এলো এক ভয়াল বার্তা। ফিরছে করোনা (Corona India), কয়েক মাসে বিশ্ব তথা ভারতে মানুষ ভুলতেই বসেছিল কোভিড সংক্রমণকে। এই তো মঙ্গলবারের করোনা বার্তায় সুখের খবর ছিল, পশ্চিমবঙ্গে প্রায় তিন বছর বাদে 'শূন্য'। সম্প্রতি কলকাতার আইডি (Beleghata ID) হাসপাতালে গিয়ে দেখা গেলো খাঁ খাঁ করছে করোনার জন্য রাখা বেডগুলি। একটিও ওই গোত্রীয় রোগী নেই সেখানে। তারপর কেন এই বার্তা ?

আমেরিকার করোনা বিশেষজ্ঞ এরিক ফাইসন-ডিং জানাচ্ছেন, করোনা বোমার বিস্ফোরণ ঘটেছে। ভয়ঙ্কর ভাবে চীনের মাধ্যমে ফের ফিরে আসছে এই ছোয়াঁচে রোগটি যা এর আগে নানান রূপে ফিরে এসেছিলো | এ বিষয়ে সারা বিশ্বকে সতর্ক বার্তা দিয়েছে আমেরিকার ওই স্বাস্থ্য সংস্থা। তাদের বক্তব্য-

* করোনা বিধি শিথিল করতেই প্রবলভাবে বেড়েছে করোনা সংক্রমণ এবং সেটি চীনে।

* সেখানকার হাসপাতালে প্রচুর রোগী উপচে পড়ছে | মর্গে দেহ জমছে স্তরে স্তরে।

* আসন্ন ৩মাসে চীনে ৬০% এবং বাকি বিশ্বে ১০% মানুষ সংক্রামিত হতে পারেন করোনার এই নব্য ঢেউয়ে।

* চীন যেভাবেই হোক সরকারি ভাবে বার্তা দিচ্ছে না | কিন্তু মৃত্যু হতে পারে কয়েক লক্ষের।

* কেন্দ্রের কাছে সতর্ক বার্তা পাঠানো হয়েছে।

কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে সতর্কবার্তা আসার সঙ্গে সঙ্গে স্বাস্থ্য দফতর সতর্ক হতে পত্র দিয়েছে বিভিন্ন রাজ্যকে। এখন প্রশ্ন উঠেছে বারবার চীন থেকেই কেন এই সংক্রমণ আসছে।

বিশেষজ্ঞ মহল জানাচ্ছে সেখানকার জিং পিং সরকার বিশ্বের সাথে কোথাও একটা প্রতারণা করছে। এই সরকার নিজের দেশেও এর আগে এবং এবারেও নাকি নির্মম ব্যবহার করছে রোগীদের সঙ্গে। প্রতিবাদে ঝড় উঠেছে সেখানে। প্রশ্ন এমনও উঠেছে , এই সংক্রমণ কি চীনের অন্দরে থাকা বিশেষ বিশেষজ্ঞদের সৃষ্টি ? যাই হোক না কেন সামনে ক্রিসমাস ফলে লোকারণ্য হতে পারে ভারতের বিভিন্ন শহর কাজেই দ্রুত সতর্কতার জন্য বুধবার কেন্দ্রী স্বাস্থ্যমন্ত্রী বৈঠক ডেকেছেন। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা 'হু' এখনও এই বিষয়ে মতামত দেয়নি।

প্রসঙ্গত, জ্বর হলেই সঙ্গে সঙ্গে প্যারাসিটামল নয়। চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার উপর জোর দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

one year ago


Zika: কর্নাটকে ৫ বছরের শিশুর দেহে হদিশ জিকা ভাইরাসের, প্রস্তুত স্বাস্থ্য দফতর

করোনা থেকে মুক্তি পেয়ে কিছুটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছে দেশবাসী। তার মধ্যেই ফের ভয় ধরাচ্ছে জিকা ভাইরাস (Zika Virus)। কর্ণাটকে (Karnataka) সন্ধান মিলল এই ভাইরাসের। সে রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কে সুধাকর খোদ সে কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “রাজ্যে এই প্রথম জিকা ভাইরাসের সন্ধান মিলল। সরকার পরিস্থিতির উপর পুরোপুরি নজর রাখছে। স্বাস্থ্য দফতর পরিস্থিতি সামলাতে পুরোপুরি প্রস্তুত।” জানা গিয়েছে, রায়চূড় জেলায় পাঁচ বছরের একটি মেয়ের দেহে এই ভাইরাসের সন্ধান মিলেছে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, গত ৫ ডিসেম্বর ওই বাচ্চা মেয়েটির রক্তের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এরপর পুনের গবেষণাগারে পাঠানো হয়েছিল। তিনটি নমুনা পাঠানো হয়েছিল। যার মধ্যে দু’টি নেগেটিভ এবং একটি পজিটিভ ধরা পড়ে। ৮ ডিসেম্বর সেই রিপোর্ট হাতে পেয়েছে স্বাস্থ্য দফতর। মন্ত্রী জানিয়েছেন, এই ভাইরাস সম্পর্কিত নানা বিধিনিষেধ জারি করা হবে।  তবে এই ভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত বা উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনও কারণ নেই বলেও আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।

উল্লেখ্য, এর আগে কেরল, মহারাষ্ট্র এবং উত্তরপ্রদেশে জিকা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা গিয়েছিল। সংক্রমিত অ্যাডিস মশার কামড় থেকে জিকা ভাইরাস ছড়ায়। কর্নাটকের স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, "ডেঙ্গু এবং চিকুনগুনিয়ার জন্য সিরাম পরীক্ষা করার সময়ই জিকার বিষয়টি সামনে আসে। পুণের গবেষণাগারে ওই শিশুর সিরাম পরীক্ষা করতে পাঠনো হয়েছিল। সাধারণত এই ধরণের পরীক্ষার ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ নমুনা পুণেতে পাঠানো হয়। এরপরেই জিকার হদিশ মেলে।" ১৯৪৭ সালে আফ্রিকার উগান্ডায় প্রথম জিকা ভাইরাসের খোঁজ মেলে।


one year ago
Corona India: মহাপঞ্চমীর শুভ লগ্নে সুখবর! ২৪ ঘণ্টায় একধাক্কায় অনেক কমলো দৈনিক সংক্রমণ

আজ মহাপঞ্চমী। বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসবে মেতে উঠেছেন সকলে। তার মধ্যেই সুখবর দেশের করোনা (Coronavirus) গ্রাফে। কিছুটা স্বস্তি মৃত্যুসংখ্যার ক্ষেত্রে। তবে এখনও সামান্য চিন্তায় রাখছে পজিটিভিটি রেট (Positivity Rate)। দেশের পজিটিভিটি রেট ১.২৩ শতাংশের কাছাকাছি।

শুক্রবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় (Coronavirus) সংক্রমিত হয়েছেন ৩ হাজার ৯৪৭ জন। যা বৃহস্পতিবার ছিল ৪ হাজার ২৭২। সংক্রমণ নিম্নমুখী তা স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৩৯ হাজার ৫৮৩ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৪০ লক্ষ ১৯ হাজার ০৯৫ জন করোনামুক্ত হয়েছেন।

বর্তমানে সুস্থতার হার (Recovery Rate) ৯৮.৭৩ শতাংশ। দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১৮ কোটি ৫২ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই ৩৪ লক্ষ ২১ হাজার বেশি মানুষ টিকা পেয়েছেন। টিকাকরণের পাশাপাশি করোনা রোগী চিহ্নিত করতে জোর দেওয়া হচ্ছে টেস্টিংয়েও। গতকাল দেশে ৩ লক্ষ ২০ হাজার ৭৩৪ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।

2 years ago


Corona India: উৎসবের মরশুমে ঊর্ধ্বমুখী করোনা সংক্রমণ, একদিনে সংক্রমণ ৪ হাজার পার

উৎসবের মরসুমে ফের ঊর্ধ্বমুখী দেশের দৈনিক করোনা সংক্রমণের (Coronavirus) গ্রাফ। কিছুটা স্বস্তি মৃত্যুসংখ্যার ক্ষেত্রে। তবে এখনও সামান্য চিন্তায় রাখছে পজিটিভিটি রেট (Positivity Rate)। দেশের পজিটিভিটি রেট ১.৩৫ শতাংশের কাছাকাছি। বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় (Coronavirus) সংক্রমিত হয়েছেন ৪ হাজার ২৭২ জন। যা বুধবার ছিল ৩ হাজার ৬১৫। সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী তা স্পষ্ট।

রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৪০ হাজার ৭৫০ জন। আগের দিনের থেকে অনেকটাই কমেছে এই অ্যাকটিভ কেস। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ২৭ জনের। যা বুধবারও ছিল ৩২। ফলে মৃত্যুসংখ্যা যা কমেছে তা রিপোর্ট থেকেই স্পষ্ট। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৪০ লক্ষ ১৩ হাজার ৯৯৯ জন করোনামুক্ত হয়েছেন।

বর্তমানে সুস্থতার হার (Recovery Rate) ৯৮.৭২ শতাংশ। দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১৮ কোটি ১৭ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই ২১ লক্ষ ৬৩ হাজার বেশি মানুষ টিকা পেয়েছেন। টিকাকরণের পাশাপাশি করোনা রোগী চিহ্নিত করতে জোর দেওয়া হচ্ছে টেস্টিংয়েও। গতকাল দেশে ৩ লক্ষ ১৬ হাজার ৯১৬ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।

2 years ago
Corona India: পুজোর আগে নিম্নমুখী করোনার দৈনিক সংক্রমণ, স্বস্তির ছবি সার্বিক গ্রাফে

স্বস্তি! পুজোর মরসুমে দেশের দৈনিক করোনা সংক্রমণের (Coronavirus) নিম্নমুখী ধারা অব্যাহত। তবে স্বাস্থ্যবিধিতে কোনওরকম ফাঁক রাখা যাবে না বলেই জানিয়েছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। দূরত্ববিধি মেনে চলা, মাস্ক (Mask) পরা যেন বন্ধ না করেন সেই বিষয়ে সতর্ক করেছেন চিকিৎসকরা।  দৈনিক সংক্রমণের পাশাপাশি কমছে অ্যাকটিভ কেসও (Active Case)। তবে এখনও সামান্য চিন্তায় রাখছে পজিটিভিটি রেট (Positivity Rate)।

মঙ্গলবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় (Coronavirus) সংক্রমিত হয়েছেন ৩ হাজার ৩২০ জন। যা সোমবারও ছিল ৪ হাজার ১২৯। সংক্রমণ নিম্নমুখী তা স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৪২ হাজার ৩৫৮ জন। আগের দিনের থেকে অনেকটাই কমেছে এই অ্যাকটিভ কেস। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৪০ লক্ষ ০৪ হাজার ৫৫৩ জন করোনামুক্ত হয়েছেন।

বর্তমানে সুস্থতার হার (Recovery Rate) ৯৮.৭২ শতাংশ। দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১৭ কোটি ৮২ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই ১৪ লক্ষ ০৮ হাজার বেশি মানুষ টিকা পেয়েছেন। টিকাকরণের পাশাপাশি করোনা রোগী চিহ্নিত করতে জোর দেওয়া হচ্ছে টেস্টিংয়েও।

2 years ago
Corona India: পুজো মরশুমে ৫ হাজারের নিচে করোনার দৈনিক সংক্রমণ, স্বস্তি সার্বিক গ্রাফে

স্বস্তি! পুজোর মরসুমে দেশের দৈনিক করোনা সংক্রমণের (Coronavirus) নিম্নমুখী ধারা অব্যাহত। শুক্রবারও ৫ হাজারের গণ্ডি ছাড়িয়ে গিয়েছিল আক্রান্তের (Covid-19) সংখ্যা। তবে শনিবার থেকে ফের ৪ হাজারের ঘরে নেমেছে সংক্রমণ। কমছে অ্যাকটিভ কেসও (Active Case)। পাশপাশি নিম্নমুখী মৃতের সংখ্যা। তবে এখনও সামান্য চিন্তায় রাখছে পজিটিভিটি রেট (Positivity Rate)। রবিবারও ঊর্ধ্বমুখী ছিল আক্রান্তের হার।

রবিবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় (Coronavirus) সংক্রমিত হয়েছেন ৪ হাজার ১২৯ জন। যা রবিবারও ছিল ৪ হাজার ৭৭৭ । সংক্রমণ নিম্নমুখী তা স্পষ্ট। একদিনে করোনায় প্রাণ হারিয়েছেন ২০ জন। যা আগের দিনের থেকে কম। দেশে এখনও পর্যন্ত কোভিডে মোট মৃতের (Death) সংখ্যা ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ৫৩০ জন।

রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৪৩ হাজার ৪১৫ জন। আগের দিনের থেকে অনেকটাই কমেছে এই অ্যাকটিভ কেস। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৪০ লক্ষ ২৯৮ জন করোনামুক্ত হয়েছেন।

বর্তমানে সুস্থতার হার (Recovery Rate) ৯৮.৭২ শতাংশ। দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১৭ কোটি ৬৮ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই ১১ লক্ষ ৬৭ হাজার বেশি মানুষ টিকা পেয়েছেন। টিকাকরণের পাশাপাশি করোনা রোগী চিহ্নিত করতে জোর দেওয়া হচ্ছে টেস্টিংয়েও।

2 years ago


Corona India: পুজোর আগে স্বস্তির ছবি দেশের করোনা গ্রাফে, সামান্য বাড়লেও নিয়ন্ত্রণে পজিটিভিটি রেট

৪ হাজারের ঘরে দৈনিক করোনা সংক্রমণ (Coronavirus)। মঙ্গলবারের তুলনায় সংক্রমণ কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী (Covid-19) হলেও চিন্তার কোনও কারণ নেই বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। যদিও মৃত্যুসংখ্যা (Death) অনেকটাই বেড়েছে এদিন। তবে এখনও নিয়ন্ত্রণের রয়েছে কোভিড গ্রাফ। কেবল সামান্য চিন্তা থাকছে পজিটিভিটি রেটে (Positivity Rate)।

বুধবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৪ হাজার ৫১০ জন। যা মঙ্গলবার ছিল ৪ হাজার ০৪৩। সংক্রমণ যে কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী তা স্পষ্ট। একদিনে করোনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৩ জন। যা আগের দিনের থেকে অনেকটাই বেশি। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ৪০৩ জন। বর্তমানে দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ১.৩৩ শতাংশ।

রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৪৭ হাজার ২১৬ জন। আর সোমবার তা ৪৮ হাজার পেরিয়ে গিয়েছিল। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৯ লক্ষ ৭২ হাজার ৯৮০ জন করোনামুক্ত হয়েছেন। একদিনে কোভিডের কবল থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৫,৬৪০ জন। বর্তমানে সুস্থতার হার ৯৮.৭১ শতাংশ। দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১৬ কোটি ৯৫ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই ১২ লক্ষের বেশি মানুষ টিকা পেয়েছেন। টিকাকরণের পাশাপাশি করোনা রোগী চিহ্নিত করতে জোর দেওয়া হচ্ছে টেস্টিংয়ে। গতকাল দেশে ৩ লক্ষ ৩৯ হাজার ৯৯৪ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।

2 years ago
Sonu: সিভিল সার্ভিস প্রত্যাশীদের জন্য বৃত্তি সোনু সুদ ফাউন্ডেশনের, 'জ্ঞানই শক্তি', বলেন অভিনেতা

শুধু সিনেমার পর্দায় নয়, বাস্তবেই প্রকৃত হিরো সোনু সুদ (Sonu Sood)। অতিমারি পরবর্তী সময় থেকেই সমাজ সেবা করেই চলেছেন। দুঃস্থদের ‘মসিহা’ বা দেবদূত হয়ে উঠেছেন তিনি। এবার জনদরদী অভিনেতা সিভিল সার্ভিস (IAS exam) পরীক্ষার্থীদের জন্য ব্যবস্থা করলেন বিশেষ বৃত্তির।

সোনু তাঁর নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সুদ চ্যারিটি ফাউন্ডেশনের তরফে ডিভাইন ইন্ডিয়া ইয়ুথ অ্যাসোসিয়েশন-এর সহযোগিতায় গত বছরই সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার্থীদের জন্য বিনামূল্যে (free of cost) অনলাইন কোচিংয়ের (Online coaching) ব্যবস্থা করেছিলেন। আর এবার বিশেষ বৃত্তির বন্দোবস্ত করে ফেললেন তিনি।

সংবাদমাধ্যমকে সোনু জানিয়েছেন, ‘সবরকম অর্থনৈতিক অবস্থান থেকেই ছেলেমেয়েরা এখানে আবেদন করতে পারবে। আমরা পাশে থাকব। আসলে জ্ঞানই প্রকৃত শক্তি।’

ডিভাইন ইন্ডিয়া ইয়ুথ অ্যাসোসিয়েশন-এর অন্যতম সদস্য মণীশ কুমার সিং বলেন, “সম্ভবম-এর এই চমৎকার উদ্যোগে সোনু সুদের কাজের অংশীদার হতে পেরে আমরা আনন্দিত। এই উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা আশা করি অনেক বেশি সংখ্যক সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার্থীকে উৎসাহিত করা যাবে।”

উল্লেখ্য, করোনা পরিস্থিতির সময় পরিযায়ী শ্রমিকদের বাড়ি ফেরানো থেকে শুরু করে খাবার এমনকি অর্থ উপার্জনের ব্যবস্থাও করে দিয়েছিলেন সোনু। বর্তমানে করোনা পরিস্থিতি কিছুটা স্থিমিত হলেও, মানুষের সেবা করা ছাড়েননি তিনি। কারোর চিকিৎসার খরচ জোগাড় করা হোক কিংবা কারোর বিপদে পাশে থাকা হোক। সবটাতেই রয়েছেন তিনি এবং তাঁর সংস্থা।

2 years ago


Corona: ভারতে আসা আন্তর্জাতিক বিমানযাত্রীদের গুচ্ছ নির্দেশিকা, দেখুন কী কী মানলে তবে নামতে পারবেন

করোনার (Corona India) নয়া প্রজাতির সংক্রমনের কথা মাথায় রেখে, ভারতে আসা আন্তর্জাতিক বিমান যাত্রীদের জন্য গাইডলাইন (Covid Guideline) জারি কেন্দ্রের। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ (Ministry of Health) মন্ত্রক ৩ সেপ্টেম্বর থেকে এই নির্দেশিকা বলবৎ করেছে। দেশের সমস্ত বিমানবন্দরে জন্য এই গাইডলাইন কার্যকরী। বিশ্বের ১৩৪টি দেশ থেকে ভারতে আসা বিমান যাত্রীদের জন্য এই গাইডলাইন। 

কী উল্লেখ সেই গাইডলাইনে---

বিমান যাত্রার আগে

# যখন বিমানে যাত্রার পরিকল্পনা করেছেন, তখন আগে থেকে এয়ার সুবিধা পোর্টালে ৭২ ঘণ্টার আগে করা করোনা টেস্টের রিপোর্ট এবং টিকাদানের নথি আপলোড করতে হবে গত ১৪ দিনের যাত্রার ইতিহাস সংক্রান্ত নথি আপলোড করতে হবে।

বিমানে ওঠার আগে---

# বিমানে ওঠার আগে সংশ্লিষ্ট বিমান সংস্থা, এয়ার সুবিধা পোর্টালে সমস্ত যাত্রীদের ৭২ ঘণ্টা আগে করা করোনা টেস্টের রিপোর্ট এবং টিকা সংক্রান্ত নথি খতিয়ে দেখবে। সেই নথি না থাকলে বিমানে ওঠার অনুমতি মিলবে না

# যারা উপসর্গহীন তাদের ক্ষেত্রে থার্মাল স্ক্রিনিংয়ের পর বিমানে ওঠার অনুমতি মিলবে

# বিমানের সফরের সময় মেনে চলতে হবে করোনা বিধি

বিমানবন্দরে নামার পর---

# সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ,যাতে বিমান থেকে যাত্রীরা নামেন সেটা খেয়াল রাখতে হবে

# থার্মাল স্ক্রিনিং করতে হবে প্রত্যেক যাত্রীকে। এয়ার সুবিধা পোর্টালে আপলোড করা নথি দেখাতে হবে বিমানবন্দরে 

# বিমান বন্দরে স্ক্রিনিংয়ের সময় কোনও যাত্রীর ক্ষেত্রে করোনা উপসর্গ দেখা দিলে তাঁকে সেই মুহূর্তে আইসোলেশনে পাঠাতে হবে। এরপর রোগীর রিপোর্ট পজিটিভ আসলে তাঁকে চিকিৎসার ব্যাবস্থা দিতে হবে স্বাস্থ্য দফতর বা স্বাস্থ্য মন্ত্রকের প্রোটোকল অনুযায়ী

# ওই যাত্রীর টেস্টের নমুনা, জিন বিন্যাসের নমুনা পাঠাতে হবে

# বিমানবন্দরের পাশাপাশি জল বন্দর এবং সীমান্তেও একই নিয়ম জারি থাকবে

# পরবর্তী নির্দেশিকা না আসার আগে পর্যন্ত এই নিয়ম বলবৎ থাকবে

2 years ago
Corona India: উৎসবের মরশুমে সামান্য স্বস্তি করোনা গ্রাফে, কোথায় দাঁড়িয়ে দেশের সার্বিক কোভিড চিত্র

কখনও কমছে তো কখনও বাড়ছে। করোনা মহামারী (Coronavirus) দাপট দেখিয়েই চলছে দেশজুড়ে। সামনে উৎসবের আনন্দে মাততে চলেছেন দেশবাসী। কিন্তু শুক্রবার সংক্রমণ কিছুটা কমায় স্বস্তি। এখনই বিদায় নয় করোনা ভাইরাস (Covid-19)নামক মহামারী, তা স্পষ্ট। বুধবার ও বৃহস্পতিবার ফের সংক্রমণ ৭ হাজারের ঘরে পৌঁছয়। তবে এদিন মৃত্যুসংখ্যাও অনেকটা কমেছে । স্বস্তি অ্যাকটিভ কেস ও  (Active Case) পজিটিভিটি রেটের (Positivity Rate) ক্ষেত্রে।

শুক্রবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৬ হাজার ১৬৮ জন। যা বৃহস্পতিবার ছিল ৭ হাজার ৯৪৬ জন। গতকালের তুলনায় বেশি। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ২১ জনের। বৃহস্পতিবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৩৭ । ফলে মৃত্যুসংখ্যা যে নিম্নমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৭ হাজার ৯৩২ জন। বর্তমানে দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ১.৯৪ শতাংশ।

রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৫৯ হাজার ২১০ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৮ লক্ষ ৫৫ হাজার ৩৬৫ জন করোনামুক্ত হয়েছেন। একদিনে কোভিডের কবল থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৯,৬৮৫ জন। বর্তমানে সুস্থতার হার ৯৮.৬৮ শতাংশ।  দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১২ কোটি ৭৫ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই ২২,৪০,১৬২ জন টিকা পেয়েছেন।

2 years ago
Corona India: ফের ভয় ধরাচ্ছে দেশের দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা, ৮ হাজারের কাছাকাছি সংক্রমণ

ফের ঊর্ধ্বমুখী দেশের দৈনিক করোনা সংক্রমণ (Coronavirus)। সামনে উৎসবের আনন্দে মাততে চলেছেন দেশবাসী। কিন্তু ফের সংক্রমণ বাড়ায় চিন্তায় সকলে। এখনই বিদায় নয় করোনা ভাইরাস (Covid-19)নামক মহামারী, তা স্পষ্ট। মঙ্গলবার ৫ হাজারের ঘরে নেমে গিয়েছিল আক্রান্তের সংখ্যা। বুধবার তা ৭ হাজারের ঘরে পৌঁছয়। বৃহস্পতিবারও সেই ধারা বজায় রেখেছে। তবে মৃত্যুসংখ্যা কিছুটা নিম্নমুখী। স্বস্তি অ্যাকটিভ কেসেও  (Active Case)। বেড়েছে পজিটিভিটি রেট (Positivity Rate)।

বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৭ হাজার ৯৪৬ জন। যা বুধবার ছিল ৭ হাজার ২৩১ জন। গতকালের তুলনায় বেশি। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৩৭ জনের। বুধবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৪৫ । ফলে মৃত্যুসংখ্যা যে নিম্নমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৭ হাজার ৯১১ জন। বর্তমানে দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ২. ৯৮ শতাংশ।

রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৬২ হাজার ৭৪৮ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৮ লক্ষ ৪৫ হাজার ৬৮০ জন করোনামুক্ত হয়েছেন। একদিনে কোভিডের কবল থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৯,৮২৮ জন। বর্তমানে সুস্থতার হার ৯৮.৬৭ শতাংশ।  দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১২ কোটি ৫২ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই ১২,৯০,৪৪৩ জন টিকা পেয়েছেন। গতকাল দেশে ৩ লক্ষ ২২ হাজার ৫৫১ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।

2 years ago


Corona: উৎসবের মরশুমে দেশব্যাপী করোনা গ্রাফে স্বস্তির চিত্র

তবে কি বিদায় নিতে চলেছে করোনা ভাইরাস নামক মহামারী। ধীরে ধীরে কমছে দেশের দৈনিক সংক্রমণ (Covid-19)। সপ্তাহের শুরুতে একেবারে ৭ হাজারের ঘরে নেমে গিয়েছিল আক্রান্তের সংখ্যা। মঙ্গলবার আরও বেশ খানিকটা কমেছে সংক্রমণ। পাশাপাশি মৃত্যুসংখ্যাও নিম্নমুখী। স্বস্তি অ্যাকটিভ কেস (Active Case) ও পজিটিভিটি রেটের (Positivity Rate) ক্ষেত্রে।

মঙ্গলবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৫ হাজার ৪৩৯ জন। যা সোমবার ছিল ৭ হাজার ৫৯১ জন। গতকালের তুলনায় অনেকটা কম। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৩০ জনের। সোমবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৪৫। ফলে মৃত্যুসংখ্যা যে নিম্নমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৭ হাজার ৮২৯ জন। বর্তমানে দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ১.৭০ শতাংশ। সাপ্তাহিক পজিটিভিটি রেট ২.৬৪ শতাংশ।

রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৬৫ হাজার ৭৩২ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৮ লক্ষ ২৪ হাজার ১৩০ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। একদিনে কোভিডের কবল থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ২২,০৩১ জন। শতকরা হিসেবে সুস্থতার হার ৯৮.৬৬ শতাংশ। দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১২ কোটি ১৭ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই ২৬,৩৬,২৪৪ জন টিকা পেয়েছেন।

2 years ago
Corona India: দেশের করোনা গ্রাফে স্বস্তি! একধাক্কায় দৈনিক সংক্রমণ নামলো

বিরাট স্বস্তি। অনেকটা নিম্নমুখী দেশের দৈনিক সংক্রমণ (Covid-19)। সপ্তাহের শুরুতে একেবারে ৭ হাজারের ঘরে নেমে গিয়েছে আক্রান্তের সংখ্যা। পাশাপাশি মৃত্যুসংখ্যাও নিম্নমুখী। স্বস্তি অ্যাকটিভ কেস (Active Case) ও পজিটিভিটি রেটের (Positivity Rate) ক্ষেত্রে।

সোমবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৭ হাজার ৫৯১ জন। যা রবিবার ছিল ৯ হাজার ৪৩৬ জন। গতকালের তুলনায় অনেকটা কম। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৪৫ জনের। রবিবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৫৭। ফলে মৃত্যুসংখ্যা যে নিম্নমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৭ হাজার ৭৯৯ জন। বর্তমানে দেশের পজিটিভিটি রেট ৪.৫৮ শতাংশের কাছাকাছি।

রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৮৪ হাজার ৯৩১ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৮ লক্ষ ০২ হাজার ৯৯ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। বর্তমানে সুস্থতার হার ৯৮.৬২ শতাংশ। দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১১ কোটি ৯১ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই ৪,৩৮,০২,৯৯ হাজার ৫৫১ জন টিকা পেয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টাতেই পরীক্ষা করা হয়েছে ১,৬৫,৭৫১টি, যার মধ্য়ে মাত্র ৪.৫৮ শতাংশ রিপোর্ট পজিটিভ।

2 years ago