রাতের অন্ধকারে এক ব্যক্তির বাড়িতে বোমা (Bomb) মারার অভিযোগ উঠল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে চাকদহ (Chakdaha) থানার অন্তর্গত গৌড়পাড়া ১ নম্বর রাধাকৃষ্ণপল্লী এলাকায়। খবর পেয়ে এদিন রাতেই পৌঁছয় চাকদহ থানার পুলিস (Police)। পুলিস ইতিমধ্যেই এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। তবে এখনও পর্যন্ত কোনও অভিযুক্তকে আটক করা যায়নি। পুলিস সূত্রে খবর, স্বপন কুমার দে নামক এক ব্যক্তির বাড়িকে লক্ষ্য করে বোমা মারে দুষ্কৃতীরা।
এই বিষয়ে অভিযোগকারী ওই ব্যক্তির স্ত্রীর অভিযোগ, বৃহস্পতিবার রাত পৌনে বারোটা নাগাদ খাওয়া দাওয়ার পরে ঘুমোতে যাওয়ার সময়ই এই ঘটনা ঘটে। দুজন দুষ্কৃতী বাইকে করে এসে আচমকাই তাঁদের বাড়ি লক্ষ্য করে বোমা ছোড়ে। তরপরেই ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় দুষ্কৃতীরা।
তবে বোমার তীব্র শব্দতেই কেঁপে ওঠে গোটা বাড়ি। যার ফলে ভেঙে যায় বাড়ির জালনার কাচ। তিনি আরও জানান, তারা কোনওরকম রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত নন, সাধারণ মানুষ হিসেবে ভোটের সময় শুধু ভোট দেন। তবে কে বা কারা এই ধরনের কাজ করলো তা বুঝে উঠতে পারছেন না।
মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনা (Road Accident)। দুর্ঘটনার জেরে মৃত (Death) দুই জন। আহত (Injured) আরও ২। রবিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে চাকদহ (Chakdaha) থানার অন্তর্গত চাকদহ পাঁচপোতার মোড়ে। দুর্ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়েছে দুজনের, আর বাকি দুজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় চাকদহ স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌছয় চাকদহ থানার পুলিস (Police)। ঘটনাকে ঘিরে উত্তেজনা এলাকায়।
সূত্রের খবর, প্রায় ২০ মিনিট পথ অবরোধ করেন উত্তেজিত জনতা। এমনকি পুলিসের গাড়িও ভাঙচুর করে তাঁরা। পুলিস মৃতদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কল্যাণী জহরলাল নেহেরু হাসপাতালে পাঠিয়েছে। পুলিস সূত্রে খবর, এই ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত মৃতদের কোনও পরিচয় জানা যায়নি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, চাকদহ পাঁচপোতার মোড়ে ব্যাটারি চালিত ভ্যান ও স্টেট বাসের ধাক্কায় এই ঘটনাটি ঘটেছে। রবিবার রাত ১ টা নাগাদ পাঁচপোতার মোড়ে ব্যাটারি চালিত ভ্যান নিয়ে চারজন রাস্তা পার হচ্ছিল। সেই সময়ই কলকাতা থেকে শিলিগুড়িগামী একটি স্টেট বাস ভ্যানটিকে ধাক্কা মারে। যার ফলে ঘটনাস্থলেই দু'জনের মৃত্যু হয়। স্থানীয়দের দাবি, এই ঘটনার পর তড়িঘড়ি খবর দেওয়া হয় চাকদহ পুলিস স্টেশনে। তারপরেই ঘটনাস্থলে এসে উপস্থিত হয় এবং ঘটনার তদন্ত শুরু করে পুলিস।
তিন তলার ছাদ থেকে পড়ে গিয়ে মৃত্যু (Death) হল এক শিশুর (Child)। শনিবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে চাকদহ (Chakdaha) থানার অন্তর্গত লালপুর বিবেকানন্দ পল্লী এলাকায়। ঘটনার পরে স্থানীয়রা ওই শিশুটিকে তড়িঘড়ি চাকদহ স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। তবে শেষরক্ষা আর হল না। হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ওই শিশুটিকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌছয় চাকদহ থানার পুলিস (Police)। মৃতদেহটি কল্যাণী জওহরলাল নেহেরু মেমোরিয়াল হাসপাতালে ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। ইতিমধ্যে এই ঘটনায় অস্বাভাবিক মৃত্যু মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে। ঘটনাকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।
পুলিস সূত্রে খবর, মৃত ওই শিশুটির নাম আযুষ্মান ঘোষ। বয়স সাড়ে তিন বছর। এই ঘটনার পর মৃতের পরিবার থেকে কোনও অভিযোগ দায়ের করা হয়নি। প্রাথমিক তদন্তে পুলিস জানিয়েছে, ছাদ থেকে পড়ে গিয়েই ওই শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শান্তিপুর থানার ফুলিয়ায় ওই শিশুর পিসির বাড়ি। লোকনাথের পুজো উপলক্ষ্যে সেখানে যাওয়ার কথা ছিল তার। সেই কারণে তিন তলার ছাদে তাকে স্নান করাতে নিয়েগিয়েছিল তার মা। সেই সময়ই কোনও ভাবে সে মায়ের হাত থেকে বেরিয়ে যায়। ছাদের মধ্যে দৌড়তে গিয়েই ছাদ থেকে পড়ে যায় সে। তড়িঘড়ি তাকে চাকদহ স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও শেষ রক্ষা হয়নি।
ফের সোনার দোকানে চুরির (Theft) ঘটনা। দেওয়ালের উপরের অংশ ভেঙে চুরি করে দুষ্কৃতীরা। চাকদায় (Chakdaha) শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি রোডের একটি সোনার দোকানের ঘটনা। দোকানের শো-কেসে থাকা সোনা-রুপোর গয়না নিয়ে যায় চোর। পুরসভা ও চাকদা থানায় লিখিত অভিযোগ জানানো হয়েছে। ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে আসে চাকদা থানার (Chakdaha Police) পুলিস।
জানা গিয়েছে, চুরি হওয়া দোকানের নাম মা জুয়েলার্স অ্যান্ড স্টোর্স। দোকানের মালিকের নাম বিকাশ কর্মকার। দোকানের পিছন দিকে দেওয়ালের উপরের অংশ ভেঙে ভিতরে ঢোকে চোর। দোকানে ঢুকেই প্রথমেই সিসিটিভি খুলে ফেলে দুষ্কৃতীরা। এমনকি সিন্দুক ভাঙতে না পেরে দোকানের শো-কেসে থাকা সোনা ও রুপোর গয়না নিয়ে যায় তারা।
এই ঘটনায় বিকাশবাবুর ছেলে বর্ষণ কর্মকার জানান, 'শনিবার সকালে দোকান খুলে দেখি ড্রয়ার ও শোকেসের মধ্যে থাকা সোনা রূপোর গয়না উধাও। এমনকি দোকানের ভিতরে থাকা সিন্দুকটাও ভাঙার চেষ্টা করা হয়েছিল।' তবে কী পরিমাণ জিনিস চুরি হয়েছে তা এখনও জানতে পারা যায়নি। বেশ মোটা অঙ্কের টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, এমনটাই দাবি তাঁর।
চাকদা থানা ও পুরসভার অধীন থাকা এই শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি রোড একটি জনবহুল এলাকা। আর সেই রাস্তার উপরে থাকা সোনার দোকানে চুরির ঘটনায় আতঙ্কিত অন্যান্য ব্যবসায়ীরাও। এত বড় বাজার থাকা সত্ত্বেও প্রশাসন থেকে কোনও পাহারাদার নিয়োগ করা হয়নি কেন? তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। তবে ইতিমধ্যেই চাকদা থানার পুলিস এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
পানীয় জলের (water) হাহাকার। তবুও নেই কারও হুঁশ, বাধ্য হয়ে পানীয় জলের দাবিতে রাস্তা অবরোধ স্থানীয়দের। ঘটনাটি নদিয়া (Nadia) জেলার চাকদহের। প্রায় ৭ ঘণ্টারও বেশি সময় রাস্তা অবরোধ থাকার পর শিমুরালি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান (Panchayat Pradhan) এবং পিএইচই-এর আধিকারিক এসে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁদের কাছে তিনদিনের সময় নিয়ে জল দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন। তাঁদের আশ্বাসে অবশেষে আন্দোলন উঠে যায়। কিন্তু রয়ে গেল আরও একটি জট। কারণ, ওই রাস্তা অবরোধ, আন্দোলন বা পানীয় জলের দাবি রেখেছিলেন পাশের গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসিন্দারাও। কিন্তু ওই পঞ্চায়েতের প্রধান ঘটনাস্থলে না আসায় ক্ষোভ উগড়ে দিলেন বাসিন্দারা।
প্রসঙ্গত, দীর্ঘদিন যাবৎ চাকদহ (Chakdaha) থানার অন্তর্গত শিমুরালি গ্রাম পঞ্চায়েত ও রাউতারি গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনস্থ এলাকার পানীয় জলের সমস্যা রয়েছে। বারবার স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান এবং সংশ্লিষ্ট দফতরে জানিয়েও কোনও লাভ না হওয়ায় অবশেষে রাস্তা অবরোধ করেন গ্রামবাসীরা। এদিকে, পানীয় জলের দাবি রেখেছিল রাউতারি গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসিন্দারাও। কিন্তু ওই পঞ্চায়েতের প্রধান ঘটনাস্থলে আসেননি।
গত শনিবার পথ অবরোধের পর প্রশাসন প্রতিশ্রুতি দেয় তিনদিনের মধ্যে পানীয় জলের ব্যবস্থা করবে এলাকায়। সেইমত মঙ্গলবার রাতে ও বুধবার সকালে অল্প পরিমাণে ব্যবহারের জল কলে আসলেও তারপর থেকে আর জল আসছে না বলে অভিযোগ। একইভাবে এলাকায় পানীয় জলের সমস্যা রয়েই গেল বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। এমনকি, জলের অভাবে শাকসবজি কিনছেন না এলাকাবাসীরা।
ভরসন্ধ্যায় বৃদ্ধার মাথায় রিভলভার ঠেকিয়ে ডাকাতির (Robbery) ঘটনায় চাঞ্চল্য। ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার (Nadia) চাকদহ (Chakdaha) পুরসভার তিন নম্বর ওয়ার্ডের রবীন্দ্রনগর এলাকায়।
জানা গিয়েছে, এই এলাকার বাসিন্দা বৃদ্ধা মিতা ঘোষ। দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ অবস্থায় বাড়িতে একাই ছিলেন তিনি। ঘটনার সময় তিনি খাটে বসে মোবাইল দেখছিলেন। ছেলে শুভঙ্কর ঘোষ স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে পুজোর বাজার করতে গিয়েছিলেন। রাত সাড়ে আটটা নাগাদ শুভঙ্করের ডাকনাম বাবাই-বাবাই বলে কেউ দরজায় ডাকতে থাকেন। ওই বৃদ্ধা দরজা খুলতেই মুখ চেপে ধরে এক যুবক। অন্যজন কপালে রিভলভার ঠেকিয়ে আলমারির চাবি চায়। প্রাণভয়ে মিতাদেবী তাদের হাতে চাবি তুলে দিতে বাধ্য হন।
আলমারি থেকে ওই দুই দুষ্কৃতী কমবেশি ৫-৬ লক্ষ টাকার সোনার গয়না নিয়ে ঘরের আলো নিভিয়ে চম্পট দেয়। যাওয়ার সময় মিতাদেবীকে ধাক্কা দিয়ে মেঝেতে ফেলে দেন বলেও তিনি জানান। তারা চলে গেছে বুঝতে পেরে মিতাদেবী বাঁচাও বাঁচাও বলে চিৎকার করতে থাকেন। তাঁর চিৎকার শুনে ছুটে আসেন প্রতিবেশীরা। খবর দেওয়া হয় চাকদহ থানায়। ঘটনাস্থলে চাকদহ থানার পুলিস আসে এবং তদন্ত শুরু করে।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন ছেলে শুভঙ্কর, মেয়ে শ্রীপর্ণা সাহা ও স্থানীয় কাউন্সিলর তিথি দেবনাথ-সহ অন্যান্য বহু মানুষ। স্থানীয়রা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন বলে অভিযোগ করেন। পাশাপাশি দাবি করেন, পুলিসি টহলদারি জোরদার করার।
কিছুদিন আগেই ভাবিকার জন্ম হয়েছে। সন্তান এবং সংসারের জন্য প্রায় ৪ বছর দূরে ছিলেন সিলভার স্ক্রিন থেকে। এবার সেই লম্বা বিরতি শেষে জমজমাট কামব্যাক করছেন অনুষ্কা শর্মা (Anushka Sharma)। সব ঠিকঠাক থাকলে আগামী বছরই মুক্তি পেতে চলেছে 'চাকদহ এক্সপ্রেস' (Chakda Xpress)। ভারতীয় মহিলা ক্রিকেটার ঝুলন গোস্বামীর বায়োপিকে (Jhulan Goswami’s biopic) অভিনয় করছেন অনুষ্কা। সেই সিনেমার শ্যুটিংয়ের কিছু অংশ টুইটারে তুলে ধরলেন বিরাট সহধর্মিণী (Virat Kohli)।
Here's a glimpse into the Chakda 'Xpress journey with our earnest director @prositroy🏏#ChakdaXpress #ComingSoon #ChakdaXpressOnNetflix #HarDinFilmyOnNetflix pic.twitter.com/W4AmuseFWS
— Anushka Sharma (@AnushkaSharma) August 29, 2022
অনুষ্কার পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে তিনি চিত্রনাট্য পড়ছেন। সেটে এবং মাঠে তাঁর শ্যুটিংয়ের দৃশ্য, সতীর্থদের সঙ্গে নাচ এবং কঠোর অনুশীলনের দৃশ্যও উঠে এসেছে। এই বায়োপিকের পরিচালক প্রসিত রায়। তিনিও রুপোলি পর্দার ঝুলনকে নিয়ে কথা বলেছেন। অনুষ্কার ধীরে ধীরে ঝুলন হয়ে ওঠার জার্নি তুলে ধরেছেন পরিচালক। এই ভিডিয়ো পোস্ট করার সঙ্গে সঙ্গেই ভাইরাল হয়েছে। বিরাট এবং ঝুলন, দু’জনেই হৃদয়ের ইমোজি দিয়েছেন পোস্টিতে।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে মুক্তি পাওয়া জিরো ছিল অনুষ্কার শেষ ছবি। তার পর লম্বা বিরতি। বিয়ে, সংসার এবং কন্যাসন্তান।
রাতের অন্ধকারে নতুন টোটোর (toto) নম্বর দেওয়ার অভিযোগে চাকদহ (Chakdah) থানার সামনে অবস্থান বিক্ষোভ টোটো চালকদের৷ সোমবার সকাল থেকে বৃষ্টির (rain) মধ্যেই চাকদহ শহরের শতাধিক টোটো চালক চাকদহ থানার মোড়ে অবস্থান বিক্ষোভ শুরু করেন৷
তাঁদের অভিযোগ, রবিবার রাতের অন্ধকারে টাকার বিনিময়ে, চাকদহ শহর আইএনটিটিইউসির (INTTUC) সভাপতি তিমির সরকার নতুন করে টোটো নম্বর দিয়েছেন। এই অভিযোগকে কেন্দ্র করে চাকদহ থানার (Police station) মোড় উত্তাল হয়ে ওঠে টোটো চালকের অবস্থান-বিক্ষোভে। পরে পুলিসের (police) হস্তক্ষেপে রাস্তা ছেড়ে রাস্তার দুপাশে দাঁড়িয়ে থেকে প্রতিবাদ দেখান তাঁরা৷
এ বিষয়ে চাকদড় শহর আইএনটিটিইউসির সভাপতি তিমির সরকারকে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, কোনও টোটো নতুন করে অনুমোদন দেওয়া হয়নি। ১০ জনকে আইএনটিটিউসির পরিচয় পত্র দেওয়া হয়েছে। পরিচয় পত্র দেওয়াকে কেন্দ্র করে অর্থের যদি কোনও অভিযোগ করে, তাহলে যাদেরকে পরিচয় পত্র দেওয়া হয়েছে তাঁদেরকে প্রশ্ন করলেই বেরিয়ে আসবে অর্থ নেওয়া হয়েছে কিনা৷ পুরোটাই ভুয়ো এবং ফেক অভিযোগ তুলছেন টোটোচালকেরা, প্রতিক্রিয়া তিমির বাবুর৷ তবে তিনি অভিযোগ করেন, তাঁর দায়িত্ব পাওয়ার আগেই শহরে ৪০০-৫০০ টোটো ছিল। এরপর সেখান থেকে শহর জুড়ে শুরু হয়েছে যানজট। নেই হাঁটার রাস্তাটুকুও। তবে তিনি দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকেই নতুন করে টোটো না কেনার অনুরোধ করে গিয়েছেন। বর্তমানে যারা বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন, তাঁদের স্বার্থে আঘাত পড়েছে হয়ত কোনও কারণে তাই এই ধরনের কাজ, এমনটাই জানান তিনি।
যদিও টোটো চালকরা প্রশাসনের কাছে দাবি তুলেছেন, যতক্ষণ পর্যন্ত নতুন টোটো নম্বর তুলে না নেওয়া হচ্ছে, ততক্ষণ তাঁরা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন৷