Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

CBICourt

CBI ED: 'ভ্যারাইটি অফ পনির খুঁজছে সিবিআই',কোর্টে সওয়াল সিবিআইয়ের

বৃহস্পতিবার আলিপুরের বিশেষ সিবিআই আদালতে (CBI Court) পেশ করা হয়েছিল নিয়োগ-কাণ্ডে (Education Scam) ধৃত তিন অভিযুক্ত কুন্তল ঘোষ,তাপস মণ্ডল ও নীলাদ্রি ঘোষকে। ৯ মার্চ পর্যন্ত এঁদের জেল হেফাজতের (Jail Custody) নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এদিকে এদিন শুনানিতে সকলেরই জামিনের আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু কেন্দ্রীয় সংস্থার আপত্তি মেনে খারিজ হয় সেই আবেদন।

যদিও শুনানি চলাকালীন বিচারক সিবিআইকে সিডি দেখিয়ে জনৈক মিস্টার হোসেনের নামোল্লেখ করে প্রশ্ন করেন। আদালতের পর্যবেক্ষণ, 'দু'জনের নাম উঠে এসেছে। সেখানে মিস্টার হোসেন নামে একজনের নাম পাওয়া গিয়েছে। যিনি বেআইনিভাবে নিয়োগ পেয়েছেন। সিডিতে নাম পাওয়া গিয়েছে। তাঁকে গ্রেফতার করা হয়নি কেনো?'

এই প্রশ্নের জবাবে সিবিআইয়ের আইনজীবী জানান, উনি (পড়ুন জনৈক হোসেন) আমাদের প্রাইম উইটনেস। ও আমাদের বলছে, সেইমতো আমরা কাজ করছি।' এরপরেই বিচারক প্রশ্ন করেন, 'এই ব্যক্তির জবানবন্দি কোথায়?' সিবিআই আইনজীবী জানান, সেটা রেকর্ড করার কাজ চলছে।' বিচারকের পাল্টা প্রশ্ন, 'যদি পরে রাজি না হয়?'

এদিকে, কুন্তল, নীলাদ্রি এবং তাপসের জামিনের বিরোধিতা করে কেন্দ্রীয় সংস্থা জানায়,'এদের আইনজীবীরা স্বীকার করছেন যে ওরা এজেন্ট। এঁরা তদন্তে সহযোগিতা করেনি। মুখোমুখি জেরায় বেশ কিছু প্রভাবশালীর নাম উঠে এসেছে। যারা এঁদের সঙ্গে সংযুক্ত। এঁরা তথ্যপ্রমাণ নষ্ট করতে পারে। ষড়যন্ত্র এতটাই বড় যে, আমাদের তদন্তকারীর এতটা কম্পিটেন্ট যে কোনও প্রমাণ ছাড়া কাউকে গ্রেফতার করছে না। পনিরের কথা বলা হচ্ছে, ভ্যারাইটি অফ পনিরটাই খুঁজছে তদন্তকারীরা।'

এদিন কোর্টের বাইরে তাপস-কুন্তলের আইনজীবী জানান, 'বন্ধ দরজার ভিতরে সিবিআই কী করেছে আমরা জানি না। আমার দুই মক্কেলকে মাত্র এক ঘণ্টা জেরা করেছে। কিন্তু কোর্ট বারবার একটাই প্রশ্ন করছে, প্রভাবশালী সেই ব্যক্তিটা কোথায়?' পাশাপাশি তাপস মণ্ডলের আইনজীবী জানান, 'সিবিআই এফআইআর-এ আমার মক্কেলের নাম নেই। কুন্তল ঘোষের বয়ানের ভিত্তিতে তাঁকে ডাকা হয়েছিল। সিবিআইয়ের নোটিশের জবাবে আমরা তদন্তে সহযোগিতা করতে ছয় বার কেন্দ্রীয় সংস্থার কাছে গিয়েছি।' 

one year ago
Bihar: পশুখাদ্য মামলায় লালুকে জেলে পাঠানো বিচারক সাত পাকে বাঁধা পড়লেন, প্রেম থেকে পরিণয়, বলছে ঘনিষ্ঠরা

কথায় বলে, প্রেম যে কোনও বয়সে হতে পারে। ভালোবাসার নির্দিষ্ট কোনও বয়স নেই। আর সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতের প্রাক্তন বিচারক (Ex CBI judge) ৫৯ বছরের শিবপাল সিং-এর (Shivpal Singh) ক্ষেত্রেও এমনটাই ঘটেছে। বিহারের (Bihar) বিজেপি নেত্রী (BJP Leader) নূতন তিওয়ারিকে (Nutan Tiwari) দেখে প্রেমে পড়ে যান তিনি। দীর্ঘদিন মন দেওয়া নেওয়ার পর অবশেষে প্রেম সফল পরিণতি পেল ছাদনাতলায় (Marraige)। দুই পরিবারের সম্মতিতে বিয়ের পিঁড়িতে বসলেন ৫০ বছরের নূতনের সঙ্গে শিবপাল। আর প্রাক্তন এই বিচারক লালুপ্রসাদ যাদবকে পশুখাদ্য মামলায় দোষী সাব্যস্ত করে জেলে পাঠিয়েছিলেন।

জানা গিয়েছে, উভয়েরই এটি দ্বিতীয় বিয়ে। ইতিমধ্যে নবদম্পতির বিয়ের ছবি ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। নেটিজেনরা দুজনের আগামী জীবনের জন্য শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। গত কয়েকদিন আগে দুমকার বাসুকিনাথ মন্দিরে ঘরোয়া অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে চার হাত এক হয় তাঁদের।

উল্লেখ্য, শিবপাল সিং-ই বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা আরজেডি প্রধান লালুপ্রসাদ যাদবকে পশুখাদ্য মামলায় দোষী সাব্যস্ত করে জেলে পাঠিয়েছিলেন। পাত্রী নূতন তিওয়ারি নিজেও যুক্ত রয়েছেন আইন ব্যবসার সঙ্গে। গোড্ডা জেলা আদালতে আইনজীবী হিসেবে যুক্ত রয়েছেন তিনি। পাশাপাশি ওই অঞ্চলের একজন বিখ্যাত সমাজসেবী এবং হেভিওয়েট বিজেপি নেত্রী হিসেবেও পরিচিতি রয়েছে তাঁর। ৫৯ বছর বয়সী শিবপাল গত তিন বছর ধরে গোড্ডার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক হিসাবে কর্মরত।

জানা গিয়েছে, একটি দুর্ঘটনায় স্বামীকে হারিয়েছিলেন নূতন। আর  ২০০৬ সালে প্রথম স্ত্রীকে হারান শিবপাল। শিবপালের প্রথম ঘরে এক ছেলে এবং এক মেয়ে রয়েছে। অন্য দিকে, নূতনের একটি কন্যাসন্তান রয়েছে। ঘনিষ্ঠ সূত্রে খবর, পরিবারের সদস্যরা এবং ছেলে ও মেয়েরা সম্মতি দেওয়ার পর দু’জন বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন। পরিবারের সকলে তাঁদের পাশে ছিলেন। তাঁদের আগামী জীবনের শুভকামনা জানিয়েছেন।

2 years ago