Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

BolpurHospital

Buddhadeb Murmu: সাংবাদিক দেখেই দৌড়ে ট্রেনে উঠে পড়লেন বোলপুর হাসপাতালের সেই সুপার

অনুব্রতর চিকিত্সা বিতর্কের পর সোমবার এই প্রথম বোলপুর স্টেশনে (Bolpur station) সাংবাদিকদের নজরে বুদ্ধদেব মুর্মু (Buddhadeb Murmu)। ঘটনার পর বোলপুর মহকুমা হাসপাতালে সুপার (super) বুদ্ধদেব মুর্মু ধরা পড়লেন ক্যামেরায়। তবে এদিন সাংবাদিকদের প্রশ্ন একপ্রকার এড়িয়ে গেলেন তিনি। কোনওক্রমে পালিয়ে ট্রেনে উঠলেন বুদ্ধদেব মুর্মু।

হাওড়া-আজিমগঞ্জ গণদেবতা এক্সপ্রেস থেকে বোলপুর স্টেশনে নামেন তিনি। কিন্তু নামা মাত্র অনুব্রতর বাড়িতে সরকারি চিকিত্সক পাঠানো নিয়ে প্রশ্ন করেন সাংবাদিকরা। কার্যত উল্টোদিকে দৌড়ে ফের ট্রেনে উঠে পড়েন বোলপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের সুপার বুদ্ধদেব মুর্মু। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি একটা কথাই বলেন, এখানে দাঁড়িয়ে কিছু বলা যাবে না। এখানে কোনও কমেন্ট করা যায় নাকি?

প্রসঙ্গত, অনুব্রতর চিকিৎসা বিতর্কে নাম জড়িয়েছে তাঁর, কেন সরকারি চিকিত্সককে নেতার বাড়িতে যাওয়ার নির্দেশ? কেনই বা সাদা কাগজে প্রেসক্রিপশন? এ নিয়ে আলোড়ন পড়ে গিয়েছিল রাজ্য রাজনীতিতে। তবে এদিন সংবাদমাধ্যমের প্রশ্নবাণ এড়িয়ে কার্যত ফের চলন্ত ট্রেনে তিনি উঠে পড়েন। 

উল্লেখ্য, গ্রেফতারির ঠিক একদিন আগেই এসএসকেএম হাসপাতালে শারীরিক পরীক্ষা করাতে এসেছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। এসএসকেএমের মেডিক্যাল বোর্ড অনুব্রতকে ভর্তি রাখার প্রয়োজন নেই বলে জানিয়ে দেয়। এরকপর বোলপুরের বাড়িতে ফিরে যান অনুব্রত। পরের দিন মঙ্গলবার হঠাৎই বোলপুরের বাড়িতে বোলপুর হাসপাতালের একটি মেডিক্যাল টিম গিয়ে পৌঁছয়। চিকিৎসক চন্দ্রনাথ অধিকারী তাঁকে দেখে জানান, পাইলসের সমস্যা বেড়েছে অনুব্রতর। কিন্তু হাসপাতালের চিকিত্সক বাড়িতে কেন, এ নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক। চন্দ্রনাথ অধিকারী জানান, তাঁকে হাসপাতাল সুপার অর্থাৎ বুদ্ধদেব মুর্মু যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু সূত্রের খবর অনুযায়ী জানা যায়, সেসময় সুপার নিজেই ছুটিতে ছিলেন। ডেপুটি সুপার তাই জানিয়েছিলেন। তাহলে ছুটিতে থাকাকালীন কীভাবে নির্দেশ দিয়েছিলেন? তা নিয়ে শুরু হয় নতুন বিতর্ক।

এরপরই এদিন ফের সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মুখে কুলুপ আঁটলেন বোলপুর হাসপাতালের সুপার বুদ্ধদেব মুর্মু।

 

2 years ago
Anubrata Doctor: বাজার গরম, কখন কী হয়ে যায়, আতঙ্কে ছুটিতে গেলেন সেই চিকিত্সক

বৃহস্পতিবার তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) গ্রেফতার (Arrest) হওয়ার পরই অনির্দিষ্টকালের জন্য ছুটিতে (Indefinite Leave) গেলেন বোলপুর মহকুমা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের সেই চিকিৎসক চন্দ্রনাথ অধিকারী (Dr Chandranath Adhikary)।

গত মঙ্গলবার তিনি অনুব্রত মণ্ডলের বাড়িতে গিয়েছিলেন চিকিৎসা করার জন্য। তবে চিকিৎসা শেষে তিনি বেশ কিছু বিস্ফোরক মন্তব্য করেন। তিনি বলেছিলেন, তিনি নাকি সুপারের নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতেই চিকিৎসা করতে গিয়েছিলেন। এছাড়াও তিনি মন্তব্য করেন, তাঁকে ১৪ দিনের জন্য সাদা কাগজে ছুটি লিখে দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। এসবের পরেই যখন বৃহস্পতিবার অনুব্রত মণ্ডল গ্রেফতার হলেন, তারপর তিনি নিজের জীবনের সুরক্ষা নিয়ে চিন্তিত। তাছাড়া তিনি মানসিকভাবেও বিধ্বস্ত। এরই পরিপ্রেক্ষিতে তিনি ছুটি নিয়েছেন বলে জানান।

এ ব্যাপারে তিনি ফোনে আমাদের প্রতিনিধিকে বিশদে আর কী কী বললেন, আসুন শুনে নেওয়া যাক।

আতঙ্কে ছুটিতে গেলেন সেই চিকিত্সক
আতঙ্কে ছুটিতে গেলেন সেই চিকিত্সক
Loading Ad
 
00:00
/
02:49
LIVE
2 years ago
Anubrata: অনুব্রতর বাড়িতে কেন হাসপাতালের টিম? প্রভাব খাটানো নিয়ে ফের শোরগোল

ফের অসুস্থতার (Illness) কথা জানিয়ে এবার দশমবারের জন্য সিবিআই হাজিরা এড়ালেন বীরভূম জেলা তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। তিনি ফের দু সপ্তাহ সময় চেয়েছেন বলে খবর। তবে এবার অসুস্থতাকে ঢাল করতে গিয়ে চরম বিপদে পড়েছেন অনুব্রত। এদিন আরও মারাত্মক বিষয় সামনে এসেছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, সিবিআইয়ের (CBI) হাত থেকে নিজেকে বাঁচাতে অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) এখনও নিজের প্রভাব খাটিয়ে চলেছেন।

এসএসকেএম (SSKM) হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছে, তাঁর হাসপাতালে ভর্তি থাকার কোনও প্রয়োজন নেই। তখনই তিনি বুঝে গেলেন, এসএসকেএমে তাঁর আর কোনও প্রভাব কাজ করছে না। সেই অবস্থায় দাঁড়িয়ে তিনি ফিরে আসেন নিজের গড় বোলপুরের বাড়িতে। আর এখানে আসার পরই খাটাতে শুরু করেন তাঁর প্রভাব।

সূত্র মারফত্ জানা গিয়েছে, বোলপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের সুপারকে তিনি নির্দেশ দেন, তাঁর বাড়িতে টিম পাঠিয়ে চিকিত্সা করানোর জন্য। চিকিত্সক চন্দ্রনাথ অধিকারী অকপটে স্বীকারও করেছেন যে, তিনি হাসপাতালের সুপারের নির্দেশেই অনুব্রত মণ্ডলের বাড়িতে গিয়েছিলেন টিম নিয়ে। চন্দ্রনাথ মণ্ডল ছুটিতে ছিলেন। এমনকী ছুটিতে সুপারও (Super)। সেই অবস্থাতেই সুপার তাঁকে ফোন করে অনুব্রত মণ্ডলের বাড়িতে চিকিত্সকের টিম পাঠানোর কথা বলেন। ওই চিকিত্সক তখন সুপারকে বলেছিলেন, অনুব্রত মণ্ডলকে হাসপাতালে আসতে বলুন। সরকারি হাসপাতালের টিম কেন কারও বাড়িতে যাবে? সুপার এর উত্তরে জানিয়ে দেন, সরকারি হাসপাতালের কোনও প্রেসক্রিপশনের দরকার নেই। সাদা কাগজে লিখলেই হবে।

এরপর আসে অনুব্রতর পালা। সেখানেও চাপ। তাঁরই কথামতো ওই চিকিত্সক লিখে দিলেন ১৪ দিনের বেড রেস্টের কথা। যদিও ওই চিকিত্সকই একান্তে স্বীকার করেছেন, অনুব্রতর কলকাতায় যাওয়ার মতো অবস্থা রয়েছে।

2 years ago