রাজনৈতিক উত্তাপে উত্তাল বঙ্গ। ইতিমধ্যেই, লোকসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলি। এরইমাঝে পারিবারিক বিবাদের জেরে রক্ত ঝরল বাঁকুড়া বিষ্ণুপুর ব্লকের মড়ার গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপি পঞ্চায়েত সদস্যের। সোমবার রাতে ছুরি দিয়ে বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্য দেবাশিস রায়ের উপর হামলার অভিযোগ। পারিবারিক বিবাদের জেরে পাশের বাড়ির এক মহিলা কয়েকজন স্থানীয়দের সঙ্গে নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায় বলেই দাবি বিজেপি নেতার। চড়, থাপ্পড় মারার পাশাপাশি ছুরি দিয়েও আঘাত করার অভিযোগ তুলেছেন আহত বিজেপি নেতা।
ঘটনার পরই আহত বিজেপি নেতাকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় বিষ্ণুপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। অন্যদিকে লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমেছে বিষ্ণুপুর থানার পুলিস। এদিকে, রাজ্যজুড়ে বিরোধীদের নিরাপত্তা ঘিরে উঠেছে প্রশ্ন। আর কত হিংস্রতার পরিচয় দেবে বঙ্গ, এখন সেটাই দেখার।
প্রায় ৪৬ ঘণ্টা অতিক্রান্ত। এখনও বিষ্ণপুরের বিধায়ক তন্ময় ঘোষের পরিবারের মালিকানাধীন চালকলে তল্লাশি চালাচ্ছেন আয়কর দফতরের আধিকারিকরা। বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেওয়া বিধায়ক তন্ময় ঘোষের বাড়ি, চালকল এবং কার্যালয়ে গত বুধবার হানা দিয়েছিল আয়কর দফতর। তল্লাশি অভিযান চলতে থাকায় বুধবার থেকে মিলেই আটকে রয়েছেন অফিস কর্মীরা। বিধায়ক তন্ময় ঘোষ বৃহস্পতিবার প্রায় ১৩ ঘণ্টা রাইস মিলে ছিলেন। রাত্রি সাড়ে ন'টা নাগাদ সেখান থেকে বেরিয়ে যান।
সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার ১৩ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর আজ, শুক্রবার ফের তন্ময় ঘোষকে ডেকে পাঠান আয়কর দফতরের আধিকারিকরা। সকাল সাড়ে আটটা নাগাদ রাইস মিলে ঢোকেন বিধায়ক। আধিকারিকরা জানিয়েছেন, তন্ময় ঘোষের সমস্ত নথি পুনরায় খতিয়ে দেখবেন তাঁরা। পাশাপাশি বুধবার বিধায়কের দফতর লাগোয়া একটি অতিথিশালা এবং মদের দোকানেও তল্লাশি চালান তদন্তকারী আধিকারিকরা। তল্লাশি চালানোর সময় পুরো এলাকা ঘিরে ছিলেন কেন্দ্রীয় বাহিনী।
উল্লেখ্য, তন্ময় ঘোষ পেশায় একজন ব্যবসায়ী। ২০১৫ সাল থেকে রাজনীতিতে যোগ দেন তিনি। গত বিধানসভা নির্বাচনে বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরে বিজেপি প্রার্থী হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। বিজেপির টিকিটে জয়লাভ করেও ৩০ অগাস্ট তিনি ফের তৃণমূলে যোগ দেন। সেই তন্ময় ঘোষের সম্পত্তির পরিমাণ কত জানেন? ২০২১ সালে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা বলছে, ২০১৬ সালে তাঁর আয় ছিল ৭ লক্ষ ৬০ হাজার ৪৪৫ টাকা। ২০১৯ সালে তা দাঁড়ায় ২৮ লক্ষ ৫৯ হাজার ২৩০ টাকা। ২০২০ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩২ লক্ষ ৫৯ হাজার ৭৪৮ টাকা।
পৃথক দুটি পথ দুর্ঘটনায় (Road Accident) বাঁকুড়ার (Bankura) বিষ্ণুপুরে মৃত্যু হল তিন জনের। দুটি ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও তিন জন। আহতদের উদ্ধার করে বিষ্ণুপুর (Bishnupur) সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
জানা গিয়েছে, রবিবার পেশায় প্রাথমিক শিক্ষক আনন্দ মোহন নিজের দশ বছরের ছেলেকে বাইকে চাপিয়ে গ্রামের বাড়ি বিষ্ণুপুর ব্লকের হেত্যাগড়া থেকে বিষ্ণুপুর শহরের শালবাগানের বাড়িতে ফিরছিলেন। ৬০ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে ফেরার সময় এক নম্বর ক্যাম্পের কাছে একটি পিকআপ ভ্যান ওই শিক্ষকের বাইকে ধাক্কা মারে। ঘটনাস্থলেই ছিটকে পড়েন বাবা ও ছেলে। আহত দু'জনকে উদ্ধার করে বিষ্ণুপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিছুক্ষণ পরে সেখানেই চিকিৎসারত অবস্থায় মৃত্যু হয় বাবা ও ছেলের।
অন্যদিকে বিষ্ণুপুর থানার বামুনবাঁধ এলাকায় পৃথক একটি দুর্ঘটনায় এক মহিলার মৃত্যু হয়। জানা গিয়েছে, বিষ্ণুপুর শহর থেকে সমাপ্তি লাহা নামের ওই মহিলা আরও দু'জনের সঙ্গে বাইকে চড়ে নিজেদের গ্রামের বাড়িতে ফিরছিলেন। বামুনবাঁধের কাছে একটি মারুতি ভ্যান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পরপর দুটি বাইকে ধাক্কা মারলে ঘটনাস্থলে ছিটকে পড়েন সমাপ্তি লাহা সহ চার জন। আহত অবস্থায় তাঁদেরও বিষ্ণুপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসকরা সমাপ্তি লাহাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। বাকি তিনজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন হাসপাতালে।
সকালে ছাদে ব্য়ায়ম (Exercise) করতে গিয়ে পা পিছলে নিচে পড়ে মৃত্যু (Death) হল এক ব্য়ক্তির। সোমবার, এই ঘটনাটি ঘটেছে বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর শহরের দক্ষিণ বৈলাপাড়া এলাকায়। জানা গিয়েছে, মৃত ওই ব্য়ক্তির নাম স্বপন কুমার দে (৭২)। বাড়ি বিষ্ণুপুর শহরের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ বৈলাপাড়া এলাকায়। তিনি পেশায় একজন অবসরপ্রাপ্ত ব্যাঙ্ক কর্মী ছিলেন। আচমকাই এই মর্মান্তিক মৃত্যুতে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়। খবর পেয়ে বিষ্ণুপুর থানার পুলিস ঘটনাস্থলে এসে মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তে পাঠায়। ইতিমধ্যে পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।
স্থানীয় সূত্রে খবর, অবসরপ্রাপ্ত ব্যাঙ্ক কর্মী স্বপন কুমার দে বিষ্ণুপুর শহরের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ বৈলাপাড়া এলাকায় ভারসাম্য়হীন মেয়েকে নিয়ে বসবাস করতেন। তাঁর মেয়েকে দেখাশোনা করতেন একজন পরিচারিকা। প্রতিদিন সকালে মেয়েকে পরিচারিকার কাছে রেখে স্বপন কুমার দে প্রাতঃভ্রমণে বের হতেন। তবে এদিন পরিচারিকা কাজে না আসায় স্বপন কুমার দে প্রাতঃভ্রমণে না গিয়ে বাড়ির ছাদে ব্যায়াম করছিলেন।
স্থানীয়দের দাবি, ছাদে ব্য়ায়াম করার সময় কোনওভাবে পা পিছলে ছাদ থেকে নিচে পড়ে গেলে ঘটনাস্থলেই মৃত্য়ু হয় ওই বৃদ্ধের। শব্দ পেয়ে প্রতিবেশীরা ছুটে এসে দেখেন মৃত অবস্থায় পড়ে রয়েছেন তিনি। স্থানীয়রা বিষয়টিকে নিছক দুর্ঘটনা বলে দাবি করলেও এর পিছনে অন্য কোনও রহস্য রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিস।
রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হল একই পরিবারের মেয়ে ও জেঠিমার। শুক্রবার সকালে পুকুর থেকে উদ্ধার হয়েছে ওই দুজনের মৃতদেহ। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) ডায়মন্ড হারবার পুলিস জেলার বিষ্ণুপুর থানার হাটখোলা নুর্সিরদার চক গ্রামে। পুলিস জানিয়েছে, ওই দুজন মৃতের নাম পূর্ণিমা নস্কর (৫৪), চুমকি নস্কর (১৯)। এই ঘটনায় মৃতের পরিবার খুনের অভিযোগ তুলেছে। বিষ্ণুপুর (Bishnupur) থানার পুলিস (Police) মৃতদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠায়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা এলাকায়। ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।
মৃতের পরিবারের তরফে অভিযোগ, পাশের পাড়ার সৌরভ মণ্ডলের সঙ্গে দীর্ঘ দিন প্রেমের সম্পর্ক ছিল চুমকির। কিন্তু বিয়ের কথা বলতেই বিয়েতে অমত দেয় সৌরভ। এরপরেই তাদের সম্পর্ক ভেঙে যায়। অভিযোগ, তবে অন্য ছেলের সঙ্গে চুমকির নতুন সম্পর্ক গড়ে উঠেছে এই সন্দেহে বৃহস্পিবার রাতে চুমকিকে ডেকে বাড়ির বাইরে নিয়ে যায় সৌরভ। তারপরেই তাঁকে খুন করে। পরিবারের দাবি, চুমকিকে খুন করার সময় তাঁর জেঠিমা পূর্ণিমা দেবী দেখে ফেলেন সৌরভকে। তাই জেঠিমাকে খুন করে রাস্তার পাশের পুকুরে দুটি মৃতদেহ ফেলে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত। আর এই ঘটনার পর থেকেই পলাতক সৌরভ ও তার পরিবারের সদস্যরা।
পুলিস সূত্রে খবর, শুক্রবার সকালে বাড়ির পাশের পুকুর থেকে জেঠিমার মৃতদেহ উদ্ধার হয়। জেঠিমার মৃতদেহ ময়নাতদন্ত হওয়ার পর পুলিস মৃতদেহটি আত্মীয়ের হাতে তুলে দেন। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে প্রাথমিকভাবে পুলিস জানতে পারে, মাথায় একাধিক আঘাতের কারণেই মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় আবার ওই ঘটনাস্থলে আসে পুলিস। সেখানে তদন্ত করার সময়ই পুকুরের জলে ভাসতে দেখেন আরও একটি মৃতদেহ। মৃতদেহটি ছিল চুমকি নস্করের। তারও মাথায় একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গিয়েছে। এরপরেই থানায় খুনের অভিযোগ করে মৃতদের পরিবার। এ ঘটনায় মেয়েটির অন্য এক প্রেমিককে জিজ্ঞাসাবাদ চালাচ্ছে বিষ্ণুপুর থানার পুলিস।
সাত সকালেই এক অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির পচা গলা মৃতদেহ (Body) উদ্ধার হল। মঙ্গলবার বিষ্ণুপুর থানার দ্বাদশবাটি সংলগ্ন এলাকার ঘটনা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বিষ্ণুপুর (Bishnupur) থানার পুলিস (Police)। মৃত দেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বিষ্ণুপুর জেলা হাসপাতালে পাঠায় পুলিস। ওই ব্যক্তির নাম পরিচয় এখনও জানা যায়নি। তবে ওই অজ্ঞাতপরিচয়ের নাম পরিচয় জানার চেষ্টা করছে বিষ্ণুপুর থানার পুলিস।
পুলিস সূত্রে খবর, মঙ্গলবার সকালে বিষ্ণুপুর থানার দ্বাদশবাটি সংলগ্ন একটি ঝোপে স্থানীয় বাসিন্দারা এক অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির পচা গলা দেখতে পায়। এই ঘটনায় তড়িঘড়ি স্থানীয়রা খবর দেয় বিষ্ণুপুর থানায়। ইতিমধ্যেই এই গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস। পাশাপাশি কিভাবে ওই ব্যক্তির মৃত্যু হল আর কিভাবেই বা ওই স্থানে ওই ব্যক্তির দেহ এলো? বিষয়টির তদন্ত শুরু করেছে বিষ্ণুপুর থানার পুলিস।
এই ঘটনায় স্থানীয় এক ব্যক্তি জানান, এই রকমের ঘটনা আগে কোনও দিন এই গ্রামে ঘটেনি। তবে তাঁর অনুমান, দেহটি প্রায় ৪-৫ দিন ধরে পড়ে রয়েছে, যার ফলে গোটা এলাকায় দুর্গন্ধ ছড়িয়েছে।
হাজার বছরের পুরোনো মূর্তি উদ্ধার। বিষ্ণুপুর (Bishnupur) ব্লকের উলিয়ারা গ্রাম পঞ্চায়েতের ডিহর গ্রামে একটি ভগ্নপ্রায় বিষ্ণু মূর্তি (Bishnu) উদ্ধার করল বিষ্ণুপুরের প্রশাসনিক আধিকারিকরা। ডিহর গ্রামের এক বাসিন্দা গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া দারকেশ্বর নদে একটি ভগ্নপ্রায় বিষ্ণু মূর্তি দেখতে পান। তারপর সেটি তিনি নিজের বাড়িতে নিয়ে যান।
এই ঘটনা গোপন সূত্রে জানতে পারেন বিষ্ণুপুরের মহকুমা শাসক। এরপরেই সঙ্গে সঙ্গে মূর্তি উদ্ধারকারী ওই ব্যক্তির বাড়িতে একটি প্রতিনিধি দল পাঠানো হয়। ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন বিষ্ণুপুরের মহকুমা তথ্য-সংস্কৃতি আধিকারিক সৌমি দাস, বিষ্ণুপুর মহকুমার ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট অভিজিৎ চৌধুরী সহ অন্যান্য আধিকারিকরা।
প্রশাসনিক সূত্রে খবর, মূর্তিটি একটি ভগ্নপ্রায় পূর্ণ বিষ্ণু মূর্তি। এটি সম্ভবত পাল ও সেন যুগের অর্থাৎ একাদশ দ্বাদশ শতকের মূর্তি। মূর্তিটির বয়স আনুমানিক ১০০০ বছর। ওজন ১০ থেকে ১২ কেজি। বিষেশজ্ঞদের অনুমান, এই প্রস্তর ভাস্কর্যটি ক্লোরাইড পাথরের। বর্তমানে এই মূর্তিটি রাখা হবে বিষ্ণুপুর যোগেশ চন্দ্র পুরাকৃতি ভবনে।
ফের নোংরা আবর্জনার (Garbage) স্তূপ বিষ্ণুপুর (Bankura) সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। হাসপাতালের (Bishnupur Super Speciality Hospital) ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ভেসে বেড়াচ্ছে নোংরা জল। আর তার উপর দিয়েই রোগীরা যাতায়াত করছেন। ফলে রোগী ও রোগীর আত্মীয়দের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। জানা গিয়েছে, হাসপাতালের কর্মীদের বেতন থেকে টাকা কেটে নেওয়ায় কর্মবিরতি শুরু করেছে সাফাই, ওয়ার্ড বয় ও নিরাপত্তারক্ষীরা। এক বেসরকারি সংস্থার বিরুদ্ধে টাকা কেটে নেওয়ার অভিযোগও তুলেছেন তাঁরা।
সোনামুখী পুরসভার সাফাই কর্মীদের অভিযোগ, কাজের পারিশ্রমিক না পাওয়ার জন্যই সবাই কর্মবিরতি নিয়েছেন। গত চারদিন ধরেই চলছে এই কর্মসূচি। এর আগেও দুই তিনবার এই কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছিল। তারপরেও একই ঘটনা ঘটে চলেছে। তাঁদের দাবি, প্রায় চার মাসের পারিশ্রমিক দেওয়া হয়নি। দু-তিন মাসের বেতন দিলে তবেই কাজ শুরু হবে। আর তা না হলে এই কর্মবিরতি কর্মসূচি চলবে। প্রত্যেকবারই প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, আশ্বাস দিয়েছে, কিন্তুু কোনও কাজ হয়নি।
তবে ওই বেসরকারি সংস্থার ইন চার্জ শিবম লাহা বলেন, কিছু সমস্যা হয়েছে। তবে তা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন বিষ্ণুপুরের মহকুমা এবং মাননীয় বিধায়ক। ইতিমধ্যেই সমস্ত কর্মীদের দ্রুত কাজে লাগানোর চেষ্টা চলছে। সাধারণ মানুষ যেমন পরিষেবা পেত তেমনিই পরিষেবা পাবেন।