ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য সুখবর। এবার রেলপথে বাংলার সঙ্গে জুড়তে চলেছে ভুটান। প্রচুর মানুষই প্রতি বছর ভুটানে যান। সড়কপথে সীমান্ত পেরিয়ে যেতে হয় সে রাজ্যে। তবে এবার সরাসরিই বাংলা থেকে ট্রেনে চেপে ভুটান যাওয়া যাবে। খুব শীঘ্রই নয়া এই রেলপথ নিয়ে সমীক্ষা শুরু হবে বলে জানা গিয়েছে। সম্প্রতি ভুটানের রাজা জিগমি খেসার নামগেল ওয়াংচুক (Jigme Khesar Namgyel Wangchuck) ভারত সফরে আসেন।
তাঁর এই ভারত সফরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠক হয়। আর সেই বৈঠকে ভারত এবং ভুটানের অর্থনীতি-সম্পর্ক সহ একাধিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। যার মধ্যে রেল যোগাযোগ স্থাপনের বিষয়টিও উঠে আসে বলে জানা গিয়েছে। এমনকি ভারতের সঙ্গে রেল যোগাযোগ তৈরি নিয়ে বেশ আগ্রহ প্রকাশ করেছেন খোদ ভুটানের রাজা ওয়াংচুক।
তবে কোন পথে সে দেশের রেল যোগাযোগ তৈরি হবে তা নিয়ে সমীক্ষা হবে। আর সেই কাজ খুব শীঘ্রই শুরু হবে। এই বিষয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী এবং ভুটানের রাজা জিগমি খেসার নামগেল ওয়াংচুক দুজনেই সম্মত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। দুই দেশের প্রধানের আলোচনায় প্রস্তাবিত দুটি রাস্তার কথা উঠে এসেছে। একটি অসমের কোকরাঝড় হয়ে ভুটানের গেলেফু পর্যন্ত। অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গের বানারহাট হয়ে ভুটানের সামসের মধ্যে রেল সংযোগ তৈরি করা নিয়েও ভারত্ত এবং ভুটান সহমত হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত কি হবে তা রেলের তরফে সমীক্ষার পরেই স্পষ্ট হবে।
তবে ভারত এবং ভুটানের মধ্যে রেল যোগাযোগ তৈরি হলে দু'দেশ আরও কাছাকাছি আসবে বলেই মনে করা হচ্ছে। তবে এই বৈঠকের পরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। যেখানে তিনি লিখছেন, ভুটানের রাজাকে স্বাগত জানাতে পেরে আমি খুশি। ভারত এবং ভুটানের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে বিস্তারিত এবং ইতিবাচক বৈঠক হয়েছে বলেও সোশ্যাল মিডিয়ায় উল্লেখ প্রধানমন্ত্রীর সোশ্যাল মিডিয়ায়। একই সঙ্গে ভুটানের পাশে থাকারও বার্তা দিয়েছেন মোদী।
জানা গিয়েছে, ভারত এবং ভুটানের মধ্যে শুধু রেল যোগাযোগ নয়, বেশ কয়েকটি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। যার মধ্যে দ্বিপাক্ষিক ব্যবসা, পরিকাঠামো উন্নয়ন, বিদ্যুৎ, শিক্ষা-স্বাস্থ্যের বিষয়টি রয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।
দীপিকা যেখানেই দাঁড়ান, সেখানেই পার্থিব আলো। ভক্তরা অন্তত এমনটাই বলে থাকেন। 'ওঁম শান্তি ওঁম' সিনেমা দিয়ে অভিনয় জগতে হাতেখড়ি। এরপর একের পর এক সিনেমায় তাঁর ভক্তসংখ্যা কেবল বেড়েছে। দীপিকা (Deepika Padukone) যত পরিণত হচ্ছেন গ্ল্যামারও বাড়ছে তত। সিনেমার পাশাপাশি নিজের ব্যবসা শুরু করেছেন। তৈরি করেছেন নিজের স্কিনকেয়ার ব্র্যান্ড 'এইট্টিটু ডিগ্রি ইস্ট'। সম্প্রতি কাজ সামলে ঘুরতে গিয়েছিলেন ভুটান (Bhutan)। সেখানেও তাঁকে অনুসরণ করলেন ভক্তরা।
সামাজিক মাধ্যমে দীপিকা ভক্তরা বেশ কিছু ছবি আপলোড করেছেন। একেবারেই একান্ত সময় কাটাতে ভুটান গিয়েছেন দীপিকা। তাই অভিনেত্রীসুলভ বিশেষ ভাব নেই। একেবারে ক্যাজুয়াল পোশাক পরেছিলেন দীপিকা। ছিটেফোঁটা মেকআপ নেই চেহারায়। ভক্তদের আবদার মেটাতে সেলফি তুলেছেন তাঁদের সঙ্গে।দীপিকাকে এত কাছ থেকে দেখতে পাবেন, তা বোধহয় কল্পনাও করতে পারেননি দিপু ভক্ত। উপরি পাওয়া কাঁধে পছন্দের তারকার হাত। তাই তাঁর মুখে উঠেছে চওড়া হাসি।
ভুটানে গিয়ে এক রেস্তোরাঁয় গিয়েছিলেন দীপিকা। সেখানে কর্মীদের সঙ্গে ছবি তোলেন অভিনেত্রী। সামাজিক মাধ্যমে সেই ছবি শেয়ার করে রোস্তোরাঁর পক্ষ থেকে লেখা হয়েছে, 'ধন্যবাদ নেইফুগ হেরিটেজে আসার জন্য। আপনি এবং আপনার ফ্যামিলিকে সার্ভ করতে পেরে আমরা ধন্য।'
কয়েক মিনিটের ঝড়ে (Storm) লন্ডভন্ড কুমারগ্রামের (Kumargram) বিস্তীর্ণ এলাকা। সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত ১২টি বাড়ি। এমনকি বেশ কিছু বাড়িঘর আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। বহু জায়গায় সুপারি বাগান, গামারি গাছের বাগান মাটিতে মিশে গিয়েছে। এমনকি এই ঝড়ের ফলে ক্ষতি হয় ভুট্টা ও পাট চাষেরও। তবে ব্লক প্ৰশাসনের তরফে ক্ষতিগ্রস্তদের ১২ কেজি করে চাল ও ত্রিপল দেওয়া হয়েছে।
জানা গিয়েছে, রবিবার রাত প্রায় সাড়ে ৯টা নাগাদ এই ঝড় শুরু হয়। মাত্র কয়েক মিনিটেই বেশ কিছু এলাকা লণ্ডভণ্ড করে দেয় দুর্যোগ। ভুটান সীমান্ত সংলগ্ন বিত্তিবাড়ি, হলদিবাড়ি, কুমারগ্রামের কিছু অংশ ও বলাপাড়ায় বেশ প্রভাব ফেলেছে এই ঝড়। স্থানীয় সূত্রে খবর, ঝড়ের ঘটনার পর সকালে প্রধান এলাকায় এসেছিলেন। কী কী ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা সবটাই নিজে দেখেছেন।
এই বিষয়ে কুমারগ্রামের প্রধান তিমির দাস বলেন, 'রবিবারের ঝাড়ে প্রায় ১৫০ জনের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বেশিরভাগ লোকের ঘরেই গাছ ভেঙেছে। কারও কারও আবার ঘরের চালও উড়ে গিয়েছে এই ঝড়ে।' তিনি আরও বলেন, 'সোমবার সকালে বিডিও অফিসারকে সঙ্গে নিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলি পরিদর্শন করতে গিয়েছিলাম। এমনকি প্রশাসনের তরফে ক্ষতিগ্রস্তদের ১২ কেজি করে চাল ও ত্রিপল দেওয়া হয়েছে।'
ফের ভূমিকম্প (Earthquake)। আতঙ্কে রয়েছেন দেশবাসী। একের পর এক। রবিবার দুপুর সওয়া ১২টা নাগাদ অরুণাচল প্রদেশের (Arunachal Pradesh) পশ্চিমাঞ্চলে অনুভূত হয় ভূমিকম্প। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৩.৮।
ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি জানিয়েছে যে ভূমিকম্পটি ১২.১২ মিনিটে রেকর্ড করা হয়েছিল। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল পশ্চিম কামেং-এ ভুটান সীমান্তের কাছে ১০ কিলোমিটার গভীরে। মধ্য-উত্তর অসম এবং ভুটানের পূর্বাঞ্চলে কম্পন অনুভূত হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে কোনও হতাহত বা সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। ভারতের উত্তর-পূর্ব অঞ্চল উচ্চকম্পন প্রবণ জোনের মধ্যে রয়েছে। তাই মাঝে মধ্যেই এই অঞ্চলের কোনও না কোনও রাজ্যে কম্পন অনুভূত হয়।
উল্লেখ্য, শুক্রবার ভোরে কেঁপে ওঠে জম্মু-কাশ্মীরের কাটরা। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৩.৬। এর আগে গত ১৩ ফেব্রুয়ারির ভোরে ভূমিকম্প অনুভূত হয় সিকিমে। ভোর ৪টে ১৫ মিনিট নাগাদ সিকিমের ইয়োকসামে ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৪.৩। তার আগে গত সপ্তাহের রবিবার ভূমিকম্প হয় অসমে। বিকেল ৪টে ১৮ মিনিট নাগাদ ভূমিকম্প অনুভূত হয় অসমের নওগাঁওয়ে। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৪। এভাবে কিছুদিন পরপর ভূমিকম্প অন্য কোনও বড় বিপর্যয়ের ইঙ্গিত দিচ্ছে কিনা তা নিয়ে আতঙ্কে রয়েছেন এলাকাবাসী।
একেবারে ফিল্মি কায়দা! ছদ্মবেশে গ্রাহক সেজে ওসির প্রবেশ এক বাড়িতে। পিছু পিছু হাজির হন অন্যান্য প্রশাসনিক কর্মীরাও। বাড়ির সামনে গাড়ি দাঁড়াতেই সুযোগ বুঝে দৌড়, বাড়ি ছেড়ে চম্পট মালিক। বুধবার দুপুরে ধূপগুড়ির (Dhupguri) সাঁকোয়াঝোরা ২ নং গ্রামপঞ্চায়েতের উত্তর গোসাইরহাট এলাকায় এমনই ঘটনা ঘটে। বাড়ি থেকে বাজেয়াপ্ত করা হয় প্রচুর ভুটান মদের (Bhutan liquor) কার্টুন।
পুলিস সূত্রে খবর, গোপন সূত্রে খবরের ভিত্তিতে অভিযানে নামে ধূপগুড়ি থানার পুলিস। এরপরই কার্টুনে ভুটান মদ আটক করে আবগারি দফতরের কর্মীরা। ঘটনায় ব্যাপক চঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। প্রায় এক ঘণ্টা ধরে চলে তল্লাশি। এদিক ওদিক করতেই বাড়িতে মাটির নিচে রাখা মদের কার্টুন দেখে চক্ষুচড়ক গাছ আবগারি দফতরের কর্মীদের। মাটি কেটে নিচে বেশ সুন্দর করে সাজিয়ে রাখা হয়েছিল প্রচুর ভুটান মদের কার্টুন। এরপর মাটি খুঁড়ে তারপর মদ উদ্ধার করতে হয় তাঁদের।
এছাড়াও বাড়ি থেকে প্রচুর মদ এবং একটি মোটরবাইক আটক হয়েছে বলে আবগারি দফতর সূত্রে খবর। কিন্তু বাড়ির সবাই পলাতক থাকায় মালিককে আটক করা সম্ভব হয়নি। সূত্রের খবর, ভুটান গেট সচল হওয়ায় ফের চোরাই পথ ধরে ভুটান মদ প্রবেশ করছে ডুয়ার্স। আর গোপন সূত্রে খবরের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার অভিযানে নামা হয় সাঁকোয়াঝোরা ২ এর উত্তর গোসাঁইরহাট এলাকায়। পলাতক রয়েছে বাড়ির মালিক রমেন রায়। তবে আগামীদিনে এইরকম অভিযান লাগাতার চলবে বলে জানান আবগারি দফতরের ওসি অশোক অধিকারী।
কোভিড (covid19) অতিমারী প্রতিবেশী বন্ধু দুই রাষ্ট্রের টুইন টাউনকে (Twin Town) একে অপরের থেকে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে রেখেছিল দীর্ঘ আড়াই বছর। কোভিড থেকে নিজের দেশকে সুরক্ষিত রাখতে এই পন্থাই অবলম্বন করেছিল ভুটান (Bhutan)। আড়াই বছর বন্ধ থাকার পর শুক্রবার থেকে অবশেষে খুলে গেল জয়ঁগার ভুটান গেট। শুক্রবার সকালে ভুটান গেট খোলার সঙ্গে সঙ্গে জয়ঁগা ভুটান গেটের সামনে অজস্র মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা যায়। দীর্ঘদিন পর আগের মতোই ভুটানে প্রবেশের জন্য প্রচুর মানুষ ভিড় জমান।
এদিন ভুটান গেট খোলার সময় উপস্থিত ছিলেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী লোটে সিরিং। তিনি জানান, "দীর্ঘ করোনা পরিস্থিতি কাটিয়ে ভুটান গেট খুলতে পেরে আমরা খুশি। আমাদের দেশে ৯৪ শতাংশ মানুষের কোভিড ভ্যাকসিন সম্পূর্ণ হয়েছে। পর্যটকদের সুবিধার্থে বিভিন্ন রকমের ব্যবস্থা গ্ৰহণ করা হয়েছে।"
প্রসঙ্গত, আড়াই বছর ভুটান গেট বন্ধ থাকায় চরম আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়েছে ভারতীয় শহর জয়ঁগাকে। একসময় যে শহরে যানজট লেগে থাকত, ভুটান গেট বন্ধ থাকার সময় জয়ঁগা-এর শূন্য রাস্তায় নিশ্চিন্তে গরু চড়তেও দেখা গেছে। বহু ব্যবসায়ী এই শহর ছেড়ে ব্যবসা গুটিয়ে পাড়ি দিয়েছেন অন্য কোনও শহরে। তবে এবার সকলের আশা আজ থেকে ভুটান গেট খুলে যাবার পর আবার আগের রূপেই ফিরবে আলিপুরদুয়ারের সীমান্ত শহর জয়ঁগা।
বড়সড় সাফল্য পেল জয়গাঁ থানার পুলিস (police)। ক্লাউডেড লেপার্ডের চামড়া ও ভাল্লুকের পিত্তথলি-সহ এক ব্যক্তিকে ভুটান (Bhutan) সীমান্ত থেকে যৌথ অভিযান গ্রেফতার করে পুলিস ও বন দফতরের হ্যামিল্টনগঞ্জ রেঞ্জ (Hamiltonganj Range)।
জয়গাঁ থানা (police station) সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বাসিন্দা জয় বিজয় রায় নামের এক ব্যক্তি একটি ব্যাগে করে ক্লাউডেড লেপার্ডের চামড়া, ভাল্লুকের পিত্তথলি নিয়ে এসেছিল ভুটান সীমান্তের জয়গাঁ এলাকায়। এই ব্যক্তি উত্তর ২৪ পরগনার হাবড়া কাশিপুরের (cossipore) বাসিন্দা।
তবে রবিবার সন্ধ্যায় সে হাসিমারায় এসে পৌঁছেছে, নাকি আগের থেকেই এই এলাকায় ছিল সেই বিষয় এখনও স্পষ্ট করেনি পুলিস। তবে পুলিস ও বন দফতরের কাছে খবর ছিল ভুটানগামী এশিয়ান হাইওয়েতে এক ব্যক্তি ক্লাউডেড লেপার্ডের চামড়া ভর্তি ব্যাগ নিয়ে অপেক্ষা করবে। সেই খবরের ভিত্তিতে এশিয়ান হাইওয়ের ডুয়ার্স ধাবার আগে এক ব্যক্তিকে সন্ধ্যায় দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়।
তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই অসংলগ্ন কথাবার্তায় সন্দেহ হয় পুলিস ও বন দফতরের কর্মীদের। এরপর তার ব্যাগে তল্লাশি চালাতেই বেরিয়ে আসে ক্লাউডেড লেপার্ডের চামড়া।
বনদফতর সূত্রে জানা যায়, যা উদ্ধার হয়েছে তার ওজন ১৮৬ গ্রাম, পাশাপাশি চারটি বিভিন্ন মাপের ভাল্লুকের পিত্তথলিও পাওয়া গিয়েছে। সেগুলির ওজন যথাক্রমে ৭৬ গ্রাম, ৩১ গ্রাম, ২৫ গ্রাম ও ১৫ গ্রাম। পাশাপাশি ৫৩০ গ্রাম শুয়োপোকার দেহের রোমশ অংশ পাওয়া যায়। এরপর তাকে গ্রেফতার করে পুলিস ও বনকর্মীরা।
সোমবার আলিপুরদুয়ার আদালতে পেশ করা হয়। প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, ওই ব্যক্তি অরুণাচল প্রদেশ থেকে এই বন্যপ্রাণীর দেহাংশ নিয়ে এসেছিল ভুটানে পাচার করার উদ্দেশ্যে বলে জানা যায়।
বরাবরই বন্যপ্রাণীর দেহাংশ ও চামড়া পাচারের স্বর্গরাজ্য জয়গাঁ এলাকা। জয়গাঁ হয়েই ভুটানে বন্যপ্রাণীর দেহাংশ ও চামড়া পাচার করার ছক কষেন পাচারকারীরা। মাঝে কিছুদিন এই কার্যকলাপ বন্ধ থাকলেও বর্তমানে ফের শুরু হয়েছে পাচারের কাজ। তবে বর্তমানে এই নিয়ে নড়েচড়ে বসেছে পুলিস প্রশাসন ও বন দফতর।