রাস্তায় কেউ অসুস্থ অবস্থায় পড়ে রয়েছেন, কিংবা কেউ দীর্ঘদিন ধরে ভবঘুরের মত রাস্তায় দিন কাটাচ্ছেন, আমরা কত জন তাঁদের কথা ভাবি? কতজনেরই বা এই ভাবনার প্রয়োজন আছে! এবার পথে দিন কাটানো ওই দুঃস্থ, ভবঘুরে মানুষদের পাশে এসে দাঁড়ালো মুর্শিদাবাদের বহরমপুরের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। বেশ কিছু পথশিশু ও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানুষের হাতে একবেলার খাবার তুলে দেওয়া হল ওই বেসরকারি সংস্থার তরফে।
জানা গিয়েছে, রবিবার সকালে বহরমপুরের রেল স্টেশন সংলগ্ন এলাকায়, রাস্তায় ভবঘুরে ও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানুষদের হাতে তুলে দেওয়া হল এক বেলার খাবার। ওই বেসরকারি সংস্থা সূত্রে খবর, ওই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার পথচলা শুরু হয়েছিল তিন বছর আগে। দেখতে দেখতে অনেকটা পথ পার। গত দিন গুলিতে প্রয়োজন মত মানুষের পাশে থেকেছে ওই সংগঠনটি। ওই সংগঠনের তরফে সংগঠনের কোষাধ্যক্ষ রচিতা বিশ্বাস বলেন, 'অভুক্ত মানুষদের হাতে খাবার তুলে দেওয়ার মত এই মহৎ কাজ শুরু হয় ৪-৫মাস আগে। এখন মাসে একবার এই আহার সাহায্য চলে। আমরা চেষ্টা করছি মাসে দুইবার এই প্রচেষ্টা করার।'
জানা গিয়েছে, প্রতিমাসের প্রথম রবিবার এইভাবেই খাবার বিতরণ করে থাকেন সংস্থার সদস্যরা। মাসের শুধু প্রথম রবিবার নয়, অন্যদিনও যাতে দু'মুঠো আহারের ব্যবস্থা করা যেতে পারে সেই লক্ষ্যেই ছুটে চলেছেন তাঁরা। হিংসা হানাহানিতে যখন বিষাক্ত পৃথিবী, তখন এহেন কর্মকাণ্ডে যেন পৃথিবী শুদ্ধিকরণ ঘটে। মানুষ মানুষের জন্য সেকথাই আরও একবার প্রমাণ করলেন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সদস্যরা। রবিবার ওই সংগঠনের আরও এক সদস্যা পাপড়ি বাঁঠিয়া বলেন, 'এই সংস্থা সবার জন্য, সবার পাশে থাকার চেষ্টা করে, গত তিন বছর ধরে এই প্রচেষ্টা একই ভাবে চলছে। আমরা এই সংস্থাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি, যাতে সমাজের সমস্ত শ্রেণীর প্রান্তিক মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারি।'
বিরলের মধ্যে বিরলতম অপরাধ। বহরমপুরে কলেজছাত্রী খুনে দোষী সাব্যস্থ হওয়া সুশান্তের দৃষ্টান্তমূলক সাজা হোক। আদালতে এমনই জানালেন সরকারি পক্ষের আইনজীবী। ফাঁসির আবেদন করা হল। সুশান্তের আইনজীবী আদালতে পাল্টা জানান, তাঁর মক্কেল আবেগের বশে এই কাজ করেছেন। আদালত জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার সাজা ঘোষণা করা হবে।
বহরমপুরের কলেজছাত্রী খুনের ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত হন তাঁর প্রাক্তন প্রেমিক সুশান্ত চৌধুরী। মঙ্গলবার তাঁকে ভারতীয় দন্ডবিধির ৩০২ নম্বর ও ২৮এ আইনে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত।
বুধবার সাজা ঘোষণার শুনানি শুরু হয় বিকেল সাড়ে ৪টে থেকে। খুন করার ১৫ মাসের মাথায় সুতপা হত্যা কাণ্ডের শুনানিতে মঙ্গলবার বহরমপুরের ফাস্ট ট্র্যাক আদালতের অতিরিক্ত জেলা দায়রা বিচারক সন্তোষ কুমার পাঠক সুশান্তকে দোষী সাব্যস্ত করেন।
ভাগীরথী নদীতে তলিয়ে (Drowning) গেল ২ যুবক। সোমবার ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) বহরমপুর (Baharampur) থানার অন্তর্গত সৈদাবাদের ঘাটবন্দর নিয়াল্লিশ পারা ফেরিঘাটে। বহরমপুর প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্থানীয় ডুবুরীদের নদীতে নামানো হয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত ওই দুই যুবকের কোনও খোঁজ খবর মেলেনি। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে ওই এলাকায়। পুলিস সূত্রে খবর, তালিয়ে যাওয়া ওই দুই যুবকের নাম প্রীতম সিংহ ও অনিন্দ মণ্ডল।
সূত্রের খবর, সোমবার ভোর সাড়ে ৩ টা নাগাদ পাঁচ বন্ধু মিলে ব্যাসপুর মন্দিরে শিবের মাথায় জল ঢালবে বলে ভাগীরথী নদীতে স্নান করতে যায়। তবে তাঁদের মধ্যে একজন সাঁতার না জানার জন্য হঠাৎ তলিয়ে যায়। তবে বাকি বন্ধুরা তাঁকে উদ্ধার করে। তার কিছুক্ষণ পরেই অন্য দুই যুবক নদীতে তলিয়ে যায়। তড়িঘড়ি বাকি বন্ধুরা তাঁদের খোঁজাখুঁজি শুরু করলেও তাঁদের কোনও খোঁজ পাওয়া যায় না।
ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় (Accident) মৃত্যু (Death) হয়েছে একজনের। ঘটনায় গুরুতর জখম ২৫ থেকে ৩০ জন বাসযাত্রী। ঘটনাটি ঘটেছে বহরমপুর (Baharampur) জলঙ্গী রাজ্য সড়কের দৌলতাবাদ বিএড কলেজ সংলগ্ন এলাকায়। জানা গিয়েছে, মৃত ব্যক্তির নাম খালিদা বিবি (বয়স ৫৫)। বাড়ি ডোমকল থানার ফকিরাবাঁদ গ্রামে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছয় দৌলতাবাদ থানার পুলিস।
স্থানীয় প্রতক্ষ্যদর্শী সূত্রে খবর, বহরমপুর থেকে ডোমকলগামী যাত্রি বোঝাই বেসরকারি বাস (রেনবো) বহরমপুর জলঙ্গী রাজ্য সড়কের দৌলতাবাদ বিএড কলেজ সংলগ্ন এলাকায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছে ধাক্কা মারে। সেখানেই উল্টে যায় বাসটি। ঘটনায় ২৫ থেকে ৩০ জন যাত্রী গুরুতর জখম হয়। দৌলতাবাদ থানার তৎপরতায় আহতদের ইসলামপুর গ্রামের হাসপাতাল ও বহরমপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
অবৈধ চোলাই মদের (Alcohol) ভাটি চালানোর অপরাধে গ্রেফতার তিন অভিযুক্ত। বহরমপুরের (Baharampur) এই ঘটনায় ধৃত ৩। বুধবার বহরমপুর অবগারি দফতরের অফিসার বিশ্বজিৎ মণ্ডল জানান, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বহরমপুর থানার কাঠালিয়া এলাকায় অবৈধ চোলাই মদের ভাটিতে তল্লাশি চালায় পুলিস। সেখান থেকেই উদ্ধার হয়েছে প্রায় ৮০-৯০ লিটার চোলাই মদ এবং ৬০০ থেকে ৭০০ টাকার চোলাই মদ তৈরির কাঁচা মাল ও সরঞ্জাম। ঘটনায় যুক্ত ধৃতদেরর নাম বিনয় দলুই, বাপন দলুই ও সন্তোষ দলুই। ঘটনাস্থল থেকে ওই ৩ ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে পুলিস।
পুলিস সূত্রে খবর, চোলাই মদের কারবারে যুক্ত ধৃতরা অনেকদিন আগে থেকেই এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে পুলিস চোলাই মদের ভাটিতে গিয়ে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করেছে।
একইসঙ্গে স্কুলে বেরিয়ে নিখোঁজ (Missing) ১১ জন নাবালক (Minor)। বৃহস্পতিবার বহরমপুর (Baharampur) থানা এলাকার ঘটনা। সূত্রের খবর, তাঁরা প্রত্যেকেই স্থানীয় একটি হোমে থাকত। অভিযোগ বৃহস্পতিবার, বহরমপুরে কাজী নজরুল ইসলাম হোম থেকে বেরিয়ে ১১ জন ছাত্র স্কুলে যায়। জানা যায়, স্কুল ছুটি হলেও তাঁরা হোমে ফেরেনি। এই নিয়েই চিন্তিত হোম কর্তৃপক্ষ। পুলিস জানিয়েছে, হোমের তরফে লিখিতভাবে থানায় অভিযোগ করা হয়েছে। তারপরেই ওই ১১ জন নিখোঁজ নাবালকের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিস। কী কারণে তাঁরা হোম ফেরেনি, তা নিয়ে হোম কর্তৃপক্ষকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিস।
সূত্রের আরও খবর, ইতিমধ্যেই হোম কর্তৃপক্ষ সকল অভিভাবকদেরকে ডেকে পাঠিয়েছে, জেলা প্রশাসক রাজশ্রী মৈত্র, হোম কর্তৃপক্ষের সাথে দেখা করতে আসবেন বলা জানা গেছে।
মহাসপ্তমীতেই মর্মান্তিক ঘটনা (Incident)। ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুন (murder) করার অভিযোগ। নৃশংস এই ঘটনা বহরমপুরের (Baharampur) উত্তরপাড়ার। প্রথমে অপহরণ (Kidnapping) এবং পরে মুক্তিপণের দাবি, টাকা না পেয়ে প্রাণে মেরে ফেলার অভিযোগ। একই ঘটনা একাধিক জায়গায় ঘটাতে প্রশ্ন উঠেছে পুলিসের (police) ভূমিকায়।
জানা যায়, বাপ্পা মণ্ডল নামে এক ব্যক্তিকে অপহরণ করে মুক্তিপণ চাওয়া হয়। দক্ষিণ মুর্শিদাবাদ পুলিস সুপার কে শবরী রাজকুমার প্রেস মিটে জানান, শনিবার বিকেল ৩টে ১৫ নাগাদ বহরমপুর থানার অন্তর্গত কর্ণসুবর্ণ রেল স্টেশন চত্বর থেকে খুনের অভিযোগে এক যুবককে গ্রেফতার করে বহরমপুর থানার পুলিস। ধৃতের নাম আক্রম শেখ। বছর ২২-শের যুবক। তার বাড়ি শেয়ালমারা এলাকায়।
পুলিস সূত্রে খবর, পুলিসের জেরায় মুখে পড়ে খুনের কথা স্বীকার করেছে ধৃত। আক্রম শেখকে আপাতত ১৪ দিনের রিমান্ডে চাওয়া হবে বলে জানান পুলিস সুপার। আক্রম শেখের কাছে থেকে পুলিস জানতে পারে, বাপ্পা মণ্ডলের কাছে টাকা পেতো আক্রম। এই নিয়েই শুরু হয় বচসা। ঘটনার দিন প্রথমে আক্রম বাপ্পা মণ্ডলকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। পরে বাপ্পা মণ্ডলের বাবাকে ফোন করে। এবং এই এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যাবার সমস্ত রকমের ব্যবস্থা করে ফেলে। শেষ মুহূর্তে বহরমপুরের থানার পুলিস আক্রমকে ধরে ফেলে।
বাগুইআটি ও বীরভূমের পর এবার মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) বহরমপুরে (Baharampur) মুক্তিপণ দাবি করে খুন (Murder)। বুধবার সন্ধ্যেবেলায় বাপ্পা মণ্ডলকে দোকান থেকে বাড়ি ফেরার পথে মাঝ রাস্তায় পথ আটকায় এক দুষ্কৃতী। এরপর নিজের বাইকে তুলে নিয়ে যায় বাপ্পা মণ্ডলকে (Bappa Mandal)। আর বাপ্পা মণ্ডলের মোটরবাইকটি অন্য একজন নিয়ে যায় বলে দেখা গিয়েছে সিসিটিভিতে (CCTv)।
বাপ্পা মণ্ডলের বাবা জানান, এরপর রাতে তাঁর কাছে পাঁচ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে একটি ফোন আসে। যদিও তিনি কোনওভাবে দেড় লক্ষ টাকা জোগাড় করতে পেরেছিলেন। আর অনেক বলার পর দুষ্কৃতীরা দেড় লক্ষ টাকা নিতে রাজি হয়ে যায়। এবং সেই টাকা কোথায় নিয়ে আসবে তাও বলে।
কিন্তু বাপ্পা মণ্ডলের পরিবারের লোকেরা ইতিমধ্যে পুলিসকে খবর দেন। বাপ্পার বাবা সেই টাকা নিয়ে যাওয়ার সময় কয়েকজন পুলিস ফোর্স সঙ্গে যায়। আর তা জানতে পেরে অপহরণকারীরা বাপ্পা মণ্ডলকে খুন করে। অপহরণেরসঙ্গে সঙ্গে সঙ্গে পুলিসকে জানানো হলেও বাপ্পার প্রাণ রক্ষা করতে পারেনি বলে অভিযোগ।
আজ, শুক্রবার তিন দিন হয়ে গেলেও এখনও পর্যন্ত কোনও দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিস। সন্দেহভাজন কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হলেও মূল চক্রীকে ও তার সাগরেদদের এখনও গ্রেফতার করা হয়নি। এর ফলে এলাকাবাসীরা বৃহস্পতিবার বিকেল বেলায় মৃতদেহকে সামনে রেখে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান দোষীদের কঠোরতম শাস্তির দাবিতে।
ফের অপহরণ (Kidnapping) করে খুনের (murder) ঘটনায় চাঞ্চল্য। এবার ঘটনাস্থল বহরমপুর (Baharampur) থানার অন্তর্গত উত্তরপাড়া এলাকা। জানা যায়, মৃতের নাম বাপ্পা মণ্ডল, বয়স ২৪ বছর। তিনি বুধবার সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ দোকান থেকে বেরিয়ে যান দুই বন্ধুর সঙ্গে। এরপর রাত ৮টা নাগাদ পাঁচ লক্ষ টাকার মুক্তিপণ চেয়ে ফোন আসে মৃতের বাবার কাছে।
পরিবার সূত্রে খবর, মৃত বাপ্পার মোবাইল ব্যবহার করেছিলেন অপহরণকারীরা। বহরমপুর থানা পুলিসে খবর দেওয়া হয় তড়িঘড়ি। এরপর পুলিসকে জানিয়ে সেই টাকা দিতে যায় পরিবারের সদস্যরা। রাত ১১টা নাগাদ মুক্তিপণ নিয়ে বেলডাঙা পৌঁছলে অপহরণকারী চালাকি করছিস বলে ফোনটি কেটে দেয়। পাশাপাশি ফোন সুইচ অফ করে দেয়। আর এরপরই এই মর্মান্তিক খবর। বৃহস্পতিবার সকালে বহরমপুর থানার অন্তর্গত ফতেপুর অঞ্চলে নতুন নির্মিত রাস্তার পাশ থেকে ক্ষতবিক্ষত মৃতদেহ পাওয়া যায়।
মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) অন্যতম প্রধান উৎসব গণেশ চতুর্থী। আর এই গণেশ চতুর্থী উপলক্ষ্যে গণেশ পুজোয় মেতে ওঠেন মুম্বাইবাসী (Mumbai)। তবে শহর মুম্বাইয়ের পাশাপাশি এখন বাঙালিরাও গণেশ পুজোয় মেতে উঠেছে। গণেশ পুজো উপলক্ষ্যে বহরমপুরে (Baharampur) একটি প্রসিদ্ধ মিষ্টির দোকান সেজে উঠেছে মোদক আর লাড্ডুতে।
এখানকার মিষ্টি ব্যবসায়ী সুমন কল্যাণ ঘোষ জানান, গত তিন বছর ধরে তাঁরা মোদক আর লাড্ডু বানাচ্ছেন এই গণেশ চতুর্থী উপলক্ষ্যে। এবারেও তাঁরা বেশ কিছু মোদক আর বিপুল সংখ্যক লাড্ডু বানিয়েছেন। সুমন বাবু আরও জানিয়েছেন, এবার তাঁরা প্রায় ১০ রকম স্বাদের মোদক তৈরি করেছেন। তিনি বলেন, বাঙালিরা একটু ভোজন রসিক। তাই তাঁদের কথা চিন্তা করেই বিভিন্ন স্বাদের মোদক বানিয়েছেন। মোদক বানানোর উপকরণ হিসেবে নেওয়া হয়েছে ছানা, মোয়া, নারকেল ও চিনি। বিভিন্ন স্বাদের মোদক থাকলেও সাধারণ মোদকেরই চাহিদা বেশি। পাশাপাশি ২ টো ৪ টে করে অন্য স্বাদের মোদকও এবছর নিচ্ছেন ক্রেতারা। পাশাপাশি এবার লাড্ডুতেও চাহিদা রয়েছে ব্যাপক।
কিছু লাড্ডু কেজি ওজনের বানানো হয়েছে ক্রেতাদের কথা মাথায় রেখে। এছাড়াও সাধারণ মাপের লাড্ডুও রয়েছে প্রচুর। বাঙালিরা দুর্গা পুজোর আগে গণেশ চতুর্থীতে গণেশ পুজো দিয়েই দুর্গাপুজো সূচনা শুরু করে দেন। তাি সকলের মধ্যেই উত্সাহ লক্ষ্য করা যায় এই সময়।