অশোক সিংকে থানায় পিটিয়ে মারার ঘটনায় ইতিমধ্যে কাঠগড়ায় পুলিস। এই ঘটনার জল গড়িয়েছে হাইকোর্ট অবধি। সিবিআই তদন্ত চেয়ে বুধবার থেকেই সপ্তমে পরিবার, পরিজন-সহ স্থানীয়রা। শীতের শহরের এই তপ্ত আবহে এবার পুলিসের হাতে অশোক সিংয়ের ময়না তদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট। সেই রিপোর্টে বলা, রোগীর প্রি-এক্সিস্টিং রোগে ভুগছিলেন, ম্যালিগন্যান্সি হতে পারে। মস্তিষ্কে একটি অ্যানুরিজম (বেলুনের মতো) তৈরি হয়েছিল এবং হঠাৎ ফেটে গিয়েছিল। শরীরে কোনও আঘাত নেই। তাঁর সম্ভবত ম্যালিগনেন্সির কোনও চিকিৎসা চলছে, শরীরের কালো ত্বক ও নখে তা প্রতিফলিত হয়। মৃতের একটি ব্রেন টিউমারও ছিল, যা সংরক্ষণ করা হয়েছে। ত্বক সংরক্ষণ করা হয়েছে, বায়োপসির জন্য। অণ্ডকোষের নিচে বেশ কিছু আলসারও মিলেছে। এটি একটি স্বাভাবিক মৃত্যু, মস্তিষ্কের অ্যানুরিজমের রাপচারের কারণে হতে পারে। কারণ ইন্টার ক্র্যানিয়াল হ্যামারেজ, এ ক্ষেত্রে নাটকীয়ভাবে মৃত্যু ঘটে। এমনটাই উল্লেখ আমহার্স্ট স্ট্রিট থানা-কাণ্ডে মৃতের পোস্টমর্টেমের প্রাথমিক রিপোর্টে।
উল্লেখ্য, ভিডিওগ্রাফির মাধ্যমে বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে দেড় ঘণ্টার বেশি সময় ধরে চলেছে ময়না তদন্ত। জানা গিয়েছে, তিন জন চিকিৎসকের উপস্থিতিতে সম্পন্ন হয়েছে ময়না তদন্ত। এদিকে, অভিযোগ পরিবারের লোকদের উপস্থিতির আগেই শুরু হয়ে যায় ময়না তদন্ত। তাই পরিবারের লোক ছাড়া কীভাবে পোস্ট মর্টেম শুরু, উঠে যাচ্ছে এই প্রশ্ন।
তবে বৃহস্পতিবার কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছিল কলকাতা পুলিস মর্গ। ময়না তদন্তে পরিবারের লোককে উপস্থিত থাকতে নোটিসও পাঠিয়েছিল কলকাতা পুলিস, এমনটাই সূত্রের খবর। এদিকে, কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনস্থ কোনও হাসপাতালে ময়নাতদন্ত এবং থানার সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশের দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে অশোকের পরিবার। মৃতের পরিবারের দাবি, সিসিটিভি ফুটেজ দেখতে চাইলেও, পুলিস তা দেখায়নি। দাবি, কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন (কমান্ড / রেল) হাসপাতালে ময়নাতদন্ত করতে হবে।
ইতিমধ্যে ঘটনার পর পরিবারের তরফ থেকে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। সেই সময় আমহার্স্ট স্ট্রিট থানায় কর্মরত সকল পুলিস অফিসারের বিরুদ্ধে দায়ের হয়েছে অভিযোগ। নিরপেক্ষ তদন্তের দাবিতে মামলাও হয়েছে হাইকোর্টে। কোনও সরকারি হাসপাতালে যাতে অশোকের ময়না তদন্ত না হয়, সেই আর্জি জানানো হয়েছে মহামান্য আদালতকে। উল্লেখ্য, একটি ফোন চুরির বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য অশোককে আমহার্স্ট স্ট্রিট থানায় ডেকে পাঠানো হয়। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, থানায় জিজ্ঞাসাবাদের সময়ই পুলিস তাঁকে পিটিয়ে মেরে ফেলে। আর এরপরই ক্ষোভে ফেটে পড়েন স্থানীয় বাসিন্দারা। পুলিসকে ঘিরে বিক্ষোভও দেখান তাঁরা।
জাতীয় সড়ক, রাজ্যের হাইওয়ে এবং বিভিন্ন জেলার গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় বেআইনি টোটো, অটো এবং তিন চাকার যান চলাচল নিষিদ্ধ করল রাজ্য সরকার। এদিন পরিবহণ দফতর থেকে জারি করা হল নোটিফিকেশন। তাতেই বলা হয়েছে, এই সব রাস্তায় বেআইনিভাবে এই সমস্ত যান চলাচলের ফলে বাড়ছে দুর্ঘটনা। একইসঙ্গে রোজই নানা অসুবিধার মুখে পড়তে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে।
ইতিমধ্যেই সমস্ত জেলা পুলিশ, প্রশাসনকেও এই নির্দেশের বিষয়ে জানানো হয়েছে বলে খবর। এরপরেও বেআইনিভাবে এই যানগুলি চললে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। প্রসঙ্গত, গত ২৮ অগস্ট বিধানসভায় এই বিষয়ে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন পরিবহণ মন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তী। কীভাবে বাসে ফের যাত্রী সংখ্যা বাড়ানো যায় সেদিন তিনি সেই প্রসঙ্গও তোলেন বলে খবর।
সাফ বলেছিলেন, “গত দশ বছরে প্রচুর ছোট গাড়ি রাস্তায় নেমেছে। অটো, ই-রিকশা, লোকাল টোটোও আমরা রাস্তায় দেখি। বিভিন্ন জায়গায় শয়ে শয়ে বেকার যুবকরা এগুলি চালিয়ে তাঁদের জীবিকা নির্বাহ করছেন। তাঁদের তো আমরা সহজে তুলে দিতে পারব না। ফলে লোকাল প্যাসেঞ্জাররা এগুলিতেই বেশি চাপেন। যাত্রী পেতে চাপ বাড়ে বাসগুলির। হু হু করে কমতে থাকে যাত্রী। সবথেকে বেশি ক্ষতি হয়েছে লং রুটের বাসগুলির। ফলে ইতিমধ্যেই অনেক বাস রুট ইতিমধ্যেই বন্ধ হয়ে গিয়েছে। তাই আমরা সমস্ত পৌরসভা, পঞ্চায়েতগুলিকে নির্দেশিকা পাঠাচ্ছি। সমস্ত লোকাল পুলিশ-প্রশাসনের সঙ্গে বসে অটো, ই-রিকশাগুলিকে যাতে একটি নির্দিষ্ট এলাকাতেই শুধু চালানো যায় সে বিষয়ে আলোচনা করতে বলেছি।” তাঁর এ মন্তব্যের পর মাস ঘুরতে না ঘুরতেই এল নয়া সিদ্ধান্ত। স্বভাবতই তা নিয়ে নতুন করে তৈরি হয়েছে চাপানউতোর।
অটোর ভাড়া নিয়ে অটোচালক (Auto-Driver) ও এক মত্ত ব্যক্তির মধ্যে বচসা, এরপর যৌন নিগ্রহ (Sexual Assault) করারও অভিযোগ উঠল সেই অটোচালকের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি মুম্বইয়ের (Mumbai) ঘাটকোপার এলাকার। বুধবার পুলিস জানিয়েছে, সেই মত্ত ব্যক্তি ২৫ বছর বয়সী অটোচালকের বিরুদ্ধে যৌন নিগ্রহের অভিযোগ করেছেন। ইতিমধ্যে অভিযুক্তকে গ্রেফতারও করা হয়েছে।
সূত্রের খবর, গত শনিবার রাতের দিকে ঘাটকোপার এলাকায় মদ্য়প অবস্থায় ৩১ বছর বয়সী এক পুরুষ যাত্রী অটোতে ওঠেন। এরপর প্রচুর পরিমাণে মদ্যপান করার ফলে তিনি অটোচালককে ঠিক করে বলতেই পারেন না যে কোথায় যেতে চান তিনি। এভাবে তিনি অটো-চালককে এদিক-ওদিক ঘোরাতে শুরু করলে এরপর অটোচালক তাঁকে অটো থেকে নেমে যেতে বলেন। এরপর সেই ব্যক্তি ২৫০ টাকার পরিবর্তে ১০০ টাকা দিতেই ক্ষিপ্ত হয়ে যান অটোচালক। অভিযোগ, তখনই পাশের এক জায়গায় জোর করে নিয়ে গিয়ে তাঁকে যৌন নিগ্রহ করে ও পরে এটিএমে নিয়ে গিয়েও ২০০ টাকা তুলিয়ে নেয়, আবার তাঁর ফোন ও এটিএম দুটি নিয়েই চম্পট হয় অটোচালক।
এরপরই সেই ব্যক্তি মঙ্গলবার পুলিস স্টেশনে গিয়ে সেই অটোচালকের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন। সূত্রের খবর, ভারতীয় দন্ডবিধির ৩৭৭ ও ৩৯৪ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়। ইতিমধ্যে সেই অভিযুক্ত অটোচালককে গ্রেফতার করেছে পুলিস। এই ঘটনার তদন্তেও নেমেছে পুলিস।
তীব্র দাবদাহে নাজেহাল দেশবাসী। দেশের প্রত্যেকটি মানুষ গরমের অস্বস্তিতে ভুগছেন। এই অবস্থায় রাস্তা-ঘাটে চলাচল, ট্রেন, বাস, অটোতে চড়াও খুবই কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে। কিন্তু এরই মধ্যে এক অটোর (Autorickshaw) ছবি প্রকাশ্যে এসেছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে, অটোর মধ্যে লাগানো এয়ার কুলার (Air Cooler)। আর এই ভিডিও ছড়িয়ে পড়তেই হইহই পড়ে গিয়েছে নেটপাড়ায়। অটোতে চড়া যাত্রীদের কথা ভেবে অটোচালক এই উদ্যোগ নিয়েছেন, তা বোঝাই যাচ্ছে। তবে নেটিজেনরা প্রশ্ন করছেন, অটোতে ইলেকট্রিক ছাড়া কুলার লাগানো কীভাবে সম্ভব।
জানা গিয়েছে, এই ভিডিওটি পঞ্জাবের এক অটোর। সেখানেই দেখা গিয়েছে, অটোতে লাগানো রয়েছে এয়ার কুলার। সেখানকার কোনও এক ব্যক্তি এই দৃশ্য দেখে ক্যামেরাবন্দি করেছেন। ভিডিওটি নেটপাড়ায় শেয়ার হতেই ঝড়ের বেগে ভাইরাল। এই ভিডিওতে ইতিমধ্যে ৪ মিলিয়নের বেশি ভিউ এসেছে।
নেটিজেনরা অটোচালকের এই উদ্যোগে বেশ খুশি, অনেকেই তাঁর প্রশংসা করেছেন। কিন্তু কেউ কেউ প্রশ্ন করেছেন, 'ইলেকট্রিক ছাড়া অটোতে এয়ার কুলার লাগানো কী করে সম্ভব?'
একটা অটোগ্রাফ (Autograph) পাওয়া যাবে। জাপানের হিরোসিমায় জি-সেভেন বৈঠকের ফাঁকেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কাছে এই আবদার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের (Joe Biden)। বৈঠকে যোগ দিতে এসেই মোদীকে (Narendra Modi) দেখে আপ্লুত হয়ে পড়েন অশতিপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট। সেখানেই ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে জড়িয়ে ধরেন তিনি। জানান, আপনি ভীষণ জনপ্রিয়। তাই আপনার একটা অটোগ্রাফ চাই। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জানান, এই ব্যাপারে তিনি সিরিয়াস। একটুও মজা করছেন না।
এই বছর সেপ্টেম্বর মাসে আমেরিকা সফরে যাবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তার আগেই কোয়াডের বৈঠকে দেখা হয়ে গেল মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে। ওই বৈঠকের ফাঁকে বাইডেন জানিয়েছেন, আমেরিকায় মোদী কতটা জনপ্রিয়, তা ভারতের প্রধানমন্ত্রী মার্কিন সফরের আগেই বোঝা যাচ্ছে। কারণ, তিনি অনেক ফোন পাচ্ছেন, যাঁরা অনুরোধ করছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে দেখবেন বলে।
প্রায় একই কথা জানিয়েছেন, ওই বৈঠকে হাজির থাকা অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী। সম্প্রতি ভারতে বর্ডার-গাভাসকর ট্রফির ম্যাচ দেখতে আমেদাবাদে হাজির ছিলেন তিনি। টেস্ট শুরু আগে স্টেডিয়ামের ৯০ হাজার দর্শকের মোদী মোদী রব এখনও তিনি ভুলতে পারেননি। অ্যান্টনি অ্যালবানিজ জানিয়েছেন, শুধু মার্কিন প্রেসিডেন্ট কেন, নরেন্দ্র মোদীর থেকে তিনিও অটোগ্রাফ চান।
বেপরোয়া অটোচালক। যার জেরে দুর্ঘটনায় (Accident) ক্ষতবিক্ষত (Scarred) এক ছাত্রীর (Student) পা। হাবরা (Habra) থেকে অটোতে করে অশোকনগরের দিকে আসার পথে চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। যার জেরেই দুর্ঘটনার শিকার ওই কলেজ ছাত্রী। আহত ওই ছাত্রীর নাম জয়ত্রী চন্দ্র। বাড়ি হাবরা হিজল পুকুর এলাকায়।
জানা গিয়েছে, হাবরা থেকে ওই ছাত্রী অটোতে করে অশোকনগরের দিকে আসছিলেন। সেই সময় নালন্দা মোড়ের কাছে অটোচালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি ইলেকট্রিক পোস্টে ধাক্কা মারে। অটোর সামনের বাঁদিকে বসে ছিলেন ছাত্রী। ঘটনায় গুরুতর আহত হন ওই ছাত্রী। ক্ষতবিক্ষত হয়ে যায় তাঁর পা। ছাত্রীর অবস্থা আশঙ্কাজনক দেখে তড়িঘড়ি তাঁকে স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে নিয়ে যায় হাবরা হাসপাতালে।
আহত ছাত্রী জানিয়েছেন, অটোচালক খুব জোরে অটোটি চালাচ্ছিলেন। এমনকি অটো চালানোর সময় অটোচালক মোবাইল ফোনে কথাও বলছিলেন, সে সময় দুর্ঘটনা ঘটে। হাবরা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে কলকাতার একটি হাসপাতালে পাঠানো হয়। ছাত্রীর এক পা পুরো ক্ষতবিক্ষত হয়ে গিয়েছে দুর্ঘটনায়।
সারাদিন রোদে-গরমে দাঁড়িয়ে থেকে, অনেকক্ষণ অটো চালিয়ে যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছে দেন অটো চালকারা (Auto Driver)। রাস্তায় কত ধরনের মানুষের সঙ্গে দেখা হয়, তাঁদের প্রত্যেকেই যে অটো চালকদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করেন, তা কিন্তু নয়। তবে এক তরুণী এমন এক কাজ করলেন, যা দেখে এক অটোচালকের মুখে হাসি চলে আসে। তাঁর সেই ক্লান্ত মুখে সামান্য হাসিটা যে কোনও ব্যক্তির দিন ভালো করে দিতে পারে।
সম্প্রতি এক ভিডিও ভাইরাল হয়েছে যেখানে দেখা গিয়েছে, এক তরুণী অটোতে চেপে যাচ্ছেন, সেই সময়েই তিনি মাত্র ৩ মিনিটের মধ্যে সেই অটো চালকের একটি ছবি এঁকে দেন, তারপর সেই ছবি অটো চালককে দেখাতেই তাঁর মুখে হাসি চলে আসে। এই ভিডিওটি artcartbydiksha নামক ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে শেয়ার করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই এতে ২ লক্ষের লাইক এসেছে। ভিউ এসেছে ১০ লক্ষের উপরে।
সেই তরুণী ভিডিও শেয়ার করে ক্যাপশনে লিখেছেন যে, ছবিটি খুব একটা ভালো হয়নি। কারণ তিনি চলন্ত অটোতে বসে এটি করেছেন। তবে নেটিজেনরা তাঁর এই কাজের জন্য প্রশংসা করেছেন। কারণ তাঁর আঁকাটি তো ভালো হয়েছিলই, এর পাশাপাশি তিনি সেই অটো চালকের মুখে হাসিও এনে দেন। ব্যস্ততার জীবনে যখন প্রত্যেকেই নিজেদের নিয়েই ব্যস্ত, সেই সময়ে এই তরুণীর এমন কাজ সত্যি হাসি ফুটিয়েছে নেটিজেনদের মুখেও।
ফিল্মি কায়দায় অটো চুরির ঘটনা। ঘটনাটি ঘটেছে বারুইপুরের জয়নগরে। ঘটনার তদন্তে নেমে বারুইপুর পুলিস ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে। ধৃতদের থেকে উদ্ধার হয়েছে ৬টি অটো। পুলিস সূত্রে খবর, দুষ্কৃতীরা যাত্রী সেজে প্রথমে অটো রিজার্ভ করত। তারপর অটোতে কিছু সামগ্রী তোলার নাম করে অটোর ড্রাইভারকে নিয়ে যাওয়া হতো অটোর থেকে কিছুটা দূরে।
তার মধ্যেই অন্য এক ব্যক্তি এসে অটোর নিয়ে চম্পট দিতেন। এভাবেই দক্ষিণ ২৪ পরগনার মেটিয়াবুরুজ, জয়নগর, মন্দিরবাজার, বিষ্ণুপুর, চম্পাহাটি এলাকায় এই চক্র কাজ করতেন। দুষ্কৃতীরা অটো চুরি করে নম্বর প্লেট বদল করে বিভিন্ন এলাকায় বিক্রিও করে দিতেন। এমনকি বেশ কয়েকটি অটো তারা নিজেরাই চালাচ্ছিলেন।
পুলিস আরও জানায়, প্রথমে সালাউদ্দিন মোল্লা নামের এক জনকে গ্রেফতার করা হয়। পরে আরও চার জন রিসিভারকে গ্রেফতার করে পুলিস। তবে এই ঘটনায় আরও বেশ কয়েকজন জড়িত রয়েছে, পুলিসের প্রাথমিক অনুমান। শুক্রবার ধৃতদের বারুইপুর মহকুমা আদালতে পেশ করা হয়েছে। ধৃত ওই ৫ জনকে নিজেদের হেফাজতে রাখার আবেদন করেছে পুলিস।
১০০ টাকা না দিতে পারার অপরাধে খুন (Death) এক বৃদ্ধ অটোচালক। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনা হায়দরাবাদের আফজলগঞ্জের। এক বেসরকারি হাসপাতালের (Hospital) সামনে ঘটা এই ঘটনায় পুলিস সূ্ত্রে জানা গিয়েছে, মৃত অটোচালকের (Auto Driver) নাম সাইক আমজাদ, বয়স ৬২ বছর।
জানা গিয়েছে, প্রতিদিনের মতো শনিবারও বাড়ি থেকে বেড়িয়েছিলেন অটো চালক আমজাদ। সেই সময় এক মহিলা বেসরকারি হাসপাতালে যাওয়ার জন্য অটোয় ওঠেন। সঠিক জায়গায় পৌঁছনোর পর, অটোর ভাড়া দাঁড়ায় ১৪০ টাকা। কিন্তু মহিলা যাত্রী অটো চালককে ২০০ টাকা দিয়েছিলেন। অটোচালক খুচরো হবে না বলে তাঁকে জানিয়ে দেন। অগত্যা ওই মহিলা যাত্রী তখন এক ফুটপাতবাসীর কাছে যান এবং তাঁর থেকে ভাড়ার টাকা খুচরো করে অটোচালককে দিয়ে হাসপাতালের চলে যান।
এরপর ফুটপাতবাসী অটোচালকের কাছে ১০০ টাকা চান। সাইক টাকা দিতে আপত্তি জানালে, ওই ফুটপাতবাসী আমজাদের সঙ্গে তর্কে জড়ান। অটোচালককে বেধড়ক ঘুষি মারতে আরম্ভ করেন অভিযুক্ত। বারবার করে ঘুষি মারায় গুরুতর আহত হয়ে পড়ায় ওই অটোচালককে স্থানীয় এক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তাঁর। পুলিস তদন্তে নেমে গোটা ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখছেন।
বৈধ এবং অবৈধ অটোচালক(Auto Driver) দ্বন্দ্বে প্রায় দুই দিন ধরে বন্ধ ছিল বাগুইআটি-উল্টোডাঙ্গা(Ultadanga) রুটের অটো চলাচল। কিন্তু ইতিমধ্যে চালু হয়েছে সেই অটো পরিষেবা। সপ্তাহের শেষ দুই দিন কিছুটা হলেও সুরাহা মিলেছে নিত্যযাত্রীদের। অটো বন্ধ থাকার ফলে বৃহস্পতি এবং শুক্রবার সমস্যায় পড়তে হয়েছিল সাধারন মানুষদের। অটোচালকদের অভিযোগ, এয়ারপোর্ট-উল্টোডাঙ্গা রুটের একাধিক অটো ভিআইপি রোড দিয়ে যায়। সেই সময়ই তাদের রাস্তা আটকে অটো থেকে যাত্রী নামিয়ে দেওয়া হয়। এমনকি বুধবার রাতে বাগুইআটি-উল্টোডাঙ্গা রুটের বৈধ অটোচালকদের মধ্যে রাজীব অধিকারী নামে এক অটোচালককে মারধরও করা হয়েছে। যার জেরে এখনও বন্ধ অটো চলাচল। জানা গিয়েছে, শুক্রবার দুপুর ২টো নাগাদ বৈধ অবৈধ অটোচালকদের একসঙ্গে বাগুইআটি থানাতে ডেকে পাঠানো হয়েছিল।
জানা গিয়েছে, যাত্রী স্বাচ্ছন্দের কথা মাথায় রেখেই শুরু করা হয়েছে এই রুটের অটো পরিষেবা।
বৈধ এবং অবৈধ অটোচালক(Auto Driver) দ্বন্দ্বে প্রায় দুই দিন ধরে বন্ধ বাগুইআটি-উল্টোডাঙ্গা(Ultadanga) রুটের অটো চলাচল। ফলে সপ্তাহের শেষ কাজের দিনে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে সাধারন মানুষদের। অটোচালকদের অভিযোগ, এয়ারপোর্ট-উল্টোডাঙ্গা রুটের একাধিক অটো ভিআইপি রোড দিয়ে যায়। সেই সময়ই তাদের রাস্তা আটকে অটো থেকে যাত্রী নামিয়ে দেওয়া হয়। এমনকি বুধবার রাতে বাগুইআটি-উল্টোডাঙ্গা রুটের বৈধ অটোচালকদের মধ্যে রাজীব অধিকারী নামে এক অটোচালককে মারধরও করা হয়েছে। যার জেরে এখনও বন্ধ অটো চলাচল। জানা গিয়েছে, শুক্রবার দুপুর ২টা নাগাদ বৈধ অবৈধ অটোচালকদের একসঙ্গে বাগুইআটি থানাতে ডেকে পাঠানো হয়েছে।
অটোচালকদের দাবি, যতদিন না পর্যন্ত এয়ারপোর্ট উল্টোডাঙ্গা রুটের অবৈধ অটোচালকদের দাদাগিরি বন্ধ করা হবে ততদিন অটো চলাচল বন্ধ রাখা হবে। এমনকি বৈধ অটো চালকেরা পরিবহন মন্ত্রী স্নেহাশীষ চক্রবর্তী কাছে এই বিষয়ে হস্তক্ষেপের দাবি জানিয়ছেন।
বৈধ অটোচালকদের মারধরের অভিযোগে বিক্ষোভ। অটো চলাচল বন্ধ রেখে বিক্ষোভ বাগুইআটি-উল্টোডাঙ্গা রুটের অটো চালকদের। বৃহস্পতিবার দুপুর থেকেই বন্ধ বাগুইআটি উল্টোডাঙ্গা রুটের কয়েকশো অটো। অটোচালকদের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে সমস্যায় নিত্যযাত্রীরা।
অটোচালকদের অভিযোগ, এয়ারপোর্ট উল্টোডাঙ্গা রুটের একাধিক অটো ভিআইপি রোড দিয়ে যায়। সেই সময়ই তাদের রাস্তা আটকে অটো থেকে যাত্রী নামিয়ে দেওয়া হয়। এমনকি বুধবার রাতে বাগুইআটি-উল্টোডাঙ্গা রুটের বৈধ অটোচালকদের মধ্যে রাজীব অধিকারী নামে এক অটোচালককে মারধরও করা হয়েছে।
তবে দিনের পর দিন এভাবে এয়ারপোর্ট-উল্টোডাঙ্গা রুটের অবৈধ অটোচালকরা তাঁদের উপর আক্রমণ চালাচ্ছে। তাই রাজ্যের পরিবহনমন্ত্রী স্নেহাশীষ চক্রবর্তীর কাছে নিষ্পত্তির দাবি জানিয়েছেন এয়ারপোর্ট উল্টোডাঙ্গা রুটের বৈধ অটো চালকরা। আক্রান্ত অটোচালক রাজীব অধিকারীর দাবি, বুধবার রাতে যাত্রী নিয়ে যাওয়ার সময় রাস্তার মধ্যেই তাঁর অটো আটকে দেয় অবৈধ অটোচালকদের একাংশ। অটোর মধ্যে থাকা যাত্রীদেরও অটো থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়। পরে তাঁকে অটো থেকে নামিয়ে পুলিসের সামনেই ব্যাপক মারধরও করে ওই অবৈধ অটোচালকরা।
পরে ওই অটো চালককে উদ্ধার করে নিয়ে যায় পুলিস। তিনি বাগুইআটি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য শেষ পাওয়া খবরে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা (অর্থাত্ এই প্রতিবেদন লেখার সময় পর্যন্ত) পর্যন্ত ওই রুটের অটো চলাচল বন্ধ।
কামারহাটিতে গ্য়াসের সিলিন্ডার (Kamarhati Blast) ফেটে ভয়াবহ বিস্ফোরণ। ঘটনায় এক শিশু ও মহিলা সহ ৬ জন গুরুতর আহত (Blast Injury) হয়। আহতদের আশঙ্কাজনক অবস্থায় সাগর দত্ত হাসপাতালে (Hospital) ভর্তি করা হয়েছে। কামারহাটির মসজিদ মোড়ে একটি অটোরিক্সা গ্যাস রিফিলিংয়ের দোকানে বিস্ফোরণটি ঘটে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে ঘটনাস্থলে বেলঘরিয়া ও খড়দহ থানার বিশাল পুলিস বাহিনী।
জানা গিয়েছে, কামারহাটির মসজিদ মোড়ে একটি অটোরিক্সা গ্যাস রিফিলিংয়ের দোকানে বিস্ফোরণটি হয়। ডোমেস্টিকাল গ্যাস সিলিন্ডার থেকে গ্যাস কাটাই করে অবৈধভাবে অটোতে ভরার সময়ই বিস্ফোরণ ঘটে দোকানে। ঘটনায় এক শিশু ও মহিলা-সহ ৬ জন গুরুতর জখম। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁদেরকে সাগর দত্ত মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মঙ্গলবার বেলা ১২টা নাগাদ এই ঘটনার পরেই এলাকায় উত্তেজনা ছাড়ায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে বেলঘড়িয়া ও খড়দহ থানার বিশাল পুলিসবাহিনী। ইতিমধ্য়েই ঘটনাস্থলটিকে ব্য়ারিকেড করে দেয় পুলিস।
ঘটনাস্থলে ব্যারাকপুরের ডিসি সাউথ অজয় প্রসাদ-সহ ব্যারাকপুর কমিশনারেটের গোয়েন্দা বিভাগ ও এসিপি বেলঘড়িয়া প্রিয়ব্রত বক্সী। ঘটনাস্থল ঘুরে ব্যারাকপুর কমিশনারের ডিসি সাউথ অজয় প্রসাদ জানান, বিস্ফোরণের একটা ঘটনা ঘটেছে। বেশ কয়েকজন জখম, কয়েকজনকে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় এখনও চিকিৎসাধীন। পরে ওই ব্য়ক্তির সঙ্গে কথা বলে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করা হবে।
স্থানীয় সূত্রে খবর, কামারহাটি এনআরএ রোডে বেলা ১২টা নাগাদ আচমকাই বিস্ফোরণের শব্দে কেঁপে ওঠে গোটা এলাকা। গোটা এলাকায় ধোঁয়া ছেয়ে গিয়েছিল। বিস্ফোরণের আওয়াজ শুনে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। প্রথমে বোমা বিস্ফোরণ ঘটেছে বলেই গুজব ছড়ায়। পরে স্থানীয়রা ওই অবৈধ গ্য়াসের দোকানের সামনে চার পাঁচ জনকে আহত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে, সঙ্গে সঙ্গে তাদেরকে কামারহাটি সাগর হাসপাতালে নিয়ে যায়।
এলাকাবাসীরা আরও জানায়, দীর্ঘদিন ধরে কামারহাটির বেশ কিছু অঞ্চলের রাস্তায় যে সিএনজি অটো চলে তার বেশিরভাগ অটোচালক অর্থ সাশ্রয়ের জন্য এই অবৈধ কাটা গ্যাস সেন্টারে অটোর জ্বালানি ভরেন। গ্যাস রিফিলিং পাম্পিং সেন্টারে বাড়তি খরচ থেকে রেহাই পেতেই অটোচালকরা কাটাই গ্যাসের পথে পা বাড়ায়। ডোমেস্টিকাল সিলিন্ডার থেকে অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে গ্যাস ভরা হয় অটোতে। মঙ্গলবারও ঠিক সেই রকমই কাজ চলছিল কামারহাটির মসজিদ পাড়ায়। তখনই আচমকাই সেই গ্যাস সিলিন্ডার ফেটে বিস্ফোরণ ঘটে।
শিক্ষায় নিয়োগ দুর্নীতির পর এবার বেআইনি অটো সরাতে বড়সড় নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। ব্যারাকপুর কমিশনারেট এলাকায় বেআইনি অটোদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ। প্রশাসনকে এই নির্দেশ দিয়ে আগামি ৩১ জানুয়ারি মামলার পরবর্তী শুনানি ধার্য করেছেন বিচারপতি।
ব্যারাকপুরের সিপি আলোক রাজোরিয়াকে কোর্টের নির্দেশ, একটা বৈঠক ডেকে প্রশাসনকে বেআইনি অটো খুঁজে বের করে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। নাম-ঠিকানা আছে, তাই খুঁজতে অসুবিধা হবে না। যে ২৫ জনের নাম-ঠিকানা পাওয়া গিয়েছে, তাঁদের আগে ব্যবস্থা নিতে হবে। যারা পুলিসের সঙ্গে সহযোগিতা করছে না, তাঁদের খুঁজে বের করতে হবে। আগামী ৯ জানুয়ারির মধ্যে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ। পুলিসকে আরও সচেতন হয়ে বেআইনি অটোগুলিকে খুঁজে বের করে আইনানুগ ব্যবস্থার নির্দেশ। আবেদনকারীকে দিতে হবে হলফনামা।
RTO প্রদীপ মজুমদার সশরীরে উপস্থিত থেকে জানান, ৩২ জনকে তাঁরা আপাতত চিহ্নিত করতে পেরেছেন। যার মধ্যে দু'জনের কাছে পারমিশন ছিল। বাকিদের মধ্যে ৫ জন পারমিশন তৈরি করতে দিয়েছে। বাকি ২৫ জনকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাঁদের খুঁজে বের করে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের। ৩১ জানুয়ারি মামলার পরবর্তী শুনানি, পুলিসকেও রিপোর্ট দিতে হবে।
ঘড়ির কাটায় তখন ঠিক পৌনে ১২টা। এমন সময় বেহালা (Behala) নিউ আলিপুর চন্ডীতলা রুটের একটি অটোয় ওঠেন এক বৃদ্ধ। এরপর চণ্ডীতলায় (Chanditala) অটো পৌঁছলে তিনজন যাত্রী নেমে যান। তবে অচৈতন্য হয়ে অটোতেই পড়ে থাকেন তিনি। অটো চালকের (Auto driver) তৎপরতা ও পুলিসের (Police) সহযোগিতায় দ্রুত তাঁকে স্থানীয় হাসপাতালে (Hospital) নিয়ে যাওয়া হয়। তবে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ওই এলাকায়। শুরু হয় তাঁর পরিবারের খোঁজ। অবশেষে পুলিসের তৎপরতায় মৃত (Death) ব্যক্তির নাম-পরিচয় জানা সম্ভব হয়।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত ওই ব্যক্তি বছর ৬৩-এর লালমনি সিং। তিনি অবসরপ্রাপ্ত মিন্টের কর্মী। বেহালা থানার পুলিস তাঁর বাড়ির সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে। তবে ঠিক কী কারণে এই মৃত্যু ময়না তদন্তের পরেই জানা যাবে বলে জানায় পুলিস। অটো চালক জানান, ওই ব্যক্তি নিউ আলিপুর থেকে অটোতে ওঠেন চণ্ডীতলার উদ্দেশে। অটো চণ্ডীতলায় পৌঁছনোর পর তিনজন প্যাসেঞ্জার নেমে যান। কিন্তু ওই ব্যক্তি নামছেন না দেখে তিনি ডাকাডাকি করেন। তাতে কোনও সাড়াশব্দ না পেয়ে বেহালা থানার পুলিসকে খবর দেন তিনি। পুলিস এসে ওই ব্যক্তিকে বিদ্যাসাগর হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।