মণি ভট্টাচার্য: নারায়ণই বটে, সত্তরোর্ধ অসহায় এক মায়ের কাছে বিধায়ক নারায়ন গোস্বামী এখন সাক্ষাৎ নারায়ণ। খবর পেয়ে স্টেশনে ফেলে যাওয়া এক মা কে কেবল আশ্রয়ই দিলেন না, নিলেন অসুস্থ ওই মহিলার সমস্ত দায়িত্ব। শুক্রবার সকালে নিজের সোশ্যাল মাধ্যমে তিনি খবর পান, ধোপদুরস্ত দেখতে এক মহিলা, পরনে পরিষ্কার সাদা কাপড়, সঙ্গে ব্যাগে কিছু শাড়ি। শিয়ালদহ-বনগাঁ শাখার অশোকনগর রেল স্টেশনে বসে কাঁদছেন আর লোককে ডেকে সাহায্যের কথা বলছেন। এ ঘটনা নজরে আসতেই ওই মহিলাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন এবং অশোকনগরে নিজের তৈরী ভবঘুরে আবাসন অর্থাৎ রবীন্দ্রনিকেতনে আশ্রয় দেন ওই মহিলাকে।
সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে ওই মহিলাকে অশোকনগরে বসে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। ওই মহিলাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা যায়, ওই মহিলাকে তাঁর ছেলে এখানে ফেলে রেখে চলে গেছে। এরপর স্থানীয়দের মারফত খবর পেয়ে 'আস্থা' নামক একটি বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার প্রতিনিধিরা ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। এবং ওই মহিলার কাগজ ঘেটে তাঁর পরিচয় জানতে পারে। এরপর এ সমস্ত ঘটনা সোশ্যাল মাধ্যমে ছড়িয়ে পরে। এ ঘটনা নজরে আসতেই অশোকনগরের বিধায়ক তথা উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের নব নির্বাচিত সভাধিপতি নারায়ণ গোস্বামী ওই মহিলাকে উদ্ধারের ব্যবস্থা করেন। শুক্রবার নারায়ণ গোস্বামী সিএন-ডিজিটালকে বলেন, 'কোনও মা এভাবে রাস্তায় দিন কাটাক এটা কাম্য নয়, ওই মহিলার কিছুটা শারীরিক ব্যাধি আছে। আপাতত রবীন্দ্রনিকেতনেই থাকবেন তিনি, স্থানীয় মাতৃসদন হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।'
সূত্রের খবর, সোশ্যাল মাধ্যমে বিষয়টা নজরে আসতেই তড়িঘড়ি খোঁজ খবর শুরু করে হাবড়া রেল পুলিস কতৃপক্ষ। শুক্রবার হাবড়া জিআরপি থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক সুশীল সিং জানান, বিষয়টা আমাদেরও নজরে আসে। কিন্তু ততক্ষনে মাননীয় বিধায়ক ওনাকে উদ্ধার করে ফেলেন। অশোকনগর থানার পুলিস সূত্রের খবর, এ ঘটনায় অভিযুক্ত ছেলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছেন বিধায়ক নারায়ণ গোস্বামী। বিধায়কের এমন কাণ্ডে মুগ্ধ হয়েছেন পুলিস সহ অশোকনগরের সাধারণ মানুষও।
বাড়িতে মিস্ত্রির কাজ করতে এসে চুরি (Theft) করে চম্পট। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনার অশোকনগরে (Ashoknagar)। এই ঘটনায় অশোকনগর থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। আর সেই অভিযোগের ভিত্তিতে মঙ্গলবার চোরকে গ্রেফতার (Arrest) করে পুলিস (Police)। চোরের থেকে সোনার গয়না উদ্ধার করে ওই পরিবারকে ফিরিয়ে দেন পুলিস। অভিযুক্তকে মঙ্গলবার বারাসত আদালতে পেশ করা হয়েছে।
প্রাথমিক তদন্ত করে পুলিস জানায়, অভিযুক্ত ওই চোরের নাম শঙ্কু রায়। গত মাসের ৩০ তারিখে এই চুরির ঘটনাটি ঘটে অশোকনগর পুরসভার পার্শ্বস্ত স্বাস্থ্যকর্মী অচিন্ত পালের বাড়িতে। ওই দিন চোর অচিন্ত পালের বাড়িতে গ্রিলের কাজ করতে যায়। তারপরেই বাড়িতে থাকা প্রায় ২৫ গ্রাম সোনার গয়না চুরি করেছে। আর এই ঘটনার পরেই অচিন্ত পাল অশোকনগর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
কাজের প্রতিশ্রুতি দিয়ে এক যুবতীকে (Women) ভিন রাজ্যে নিয়ে গিয়ে বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ উঠল এক যুবকের বিরুদ্ধে। এমনকি মারধর (Beaten) করারও অভিযোগ ওঠে ওই যুবকের বিরুদ্ধে। অশোকনগর (Ashoknagar) থানার পুলিস (Police) গিয়ে পাটনার রামকৃষ্ণনগর থানা এলাকা থেকে গ্রেফতার (Arrest) করে অভিযুক্তকে। অভিযুক্তকে ট্রানজিট রিমান্ডে নিয়ে আসা হয় উত্তর ২৪ পরগণার অশোকনগরে। পুলিস সূত্রে খবর, অভিযুক্ত যুবকের নাম দেবজিৎ দাস (২১)।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়াকে হাতিয়ার করেই যুবতিকে কাজের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভিন রাজ্যে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। তবে চলতি মাসের ১৭ তারিখ যুবতীর মা অভিযোগ করে অশোকনগর থানায়। অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নামে অশোকনগর থানার পুলিস। এই ঘটনায় পুলিসের একটি দল ভিন রাজ্য গিয়ে ওই যুবতীকে উদ্ধার করে। এবং অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে।
নির্যাতিতা যুবতী জানান, সে একজন নৃত্যশিল্পী। পরিবারে আর্থিক সচ্ছলতা না থাকায় ইভেন্টের কাজে মাসিক চুক্তির ভিত্তিতে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় ভিন রাজ্যে। এরপরই, উপার্জনের জন্য ভিন রাজ্যে গেলে তাঁকে আটকে রাখার অভিযোগ ওঠে ওই যুবকের বিরুদ্ধে। যুবতী জানান, ঘরে আটকে রেখে অত্যাচারের পাশাপাশি জোর করে নেশা করানো হত তাঁকে। কোনরকমে প্রাণ বাঁচাতে লুকিয়ে বাড়িতে খবর দেয় সে। এরপরই অশোকনগর থানার পুলিস গিয়ে উদ্ধার করে নিয়ে আসে তাঁকে।
অশোকনগরে (Ashoknagar) ডাকাতির ঘটনায় পুলিসের জালে ধরা পড়ল (Arrest) অভিযুক্ত। দত্তপুকুর থানার অন্তর্গত অশোকনগর (North 24 Parganas) এলাকায় ডাকাতির ঘটনায় অভিযু্ক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিস (Police)। পরে অভিযুক্তর আবাসন থেকে একটি ব্যাগ ও আগ্নেয়াস্ত্রও উদ্ধার করল পুলিস। জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত ওই যুবকের নাম মিলন শেখ। তিনি পেশায় খড়দহ বলরাম হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্স চালক। অভিযুক্ত যুবককে গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিস।
দত্তপুকুর থানার পুলিস ও খড়দহ থানার পুলিসের যৌথ অভিযানের ভিত্তিতে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়েছে। অভিযুক্ত যুবককে জিজ্ঞাসাবাদ করার পর পুলিস জানায়, খড়দহ বলরাম হাসপাতালের ১০২ অ্যাম্বুলেন্স চালানোর কাজ করতো এই মিলন শেখ। তাই অভিযুক্ত মিলন শেখকে নিয়ে হাসপাতালের কর্মী আবাসনে তল্লাশি চালায় পুলিস। এমনকি মিলন শেখের ঘর থেকে ডাকাতি করা একটি ব্যাগ ও আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করে পুলিস। তবে এখনও জিজ্ঞাসাবাদ জারি রেখেছে পুলিস।
এই ঘটনায় আতঙ্কিত আবাসনের বাকি সদস্য সহ অভিযুক্তের পরিবার। আবাসনের এক ব্যক্তি জানান, ওই যুবকের ঘর থেকে পুলিস ডাকাতি করা জিনিসপত্র ও আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করেছে। সরকারি আবাসনের মধ্যে আগ্নেয়াস্ত্র পাওয়ায় খুবই আতঙ্কিত বাসিন্দারা।
দুঃসাহসিক চুরির (Theft) ঘটনা। সোনা ও ওষুধ দোকানের দেওয়াল কেটে চুরি। ঘটনাটি ঘটেছে অশোকনগর (North 24 Parganas) থানার অন্তর্গত কাজলা এলাকায়। দুই দোকান মিলিয়ে প্রায় তিন লক্ষ টাকা চুরি। ঘটানাস্থলে অশোকনগর থানার (Ashoknagar Police) পুলিস। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে এলাকায়।
ওষুধ দোকানের মালিক বলেন, 'প্রতিদিনের মতোই শনিবারও আমি সকাল ৮টা নাগাদ দোকানে আসি। দোকান খুলে দেখি ওষুধের আলমারিগুলো সামনের দিকে এগানো। তারপরেই আলমারির পিছনে গিয়ে দেখলাম, দেওয়াল কাটা। এই অবস্থা আমি দেখি আমার দোকানের পাশেই সোনার দোকানের দেওয়ালটিও কাটা অবস্থায় পড়ে আছে। সেই দোকানে সোনা-রূপোর গয়না সহ নগদও চুরি হয়েছে।'
ওষুধ দোকানের মালিকের দাবি, রাত সাড়ে এগারোটা পর্যন্ত তাঁরা দোকানে থাকেন। তারপর এলাকার সিভিক পুলিসরা রাস্তায় পাহাড়া দেন। পুলিসি নিরাপত্তা সত্ত্বেও কিভাবে এই ঘটনা ঘটল তা বুঝতে পারছেননা। তবে এই বিষয়ে সোনা দোকানের মালিক জানান, গয়না ও নগদ টাকা সহ প্রায় তিন লক্ষ টাকার চুরি হয়েছে। রাতের অন্ধকারে দোকানের দেওয়াল কেটে চুরি করেছে দুষ্কৃতীরা।
প্রেম করে বিয়ে, পরিবার মেনে না নেওয়ায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা। এলাকায় উত্তেজনা থাকায় অশোকনগর থানার বিশাল পুলিসবাহিনী। জানা গিয়েছে, মৃতদের বাড়ি অশোকনগরের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপুকুর এলাকায়। স্বামীর বয়স কুড়ির কোটায় আর স্ত্রীয়ের বয়স সাড়ে ১৭ বছর। এই মৃত্যুর আগের একটি ভিডিও পুলিসের হাতে এসেছে। সেখানে মৃত নাবালিকা, তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে কিছু অভিযোগ তুলেছে বলে শোনা গিয়েছে।
জানা গিয়েছে, আপলাইনে ৪টে ৩০ নাগাদ ফাস্ট ট্রেনের তলায় ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন ওই দু'জন। মৃত্যুর সময় দুজন-দুজনের হাত ধরে ছিল এমনটা জানা গিয়েছে জিআরপি সূত্রে। এদিকে, নাবালিকার বাবা অভিযোগ অস্বীকার করে উলটে যুবকের পরিবারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন। তাঁর দাবি, 'মেয়েকে আমি বিয়ে দিতে রাজি ছিলাম। বলেছিলাম যেমন প্রেম পর্ব চলছেও চলুক। এরপর দুই বাড়ি দেখাশোনা করে বিয়ে দেব। কিন্তু ওরা মেয়েকে আটকে রেখেছিল।'
মহাপঞ্চমীতে ঘটে গেল মর্মান্তিক ঘটনা। দোলনায় চড়তে গিয়ে গলায় ফাঁস লেগে মৃত্যু (death) এক ৯ বছরের শিশুর। দুর্গাপুজোয় (durga puja) এমন মর্মান্তিক ঘটনায় শোকাহত শিশুটির পরিবার সহ এলাকাবাসীরা। ঘটনাটি উত্তর ২৪ পরগনার অশোকনগর (Ashokanagar) এলাকার।
পরিবার সূত্রে খবর, শুক্রবার সকালে বাড়ির পাশে একটি বাড়িতে কাপড় দিয়ে দোলনা বানিয়ে নয় বছরের শিশু সুদীপ পাইক তাতে চড়েছিল। তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্র ছিল সে। পরবর্তীতে ওই বাড়ির অন্য এক শিশু আচমকাই দেখতে পায় গলায় ফাঁস লাগা অবস্থায় সে পড়ে রয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে সে তার মাকে জানালে, তিনি অন্যান্য লোকজনকে ডেকে নিয়ে আসেন। এরপর শিশুটিকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় অশোকনগর হাসপাতালে। কিন্তু সেখানে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।
পরিবার সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, শিশুটির বাড়ি বিরা এলাকায়, তবে মামার বাড়িতেই থাকতো সে মায়ের সঙ্গে। মর্মান্তিক এই ঘটনার পর অশোকনগর থানার পক্ষ থেকে অস্বাভাবিক মৃত্যু মামলা রুজু করে। শুক্রবার দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয় বারাসাত হাসপাতালে।
মর্মান্তিক ঘটনা, জ্বরে (fever) মৃত্যু অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীর। ঘটনায় শোকের ছায়া পরিবার-সহ এলাকায়। ঘটনাটি উত্তর ২৪ পরগণার অশোকনগর (Ashokanagar) পুরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাইপাস নেতাজি সংঘ ক্লাব এলাকার।
পরিবার সূত্রে খবর, মাসখানেক ধরে ওই বছর ১৩-এর ছাত্রী (student) সংযুক্তা দাস জ্বরে ভুগছিল। সপ্তাহখানেক আগেও ছাত্রীর শরীরে ১০৫ ডিগ্রি জ্বর থাকায় পরিবারের লোকজন হাবরা হাসপাতলে (hospital) নিয়ে যায়। এরপর সেখানেই চিকিৎসাধীন থাকে সে। সোমবার হঠাৎ ছাত্রীর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় ছাত্রীকে রেফার করে দেওয়া হয় বারাসাত হাসপাতালে। কিন্তু সেখানে নিয়ে যাওয়ার পথে রাস্তাতেই আরও অসুস্থ হয়ে পড়ে ছাত্রী। পরবর্তীতে বারাসাত হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করে।
পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ছাত্রীর শরীরে হিমোগ্লোবিন কম থাকার কারণে এই মর্মান্তিক মৃত্যু। মৃতা কল্যাণগড় বালিকা বিদ্যালয় অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী ছিল।
মঙ্গলবার ছাত্রীর দেহ শেষকৃত্য করতে নিয়ে যাওয়া হয়। ছাত্রীকে শেষ দেখা দেখতে ভিড় করে এলাকার সাধারণ মানুষ। শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবার ও এলাকায়।
সাত সকালেই ভয়ানক দৃশ্য। ইলেকট্রিক পোস্টার লাগোয়া একটি জায়গা থেকে অজ্ঞাত পরিচয়ের এক ব্যক্তির ঝুলন্ত দেহ (hanging body) উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য। মর্মান্তিক এই দৃশ্য়ের সাত সকালেই সাক্ষী থাকল অশোকনগরবাসী।
জানা যায়, অশোকনগর (Ashoknagar) থানার খোশদেলপুর এলাকার ২৫ নম্বর রেলগেট লাগোয়া মাঠের মধ্যে ইলেকট্রিক পোস্টে অজ্ঞাত পরিচয়ের ওই ব্যক্তির দেহ (body) উদ্ধার হয়। ঘটনার পরই এলাকার মানুষেরা জমা হতে থাকেন। স্থানীয়দের প্রাথমিক অনুমান, ওই ব্যক্তিকে কেউ বা কারা মেরে (murder) ঝুলিয়ে দিয়ে গিয়েছে। খবর দেওয়া হয় থানায়, ঘটনাস্থল থেকে অশোকনগর থানার পুলিস দেহ উদ্ধার করে নিয়ে।
সাত সকালে মাঠের মধ্যে থেকে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। মৃত মাঝবয়সি ব্যক্তির এখনও পর্যন্ত নাম পরিচয় জানা যায়নি। ঘটনার তদন্তে পুলিস।