
৫৭ বছর বয়সে জীবনের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করেছেন বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত আশিষ বিদ্যার্থী (Ashish Vidyarthi)। ফ্যাশন ডিজাইনার রূপালি বড়ুয়ার (Rupali Barua) সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন তিনি। প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদের পর ফের বিয়ের পিড়িতে বসার বিষয়টিকে অনেকেই প্রশংসা করেছেন। কিন্তু তাঁর এই পদক্ষেপে অনেকেরই কটূক্তি শুনতে হয় তাঁকে। এমনকি তাঁকে 'বুড্ডা', 'খুশট' বলে উল্লেখ করেছেন। আর এবারে এইসব কথারই উত্তর দিয়েছেন আশিষ বিদ্যার্থী।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে আশিষ বিদ্যার্থী প্রশ্ন করেছেন, 'বৃদ্ধ বলে কি আমাদের খুশি না হয়েই জীবনে মরে যাওয়া উচিত?'তিনি আরও বলেন, 'আপনি বৃদ্ধ বলে এগুলো করা উচিত নয়! সুতরাং আমাদের জীবনে খুশি না হয়েই মরে যেতে হবে? কেউ যদি সঙ্গী চায়, তবে কেন পাবে না সে?' এখানেই তিনি থেমে যাননি, তিনি আরও বলেছেন, 'এসব কমেন্ট করে আমরা একে অপরের মধ্যে দেওয়ালের সৃষ্টি করছি। একজন মানুষের নিজের পছন্দ বেছে নেওয়ার অধিকার রয়েছে।'
৫৭ বছরে জীবনের নতুন ইনিংস শুরু করেছেন বলিউড অভিনেতা আশিষ বিদ্যার্থী (Ashish Vidyarthi)। প্রথম স্ত্রী পিলু বিদ্যার্থীর সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদের কিছু সময় পরেই দ্বিতীয়বারের জন্য বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন তিনি। রূপালি বড়ুয়াকে (Rupali Barua) নিজের জীবনসঙ্গী হিসাবে বেছে নিয়েছেন তিনি। আর এই খবর প্রকশ্যে আসতেই যেমন নেটিজেনরা প্রশংসা করেছেন, তেমনি একাধিক কটাক্ষের শিকার হতে হয়েছে তাঁকে। আর এবারে নিজেই বিয়ে নিয়ে মুখ খুললেন। তিনি জানালেন, তাঁর সমস্ত সিদ্ধান্তই যন্ত্রণাদায়ক ছিল। বিয়ের পরই তাঁর মুখে এমন কথা শুনে স্বাভাবিকভাবেই অবাক হয়েছেন তাঁর অনুরাগীরা। কিন্তু প্রশ্ন জাগছে, 'কেন এমন বললেন তিনি?'
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে আশিষ বিদ্যার্থী জানিয়েছেন, তাঁর বিচ্ছেদের সিদ্ধান্তের জন্য তাঁকে, পিলু ও তাঁদের সন্তান মোগলিকে অনেক কষ্ট পেতে হয়েছে। তিনি বলেন,'পিলু আমার স্ত্রী ছিলেন, তবে এখন তিনি বন্ধু। এভাবেই তিনি আমার পাশে রয়েছেন। তবে দয়া করে ভাববেন না, বিচ্ছেদের জন্য আমাদের কোনও কষ্ট হয়নি। বিচ্ছেদ সত্যিই কষ্টকর ও খুব কঠিনও ছিল। তবে আমাদের কাছে বিকল্প ছিল যে, আমরা এটিকে বেছে নেব নাকি জীবনে এগিয়ে যাব। এরপরই আমরা জীবেন এগিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিই।'
বিবাহবিচ্ছেদের সিদ্ধান্তের জন্য সবাইকেই কষ্ট পেতে হয়েছে, এমনটা বলার পর তিনি এও জানিয়েছেন যে, তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী রূপালিকে কোন কোন যন্ত্রনার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, কলকাতায় ভ্লগিং করার সময় রূপালির সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ হয়। পাঁচ বছর আগে রূপালি তাঁর স্বামীকে হারিয়েছেন। ফলে এই বিয়ের পরিকল্পনা আগের থেকে ঠিক করা ছিল না। একে অপরের সঙ্গে কথা বলার পরই তাঁদের মনে হয়েছে যে, তাঁরা জীবনে ফের নতুন করে একসঙ্গে পথ চলা শুরু করতে পারেন।
'না উমর কি সীমা হো, না জনম কে হো বন্ধন। যব প্যায়ার করে কোয়ি তো দেখে কেবল মন' বিখ্যাত গজলের এই লাইনগুলি মনে আছে? এর বাংলা তর্জমা, 'না বয়সের সীমা থাক, না জীবনের বন্ধন। যখন কেউ ভালোবাসবে, কেবল মন দেখুক।' বহু নেটিজেন যখন তখন এই গানের বুলি আউড়েছেন। কিন্তু বাস্তবে যখন এমন ঘটনা ঘটল, রে রে করে তেড়ে এলো সকলে। কথা বলছি আশীষ বিদ্যার্থীর (Ashish Vidyarthi) বিয়ে (Wedding) নিয়ে। বয়স যখন ষাটের কোঠায় তখন অভিনেতা বিয়ে করলেন। নেটিজেনরা হিসেবে করে দেখলেন প্রথম নয়, এই বিয়ে দ্বিতীয়বার। ব্যাস, সামাজিক মাধ্যমে আশীষ বিদ্যার্থী অন্যতম প্রধান আলোচ্য বিষয় হয়ে দাঁড়ালেন।
নেট মাধ্যম আলোচনায় এতই সরগরম হয়ে উঠল যে, আশীষকে সামাজিক মাধ্যমে এই নিয়ে ভিডিও বার্তা দিতে হল। আশীষ বলেছেন, 'প্রায় ২২ বছর আগে আমার জীবনে পিলু, রাজশী আসে। আমরা বন্ধু হিসেবে, স্বামী স্ত্রী হিসেবে অনেকটা রাস্তা হেঁটেছি একসঙ্গে। এই যাত্রায় আমাদের জীবনে অর্থ (আশীষ এবং রাজশী পুত্র ) আসে। খুব সুন্দর সময় কাটিয়েছি একসঙ্গে। কিন্তু দু আড়াই বছর আগে বুঝতে পারি আমরা ভবিষ্যৎ অন্যভাবে দেখি। লোক দেখানো বিয়েতে থাকতে চাইন , তাই দুজনেই সম্মানের সঙ্গে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।'
আশীষ বিদ্যার্থীর প্রাক্তন স্ত্রী পিলু ওরফে রাজশী বিদ্যার্থীও নিজের বক্তব্য জানান। তিনি বলেন, 'আশীষ আমাকে কোনওদিন ঠকায়নি। অত্যাচার করেনি। আমরা মিলিতভাবে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমি আবেগপ্রবণ হয়ে কিছু পোস্ট করে ফেলেছি সামাজিক মাধ্যমে। চাইলে আমিও বিয়ে করতে পারি। আশীষের সঙ্গীর দরকার ছিল। ও সুখে থাক।'
গত ২৫ মে বিবাহবন্দনে আবদ্ধ হয়েছিলেন বলিউড তথা টলিউডের খ্যাতনামা অভিনেতা আশীষ বিদ্যার্থী (Ashish Vidyarthi)। ৫৭ বছরের আশীষ বিয়ে করেছেন ৫০ বছরের রূপালী বড়ুয়াকে (Rupali Barua)। বেশি বয়সে বিয়ে, তাও আবার দ্বিতীয়। সামাজিক মাধ্যমে এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই রেগে গিয়েছেন নীতি পুলিশেরা। নেট মাধ্যমে এই বিয়ে নিয়ে চর্চা হয়ে গিয়েছে অনেক। এমনকি আশীষের প্রাক্তন স্ত্রী পিলু ওরফে রাজশী বড়ুয়ার (Rajashi Barua) প্রসঙ্গও বারংবার উঠে এসেছে। এইবার অভিনেতা খোদ সামাজিক মাধ্যমে নিজের বিয়ে প্রসঙ্গে মুখ খুললেন।
নিজের ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট থেকে ভিডিও আপলোড করেছেন আশীষ বিদ্যার্থী। শুরু করেছেন প্রাক্তন স্ত্রীর প্রসঙ্গ দিয়ে। আশীষ বলেছেন, 'আমার জীবনে প্রায় ২২ বছর আগে পিলু অর্থাৎ রাজশী এসেছিল। আমরা খুব ভালো বন্ধু হয়েছিলাম, একসঙ্গে জীবনের পথ হেঁটেছিলাম স্বামী-স্ত্রীর মতো। সেই পথে খুব সুন্দর আদুরে ছেলে অর্থ, মোঘলি (ডাক নাম) জন্ম নিল। এখন পড়াশোনা করে চাকরি করছে সে। কিন্তু এই ২২ সালের দারুণ জার্নির পরে আমরা এই দু-আড়াই বছর আগে বুঝলাম আমরা অন্যভাবে নিজেদের ভবিষ্যৎ দেখি।'
প্রাক্তন স্ত্রী প্রসঙ্গে আশীষ আরও বলেছেন, 'আমরা দুজনেই চেষ্টা করেছিলাম সেই পার্থক্যগুলোকে দূর করার। চাইলে হয়তো দূর করতেও পারতাম, কিন্তু তাতে একজনের ইচ্ছের নীচে আরেকজনের ইচ্ছে চাপা দিতে হত। ২২ বছর আমরা যেভাবে আনন্দে কাটিয়েছি, পরবর্তীতে হয়তো দুঃখ পেতাম। হয়তো লোক দেখাতে একসঙ্গে থাকতাম, কিন্তু ভালো থাকতাম না। তাই আমরা ঠিক করেছিলাম আমরা সুন্দরভাবে, সম্মানের সঙ্গে আলাদা পথে হাঁটব।
রূপালী বড়ুয়া অর্থাৎ দ্বিতীয় স্ত্রী প্রসঙ্গে আশীষ বলেন, 'আমি প্রথম থেকেই নিশ্চিত ছিলাম, আমার সঙ্গীর প্রয়োজন। এক বছর আগে থেকে আমার রূপালীর সঙ্গে কথা শুরু হয়। এক বছর ধরে কথা বলে, দেখা করে আমি নিশ্চিত হই যে ওঁর সঙ্গেই আমি আমার বাকি জীবন কাটাতে চায়। তবে আমি প্রথম থেকেই এমনি সম্পর্কে নয়, বিয়ে করতে চেয়েছিলাম। রূপালীকে সেই প্রস্তাব দিলে সেও রাজি হন।'
সবাইকে চমকে দিয়ে জামাইষষ্ঠীর দিন ফের বিয়ের পিঁড়িতে বসেন বলিউড অভিনেতা আশিষ বিদ্যার্থী (Ashish Vidyarthi)। ৬০ বছর বয়সে এসে দ্বিতীয়বার বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন তিনি। সিঁদুর তুলে দেন ফ্যাশন ডিজাইনার রূপালি বড়ুয়ার (Rupali Barua) সিঁথিতে। বৃহস্পতিবার একেবারে ছিমছাম বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলেন তাঁরা। ঘনিষ্ঠ মানুষজনদের উপস্থিতিতেই বৃহস্পতিবার কোর্ট ম্যারেজ সারেন আশিষ ও রূপালি। তবে তাঁদের কিছু ছবি সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে, যা দেখে বোঝাই যাচ্ছে, হাতেগোনা কয়েকজন থাকলেও নাচে-গানে বেশ জমজমাট হয়ে উঠেছিল তাঁদের বিয়ের অনুষ্ঠান। কলকাতা শহরেরই এক অভিজাত ক্লাবে তাঁদের বিয়ের আসর বসেছিল বলে খবর।
ভাইরাল ছবিতে বরের বেশে দেখা গিয়েছে অভিনেতাকে। কেরলের ট্র্যাডিশনাল ধুতিতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। গলায় ছিল তাঁর অসমের ঐতিহ্যবাহী গামছা। পাশে অসমের সোনালি ও সাদা মেখলায় দেখা মিলল রূপালির। সঙ্গে পরেছিলেন দক্ষিণ ভারতীয় ডিজাইনে সোনার গয়না।
সম্প্রতি প্রকাশ্যে আসা ছবিতে দেখা গিয়েছে, রূপালি কোমরে ও মাথায় হাত দিয়ে বিহু নাচ করছেন, সেই দেখে আশিষও কোমরে হাত দিয়ে নাচছেন। কোথাও দেখা যাচ্ছে আশিষ তাঁর স্ত্রীর গলার মালা ঠিক করে দিচ্ছেন। আবার এক ছবিতে রূপালির মেয়ের সঙ্গেও ছবি তুলতে দেখা গিয়েছে তাঁদের। আশিষের মতো রূপালিরও এক সন্তান রয়েছে। মায়ের বিয়েতে আনন্দের সঙ্গে উপস্থিত হয়েছিল মেয়ে। সবমিলিয়ে আনন্দে আত্মহারা ছিলেন আশিষ-রূপালি।
২৫ মে জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করেছেন বলিউড তথা টলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা আশীষ বিদ্যার্থী (Ashish Vidyarthi)। বিয়ে (Marriage) করেছেন অসমের মেয়ে রূপালী বড়ুয়াকে। কলকাতায় পরিবার এবং ঘনিষ্ঠদের উপস্থিতিতে একেবারে ছিমছাম আয়োজনে একে অপরকে জীবনসঙ্গী হিসেবে আইনি এবং সামাজিক মান্যতা দিয়েছেন তাঁরা। সেই ছবি ভাইরাল হয়েছে সামাজিক মাধ্যমে। প্রসঙ্গত, এর আগে আশীষ বিয়ে করেছিলেন অভিনেত্রী শকুন্তলা বড়ুয়ার মেয়ে রাজসী বড়ুয়াকে (Rajoshi Barua)। অভিনেতার প্রাক্তন এবং বর্তমান স্ত্রীর পদবীর সংযোগ নিয়েও বিস্তর আলোচনা চলছে সামাজিক মাধ্যমে। কিন্তু এইসময় ঠিক কেমন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন রাজসী?
প্রাক্তন স্বামীর বিয়ের ১৭ ঘণ্টার মধ্যে সামাজিক মাধ্যমে দু'বার পোস্ট করেছেন রাজসী বড়ুয়া। সামাজিক মাধ্যমে তিনি লিখেছেন, 'তোমার সমস্ত দুর্ভাবনা এবং সন্দেহ এবার মাথা থেকে বেরিয়ে যাক। ধন্দের পরিবর্তে আসুক স্বচ্ছতা। জীবনের শান্তি আসুক, স্থিতি আসুক। দীর্ঘ সময় ধরে তুমি যথেষ্ট শক্তিশালী ছিলে। এবার আশীর্বাদ গ্রহণ করার সময় এসেছে। এটা তোমার প্রাপ্য।' এরপর রাজসী একটি নিজস্বী পোস্ট করে লিখেছেন, 'জীবন নামের গোলকধাঁধায় হারিয়ে যেও না।' এতকিছু লিখেও অবশ্য পরবর্তীকালে পোস্টগুলি ডিলিট করেছেন রাজসী।
তবে এখনও আশীষের প্রাক্তন স্ত্রী রাজসী বড়ুয়ার ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট খুললে চোখে পড়ে তাঁর নাম। প্রাক্তন স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পরেও তাঁর নামের পাশে জ্বলজ্বল করছে 'বিদ্যার্থী' পদবী। প্রসঙ্গত, বিয়ের পর থেকে রাজসী পরিচিতি পেয়েছিলেন 'পিলু বিদ্যার্থী' নামে। তবে এখনও কী রাজসী নিজের জীবনের সঙ্গে প্রাক্তন স্বামীকে জুড়ে রাখতে চাইছেন? আশীষের সঙ্গে রাজসীর এক পুত্রসন্তানও রয়েছে। নাম অর্থ বিদ্যার্থী।
বলিউড-টলিউড কিংবা দক্ষিণী সিনেমায় একসময় অবাধ বিচরণ করেছেন অভিনেতা আশীষ বিদ্যার্থী (Ashish Vidyarthi)। তাঁর অভিনয় দক্ষতা হাজারও দর্শকের মনের মনিকোঠায় স্থান করে নিয়েছে। কয়েক দশক ধরে দর্শকেরা আশীষ বিদ্যার্থীর অভিনয় দেখে কেবল মুগ্দ্ধ হয়েছে। হিরো হওয়া এবং অভিনেতা হওয়া যে আলাদা ব্যাপার তাঁর অন্যতম প্রতিভূ তিনিই। কিন্তু বর্তমানে ছবিতে তাঁকে তেমন দেখা যায় না। কাজ করেন না? নাকি কাজ পাচ্ছেন না?
সম্প্রতি আশীষ বিদ্যার্থীর মন্তব্যে বিতর্ক শুরু হয়েছে। তিনি বলেন, 'আমি কাস্টিং ডিরেক্টরদের বলতে চাইব, আমি বেঁচে আছি বন্ধু। আমার মরে যাওয়ার অপেক্ষা করবেন না। তারপরে বলবেন না এই অভিনেতাকে ঠিকভাবে ব্যবহার করা হয়নি।' অভিনেতার এই বক্তব্য ভাইরাল হয়েছে সামাজিক মাধ্যমে। নেটিজেনরা বলছেন, 'আসলে ইন্ডাস্ট্রিতে পরিশ্রমের কোনও মূল্য নেই, না হলে আশীষ বিদ্যার্থীর মতো মানুষ কাজ পান না!'
বর্তমানে আশীষ বিদ্যার্থীকে বেশিরভাগ সময় কলকাতাতেই দেখা যায়। ইউটিউব-ফেসবুকের জমানায় তিনিও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হয়েছেন। শহরের এই গলি থেকে ওই গলি, রেস্তোরাঁ থেকে মাছের বাজার সর্বত্র ঘুরে ভ্লগ করেন তিনি। কলকাতার অন্যান্য জনপ্রিয় ইউটিউবাররা যোগ দিয়ে থাকে তাঁর সঙ্গে। তাহলে কী শখের বসে ইউটিউবার হননি আশীষ? মনে কী তাঁর অভিমান জমেছে?