Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

AmherstStreet

Amherst Street: ফের কলকাতায় মহিলা যাত্রীর সঙ্গে অভব্যতার অভিযোগ অ্যাপ ক্যাব চালকের বিরুদ্ধে

শহর কলকাতার বুকে এর আগেও বহুবার অ্যাপ ক্যাব চালকদের বিরুদ্ধে অভব্যতার অভিযোগ উঠেছে। গত শনিবার সন্ধ্যায় ফের এমন ঘটনার সাক্ষী রইল শহর কলকাতা। সূত্রের খবর, শনিবার সন্ধ্যায় শিয়ালদহ থেকে মানিকতলায় যাওয়ার জন্য অনলাইনে অ্যাপ ক্যাব বুক করেছিলেন এক যুবতী। সঙ্গে ছিলেন তাঁর দাদা এবং ভাইপো। অভিযোগ, গাড়িতে ওঠার পর থেকেই তাঁকে দেখে অশালীন অঙ্গভঙ্গি করতে থাকেন অ্যাপ ক্যাব চালক। এরপরেই প্রতিবাদ করায় ওই যুবতীর দাদাকে রীতিমত মারধর করেন চালক। যুবতী দাদাকে বাঁচাতে এগিয়ে গেলে তাঁকেও, মারধর করা হয়। পরবর্তীতে রীতিমত লোকজন ডেকে ওই যুবতী এবং তাঁর দাদার উপর চড়াও হয় অভিযুক্ত চালক। এমনকি ছিনিয়ে নেওয়া হয় যুবতীর গলার সোনার হারও।

যুবতীর অভিযোগ প্রকাশ্যে এই ঘটনা ঘটলেও সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেননি কেউই। ঘটনাস্থলে কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিসের কাছে সাহায্য প্রার্থনা করলেও পুলিসের তরফেও কোনওরকম সাহায্য করা হয়নি বলে অভিযোগ জানিয়েছেন ওই যুবতী। পাশাপাশি অভিযুক্ত চালক সহ গাড়িটিকে আটকানোর চেষ্টাও করেননি ঘটনাস্থলে থাকা কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিস, এমনটাই অভিযোগ ওই যুবতীর। পরবর্তীতে আমহার্স্ট স্ট্রিট থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হলে অভিযুক্ত ক্যাব চালক মহম্মদকে আটক করে পুলিস।

গোটা ঘটনায় রাজ্যে পুলিসের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। ঘটনাস্থলে থাকার পরেও কেন যুবতীর সাহায্যের আবেদনে সাড়া দিলেন না কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিস তা নিয়েও উঠছে প্রশ্ন। শহরের বুকে জনবহুল এলাকায় প্রকাশ্যে এমন ঘটনায় আরও একবার পরিষ্কার তিলোত্তমার নিরাপত্তার চিত্র। শহর কলকাতাকে সবচেয়ে নিরাপদ শহর বলা হলেও সেই নিরাপত্তা কোথায় পাচ্ছেন রাজ্যবাসী?  প্রকাশ্যে খুন থেকে প্রকাশ্যে হয়রানি, মারধরের মতো ঘটনার বারংবার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে শহরের বুকে।  পাশাপাশি অনলাইন ক্যাবগুলোতে যাত্রী হয়রানি সহ শ্লীলতাহানির ঘটনাও সামনে এসেছে একাধিকবার। তারপরেও কেন টনক নড়ছে না প্রশাসনের?

5 months ago
SSKM: আমহার্স্ট স্ট্রিটকাণ্ডে মৃতদেহ পুলিসের মর্গ থেকে এসএসকেএমে হস্তান্তরের নির্দেশ হাইকোর্টের

আমহার্স্ট স্ট্রিট থানায় এক যুবকের রহস্যমৃত্যুর ঘটনায় পদক্ষেপ করল কলকাতা হাইকোর্ট। ওই যুবকের দেহ কলকাতা পুলিশের মর্গ থেকে এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানমের নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চ। যদিও পরিবারের তরফে দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্তের যে আবেদন করা হয়েছিল তাতে এখনই কিছু জানায়নি আদালত।

এদিকে মৃতব্যক্তির পরিবারকেও ওই মামলায় যুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ। পাশাপাশি এই ঘটনা নিয়ে পরিবারের বক্তব্য হলফনামা আকারে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তারপরেই পরবর্তী সিদ্ধান্তের কথা জানাবে আদালত। আগামী বৃহস্পতিবার এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে।

আমহার্স্ট স্ট্রিট থানায় এক যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ ওঠে। বুধবার এই ঘটনার জেরে উত্তাল হয় কলেজ স্ট্রিট চত্বর। এই ঘটনায় সিবিআই তদন্ত দাবি করেন বিজেপির কাউন্সিলর সজল ঘোষ। এমনকী, বৃহস্পতিবার তিনি কলকাতা হাই কোর্টে একটি মামলাও করেছেন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দিনভরই তপ্ত থাকে মধ্য কলকাতার ওই এলাকা।

6 months ago
Jaynagar: স্বাভাবিক কারণেই মৃত্যু, আমহার্স্ট স্ট্রিটকাণ্ডে প্রকাশ্যে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট

অশোক সিংকে থানায় পিটিয়ে মারার ঘটনায় ইতিমধ্যে কাঠগড়ায় পুলিস। এই ঘটনার জল গড়িয়েছে হাইকোর্ট অবধি। সিবিআই তদন্ত চেয়ে বুধবার থেকেই সপ্তমে পরিবার, পরিজন-সহ স্থানীয়রা। শীতের শহরের এই তপ্ত আবহে এবার পুলিসের হাতে অশোক সিংয়ের ময়না তদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট। সেই রিপোর্টে বলা, রোগীর প্রি-এক্সিস্টিং রোগে ভুগছিলেন, ম্যালিগন্যান্সি হতে পারে। মস্তিষ্কে একটি অ্যানুরিজম (বেলুনের মতো) তৈরি হয়েছিল এবং হঠাৎ ফেটে গিয়েছিল। শরীরে কোনও আঘাত নেই। তাঁর সম্ভবত ম্যালিগনেন্সির কোনও চিকিৎসা চলছে, শরীরের কালো ত্বক ও নখে তা প্রতিফলিত হয়। মৃতের একটি ব্রেন টিউমারও ছিল, যা সংরক্ষণ করা হয়েছে। ত্বক সংরক্ষণ করা হয়েছে, বায়োপসির জন্য। অণ্ডকোষের নিচে বেশ কিছু আলসারও মিলেছে। এটি একটি স্বাভাবিক মৃত্যু, মস্তিষ্কের অ্যানুরিজমের রাপচারের কারণে হতে পারে। কারণ ইন্টার ক্র্যানিয়াল হ্যামারেজ, এ ক্ষেত্রে নাটকীয়ভাবে মৃত্যু ঘটে। এমনটাই উল্লেখ আমহার্স্ট স্ট্রিট থানা-কাণ্ডে মৃতের পোস্টমর্টেমের প্রাথমিক রিপোর্টে।

উল্লেখ্য, ভিডিওগ্রাফির মাধ্যমে বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে দেড় ঘণ্টার বেশি সময় ধরে চলেছে ময়না তদন্ত। জানা গিয়েছে, তিন জন চিকিৎসকের উপস্থিতিতে সম্পন্ন হয়েছে ময়না তদন্ত। এদিকে, অভিযোগ পরিবারের লোকদের উপস্থিতির আগেই শুরু হয়ে যায় ময়না তদন্ত। তাই পরিবারের লোক ছাড়া কীভাবে পোস্ট মর্টেম শুরু, উঠে যাচ্ছে এই প্রশ্ন।

তবে বৃহস্পতিবার কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছিল কলকাতা পুলিস মর্গ। ময়না তদন্তে পরিবারের লোককে উপস্থিত থাকতে নোটিসও পাঠিয়েছিল কলকাতা পুলিস, এমনটাই সূত্রের খবর। এদিকে, কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনস্থ কোনও হাসপাতালে ময়নাতদন্ত এবং থানার সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশের দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে অশোকের পরিবার। মৃতের পরিবারের দাবি, সিসিটিভি ফুটেজ দেখতে চাইলেও, পুলিস তা দেখায়নি। দাবি, কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন (কমান্ড / রেল) হাসপাতালে ময়নাতদন্ত করতে হবে।

ইতিমধ্যে ঘটনার পর পরিবারের তরফ থেকে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। সেই সময় আমহার্স্ট স্ট্রিট থানায় কর্মরত সকল পুলিস অফিসারের বিরুদ্ধে দায়ের হয়েছে অভিযোগ। নিরপেক্ষ তদন্তের দাবিতে মামলাও হয়েছে হাইকোর্টে। কোনও সরকারি হাসপাতালে যাতে অশোকের ময়না তদন্ত না হয়, সেই আর্জি জানানো হয়েছে মহামান্য আদালতকে। উল্লেখ্য, একটি ফোন চুরির বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য অশোককে আমহার্স্ট স্ট্রিট থানায় ডেকে পাঠানো হয়। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, থানায় জিজ্ঞাসাবাদের সময়ই পুলিস তাঁকে পিটিয়ে মেরে ফেলে। আর এরপরই ক্ষোভে ফেটে পড়েন স্থানীয় বাসিন্দারা। পুলিসকে ঘিরে বিক্ষোভও দেখান তাঁরা।

6 months ago


Amherst Street: থানায় পিটিয়ে খুন! আমহার্স্ট স্ট্রিটকাণ্ডে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হাইকোর্টে

তদন্তের নাম পুলিশের বিরুদ্ধে এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে মারার অভিযোগ উঠেছিল বুধবার রাতেই। এরপর আজ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার পুলিশের বিরুদ্ধে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করল মৃতের পরিবার। পাশাপাশি ওই ঘটনায় মৃত অশোক সিংয়ের ময়নাতদন্ত রাজ্যের কোনও হাসপাতাল নয় বরং কল্যাণী এইমসে ময়নাতদনের দাবি জানায় মৃতের পরিবার। পাশাপাশি সূত্রের খবর, জনস্বার্থ মামলা দায়ের এর অনুমোদন প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের। এ ঘটনায় যদিও কলকাতা পুলিশের তরফে উচ্চপদাধিকারী তরফে জানানো হয়েছে যে, ওই ব্যক্তি জিজ্ঞাসাবাদ চলাকালীন হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে পড়েন। এরপর মুখ থেকে গ্যাজলা বেরিয়ে আসলে, তাকে চিকিৎসার জন্য মেডিকেল হাসপাতাল পাঠানো হয়।'

কলকাতা পুলিশ সূত্রের খবর, গতকাল অর্থাৎ বুধবার সন্ধ্যায় ওই পান বিক্রেতা অশোক সিংকে থানায় পিটিয়ে মারার অভিযোগ ওঠে আমহার্স্ট স্ট্রিট থানার পুলিশের বিরুদ্ধে। এরপরেই পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে মেডিকেল কলেজ চত্বর। স্থানীয় বাসিন্দারা রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে। মৃতের পরিবারের তরফে অভিযোগ আমহার্স্ট স্ট্রিট থানায় যোগাযোগের কথা বললে, তিনি স্থানীয় এক বিজেপি নেতাকে ফোন করেন, স্থানীয় ওই বিজেপি নেতা ওই থানার এক সার্জেনের কাছে গিয়ে যোগাযোগের কথা বলেন। কথামত, ওই ব্যক্তি আমহার্স্ট স্ট্রিট থানায় গিয়ে ওই সার্জেন্টের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেন। সেই মুহৃর্তে ওই সার্জেন্ট না থাকায় ওই থানারই এক সাব ইন্সপেক্টর ওই ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন।

পরিবারের দাবি, চুরি হওয়া কোনও মোবাইল না জেনেই কিনেছিলেন অশোক। তারপর তাঁকে থানায় ডেকে নিয়ে যায় পুলিশ। পরিবারের অভিযোগ, মাত্র ১০-১৫ মিনিটের মধ্যেই অশোক সিংয়ের ওপর ব্যাপক অত্যাচার চালাক পাঁচ জন পুলিশ কর্মী। কেবল সন্দেহের বশেই কোনও প্রমাণ ছাড়া তাঁকে ব্যাপক মারধর করা হয়। থানাতে যাওয়ার আগে পর্যন্তও সম্পূর্ণ সুস্থ ছিলেন অশোক। কিন্তু থানার ভিতর থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। গোটার একটি ফুটেজ সামনে এসেছে। আর তা নিয়েই বিতর্ক।

পরিবারের দাবি, থানাতেই পিটিয়ে খুন করে দেওয়া হয়েছে অশোককে। যদিও পুলিশের দাবি, লক আপে মাথা ঘুরে পড়ে গিয়েছিলেন অশোক। আর তারপরই মৃত্যু। থানার সিসিটিভি ফুটেজ চাইছে পরিবার। পাশাপাশি চাইছেন, যাতে অশোকের দেহের ময়নাতদন্তে কেন্দ্রের কোনও হাসপাতালে হয়। কারণ যেহেতু এক্ষেত্রে অভিযুক্ত পুলিশই। তাই রাজ্যের কোনও হাসপাতালে ময়নাতদন্ত হোক, তা চাইছে না পরিবার। তাতে রিপোর্ট প্রভাবিত হওয়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা। সেক্ষেত্রে এইমসএ, কিংবা কমান্ড বা রেল হাসপাতালে ময়নাতদন্ত করাতে চাইছে পরিবার। সেই আর্জি জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের হয়েছে।

6 months ago
Poster: 'পুরাতনই ভিত্তি, নতুনরাই ভবিষ্যৎ', এবার উত্তর কলকাতায় তৃণমূলের নামে পোস্টার

দক্ষিণ কলকাতার (South Kolkata) পর এবার উত্তর কলকাতায় তৃণমূলের (TMC) অভিনব পোস্টার ঘিরে বিতর্ক। সেই পোস্টারে তৃণমূল মানে পুরাতন এবং নতুনের মিশেল। এমনটাই উল্লেখ কড়া হয়েছে। কলকাতা পুরসভার (KMC) ২৮ নম্বর ওয়ার্ড অর্থাৎ রাজা রামমোহন রায় সরণি সংলগ্ন এলাকায় বসেছে এই হোর্ডিং। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি লাগানো এই হোর্ডিংয়ে (Poster Campaign) লেখা, 'পুরাতনই ভিত্তি, নতুনরাই ভবিষ্যৎ। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সেনাপতিত্বে তৃণমূল ছিল, আছে, থাকবে।' নিচে লেখা প্রচারে ২৮ নম্বরে বাংলা সিটিজেনস ফোরাম।

এই হোর্ডিং প্রসঙ্গে সিটিজেনস ফোরামের এক কর্তা জানান, ২০১০ থেকে আমাদের সংগঠন সমাজসেবামূলক কাজ করছে। আর ২০১১ সালে রাজ্যে পরিবর্তন হয়েছে। সেই থেকে ১১ বছর আমরা বাংলাকে ভালোই দেখছি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে প্রশাসন ভালোই কাজ করছে। পাশাপাশি আমরা দেখছি নতুন নিয়ে অভিষেক এগনোর চেষ্টা করছে। এই পরিকল্পনাও আমাদের ভালো লেগেছে। তাই এই প্রচার।

ইতিমধ্যে দক্ষিণ কলকাতায় শুধু অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি লাগিয়ে 'নতুন তৃণমূল' তৈরির প্রচার ঘিরে একটা বিতর্ক তৈরি হয়েছে। বিরোধীরা বলছেন পুরাতন বনাম নব্য তৃণমূলের দ্বন্দ্ব। সেই প্রসঙ্গে সিটিজেনস ফোরামের ওই কর্তা বলেন, 'দক্ষিণ কলকাতায় কী পোস্টার পড়েছে, সেটা যারা প্রচারের দায়িত্বে তাঁরা বলতে পারবেন। কিন্তু সেই পোস্টারের পাল্টা হিসেবে আমাদের এই পোস্টার নয়।'

2 years ago