সলমন খান এবং ঐশ্বর্য রাই বচ্চন (Salman-Aisharya) অফস্ক্রিন সম্পর্কের কারণে বলিউডে চর্চার শিরোনামে ছিলেন। তবে তাঁদের সম্পর্ক বিচ্ছেদের পর আর একসঙ্গে দেখা যায়নি। ২০০২ সালে সলমন-ঐশ্বর্যের বিচ্ছেদ হয়। তারপর থেকে সলমনের নাম পর্যন্ত মুখে আনেননি রাই সুন্দরী। এবার দু'দশক পর হঠাত্ই দুজনকে একফ্রেমে বন্দি হতে দেখা যায়। নেপথ্যে মুকেশ আম্বানির সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের (NMACC) উদ্বোধন। সলমন-ঐশ্বর্যকে একফ্রেমে দেখে অবাক নেটনাগরিকরা। নীতা মুকেশ অম্বানী কালচারাল সেন্টার’-এর উদ্বোধনে হাজির হয়েছিল গোটা বলিউড। শাহরুখ থেকে শুরু করে সলমন, প্রিয়ঙ্কা, আলিয়া, রজনীকান্ত, হেমা মালিনী অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। ঐশ্বর্য এসেছিলেন মেয়ে আরাধ্যাকে নিয়ে।
সেই অনুষ্ঠানের অন্দরের একটি ছবি মুহূর্তে ভাইরাল সমাজমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, নীতা অম্বানীর সঙ্গে ছবি তুলছেন শাহরুখ-সলমন। সেই ছবিতেই নেটিজেনরা খুঁজে পান ঐশ্বর্যকে। ছবির কিছু দূরে একটি টেবিলের কাছে মেয়ে আরাধ্যাকে নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। সেখান থেকেই নেটিজেনদের চোখে পড়ে অভিনেত্রীর উপস্থিতি। এই ছবি দেখে কেউ মন্তব্য করেছেন, ভাবাই যাচ্ছে না, সলমন-ঐশ্বর্যা এক ফ্রেমে।
চুরির অভিযোগে থানায় হাজির থালাইভা রজনীকান্তর কন্যা ঐশ্বর্যা (Aisharwa)। তাঁর চেন্নাইয়ের বাড়ি থেকে উধাও (Theft in House) প্রায় চার লক্ষ টাকা। ঘটনাচক্রে দক্ষিণী সিনেমায় প্রযোজক-পরিচালক হিসেবে পরিচিত নাম ঐশ্বর্যা। তাঁর বাড়ি থেকেই গয়না চুরি হয়েছে বলে অভিযোগ। রজনীকান্তর কন্যা জানান, 'টেম্পলের কাজ করা না কাটা হিরে, হিরের নেকলেস, নবরত্ন সেট, আর্ম নেকলেস, হাতের বালা, আরও অনেক রকমের গয়না এবং সঙ্গে সোনার দুটি নেকলেস এবং মানানসই কানের দুল ছিলো চুরি যাওয়া গয়নার মধ্যে।' লোপাট হওয়া মোট হিরে ও সোনার গয়না মিলিয়ে ৩ লক্ষ ৬০ হাজার টাকার সম্পদ উধাও হয়েছে বলে জানান রজনী-কন্যা (Rajanikant)।
ঐশ্বর্যা ২০১৯ সালে বোন সৌন্দর্যার বিয়েতে শেষবার গয়নাগুলো পরেছিলেন। তারপর গয়নাগুলো সৌন্দর্যার বাড়ি থেকে রজনীকান্তের বাড়ি যায়। তবে লকারের চাবি সুরক্ষিতভাবে আলমারিতে তোলা ছিল। ঐশ্বর্যার দাবি,'তাঁর অনুপস্থিতিতে নিয়মিত কাজ করেছেন গৃহ পরিচারকরা। চেন্নাইয়ের বাড়ির গয়নার লকারের কথা তাঁরা জানতেন বলেই অনুমান।'
ঐশ্বর্যের সন্দেহ, 'তাঁরাই কোনওভাবে চাবি নকল করে গয়না উধাও করেছে। বাড়ি থেকে কীভাবে গয়না চুরি হলো।'