
মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) খড়গ্রামে কংগ্রেস কর্মী খুনের পিছনে রয়েছে পুলিসি (Police) নিষ্ক্রিয়তা। শনিবার এই অভিযোগ সাংসদ ও প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর (Adhir Chowdhury)। কান্দির হাসপাতাল ঘুরে অধীরের অভিযোগ, খুনিদের না ধরে পুলিশ আক্রান্তদের বাড়ির উপরে নজর রাখছে। তাঁর অভিযোগ, পুলিশের মদতেই রতনপুর হামলা চালিয়েছে দুষ্কৃতীরা। একইসঙ্গে তৃণমূলকে সতর্ক করে দিয়েছেন তিনি। অধীর জানিয়েছেন, পঞ্চায়েত নির্বাচনে কংগ্রেস একতরফা ভাবে মার খাবে না। পাল্টা প্রতিরোধও করবে।
উল্লেখ্য খড়গ্রামের ঘটনায় এখনও পর্যন্ত দু জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বাকিদের খোঁজে তল্লাশি চলছে। এরমধ্যেই রাজ্যপালকে চিঠি লিখে পঞ্চায়েত নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রয়োজন বলেই দাবি করেছেন অধীর চৌধুরী। নবান্ন অবশ্য ইঙ্গিত দিয়েছে, গ্রামের ভোট হবে রাজ্য পুলিশের নজরদারীতেই। আর তাতেই আপত্তি অধীরের। তাঁর দাবি, পঞ্চায়েতের আগেই এমন পরিস্থিতি। ভোটের দিন তা মাত্রা ছাড়াবে।
এদিকে, এদিনও মনোনয়ন জমাকে কেন্দ্র করে একাধিক জায়গা থেকে ঝামেলার খবর পাওয়া গিয়েছে।
এক বেসরকারি সংস্থার অনুষ্ঠানে দেশের সেরা সাংসদ সুকান্ত মজুমদার। সাংসদ রত্ন সম্মানে (Award) ভূষিত হলেন দুই বঙ্গ সাংসদ অধীর রঞ্জন চৌধুরী (Adhir Ranjan Chowdhury) এবং সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumder)। এক বেসরকারি সংগঠন আয়োজিত অনুষ্ঠানে, কংগ্রেস ও বিজেপি দুই দলের বাংলার রাজ্য সভাপতিরা সম্মানিত হলেন।
উল্লেখ্য, গত ২১ জানুয়ারি সাংসদ রত্ন পুরষ্কার কমিটি ঘোষণা করে। ১৩ জন সাংসদ এবং ১ জন বর্ষিয়ান সাংসদকে তাঁদের জনহিতকর প্রশ্ন ও সরকারকে দিশা দেখানো কর্মকুশলতার জন্য, সাংসদ রত্ন সম্মানে ভূষিত করা হচ্ছে।
অধীর ও সুকান্ত ছাড়াও সংসদ রত্ন সম্মান পেলেন বিজেপির বিদ্যুৎ বরণ মাহাতো, হীনা বিজয়কুমার গাভিট, গোপাল চিনায়া শেঠি ও সুধীর গুপ্ত। কংগ্রেসের কুলদীপ রাই শর্মা ও ছায়া বর্মা। এনসিপির ডা.আমোল রামসিং কোলহে ও এফ টি এ খান। সিপিআইএমর ডা. জন ব্রিটাস, আরজেডির মনোজ কুমার ঝা ও সমাজবাদী পার্টির সাংসদ ভি পি নিশাদ।
মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) সাগরদিঘির বিধায়ক সুব্রত সাহার মৃত্যুতে ফাঁকা হয়েছে আসন। সেই আসনে উপনির্বাচন (By Poll) ঘোষণা করেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন (ECI)। আগামি ২৭ ফেব্রুয়ারি মুর্শিদাবাদের এই আসনে হবে বিধানসভার উপনির্বাচন। এবার ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২২-এ সাধন পাণ্ডের মৃত্যুর পর থেকে ফাঁকা থাকা মানিকতলা বিধানসভায় উপনির্বাচন চেয়ে নির্বাচন কমিশনারকে চিঠি লিখলেন কংগ্রেস সাংসদ অধীর চৌধুরী (Adhir Chowdhury)। প্রায় এক বছর হতে চললো মৃত্যু হয়েছে সাধন পাণ্ডের। কিন্তু এখনও সেই ফাঁকা আসনে উপনির্বাচন ঘোষণা করেনি নির্বাচন কমিশন। চিঠিতে এভাবেই সরব হয়েছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি।
কিন্তু ২৭ ডিসেম্বর মাননীয় সুব্রত সাহার মৃত্যুতে ইতিমধ্যে উপনির্বাচন ঘোষণা করেছে কমিশন। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে লেখেন, 'মাননীয় নির্বাচন কমিশনারের কাছে আমার আবেদন সাগরদিঘির সঙ্গে একইভাবে মানিকতলায় উপনির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করুক কমিশন।'
এদিকে, সাগরদিঘি বিধানশোভা উপনির্বাচনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে তৃণমূল। এই আসনে ঘাস-ফুল প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়।
কামারহাটির জনসভায় সৌগত রায়ের (TMC MP Sougata Ray) মন্তব্য ঘিরে শুরু রাজনৈতিক চাপানউতোর। একযোগে সমালোচনার সুরে বিঁধেছে বিজেপি, সিপিএম, কংগ্রেস। রাজ্যের প্রধান বিরোধী দলের (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের কটাক্ষ, 'একজন অধ্যাপকের মুখ থেকে এ ধরনের কথা শুনে লজ্জায় আমার মাথা হেট হয়ে যাচ্ছে। তৃণমূলের (TMC) দৌলতে বাংলার রাজনীতি একদম নর্দমায় পরিণত হয়েছে।' সরব সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তীও (Sujan Chakraborty)।
তিনি বলেন, 'সৌগত রায় আজ নোংরা, ফ্যাসিস্টদের মতো কথা বলেছে। হিম্মত আছে, কারণ আমরা সমালোচনা করবই। রাজ্যজুড়ে যা চলছে, তার সমালোচনা হবে না? এই মুহূর্তে তৃণমূলের বড় সমালোচক সাধারণ কর্মী-সমর্থকরা।'
একধাপ এগিয়ে কংগ্রেস সাংসদ অধীর চৌধুরীর মন্তব্য, 'চাপে পড়ে উনি এ কথা বলেছেন। সৌগত দা-কে যতটা চিনি এই ধরনের কথা বলার মানুষ নয়।'
আর কী বললেন বিরোধী নেতারা?
এদিকে, কামারহাটির জনসভায় দমদমের সাংসদ মন্তব্য করেন, 'তৃণমূলের সমালোচকদের গায়ের চামড়া দিয়ে পায়ের জুতো তৈরি হবে। সেইদিনের জন্য অপেক্ষা করুন।' এতেই তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি। যদিও সমালোচনা শুরু হতে ঢোক গিলেছেন তৃণমূল সাংসদ। তিনি বলেছেন,'এই মন্তব্য রূপক হিসেবে ব্যবহার করেছিলাম। না করলেই ভালো হত। ভুল হয়েছে।'
মেট্রো ডেয়ারির শেয়ার হস্তান্তর সংক্রান্ত মামলায় হাইকোর্টে বড়সড় স্বস্তি রাজ্যের। সোমবার এই মামলায় অধীর চৌধুরীর সিবিআই তদন্তের আর্জি খারিজ করল কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। রাজ্যের সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল বলেই জানাল হাইকোর্ট। বিজ্ঞাপন সংক্রান্ত বিষয়ে রাজ্যের সিদ্ধান্তে আদালত হস্তক্ষেপ করবে না বলেও জানিয়েছে আদালত।
মেট্রো ডেয়ারির হাত বদলের পিছনে দুর্নীতি আছে বলে অভিযোগ তুলেছিলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী। কী কারণে মেট্রো ডেয়ারির শেয়ার বিক্রি করা হয়েছে, তা জানতে হাইকোর্টে মামলা করে সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়েছিলেন কংগ্রেসের এই দুঁদে নেতা। এদিন প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চ রায় দেয়, রাজ্যের সিদ্ধান্তই সঠিক ছিল।
অধীর চৌধুরী মামলায় জানিয়েছিলেন, নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে জলের দরে শেয়ার বিক্রি করেছে রাজ্য। টেন্ডার প্রক্রিয়াতেও গলদ ছিল। যে সংস্থার কাছে ৪৭ শতাংশ শেয়ার বিক্রি হয়েছে, তারা সস্তায় কেনা সেই শেয়ারের অংশ চড়া দামে অন্য এক সংস্থাকে বিক্রি করেছে। ১৯৯৩ সালে মেট্রো ডেয়ারিকে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি করা হয়। ৪৭ শতাংশ শেয়ার ছিল রাজ্যের।
১০ শতাংশ শেয়ার ছিল ন্যাশনাল ডেয়ারি ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের। ৪৩ শতাংশ শেয়ার ছিল কেভেন্টারের হাতে। পরে তারা কেভেন্টারের ১০ শতাংশ শেয়ার ন্যাশনাল ডেয়ারি ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের কাছ থেকে কিনে নেয়। ২০১৭ সালে রাজ্য ৪৭ শতাংশ শেয়ার ৮৫ কোটি টাকায় বিক্রি করে কেভেন্টারকে। ২০১৭ সালেই কেভেন্টারস সিঙ্গাপুরের ম্যান্ডেলা কোম্পানিকে ১৫ শতাংশ শেয়ার ১৭০ কোটি টাকায় বিক্রি করে। দীর্ঘ চার বছর এই মামলা চলার পর, রায় গেল রাজ্যেরই পক্ষে।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঝটিকা অসম সফরকে একযোগে আক্রমণ করেছে বিজেপি এবং কংগ্রেস। রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের অভিষেককে চ্যালেঞ্জ, 'অসমে তৃণমূল একটা সাংসদ পেলে আমি রাজনীতি করা ছেড়ে দেব।' পাশাপাশি প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর মন্তব্য, 'বিজেপির বিরুদ্ধে লড়তে নয় বরং কংগ্রেসকে দুর্বল করতে একাধিক রাজ্যে ভোটে লড়ার উদ্যোগ নিয়েছে তৃণমূল।' এদিন চব্বিশের ভোটের আগে অসমে দলের সাংগঠনিক শক্তি পর্যালোচনায় ঝটিকা সফর করেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। কর্মী-সমর্থকদের মনোবল চাঙ্গা করতে তিনি দাবি করেন, 'ত্রিপুরা-মেঘালয়ে আগামি দিনে সরকার গড়বে তৃণমূল। কংগ্রেস বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেই। চোখে চোখ রেখে লড়াই করবে তৃণমূলই।' এমনকি ইডি-সিবিআই দিয়ে ধমকানো-চমকানো যাবে না। এদিন এই বার্তাও দিয়েছেন সুকান্ত মজুমদার। পাশাপাশি অসম থেকে ১০টি লোকসভা আসনে লক্ষ্যমাত্রা এদিন তিনি বেঁধে দিয়েছেন।
অভিষেকের এই মন্তব্যগুলোকে হাতিয়ার করেই এদিন সরব হয়েছিল তৃণমূল বিরোধী দলগুলো। সুকান্ত মজুমদার বলেন, 'চোরের মায়ের বড় গলা। অসমে গিয়ে বড় বড় ডায়লগ দিচ্ছেন। একটা আসন পেলে আমি রাজনীতি করা ছেড়ে দেব। বাড়ির লোকেদের ইডি-সিবিআই ডাকছে, তাই টেনশনে আছেন বলে হাওয়া গরম করছেন।'
একইভাবে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির কটাক্ষ, 'কোন রাজ্যে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়ছে তৃণমূল? ত্রিপুরা, মেঘালয়ে কংগ্রেসকে ধ্বংস করে বিজেপির হাত শক্ত করেছে। ওখানে যারা তৃণমূলে যোগ দিয়েছিল তাঁরা এখন ভুল বুঝতে পেরেছে। গোয়ার তৃণমূল নেতারা বলছে আমরা প্রতারিত। একটা রাজ্য দেখান যেখানে তৃণমূল বিজেপির বিরুদ্ধে লড়েছে।'
রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা (Law and Order) পরিস্থিতির অবনতির অভিযোগে এবার সংসদে সরব হলেন কংগ্রেস সাংসদ অধীর চৌধুরী। মঙ্গলবার তিনি ঝালদা পুরসভার (Jhalda Municipality) কংগ্রেস কাউন্সিলর (Councillor Killed) তপন কান্দুকে হত্যার প্রসঙ্গ তোলেন। পাশাপাশি তপন এবং আনিস-কাণ্ডের তদন্তের জন্য এদিন তিনি সিবিআই তদন্তের দাবি তোলেন। আদালতের নির্দেশে সেই তদন্তের জন্য মঙ্গলবার সংসদে সরব হয়েছিলেন বহরমপুরের কংগ্রেস সাংসদ (Adhir Chowdhury)। এদিন আবার বিধানসভায় ঝালদার কাউন্সিলর খুনে সরাসরি স্থানীয় থানার আইসিকে কাঠগড়ায় তুলেছেন শুভেন্দু অধিকারী। যদিও বিরোধী দলগুলোর এই আক্রমণের বিরোধিতা করেছে শাসক দল তৃণমূল। বাংলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অন্য রাজ্যের তুলনায় অনেক ভালো। এই মন্তব্য এদিন বিধানসভায় দাঁড়িয়ে করেন ফিরহাদ হাকিম।
পাশাপাশি তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেছেন, 'ঝালদা-কাণ্ডের তদন্তে পুলিসকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অধীর চৌধুরী সংসদে যেটা বলিয়েছে, সেটা বিজেপির ওকে বলিয়েছে।' এদিন ঠিক কী বলেছেন অধীর চৌধুরী? যার প্রভাবে মঙ্গলবার সকাল থেকেই তপ্ত রাজ্য রাজনীতি?
সোমবার সংসদ অধিবেশনে অনুপস্থিত ছিলেন অধীর চৌধুরী। সেই অনুপস্থিতির কারণ অধ্যক্ষকে বহরমপুরের সাংসদ জানান, তিনি পশ্চিমবঙ্গের পুরুলিয়া জেলার ঝালদা গিয়েছিলেন। সেখানে এক হৃদয় বিদারক ঘটনার সাক্ষী হয়েছেন। কংগ্রেসের টিকিটে জেতা সেই পুরসভার কাউন্সিলর তপন কান্দুকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে।'
একইভাবে রাজ্যে 'আইনশৃঙ্খলা নেই' বলে এদিন সুর চড়িয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, 'ঝালদার ঘটনায় আইসি নিজে যুক্ত বোর্ড গঠনের জন্য। এটা প্রমাণিত। আইসি ঝালদা মূল চক্রী আর সুপারি কিলার দিয়ে খুন করা হয়েছে। লক্ষ্য বোর্ড গঠন।'
তাঁর অভিযোগ, 'ঝালদায় কংগ্রেস পুরবোর্ড তৈরির কাজে অনেকটাই এগিয়ে ছিল। কিন্তু শাসকদলের একটি অংশ পুলিশের সাহায্য নিয়ে তপনকে হত্যা করেছে।' তাঁর এদিনের বক্তৃতায় রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির অভিযোগে সরব হয়েছিলেন। তাঁকে টেবিল চাপড়ে সমর্থন করতে দেখা গিয়েছে সনিয়া গান্ধীকে।
এরপরেই অধীরের বক্তব্যের সমালোচনায় সরব হয়েছেন কুণাল ঘোষ। তিনি বলেন, 'মুখ্যমন্ত্রী এই হত্যার বিরোধিতা করেছেন। তদন্তে দেখতে হবে সুপারি কিলারদের কাজে লাগিয়েছে কারা? এই হত্যার মাথা কে? বিজেপি একটা চক্রান্ত চালাচ্ছিল। পুলিশকে নিরপেক্ষ তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কংগ্রেসের কেন্দ্রের প্রতি এত আস্থা! বাংলার জন্য ক্ষেত্রে কংগ্রেস সিবিআই-প্রিয় যেন না হয়। অধীর চৌধুরী যা বলেছেন, সেটা রাজনীতি। ওকে দিয়ে বিজেপি বলিয়েছে।'
তাঁর মন্তব্য, 'আমরা একটা খুনও চাই না। আগে খুন হলেও ব্যবস্থা নেওয়া হত না। কিন্তু এখন সেটা হয়। বামেরা কথা বলার আগে ভেবে দেখবেন নন্দীগ্রাম, সাঁইবাড়ি থেকে বিভিন্ন জায়গায় হত্যা। সেসব কিন্তু এখন হয় না।'
শুধু কুণাল নয়, বাংলার আইনশৃঙ্খলার পক্ষেই এদিন সওয়াল করেছেন ফিরহাদ হাকিমও। আইনশৃঙ্খলা অন্য রাজ্যের থেকে আমাদের ভালো। তবু কিছু ঘটছে না, এমন নয়। সেই জায়গা থেকে আমাদের শূন্যে নিয়ে আসতে হবে। তার জন্য মুখ্যমন্ত্রী সব রকম প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। এদিন জানান ফিরহাদ হাকিম।