Share this link via
Or copy link
বনদফতরের হেফাজতে থাকাকালীন পলাতক কাঠ পাচারকারী। এর কারণেই বনদফতরের বিট অফিসার কে সাসপেন্ড ও বিভাগীয় তদন্ত নির্দেশ করা হল। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ফাঁসিদেওয়া ফুলবাড়ী ক্যানেল রোডের সামনে একটি ক্যান্টার গাড়িকে আটক করে বাগডোগরা বনদফতরের কর্মীরা। ক্যান্টার গাড়ি তল্লাশি চালিয়ে প্রচুর পরিমাণ বার্মাটিক কাঠ উদ্ধার করা হয়। সেই সঙ্গে গাড়ির চালকের কাছে বৈধ কাগজপত্র দেখতে চাওয়া হলে চালক কোনও বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। এরপরেই সেই ক্যান্টারের চালককে আটক করে নিয়ে আসা হয়।
অভিযুক্ত গাড়ি চালককে বেশ কয়েকবার দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় এবং জিজ্ঞাসাবদের পরেই জানা যায় বার্মাটিক কাঠগুলি কলকাতার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। সেখান থেকে বেশ কিছু জায়গায় পাচার করা হত বলে অনুমান কার হচ্ছে। বাজেয়াপ্ত কাঠ গুলোর বাজার মূল্য প্রায় ৭০ লক্ষ টাকা।
এর আগেও বহুবার প্রচুর পাচারকারী সহ বার্মাটিক কাঠ উদ্ধার করা হয়। তবে এই পাচারকারীর সঙ্গে আরও কে বা কারা জড়িত রয়েছে সেই তদন্তর জন্য বন বিভাগের হেফাজতে রাখা হয় সেই পাচারকারীকে। বনদফতর এর এক বিট অফিসারের হেফাজতে রাখা হয়। অবশেষে বনদফতরের হেফাজত থেকে পালিয়ে যায় কাঠ পাচারকারী। এরপর বনদফতরের পক্ষ থেকে বাগডোগরা বনদফতরের সেই বিট অফিসারকে সাসপেন্ড ও বিভাগীয় তদন্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।