Share this link via
Or copy link
নিয়ম নির্দেশিকাকে থোড়াই কেয়ার,নিষেধাজ্ঞা উড়িয়ে নদীখাতে ট্রাক নামিয়ে বালি-পাথর তোলা হচ্ছে প্রতিদিন।একেবারে অভিনব কায়দায় চলেছে লুঠ! নদী থেকে পাথর তুলে টিউবে করে ভাসিয়ে মজুত করা হচ্ছে। তারপর লরিতে তুলেই পাচার। বানারহাটের ধূপগুড়ির নেপালি বস্তিতে আংরাভাসা নদী, রাঙাতি নদী, গিলান্ডি নদী থেকে এভাবেই চলেছে বালি পাথর চুরি। যা ফলে বর্ষায় দেখা দিচ্ছে নদী ভাঙন। কয়েক বছরে বসত বাড়ি, বিঘা পর বিঘা জমি চলে গেছে নদী গর্ভে। ঘটনার প্রতিবাদে সরব হয়েছেন পরিবেশ প্রেমীরা।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং একাধিকবার প্রশাসনিক সভা থেকে অবৈধ বালি পাথর পাচার রুখতে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বলেছে। কিন্তু তারপরও অবাধে চলেছে লুঠ। প্রশ্ন উঠছে, তবে কি মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশকে আমল দেওয়া হচ্ছেনা ? কি করছে প্রশাসন ? কেন ঠেকানো যাচ্ছেনা অবৈধ কারবার ? বিরোধীদের অভিযোগ, তৃনমূল ও পুলিস প্রশাসনের মদতেই চলছে গোটা কর্মকাণ্ড। তবে অভিযোগ মানতে নারাজ শাসকশিবির।
তবে পুলিস সূত্রে খবর, আটক করা হয়েছে লরিটিকে। বালি-পাথর লুঠ রুখতে অভিযানও চালানো হচ্ছে নিয়মিত। প্রশ্ন উঠছে, নিয়মিত অভিযান চালানোর পরও কিভাবে নজর এড়িয়ে যাচ্ছে বিষয়গুলি?