Share this link via
Or copy link
২৩ জনের পর এবার ২০১৪ র টেটে (TET) প্রশ্ন ভুলের জন্য ৬ নম্বর পাওয়া আরও ৫৪ জনকে ২৪ সেপ্টেম্বরের (SEPTEMBER) মধ্যে চাকরি দেওয়ার নির্দেশ। শূন্যপদ না থাকলে পদ তৈরি করে চাকরি দিতে হবে। ২৮ শে সেপ্টেম্বরের মধ্যে শূন্যপদে এদের চাকরি দিতে হবে বলে নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের (KOLKATA HIGHCOURT) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়(AVIJIT GANGULY)। প্রতিভা মণ্ডল, পায়েল বাগরা যখন একই বছরের পরীক্ষার্থী ছিলেন এবং কোর্টের নির্দেশে তাদের চাকরি দেওয়া হয়, তাহলে সোহমরা কেন বঞ্চিত হবেন? পুজোর আগেই নিয়োগ চাই বলে মামলা দায়ের হয়েছিল আদালতে। তাতেই ওই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এক নির্দেশে তাদের চাকরি দেওয়ার কথা বলেছেন, প্রয়োজন পড়লে পদ না থাকলে নতুন করে পদের ঘোষণা করে তাদের সরাসরি চাকরি দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তা পর্ষদকে মানতে হবে। মামলাকারীদের কাছ থেকে জানা যাচ্ছে যে প্রায় আরও ৩০০ জন আছে, যারা চাকরি থেকে বঞ্চিত। এদিকে সোমবারও ২৩ দিনে ২৩ জনকে চাকরি দিতে নির্দেশ হাইকোর্টের। ছয়টি ভুল প্রশ্নের ভিত্তিতে হওয়া মামলার ক্ষেত্রেই এই নির্দেশ কার্যকর করতে বলেছে কলকাতা হাইকোর্ট। পাশাপাশি পর্ষদকে প্রশ্নপত্রে থাকা ভুল শোধরাতে হবে। তাই ২৩ জন উত্তীর্ণদের চাকরি দিতে হবে, যারা ওই ছটি ভুল প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলেন। আগামী ২৩ দিনের মধ্যেই তাদেরকে চাকরি দিতে হবে নির্দেশ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ।
২০১৪ সালের প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক নিয়োগের টেট পরীক্ষায় সোহম চৌধুরী-সহ আরও ২৩ জন আবেদন করে ২০১৬ সালে ও ২০২০ সালে নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্রশ্নে ছটি প্রশ্নে ভুল ছিল। ২০১৩ সালের পরীক্ষা, সে সময় কিছু এবং এরপর কিছু নিয়োগ হয় ২০২০ সালে। কিন্তু এই ২৩ জন-সহ বেশ কয়েকজনকে টেট অনুত্তীর্ণ বলে ঘোষনা করা হয়। RTI করে তারা জানতে পারেন, তাদের দেওয়া উত্তরপত্রে ছটি প্রশ্ন ভুল ছিল, কিন্তু তারা সেই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলেন অথচ নম্বর পাননি।