Share this link via
Or copy link
২০১৪ সালের প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক নিয়োগের টেট পরীক্ষায় সোহম চৌধুরী-সহ আরও ২৩ জন আবেদন করে ২০১৬ সালে ও ২০২০ সালে নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্রশ্নে ছটি প্রশ্নে ভুল ছিল। ২০১৩ সালের পরীক্ষা, সে সময় কিছু এবং এরপর কিছু নিয়োগ হয় ২০২০ সালে। কিন্তু এই ২৩ জন-সহ বেশ কয়েকজনকে টেট অনুত্তীর্ণ বলে ঘোষনা করা হয়। RTI করে তারা জানতে পারেন, তাদের দেওয়া উত্তরপত্রে ছটি প্রশ্ন ভুল ছিল, কিন্তু তারা সেই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলেন অথচ নম্বর পাননি।
পরের বছর অর্থাৎ ২০১৫-র ডিসেম্বরে সোহমদের ছয় নম্বর দেয় পর্ষদ। ফলে তাঁরা টেট উত্তীর্ণ হন। কিন্তু এখনও পর্যন্ত তাঁদের চাকরি দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। মামলাকারীদের আইনজীবী সুদীপ্ত দাশগুপ্তের যুক্তি, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নয় এমন অনেকে যদি চাকরি পান, তবে এই মামলাকারীরাও চাকরি পাওয়ার যোগ্য। কারন প্রশিক্ষণহীনরা যদি চাকরি পেতে পারে তাহলে সোহমরা কেন নয়? সোহমরা তো প্রশিক্ষিত চাকরিপ্রার্থী। ছয় বছর ধরে এই ২৩ জন বঞ্চিত হয়েছেন, এখন তারা এই চাকরির পাওয়ার অধিকার রাখে। এরপরই এই শুনানির ভিত্তিতে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ।
এই ২৩ জনকে আগামি ২৩ দিনের মধ্যে চাকরি দেবার নির্দেশ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের। ২৩ দিনের মধ্যে পর্ষদকে নিয়োগ পত্র দিতে হবে এমনটাই নির্দেশ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের।