Share this link via
Or copy link
প্রতিদিনের রান্না থেকে শুরু করে প্রতি কাপ চা, অনেকেই চিনি (Sugar) ছাড়া খেতে পারেন না। কিন্তু এই জীবনযাত্রায় বাড়তে থাকা ডায়াবেটিসের সম্ভাবনার মাঝে চিনি যত কম খাওয়া যায় ততই ভালো। চিকিৎসকেরা তো আবার অনেককেই চিনি খেতে স্পষ্ট বারণ করে দেন। তবে প্রশ্ন হচ্ছে, যদি চিনি খাওয়া না যায়, তাহলে এই মিষ্টির উৎস কী হবে? অনেকেই জানেন না চিনি ছাড়াও প্রাকৃতিক উপায়ে মিষ্টি পাওয়া যায়। সেই সন্ধানই রইল নিচে।
প্রাকৃতিক ব্রাউন সুগার: সাদা চিনির থেকে ব্রাউন সুগার অনেক ভালো। এই চিনি প্রক্রিয়াজাত। তবে প্রাকৃতিক পদ্ধতিতেই সেই চিনি তৈরী হয়। তাই পুষ্টিও থাকে অনেকটা।
নারকেল এবং তালের চিনি: আরেকটি প্রাকৃতিক স্বাস্থ্যকর চিনি হল নারকেল এবং তালের চিনি। গাছের ফুল থেকে এই চিনি সংগ্রহ করা হয়। এই চিনি হালকা গুড়ের মতো স্বাদ। প্রত্যেকদিনের রান্নায় ব্যবহারের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত।
খেঁজুরের চিনি: একেবারে প্রাকৃতিক স্বাস্থ্যসম্মত মিষ্টি হল এই খেঁজুরের চিনি। একেবারে প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে খেঁজুর শুকিয়ে, গুঁড়ো করে এই মিষ্টি তৈরী হয়। প্রথমটায় এই মিষ্টি খেতে একটু অদ্ভুত লাগতে পারে। তবে একবার এই মিষ্টি খাওয়া অভ্যেস হয়ে গেলে, রিফাইন্ড চিনি ছেড়ে দেবেন অনেকে।
জাগেরি: ইংরেজিতে জাগেরি হলেও সাধারণ বাংলায় এ হল গুড়ের গুঁড়ো। প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে বানানো গুড়, ব্যবহারের সুবিধার্থে গুঁড়ো করে নিলেই জাগেরি হয়ে যায়।
মধু: উপরের সব কিছু ছাড়াও রয়েছে মধু। এমনিই স্বাস্থ্যে মধুর উপকারিতা রয়েছে। তাছাড়া চায়ে মিষ্টি হিসেবেও খাওয়া যায় মধু।