০৮ মে, ২০২৪

LIVE

Amit Shah: লোকসভার আগে বিজেপির শাহী সভা যেন প্রেস্টিজ ফাইট, সভার লাইভ আপডেট
CN Webdesk      শেষ আপডেট: 2023-11-29 13:25:34   Share:   

২৪ এর মহা-যুদ্ধ। এর আগেই কলকাতায় মেগা সভা বিজেপির। সেই সভায় যদি দিতে কলকাতায় আসছেন অমিত শাহ। একদিকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে সুর তুলে মমতা ও তৃণমূলকে টার্গেট করতে পারেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা অমিত শাহ। অন্যদিকে অমিত শাহ কলকাতায় পা দেওয়ার আগেই বিজেপির ভোট ব্যাংকে টার্গেট করে পোস্টার ছেয়ে গেল গত কলকাতায়। বুধবার ধর্মতলার সভার অনুমতি ছিল না কলকাতা পুলিশের তরফে। সেখানে হাইকোর্টের অনুমতিতে ধর্মতলায় সভা করছে বিজেপি। এই অবস্থায় বিজেপির কাছে এই মেগা সভা প্রেস্টিজ ফাইট।

  • মোদিকে ক্ষমতায় আনতে হবে, বার্তা শাহের

    যতখুশি অনশন করার করুন। বিধানসভায় রিগিং করে জিতেছেন, কিন্তু আমি এই সভা থেকে বলছি বাংলায় বিজেপি তাও ৭৭ জন বিধায়ক, ২০২৬ এ বিজেপি ক্ষমতায় আসবে। বাংলার ভালো ভ্ৰষ্টাচার করি কোনো দল করতে পারযে না, কংগ্রেস ওই দলের চরণে , বাম পারবে না ,সোনার বাংলা গড়তে পারবে কেবল বিজেপি। বাংলার উন্নতি করতে গেলে মমতা দিকে তুলে ফেলে দাও। বাংলার বিকাশ  করতে গেলে মোদিকে ক্ষমতায় আনতে হবে। দুর্নীতিকে আটকাতেই হবে। সিএএ লাগু করতে হবে। দুই তৃতীয়াংশ আসন নিয়ে বাংলায় ক্ষমতা আসবে বিজেপি। 

  • কেন্দ্রের আর্থিক সাহায্যের খতিয়ান


    অমিত শাহ নিজের ভাষণে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা নিয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে তৃণমূলের আন্দোলনকে কটাক্ষ করেন। তিনি বলেন, 'আমি হিসেবে নিয়ে এসেছি দিদি, আমার ভাষণ নিশ্চয়ই শুনছেন। ইউপিএ সরকার ২০০৪ থেকে ২০১৪ দশ বছরে ২ লক্ষ কোটি টাকা দিয়েছে বিভিন্ন প্রকল্প বাবদ। কিন্তু মাত্র ৯ বছরে এনডিএ সরকার ৬ লক্ষ ৭০ হাজার কোটি  টাকা দিয়েছে। এ ছাড়া রেলে ৮ লক্ষ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে এনডিএ সরকার। 


  • দুর্নীতি নিয়ে তৃণমূল-মমতাকে আক্রমণ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর

    আমি গুজরাটের থেকে আসছি ,কিন্তু বাংলা ছাড়া কোথাও কোনও নেতার ঘরে এত নোট পাওয়া যায় নি। যে ব্যাগলা সব দিক থেকে গোটা দেশের নেতৃত্ব করত সেই বাংলা সব থেকে পিছিয়ে। দিদি বাংলাকে বরবাদ করে রেখে দিয়েছে। আজ বাংলাকে বলছি , একবার গোটা ভারতের বিকাশ দেখুন। মোদী ৬০ কোটি মানুষকে সব কিছু দিয়েছে। আতংকবাকড় শেষ করেছে ,কাশ্মীর প্রসঙ্গ তোলেন তিনি ধারা ৩৭০ সরিয়ে দিয়েছে। শ্যামাপ্রসাদ বলিদান দিয়েছিল। কোবিদ ভ্যাকদিন দিয়েছে।, অর্থনীতি ১১ থেকে ৫ এ এনেছে, দেশ আজ চাঁদে পৌঁছেছে। অযোধ্যায় রাম মন্দির হওয়া দরকার ছিল দিদি বাধা দিয়েছিল কিন্তু মোদী ২৪ জানুয়ারি রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠা করেছেন ,২১২ জন ভাজপা কার্যকর্তার হত্যা হয়েছে। আমি দিদিকে বলে যাচ্ছি আমাদের কার্যকরতা আমাদের ভাই। সব বদলা হবে। জ্যোতি, অনুব্রত, পার্থ সব গরু, কয়লা, শিক্ষায় দুর্নীতি করেছে। তিনি মমতাকে কটাক্ষ করে বলেন, এদের সাসপেন্ড করে দেখান ,তাহলে বাংলার বুঝবে। উনি কখনও পারবেন না। উনি ভয় পাচ্ছেন যদি ভাইপোর নাম বলে দেয় ওরা। ভাইপো এসবের মধ্যে জড়িত। তাই উনি ভয় পাচ্ছেন।' এত ভ্রষ্টাচার হয়েছে বাংলায়, উনি সব শেষ করে দিয়েছে। বাংলায় সোশ্যাল মিডিয়ায় অনুপ্রবেশকারীদের জন্য আধার কার্ড করার বিজ্ঞাপন থাকে। পুলিশ চুপ থাকে। সেজন্য উনি এনআররসি করতে দিচ্ছে না। কিন্তু এনআরসি হবেই। 


  • মমতাকে ক্ষমতাচ্যুত করার বার্তা দিলেন অমিত শাহ

    প্রথম থেকেই তিনি তৃনমুলকে ক্ষমতাচুত করার বার্তা শুরু করেন। বাংলার মানুষকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি নলেন, সাংসদ সিট ১৮ টি ও বিধায়ক সিট্ ৭৭ টি দিয়ে ২ কোটি ৩০ লক্ষ ভোট, দিদি কান খুলে শুনে নাও, শুভেন্দুকে বিধানসভা থেকে বাইরে বার করে দিতে পারো কিন্তু বাংলার মানুষকে চুপ করিয়ে দিতে পারবে না। সোনার বাংলা। মা মাটি মানুষের স্লোগান দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন, কিন্তু দুর্নীতি কমেছে, ভ্রষ্টাচার কমেছে, রাজনৈতিক দাঙ্গা কমেছে। মোদিও টাকা দেয় কিন্তু সেই টাকা তৃণমূলের সিন্ডিকেট গরিব মানুষের কাছে পৌঁছাতে দেয় না। বাম ও তৃণমূল মিলে বাংলাকে শেষ করে দিয়েছে। নির্বাচনী হিংসা একমাত্র বাংলায় সব থেকে বেশি। তিনি কাটমানির কথাও তোলেন। মানুষ বিরক্ত এই কাটমানির জন্য। যে বাংলায় রবি থ্কুরের গান দিয়ে সকাল শুরু হয়, সেখানে এখন বোমা, গুলিতে সকাল শুরু হয়। 

  • বেলা ১টা ৫০, ভাষণ শুরু করলেন অমিত শাহ

    'ভারত মাতা কি জয়,' স্লোগান দিয়ে বিজেপিকে আগামী লোকসভায় জেতানোর বার্তা অমিত শাহের। শাহ বার্তা দেন,  ২৪ এ মোদিকে প্রধানমন্ত্রী বানাতে হবে। বাংলার ভূমি ভারতকে দিশা দেখিয়েছে। বাংলার ভূমি কে প্রণাম জানিয়ে ভারত দিন। রবি ঠাকুর, শ্যামাপ্রসাদাদ মুখাজী, আশুতোষ মুখার্জি, বিবেকানন্দকে সন্মান জানিয়ে বার্তা শুরু করেন তিনি। 

  • বেলা ২টো, দূর্গা ঠাকুরের মূর্তি দিয়ে শাহকে আহ্বান

    রেসকোর্স থেকে সরাসরি ধর্মতলায় এসে পৌঁছলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তাকে উত্তরীয় পরিয়ে শুভেচ্ছা সুকান্ত ও শুভেন্দুর। পাশাপাশি দূর্গা ঠাকুরের মূর্তি দিয়ে শাহকে আহ্বান করেন রাজ্য বিজেপি। এরপর শুভেন্দু বার্তা দেন তৃণমূলের বিরুদ্ধে। শুভেন্দু বলেন, চোর ধরো জেল ভরো, স্লোগান দিয়ে মমতাকে সাসপেন্ড-এর বার্তা শুভেন্দুর 

  • বেলা ১টা ৪৫, কেন্দীয় প্রকল্পের বঞ্চনা নিয়ে মমতাকে আক্রমণ দিলীপের

    দিলীপ বলেন, 'মোদির পাওয়া স্টাইফেন, মোদির দেওয়া সমস্ত কিছু থেকে সেবা পেয়েছে গরিব মুসলমানরা। আর দিদি কি দিয়েছে, দিদি গরিব মুসলমানদের চাঁদমারি দিয়েছে, পুড়িয়ে মেরেছে, আর জেলে গেছে গরিব মুসলমানরাও। মোদী ভারতবর্ষের সভার উন্নতি করেছেন। গরিবদের সাহায্য করছেন, কোনও আন্দোলন ছাড়া, কোনও ধর্ণা ছাড়া মুসলমানরা ভাইরা ঘর পেয়েছে। বাথরুম পেয়েছে।' এদিকে দিলীপ লোকসভা নিয়ে বলেন, 'বাংলায় আমরা একমাত্র বিরোধী দল, বিজেপি এবার ৩৫০ আসন নিয়ে ক্ষমতায় আসবে। বাংলায় অমিত শাহের নেতৃত্বে ২২ টি এমপি আসন নিয়ে ক্ষমতায় এসেছে। এবারও বিজেপিকে জেতাতে হবে।'

  • বেলা দেড়টা, কড়া নিরাপত্তায় বিমানবন্দর থেকে রেসকোর্সে অমিত শাহ

    রেস কোর্স হেলিপ্যাডে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে স্বাগত জানাতে এক গাড়িতে বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও বিরোধীদল নেতা শুভেন্দু অধিকারী। সুকান্ত মজুমদারের গাড়িতে করে রেসকোর্সে এলেন শুভেন্দু। কিছুক্ষনের মধ্যেই রেসকোর্সের মাঠ থেকে কনভয়ের মাধ্যমে পৌঁছে যাবেন বিজেপির ধর্মতলার সভাতে। কড়া নিরাপত্তায় রেসকোর্স পৌঁছলেন শাহ।

  • বেলা ১২টা, শহরে গেরুয়া সুনামি মত রাজ্য সভাপতি সুকান্তর

    বুধবারের মহা সমাবেশে যোগদান করার জন্য উত্তর বঙ্গ থেকে বেশ কিছু বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়েছিল বিজেপির তরফে।  এদিন সকালেই কাতারে কাতারে মানুষ সেই ট্রেনে এসে পৌঁছন শিয়ালদহ স্টেশনে। কর্মীদের নিরাপত্তা সহ একাধিক বিষয় খতিয়ে দেখলেন সুকান্ত মজুমদার, সজল ঘোষ, উত্তর বঙ্গের বিজেপি নেতা শংকর ঘোষ, প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়াল এবং একাধিক বিজেপি নেতৃত্ব। পাশাপাশি অমিত শাহের ডাকে সাড়া দিয়ে পুরুলিয়া থেকে বিশেষ ট্রেনে হাওড়া  স্টেশনে উপস্থিত হয়েছিলেন  প্রায় ৫০০০ কর্মী সমর্থক।  বিজেপির এই মেগা সমাবেশে তাঁদের স্বাগত জানাতে এবং খাওয়ার বন্দোবস্ত সহ নিরাপত্তার সমস্ত বিষয় খুঁটিয়ে দেখতে সেখানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। এ দিন তিনি বলেন, 'শহর কলকাতার বুকে দেখা গেল গেরুয়া সুনামি।' এই লড়াইের প্রস্তুতিতে তাই কোনও খামতি রাখেনি পদ্ম শিবির। তবে এই লড়াই আগামী লোকসভা নির্বাচনের ক্ষেত্রে বেশ গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছেন রাজ্যের একাংশ।  

  • সকাল ১১টা, পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব

    বুধবার ধর্মতলায় বিজেপির মেগা সমাবেশ ঘিরে জন জোয়ার। রাজ্য সরকারের একাধিক দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে রাজ্যবাসীকে কলকাতা চলো ডাক দিয়েছিল বিজেপি। এই সভায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহের আগমন ঘিরে প্রস্তুতিতে কোনও খামতি রাখেনি বঙ্গ বিজেপি। সমাবেশের আগে শহরে এসে উপস্থিত হয়েছিলেন রাজ্য বিজেপির একাধিক প্রতিনিধিরা। রাজ্যের নানান প্রান্ত থেকে বিশেষ ট্রেনে করে এই সমাবেশে যোগদান করতে এসেছিলেন গেরুয়া শিবিরের কর্মী সমর্থকরা। আর এই পরিস্থিতিই খতিয়ে দেখতে হাওড়া এবং শিয়ালদহ স্টেশনে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, সজল ঘোষ, প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়াল সহ একাধিক বিজেপি নেতৃত্ব। 


  • সকাল ১০ টা, ভিড় জমতে শুরু করে মূল মঞ্চের সামনে

    সকাল ১০ টা, ভিড় জমতে শুরু করে মূল মঞ্চের সামনে

    সকাল ১০টা থেকেই বিজেপির ধর্মতলার সভার মূল মঞ্চের সামনে ভিড় জমতে শুরু করে। পূর্ব পরিকল্পনা মাফিক সভার প্রথম বক্তব্য শুরু করবে শালতোড়ার বিধায়ক চন্দনা বাউড়ি। বিজেপি মূলত এই প্রতিবাদ সভা করছে রাজ্যের ফদুর্নীতির প্রতিবাদে। একদিকে যেমন শিক্ষা থেকে শুরু, অন্যদিকে রেশনেও দুর্নীতি। মাঝে গরু, বালি, কয়লা, ত্রিপল আরো কত দুর্নীতি। ফলে দুর্নীতিতে তীরে তৃণমূলকে বিদ্ধ করতে পারে বিজেপি। 


Follow us on :