Share this link via
Or copy link
ফের সরকারি প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ। মিলছে না দুয়ারে রেশন, প্রতিবাদ করতেই গলা ধাক্কা ও হেনস্তার শিকার হচ্ছেন উপভোক্তারা। তাঁদের অভিযোগ, গ্রামের এক প্রান্তে হচ্ছে গ্রাহকদের আঙুলের ছাপ প্রক্রিয়া, ঠিক অন্য প্রান্তে হচ্ছে রেশন দেওয়ার কাজ। এমন ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে মুর্শিদাবাদের ইসলামপুর থানার সোনাতলায়।
ফের সরকারি প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ। মিলছে না দুয়ারে রেশন, প্রতিবাদ করতেই গলা ধাক্কা ও হেনস্তার শিকার হচ্ছেন উপভোক্তারা। তাঁদের অভিযোগ, গ্রামের এক প্রান্তে হচ্ছে গ্রাহকদের আঙুলের ছাপ প্রক্রিয়া, ঠিক অন্য প্রান্তে হচ্ছে রেশন দেওয়ার কাজ। এমন ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে মুর্শিদাবাদের ইসলামপুর থানার সোনাতলায়।
রাজ্য সরকার সাধারণ জনগণের স্বার্থে চালু করেছে দুয়ারে রেশন। যাতে বলা হয়েছে, রেশন দোকানদার প্রতিটি পাড়ায় পাড়ায় গিয়ে রেশন বিলি করবেন। আর এর জন্য প্রতিটি ডিলারকে দুজন করে কর্মী এবং একটি গাড়ি দেওয়ার কথাও বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু তা সত্বেও সোনাতলার রেশন ডিলার আনোয়ারা বেগম দুয়ারে রেশন না দিয়ে দোকানে বসেই রেশন বিতরণ করেন। এই ব্যাপারে সোনাতলা মোস্তাফা পাড়ার লোকেরা রেশন দোকানে প্রতিবাদ করতেই রেশন কর্মচারীরা ধাক্কাধাক্কি করে বলে অভিযোগ গ্রাহকদের।
উপভোক্তারা জানান, বাড়ির ছেলেরা কাজের তাগিদে বিভিন্ন জায়গায় গেছেন। রেশন নিয়ে যাওয়ার লোক নেই বাড়িতে। তবুও বাড়ির মহিলাদের দুরদূরান্তে রেশন নিতে যেতে হচ্ছে। ফলে সমস্যায় পড়েছেন তাঁরা।
আরও জানা যায়, যেখানে নিয়ম হল দুয়ারে গিয়ে রেশন দেওয়ার, সেখানে সোনাতলার ডিলার সহ রাণীনগর বিধানসভার বেশ কিছু ডিলার পাড়ায় গিয়ে গ্রাহকদের আঙুলের ছাপ নিয়ে নিচ্ছে। কিন্তু রেশন আনতে তাঁদের দোকানে যেতে হচ্ছে। আর এতেই গ্রাহকদের প্রতিবাদ যে সরকার তাঁদের জন্য দুয়ারে রেশন চালু করেছে, অথচ তাঁরা দুয়ারে রেশন কেন পাচ্ছেন না? তাঁদের দোকানে গিয়ে হয়রানির শিকার কেন হতে হচ্ছে?