Share this link via
Or copy link
আসানসোল জেল থেকেই গরু পাচার-কাণ্ডে (Cow SMuggling Case) এবার ইডির (ED) হাতে গ্রেফতার সায়গল হোসেন (Saigal Hossain)। শুক্রবার প্রায় ৪ ঘণ্টা অনুব্রতর দেহরক্ষীকে জেলে গিয়ে জেরা করে ইডি। তদন্তে অসহযোগিতা করায় তাঁকে গ্রেফতার করেছে কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থা। যদিও সায়গলকে হেফাজতে রেখে দিল্লি নিয়ে যাওয়ার ইডির আবেদন আদালত খারিজ হয়েছে। ফলে আসানসোল জেলেই আগামী কয়েকদিন রাখতে হবে সায়গল হোসেনকে।
এদিন এরেস্ট মেমো দেখিয়ে সায়গলকে নতুন করে গ্রেফতার সংক্রান্ত ইডির কোনও যুক্তি মানেনি আদালত। বিচারক জানিয়েছে, যেভাবে ইডি সায়গল হোসেনকে গ্রেফতার করেছে, তা সঠিক পদ্ধতি নয়। দিল্লির যে আদালতে গরু পাচার-কাণ্ডে ইডির মূল মামলা, শেখান থেকে গ্রেফতারি পরোয়ানা নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছে আসানসোল আদালত। তবে এদিনের শুনানির পরেও ইডির দাবি করলেন, সায়গল হোসেন এখনও তাদের হেফাজতে।
সূত্রের খবর, সায়গলকে হেফাজতে পেতে মরিয়া ইডি এই বিষয়ে দিল্লির শীর্ষকর্তাদের এবংআসানসোল কোর্টের চিফ ম্যাজিস্ট্রেটকে অবগত করেছে। গরু পাচার-কাণ্ডের তদন্তে সিবিআই গ্রেফতার করেছে সায়গল হোসেনকে। তাঁর সিবিআই হেফাজত শেষে আপাতত আসানসোল জেলে রয়েছেন। কেন্দ্রীয় সংস্থার চার্জশিটে নাম আছে অনুব্রতর দেহরক্ষীর। এদিকে, গরু পাচার-কাণ্ডে সিবিআই চার্জশিটে এবার অনুব্রতর নাম। ৩৫ পাতার এই চার্জশিটে অনুব্রতকে এই মামলার অন্যতম চক্রী হিসেবে দেখিয়েছে সিবিআই। পাশাপাশি তাঁর একাধিক সম্পত্তি, চালকল, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের প্রসঙ্গ উল্লেখ্য আছে চার্জশিটে।