Share this link via
Or copy link
অভিযুক্তদের আটক করে নিয়ে যাওয়ার সময় পুলিসের গাড়ি থেকে ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ কাউন্সিলরের (TMC Councillor) বিরুদ্ধে। পানিহাটি পুরসভার (Panihati Incident) ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের পুলিস নিরাপত্তা তুলে নিয়ে, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি খড়দহ থানার। জানা গিয়েছে, দুর্গাপুজোর কেনাকাটার ভিড় ছিল সোদপুর স্টেশন রোড মার্কেটে। মানুষের ভিড় সামলাতে হিমশিম অবস্থা ট্রাফিক পুলিস ও খড়দহ থানার। সেই সময় সোদপুর ব্রিজে ওঠার মুখে টোটো চালকরা (Toto-Police scuffle) ট্রাফিক নিয়ম মানছিলেন না। এই নিয়ে কর্তব্যরত সিভিক ভলান্টিয়ার টোটো চালকদের সঠিক ট্রাফিক রীতি মানতে বলেন।
সেই নির্দেশ ঘিরে শুরু হয় বচসা, টোটো চালকদের সঙ্গে সিভিক পুলিসের গণ্ডগোল বাঁধে। এমনকি কর্তব্যরত সিভিক পুলিসকে মারধরের অভিযোগ ওঠে টোটো চালকদের বিরুদ্ধে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে খড়দহ থানার পুলিস। অভিযুক্ত দুই টোটো চালককে আটক করে খড়দহ থানায় নিয়ে যাওয়ার সময় সোদপুর ট্রাফিক মোড়ে পুলিসের জিপ থেকে অভিযুক্তদের নামিয়ে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ ওঠে পানিহাটি পুরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের পৌরপিতা গোবিন্দ দাসের বিরুদ্ধে। পরবর্তী সময়ে খড়দহ থানার পুলিশ গিয়ে ওই দুই অভিযুক্ত টোটো চালককে গ্রেফতার করে। এদিকে, অভিযুক্তদের পুলিসের গাড়ি থেকে নামানোর ঘটনায় কাউন্সিলর গোবিন্দ দাসের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা রুজু করে ব্যারাকপুর কমিশনারেট।
যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন কাউন্সিলর। পাশাপাশি এ ঘটনায় নিন্দা জানান পানিহাটির বিধায়ক নির্মল ঘোষ। তিনি বলেন, 'পুলিস-প্রশাসন তাঁদের কাজ করবে। অন্যায় ভাবে পুলিশের কাজে বাধা দিলে কাউকে রেয়াত করা হবে না। পাশাপাশি শাসকদলের কাউন্সিলরের এই ঘটনার সমালোচনায় সরব বিজেপিও।