Share this link via
Or copy link
ইতিমধ্যেই চাকরির (job) ক্ষেত্রে একাধিক দুর্নীতি সামনে এসেছে। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Recruitment corruption cases) একের পর এক আধিকারিক মন্ত্রীদের জিজ্ঞাসাবাদ ও গ্রেফতার (arrest) করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এবার দুবার প্রকাশিত দুটি মেরিট লিস্ট ঘিরে সমস্যায় পড়েছেন বেলদার (Belda) এলাকা এক চাকরিপ্রার্থী।
২০১৬ সালে পরীক্ষা দেওয়ার পর রেজাল্টে বেলদা থানা এলাকার বাসিন্দা লিপিকা মণ্ডলের র্যাঙ্ক হয় ৩০। তবে মেরিট লিস্ট প্রকাশের পর তাঁর র্যাঙ্ক হয় ৩১। যেখানে ২ নং এ আসে প্রবীন মণ্ডলের নাম। যেহেতু ৩০ পর্যন্ত কাউন্সেলিং হয় এবং চাকরি পায় অন্যরা। তাই সেবারেও চাকরি জোটেনি লিপিকা মণ্ডলের। এরপরই চিন্তা শুরু হয় তাঁর। শিক্ষা দফতরে কমিশনার চেয়ারম্যানের কাছে ঘুরেও সুরাহা হয়নি। এমনকি বিভিন্ন দফতরে অভিযোগও জানিয়েও চাকরি পাননি লিপিকা।
এরপরই শিক্ষাক্ষেত্রে দুর্নীতি নিয়ে তোলপাড় হয় রাজ্য। ফের আদালতের নির্দেশে আবারও মেরিট লিস্ট প্রকাশ হয়। সেখানে লিপিকা মণ্ডলের পুনরায় র্যাঙ্ক হয় ৩০। নতুন এই সংশোধনী মেরিট লিস্টে নাম বাদ পড়ে ২ নম্বরে থাকা প্রবীন মণ্ডলের। ৩০ পর্যন্ত যদি নিয়োগ হয় তবে বাদ পড়লেন লিপিকা। বর্তমানে আদালতের উপরে ভরসা রেখেছেন লিপিকা মণ্ডল, আদৌ কি চাকরি হবে তাঁর? নাকি যে তিমিরে ছিলেন সে তিমিরেই থাকবেন তিনি? প্রশ্নই এখন ঘোরাফেরা করছে লিপিকার মনে।