Share this link via
Or copy link
চাকরি (Job) দেওয়ার নাম করে টাকা নিয়ে প্রতারণার (Fraud) অভিযোগ। প্রতরণার অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে দত্তপুকুর (Duttapukur) থানায়। প্রায় ৫ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা প্রতারণা করার অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস (Police)।
জানা গিয়েছে, প্রায় ১২ বছর আগে কৃষি দফতরে চাকরি দেওয়ার নাম করে মিহির দাসের কাছ থেকে ৫ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা নেয় রেজাউল ইসলাম। দক্ষিণ ২৪ পরগনার বজবজ এর বাসিন্দা মিহির দাস। বন্ধুর সূত্রে রেজাউল ইসলাম এর সঙ্গে আলাপ হয়। মেয়ের চাকরির জন্য মিহিরবাবু টাকা দেন রেজাউলকে। নিজের পারিবারিক জমি বিক্রি করে দেন টাকা জোগাড় করতে গিয়ে। পরে সেই টাকাই দিয়ে দেন দত্তপুকুর বিরা জয়পুরের বাসিন্দা রেজাউলকে।
মিহির দাসের দাবি, টাকা দেওয়ার পর থেকেই রেজাউল চাকরির ব্যবস্থা করবে বলে কাল না হয় পরশু করতে থাকে। এভাবে বছরের পর বছর কেটে যায়। তারপরেই টাকা ফেরত চান মিহিরবাবু। এমনকি কিছু আলোচনার পর টাকা ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্তও হয়ে যায়। তিনি আরও দাবি করেন, রেজাউল তাঁকে কতগুলি চেক লিখে দিতেন। কখনও ৭৭ হাজার টাকা আবার কখনও ৫৭ হাজার টাকার চেক। কিন্তু প্রত্যেকটা চেকই বাউন্স। এই ঘটনা দেখে অবশেষে দত্তপুকুর থানার দারস্থ হয়েছেন মিহির বাবু। আর সেই দাবিতেই বজবজ থেকে দত্তপুকুর বারবার যাতায়াত করে চলেছেন তিনি।
তবে এই ব্যপারে রেজাউল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি সংবাদ মাধ্যমের কাছে কোনও মন্তব্য করতে চাননি।