Share this link via
Or copy link
স্ত্রীকে খুন (murder) করার অভিযোগ স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে। হাসপাতালে (hospital) দেখতে এলে শ্বশুরবাড়ির লোকজনদের গণপ্রহার মৃতার (death) পরিবারের। ঘটনাকে ঘিরে ব্যাপক উত্তেজনা সোদপুর (Sodepur) পানিহাটি হাসপাতাল চত্বরে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছয় ঘোলা থানার পুলিস (police)। জানা গিয়েছে, ঘোলা বিদ্যাসাগর পল্লীর নন্দিতা ঘরামির বছর ছয়েক আগে বিয়ে হয়েছিল বিলকান্দা গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসিন্দা বিশ্বনাথ হালদারের সঙ্গে। অভিযোগ, বিয়ের পর থেকেই ছোটখাটো সমস্ত বিষয়ে নন্দিতাকে মারধর করতেন স্বামী বিশ্বনাথ।
বুধবার সকালে বিশ্বনাথ, নন্দিতার বাপের বাড়িতে ফোন করে জানায় অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তাঁদের মেয়ে। তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে পানিহাটি স্টেট জেনারেল হাসপাতালে। খবর পেয়েই নন্দিতার বোন ও তাঁর মা ছুটে আসেন হাসপাতালে। সেখানে এসে তাঁরা জানতে পারেন মৃত অবস্থায় নন্দিতাকে আনা হয়েছিল হাসপাতালে। এরপরেই নন্দিতার পরিবারের লোকজন ক্ষোভে ফেটে পড়েন।
স্বামী-সহ নন্দিতার শ্বশুরবাড়ির লোকজন হাসপাতালে আসলে তাঁদের ব্যাপক গণপ্রহার দেয় মৃতার পরিবারের সদস্যরা। তবে এই ঘটনায় পুলিস অভিযুক্তদের মারের হাত থেকে বাঁচাতে নিয়ে দৌড়ে পালায়। গোটা ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয় হাসপাতাল চত্বরে। ঘটনায় অভিযুক্ত স্বামী-সহ শ্বশুরবাড়ির লোকজনদের আটক করেছে ঘোলা থানার পুলিস।