Share this link via
Or copy link
লোকজনের রোগ ভালো করে দেওয়ার নাম করে সোনার গয়না হাতিয়ে(Fraud) পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ। অভিযোগ উঠেছে পেশায় তান্ত্রিক এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। মুর্শিদাবাদের(Murshidabad) বড়ঞা থানার তালুঙা গ্রামে সেই তান্ত্রিক ঘর জামাই থাকতেন। এই প্রতারণার ঘটনায় তান্ত্রিক-সহ আরও দু'জনকে আটক করেছে বড়ঞা থানার(Police) পুলিস। জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত ওই তান্ত্রিকের নাম জগন্নাথ কর্মকার। হুগলি জেলার রিষড়ার বাসিন্দা জগন্নাথ। বড়ঞার তালুঙা গ্রামের এক যুবতীর সঙ্গে তারাপীঠে ওই তান্ত্রিকের পরিচয় হয়। পরিচয় হওয়ার পর একে অপরের সঙ্গে প্রণয়ের সম্পর্ক জড়িয়ে পড়েন তাঁরা, দু'জনে বিয়েও করে। বিয়ের পরই জগন্নাথ কর্মকার সোজা বড়ঞা তালুঙা গ্রামে শ্বশুরবাড়িতে এসে ওঠেন। আর ওখানেই ঘরজামাই হিসেবে থাকতে শুরু করেন।
পরিবারের দাবি, 'এরপরই শ্বশুরবাড়ির কিছু লোকজনের রোগ ভালো করে দেওয়ার নামে সোনার গয়না হাতিয়ে সোজা তারাপীঠের পুরনো আস্তানাতে পালিয়ে যান অভিযুক্ত। ঘটনার কথা জানতে পেরেই মঙ্গলবার রাতে পরিবারের লোকজন তারাপীঠ থেকে ওই অভিযুক্তকে ধরে পুলিসের হাতে তুলে দেয়।'
পুলিস জানিয়েছে, অভিযুক্ত-সহ দু'জনকে আটক করা হয়েছে। যদিও অভিযুক্ত তান্ত্রিক তথা ঘরজামাই জগন্নাথ কর্মকার নিজে অপরাধ স্বীকার করেছেন।