Share this link via
Or copy link
পরকীয়া (Aduletery Relation) করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়তেই স্বামী নিলেন এমন এক সিদ্ধান্ত, যা দেখেই চক্ষু চড়কগাছ হলদিয়ার (Haldia) নন্দকুমারের পুলিস আধিকারিকদের। কোমরে দড়ি বেঁধে স্ত্রীকে থানায় নিয়ে হাজির স্বামী। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন অর্পিতা সামন্ত এবং শেখ মনিরুল। ৭ বছরের বিবাহিত জীবন তাঁদের। অর্পিতা সামন্তর পূর্বেও একটি বিবাহ হয়েছিল। বিবাহবিচ্ছেদের (Divorce) পরে বাপের বাড়ি সুতাহাটাতে থাকতে শুরু করেন অর্পিতা। সেখানেই শেখ মনিরুলের সঙ্গে পরিচয় হয় এবং তা ভালোবাসার সম্পর্কে গড়ায়।
তাঁরা বিয়েও করেন। ৭ বছরের বিবাহিত সম্পর্কের পরে শেখ মনিরুলের অভিযোগ, অর্পিতা একটি বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়েছেন। শেখ মনিরুলের বাড়িতেও যাতায়াত ছিল ছেলেটির। সেই কথা অর্পিতা অস্বীকার করলে শেখ মনিরুল স্ত্রীর ওপর নজর রাখতে শুরু করেন। গত শনিবার অর্পিতা বাপের বাড়ি চলে যান, তাঁর স্বামী বারবার আসার জন্য অনুরোধ করলেও অর্পিতা জানান মঙ্গলবার বাড়ি ফিরবেন। সন্দেহ হয় শেখ মনিরুলের, নজর রাখতে শুরু করে স্ত্রীর উপর এবং সোমবার হাতেনাতে ধরে ফেলেন। ধরার পড়তেই কোমরে দড়ি বেঁধে স্ত্রীকে থানায় নিয়ে আসেন তিনি।
শেখ মনিরুলের দাবি, ওই যুবকের সঙ্গেই স্ত্রীর বিয়ে দেবেন। প্রাথমিকভাবে জানা যায়, ওই যুবকের বাড়ি নন্দকুমারে।