Share this link via
Or copy link
মুন্নি চৌধুরী: বিশ্বকাপ (World Cup) আসছে। কাতার বিশ্বকাপের (Qatar World Cup) কাউন্টডাউন ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। এই প্রথমবার শীতকালে হচ্ছে বিশ্ব ফুটবলের সবচেয়ে রঙিন, গ্ল্যামারাস টুর্নামেন্ট। ৩২টি দল অংশ নিচ্ছে। এটাও তো একটা নয়া মাইলস্টোন। সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিশ্বকাপ হিসেবে এর মধ্যেই প্রবল কৌতূহল তৈরি হয়েছে। আলোচনায় ফোকাস কেড়ে নিয়েছে এমএসসি ওয়ার্ল্ড ইউরোপা (MSC World Europa)।
আদতে এটি একটি বিশাল প্রমোদতরী। ইংল্যান্ড ফুটবলারদের স্ত্রী, বান্ধবী কিংবা পরিবারকে ওই প্রমোদতরীতে রাখার বন্দোবস্ত করা হচ্ছে। এক হোটেলে টিমের সঙ্গে পরিবার বা স্ত্রীকে রাখার বিষয়ে এলার্জি থাকে বিভিন্ন ম্যানেজমেন্টের। অন্য রাস্তায় হাঁটছে সাউথগেটের ইংল্যান্ড। এমসি ইউরোপার অন্দরের খবর, পাঁচতারা হোটেলের স্বাচ্ছন্দ্যকে হার মানাবে ওই প্রমোদতরী। রেস্তোরাঁ, সেলুন, স্পা, বুটিক তো থাকছেই। আলাদা অনুমতি আদায় করে পানশালার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আলাদা অনুমতি নিতে হচ্ছে, কারণ, কাতারে মদ্যপান কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। বাস্কেটবল কোর্ট, ফুড কোর্ট থেকে প্লে স্টেশন, সবটাই রয়েছে। বিনোদনের যাবতীয় মশলা মজুত থাকবে। সবমিলিয়ে এলাহি ব্যাপার।
এককথায়, কাপ জিততে মরিয়া ইংল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট। ফুটবলারদের তোয়াজ করে রাখতে কোনও কার্পণ্য করা হচ্ছে না। এবার, ফুটবলাররা কি পারবেন মাঠে এর প্রতিদান দিতে? দল চ্যাম্পিয়ন হলে প্রমোদতরীর ম্যাজিক ফর্মুলা কিন্তু সুপারহিট হয়ে যাবে, তা বলাই বাহুল্য।