দেশব্যাপী আর্থিক তছরূপ মামলায় (PMLA Case) একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। কোথাও সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত, তো কোথাও অভিযুক্তর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল। এই তালিকায় নাম আছে নীরব মোদী (Nirav Modi) থেকে ফারুক আবদুল্লা। সম্প্রতি বাংলার শিল্প এবং পরিষদীয় মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) ইডির হাতে গ্রেফতারিতে সরগরম রাজ্য রাজনীতি। এই আবহে আর্থিক তছরূপের তদন্তে কেন্দ্রীয় এই সংস্থাকে আরও স্বাধীনতা দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)।
শীর্ষ আদালতের বিচারপতি এএম খানউইলকরের বেঞ্চ জানিয়েছে, আর্থিক তছরূপ বা পিএমএলএ মামলায় ইডি গ্রেফতার, সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত বা তল্লাশি চালাতে পারবে। পিএমএলএ আইনের আওতায় ইডির এই ক্ষমতাকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে একাধিক মামলা রুজু হয়েছিল। তার বেশিরভাগই বুধবার খারিজ করে দেন বিচারপতি খানউইলকর।
মামলাকারীদের কোর্টে সওয়াল ছিল, কারণ না জানিয়ে কোনও ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা অসাংবিধানিক। এই আর্জিও খারিজ করে দিয়েছে শীর্ষ আদালত। এমনকি, বিরোধীদের নিশানা করতে মোদী সরকার ইডি, সিবিআই-সহ কেন্দ্রীয় সংস্থাকে ব্যবহার করছে বলে অভিযোগ।