২৩ জুন, বৃহস্পতিবার ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ইডি অফিসে হাজিরার কথা সোনিয়া গান্ধীর। কিন্তু হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরলেও এখনও অসুস্থতার জের আছে৷ তাই পুরোপুরি সুস্থ হতে কয়েকদিন সময় লাগবে। তার আগে ইডি অফিসে হাজিরা দিতে পারবেন না কংগ্রেস সভানেত্রী। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেকে চিঠি লিখে এভাবেই বাড়তি সময় চাইলেন সোনিয়া গান্ধী।
এদিকে, একসপ্তাহ পর হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরলেন কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী। করোনা সংক্রমিত হওয়ার পর শারীরিক জটিলতা বাড়ায় দিল্লির স্যার গঙ্গারাম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন সোনিয়া। এদিকে, ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় আগামী ২৩ জুন সনিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)।
গত শুক্রবার খবর পাওয়া যায় করোনা আক্রান্ত সোনিয়া গান্ধির শারীরিক জটিলতা বেড়েছে। নাক দিয়ে রক্তপাতের সঙ্গে শ্বাসনালির নিচের অংশে ধরা পড়েছিল ফাঙ্গাল সংক্রমণ। তাঁর পরিস্থিতির দিকে কড়া নজর রাখছিলেন স্যার গঙ্গারাম হাসপাতালের চিকিৎসকরা। বেশ কয়েকদিন ধরেই করোনা সংক্রমিত হয়ে চিকিৎসাধীন ছিলেন কংগ্রেস সভানেত্রী। প্রাথমিকভাবে তিনি হোম আইসোলেশনে থাকলেও, জটিলতা বাড়ায় তাঁকে ভর্তি করা হয়েছে গঙ্গারাম হাসপাতালে।
দলের সভানেত্রীর শারীরিক পরিস্থিতি প্রসঙ্গে এআইসিসি-র সাধারণ সম্পাদক তথা সাংসদ জয়রাম রমেশ জানিয়েছিলেন, 'গত ১২ জুন কংগ্রেস সভাপতিকে গঙ্গারাম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কোভিড সংক্রমণের জেরে তাঁর নাক দিয়ে প্রচুর রক্তপাত হয়। সঙ্গে সঙ্গে তাঁর চিকিৎসা শুরু হয়েছে। তাঁর শ্বাসযন্ত্রের নিম্নাংশে ছত্রাক সংক্রমণ ঘটেছে। কড়া পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে নেত্রীকে।'