Share this link via
Or copy link
দাউদ ইব্রাহিম-সহ ডি কোম্পানির (D Comapny) তিন সদস্যের বিরুদ্ধে চার্জশিট (Chargesheet) জমা এনআইএ-র। শনিবার এক বিবৃতি দিয়ে কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী (NIA) সংস্থা জানিয়েছে, দেশের বিভিন্ন জায়গায় সন্ত্রাস ছড়ানোর জন্য অনুদানও সংগ্রহ করেছিলেন ওই পাঁচ জন। দাউদ এবং শাকিল; দু’জনেই এখন পাকিস্তানে। সম্প্রতি দাউদের একটি ঠিকানা হাতে পেয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। এনআইএ-র মুখপাত্র ওই বিবৃতিতে জানান, 'তদন্তে দেখা গিয়েছে এই পাঁচ জনই ডি কোম্পানির সদস্য। বেআইনি কাজকর্মের মাধ্যমে সন্ত্রাস ছড়ানোর ষড়যন্ত্র করছিলেন তাঁরা। হুমকি দিয়ে, খুনের ভয় দেখিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তির থেকে প্রচুর পরিমাণ টাকা হাতাতেন তাঁরা। আর এর সবটাই হত দাউদের ব্যক্তিগত স্বার্থসিদ্ধির জন্য। তাঁদের উদ্দেশ্য ছিল দেশের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করা, দেশের মানুষের মনে ভয় ধরানো।'
লস্কর-ই-তইবা প্রধান হাফিজ সইদ, জইশ-এ-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহার, হিজবুল মুজাহিদিন প্রধান সৈয়দ সালাউদ্দিনের সঙ্গেই ভারতের ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’-এর তালিকায় দাউদ। ১৯৯৩ সালে মুম্বইয়ে ধারাবাহিক বিস্ফোরণে অভিযুক্ত দাউদের মাথার দাম গত অগস্টে ২৫ লক্ষ টাকা ধার্য করে এনআইএ। এর আগে ২০০৩ সালে দাউদের মাথার দাম ২৫ মিলিয়ন ডলার ধার্য করেছিল রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদ। ভারতীয় মুদ্রায় যার মূল্য প্রায় ২০৪ কোটি টাকা।