Share this link via
Or copy link
সাম্প্রতিককালে নিক্কি যাদব হত্যাকাণ্ড (Nikki Yadav Murder) নিয়ে তুঙ্গে চর্চা। দিল্লির এই ঘটনায় পুলিসের জালে মূল অভিযুক্ত শাহিল গেহলট-সহ একাধিক ব্যক্তি। এই আবহে আরও এক খুনের ঘটনা প্রকাশ্যে। জানা গিয়েছে, স্বামী-শাশুড়িকে খুনের পর দেহ টুকরো টুকরো করে ফ্রিজে (Body in Fridge) রেখেছিলেন এক মহিলা, নেপথ্যে পরকীয়া। এই অভিযোগ পুলিসের কাছে আসতেই গ্রেফতার অসমের (Assam Murder) বন্দনা কলিতা।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিস জানতে পেরেছে, স্বামী এবং শাশুড়ির টুকরো দেহাংশ পরে মেঘালয়ের জঙ্গলে ফেলে দেওয়া হয়েছিল, রবিবার যা উদ্ধার করেছে পুলিস।
মূল অভিযুক্ত বন্দনার সঙ্গে গ্রেফতার ধনজিৎ ডেকা নামে এক যুবক। পুলিসের দাবি, ধনজিতের সঙ্গে বন্দনার বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক ছিল। সেই কারণেই এই খুন কি, খতিয়ে দেখছে পুলিস। খুনে জড়িত থাকার অভিযোগে অরূপ দাস নামে বন্দনার এক বন্ধুকেও গ্রেফতার করা হয়েছে।
গুয়াহাটির পুলিস কমিশনার জানিয়েছেন, অমরেন্দ্র দে এবং তাঁর মা শঙ্করী দে-কে ৭ মাস আগে খুন করা হয়েছিল। খুনের পর তাঁদের দেহ টুকরো করে পলিথিনে ভরে প্রথমে ফ্রিজে রেখেছিলেন বন্দনা। তার পর সেই দেহাংশগুলি লোপাটের জন্য মেঘালয়ের জঙ্গলে ফেলে দেওয়া হয়।
কীভাবে এই হত্যাকাণ্ডের রহস্যভেদ? জানা গিয়েছে, খুনের পর স্বামী এবং শাশুড়ির নামে থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেন বন্দনা। কিন্তু সেই তদন্তে কিছুই পাওয়া যায়নি। এরপর অমরেন্দ্রর তুতো ভাই আরও একটি নিখোঁজ ডায়েরি দায়ের করেন। তার ভিত্তিতে পুনরায় ঘটনার তদন্ত শুরু হয়।