এবার অবস্থানে রাজ্যের কর্মশিক্ষা ও শারীরশিক্ষা বিভাগের চাকরিপ্রার্থীরা। মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতিমতো এখনও তাঁদের নিয়োগ না হওয়ায় এবার অবস্থানে বসলেন এই সমস্ত চাকরিপ্রার্থীরা। এর আগে এসএসসি দপ্তর থেকে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী হয়ে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ি পর্যন্ত চাকরির দাবিতে অভিযান করেছিলেন এঁরা। কিন্তু প্রতি ক্ষেত্রেই পুলিসি লাঞ্ছনা ও নিগ্রহ ছাড়া আর কিছুই জোটেনি বলে অভিযোগ তাঁদের।
বগটুই কাণ্ডে মুখ্যমন্ত্রী কথা রাখতে নবান্নে বসে চাকরি দেওয়ার কথা ঘোষণা করলেন। অথচ তাঁরা বারবার বঞ্চিত। এভাবে চলতে থাকলে মৃত্যুই তাঁদের একমাত্র ভবিতব্য, এমনটাই হতাশা ঝরে পড়েছে বিক্ষোভকারীদের গলায়।
নানা ক্ষেত্রে মুখ্যমন্ত্রী অর্থসাহায্য করছেন। অথচ কথা দিয়েও তাঁদের দিকে ফিরে তাকাচ্ছেন না। কেন? এই প্রশ্নই তুলেছেন ক্ষুব্ধ চাকরিপ্রার্থীরা।
এই মুহূর্তে সারা রাজ্যে কর্মশিক্ষা ও শারীরশিক্ষা বিভাগে প্রায় ৩০ হাজার শূন্য পদ রয়েছে। অথচ, সফল এইসব চাকরিপ্রার্থীদের ওয়েটিং লিস্টে ফেলে রেখে বঞ্চিত করার অভিযোগ উঠেছে। এমন ২১০০ চাকরিপ্রার্থীকে ষড়যন্ত্র করে ওয়েটিং লিস্টে আটকে রাখা হয়েছে বলে অভিযোগ চাকরিপ্রার্থীদের।