বেশ কয়েকদিন ধরেই লাগাতার কাঁচা সবজি (Vegetables) সহ ভোজ্য তেল ও মুরগির মাংসের (chicken) দাম বৃদ্ধির ফলে চিন্তায় আম জনতা। সামনেই জামাই ষষ্ঠী। কিন্তু দাম কমার কোনও সম্ভাবনাই দেখছেন না ক্রেতারা। কথায় আছে মাছে ভাতে বাঙালি। কিন্তু সেই মাছ কিনতেও বাধ সেধেছে মূল্যবৃদ্ধি। এবার পাল্লা দিয়েই বাড়ছে বাজারে মাছের (fish) দামও।
মানিকতলা বাজারের (maniktala) মাছ ব্যবসায়ীরা জানান, সরকারি নিয়ম অনুসারে মাছে ডিম হয়ে গেলে মাছ ধরা বন্ধ করতে হয়। সেইজন্য মাছের জোগান কম। সমুদ্র থেকে আসছে না পর্যাপ্ত মাছ। এর উপর আবার পেট্রোল ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি। বাজারে যা মাছ আসছে, সেগুলি স্টোরের মাছ। তাই স্বাভাবিকভাবেই দাম চড়া। এই কারণেই বাজারে ক্রেতা সংখ্যা নেই বললেই চলে।
অন্যদিকে পাতিপুকুর (patipukur bazar) বাজারের ক্রেতারা জানান, বর্তমান পরিস্থিতিতে চড়চড় করে বাড়ছে সব জিনিসের দাম। এতে করে কীভাবে বাজার করবেন সেই নিয়ে ভাবতে হচ্ছে। পরিমাণ কমিয়ে দিতে হয়েছে। কারণ, আয় নেই সেইভাবে।
পাতিপুকুরে পাইকারী দরে পাবদা ১৫০ টাকা থেকে ২০০ টাকা, চিংড়ি ছোট ২০০ টাকা থেকে ২১০, পমফ্রেট বড় ৩৫০ টাকা, ভেটকি ৪৮০ টাকা, রুই ১৫০ টাকা।
সব মিলিয়ে অগ্নিমূল্য বাজারের ফলে টান পড়েছে বাঙালিদের হেঁশেলে।