Share this link via
Or copy link
হরিদেবপুরে (Haridevpur Murder) অয়ন মণ্ডল হত্যাকাণ্ডে ডায়মন্ডহারবার হাসপাতাল থেকে ময়না তদন্তের (Post Mortem) প্রাথমিক রিপোর্ট হরিদেবপুর থানার কাছে। সেই রিপোর্টে উল্লেখ ভারী ও ভোঁতা বস্তুর আঘাতে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মৃত্যু অয়নের। রিপোর্টে উল্লেখ ময়না তদন্ত হওয়ার ৩০ ঘণ্টা আগেই মৃত্যু হয়েছে অয়নের (Ayan Mondal)। এদিকে এই ঘটনায় পুলিস প্রাথমিক তদন্তে জানতে পেরেছে, বৃহস্পতিবার ভোররাতকে অয়নের মৃতদেহ লোপাটের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছিল। মাগুর পুকুরের কাটাখালের নির্জন স্থানে ছোট হাতি গাড়ি করে অয়নের দেহ আনা হয়েছিল।
এই গাড়িটি কবরডাঙ্গা থেকে নেপালগঞ্জ হয়ে উচ্ছেখালির মোড় থেকে মাগুর পুকুরে এসেছিল। তারা যে সময়টা বেছেছিল, সেটা ঠিক ভোরের সময় কারণ। উচ্ছেখালি এলাকায় মধ্যরাত পর্যন্ত ঠাকুর বিসর্জন চলছিল। সেই ভাসান দেখতে সাধারণ মানুষের যেমন ভিড় ছিল, তেমনি পুলিস প্রশাসন সজাগ ও সতর্ক ছিল।
ফলে তাঁদের চোখ এড়িয়ে মাগুর পুকুরের নির্জন স্থানে প্রমাণ লোপাটের কারণে ঝোপের মধ্যে রেখে দিয়ে তারা আবার নেপালগঞ্জ দিয়ে কবরডাঙ্গার দিকে এগোয়। যেটা পুলিস সূত্রে খবর, যে অয়নের মোবাইল তারা নেপালগঞ্জের দিকে ফেলেছিল। সেই সূত্রে একটা সিসিটিভি ফুটেজ দেখে ক্যালকাটা নিউজের হাতে এসেছে, যেখানে শুনশান রাস্তায় একটা ছোট হাটি গাড়ি ধরা পড়েছে। যদিও সেই ফুটেজের সত্যতা যাচাই করেন সিএন নিউজ।