বর্তমানে কমেছে শাক-সবজির দাম। গত মাসের তুলনায় বেশ কিছুটা কমেছে চিকেনের দামও। অনেকেই মনে করছেন, নাগালের মধ্যেই রয়েছে ইলিশও। বাকি মাছের দামও স্থিতিশীল। এমনিতেই বাজারে মাছের জোগান কম। ফলে স্বাভাবিকভাবেই দাম চড়া রয়েছে যে কোনও মাছেরই, তবে তা সাধ্যের মধ্যেই।
অন্যদিকে সরকারি নিয়ম অনুসারে মাছে ডিম হয়ে গেলে মাছ ধরা বন্ধ করতে হয়। সেজন্য মাছের জোগান কম। সমুদ্র থেকে আসছে না পর্যাপ্ত মাছ। সামুদ্রিক মাছ ধরা শুরু হলেই আবার জোগান স্বাভাবিক হবে। প্রতি বছর এই সময় জোগান কম থাকে। ঝড়-বৃষ্টি না হওয়ায় লোকাল মাছের জোগানও কমে গিয়েছে। তবে এবার আর সেই সমস্যা থাকবে না বলেই মনে করছেন মাছ ব্যবসায়ীরা। কারণ, সরকারি নিষেধাজ্ঞা উঠে গিয়েছে। সমুদ্রে মাছ ধরতে ইতিমধ্যেই নেমেছেন মত্স্যজীবীরা।
এদিন পাতিপুকুর বাজারের মাছ বিক্রেতারা জানান, বাজারে মাছের জোগান এখনও কম। তবে এবার সেই পরিস্থিতি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হবে বলেই আশা রাখছেন তাঁরা। তাঁরা আরও জানান, এতদিন জোগান কম থাকায় স্টোরের মাছের দাম বেড়েছিল। ফলে বিক্রিও কম হয়েছিল।