Share this link via
Or copy link
২০০ কোটি আর্থিক তছরূপ মামলায় জ্যাকলিনের (Jacqueline Fernandez) পাশে দাঁড়ালেন মূল অভিযুক্ত প্রতারক সুকেশ। অবশেষে সুকেশের কথা প্রকাশ্যে এল। তিনি বললেন, জ্যাকলিনের কোনও দোষ নেই। তিনি কোনও ভাবেই এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত নন। সুকেশ (sukesh Chandrasekhar) বর্তমানে জেলবন্দি। সেকারণে তাঁর আইনজীবীকে দিয়ে চিঠি (Letter) পাঠিয়ে সকলের সামনে এ কথা প্রকাশ্যে আনতে চেয়েছিলেন। এবং সেই চিঠিতে আরও অনেক তথ্য ফাঁস করলেন সুকেশ। রবিবারই সকলের সামনে এল দীর্র্ঘ চিঠিটি।
সুকেশের দাবি, জ্যাকলিন ও সে সম্পর্কে ছিলেন। দু'জন দুজনকে ভালোবাসতেন। আর ভালোবাসার সম্পর্কে উপহার দেবেন এটা স্বাভাবিক বিষয়। বহুমূল্য গাড়ি হোক কিংবা যাই দামী উপহার হোক না কেন, সবটাই ভালোবেসে জ্যাকলিনকে দিয়েছেন বলে দাবি করেন। সুকেশ এও বলেন, জ্যাকলিনকে ও তার পরিবারকে যা উপহার দিয়েছেন তা সবটাই তাঁর বৈধ যায় থেকে।
তিনি এও বলেন, জ্যাকলিনের এই মামলার সঙ্গে জড়িয়ে পড়া অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। নায়িকা এই বিষয়ে কিছুই জানতেন না. জ্যাকলিন কেবল তাঁর কাছ থেকে ভালোবাসা চেয়েছিলেন। আর সর্বদা পাশে থাকার কথা বলতেন। কোনও উপহার নিতে চাইতেন না বলে জানান সুকেশ। ভালোবাসার মানুষকে ও তাঁর পরিবারকে উপহার সকলেই দিতে চান। তিনিও এর ব্যতিক্রম নন। আর সুকেশ উপহারগুলো বৈধ উপার্জন থেকে দিয়েছেন, সেই তথ্য আদালতে আগেও পেশ করেছেন বলে জানিয়েছেন চিঠিতে।
महाठग सुकेश चंद्रशेखर ने लिखी चिट्ठी।एक्ट्रेस जैकलिन फर्नांडीज को बताया बेकसूर।सुकेश ने लिखा@dir_ed उसे और जैकलीन को गलत फसा रहे है।जैकलीन को उसने दोस्ती में अपनी गाढ़ी कमाई से गिफ्ट दिए,तो इसमें जैकलीन की क्या गलती।@indiatvnews pic.twitter.com/o4NzuEOpi6
— Atul Bhatia (@Atul_Bhatia80) October 22, 2022
চিঠিতে কনম্যান আরও জানিয়েছেন, ইন্দোনেশিয়ায় তাঁর একটি কয়লা খনির ব্যবসা রয়েছে। একাধিক হোটেলের স্বত্ব এবং খবরের চ্যানেলও ছিল। সেগুলি বর্তমানে তিনি বিক্রি করে দিয়েছেন। সুকেশের দাবি, তাঁকে অস্ত্র এবং সুরক্ষার চুক্তিতে ফাঁসানো হয়েছিল।আরও দাবি, প্রাক্তন র্যানব্যাক্সি মালিককে জেল থেকে ছাড়ানোর জন্য তাঁকে ২০০ কোটি টাকা নিতে বাধ্য করা হয়েছিল।
উল্লেখ্য, দিল্লির পাতিয়ালা হাউস কোর্ট (Delhi Court) সূত্রে শনিবার জানানো হয়েছে, আগামী ১০ নভেম্বর পর্যন্ত ২০০ কোটি টাকা তছরুপ-কাণ্ডে জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজের অন্তর্বর্তী সুরক্ষা বাড়ল। এই সময়ের মধ্যে নতুন চার্জশিট এবং আনুষঙ্গিক নথি সবপক্ষের আইনজীবীদের কাছে পেশ করবে ইডি (ED)। গত ১৭ সেপ্টেম্বর অন্তর্বর্তী জামিনে (Interim Bail) ছাড়া পান জ্যাকলিন।