রাজ্যে করোনার সংক্রমণ সামান্য কমল। যদিও তা উল্লেখযোগ্য নয়। কারণ, শনিবার আক্রান্তের সংখ্যা যেখানে ছিল ১৮৪৪, রবিবার তা হয়েছে ১৮১৭। তবে এদিন মৃত্যুসংখ্যাও একজন কমেছে। শনিবার করোনায় ৭ জনের মৃত্যু হয়েছিল। রবিবার তা হয়েছে ৬। ফলে ২৪ ঘণ্টার এই পরিসংখ্যানে স্বস্তির বড় জায়গা তেমন নেই।
সুস্থতার সংখ্যা এদিন বেশ কিছুটা কমে গিয়েছে। শনিবার যেখানে সুস্থতার সংখ্যা ছিল ৩১৬৮, রবিবার তা কমে হয়েছে ২৮৭৮।
গত কদিনের করোনার পরিসংখ্যানে উল্লেখযোগ্য দিক হল, মৃত্যুসংখ্যায় সেভাবে লাগাম পরেনি। রোজই এটা থাকছে ৫ থেকে ৭ জনের মধ্যে। কিন্তু সুস্থতা আগের তুলনায় বেড়ে যাওয়ায় সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা শুধু বাড়েনি নয়, ধাপে ধাপে কমছে। যেমন এদিন তা ছিল ২৪৩২৯। যদিও শনিবার তা ছিল ২৫৩৯৬। কারণ, আক্রান্তের তুলনায় সুস্থতার সংখ্যা প্রতিদিনই বেশি থাকছে, যা মন্দের ভালো বলা চলে।
করোনার চতুর্থ ঢেউ নিয়ে বিশেষজ্ঞরা বারবার সতর্ক করেছেন। তবে তাঁরা এটাও বলে আসছেন, এবার অনেকেই হোম আইসোলেশনে বাড়িতে থেকেই সুস্থ হয়ে উঠছেন। যেমন রবিবার পর্যন্ত সক্রিয় আক্রান্ত ২৪৩২৯ জনের মধ্যে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন মাত্র ৪৩২ জন।
গত কদিন ধরেই দেখা যাচ্ছে, নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা ঘোরাঘুরি করছে ১৫ হাজারের আশপাশে। এদিনও তা ছিল ১৪৬৪৬। এদিন পজিটিভিটি রেট ছিল ১২.৪১ শতাংশ।