
ইতিমধ্যেই জালনোট কারখানার হদিশ মিলেছে খাগড়াগড়ে। তদন্তে জানা গিয়েছে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। খাগড়াগড়ের যে বাড়ি থেকে জাল নোট উদ্ধার হয়েছে, তার মালিক সিরাজুল ইসলাম একজন বিএসএফ অফিসার।
এবার বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরে হদিশ মিলল জাল নোট তৈরির কারখানার। জানা গিয়েছে, বিষ্ণুপুরের সত্যজিৎ সরণীর একটি স্টুডিওতে ওই জাল নোট তৈরি করা হত। গতকাল রাতে ওই স্টুডিও থেকে উদ্ধার হয়েছে প্রচুর পরিমাণে জাল নোট। আটক করা হয়েছে দুজনকে।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গতকাল নির্দিষ্ট সূত্রে খবর পেয়ে জয়পুর থানার গোপালনগর এলাকায় জুয়ার একটি আসর থেকে গুরুপদ আচার্য নামে এক ব্যক্তিকে আটক করে পুলিশ। তার কাছ থেকে বেশ কিছু জাল নোট উদ্ধার হয়। এরপর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে বিষ্ণুপুর শহরের সত্যজিৎ সরণীর একটি স্টুডিও ও জেরক্সের দোকানে জাল নোটের কারখানার হদিশ পায় পুলিস। সেখান থেকে একটি প্রিন্টার সহ লক্ষাধিক টাকার জালনোট উদ্ধার করা হয়।
এই ঘটনায় স্বাভাবিকভাবেই এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। আশপাশের দেকানদাররা জানিয়েছেন, তাঁরা কোনওদিন বুঝতেও পারেননি, এখানে এই ধরনের কাজ কারবার চলছে। পরে সব শুনে তাঁরাও অবাক।