দোলপূর্ণিমা যেতে না যেতেই শুরু সূর্যের চোখ রাঙানি। মার্চের শেষেই তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে নাজেহাল হচ্ছে বঙ্গবাসী। বৃহস্পতিবার কলকাতার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩৫ থেকে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি থাকতে পারে। চলতি সপ্তাহজুড়ে উত্তরবঙ্গের পাশাপাশি বৃষ্টিতে ভিজতে পারে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলাও। এমনটাই পূর্বাভাস আলিপুর আবহাওয়া দফতরের।
আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, বঙ্গোপসাগর থেকে দক্ষিণমুখী বায়ুর সঙ্গে জলীয় বাষ্প ঢুকছে রাজ্যে। তাতেই বৃষ্টির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায়। পশ্চিমবঙ্গের গাঙ্গেয় উপকূলের উপর তৈরি হওয়া নিম্নচাপ এবং বাংলাদেশের উপর ঘূর্ণাবর্তের জেরে বৃষ্টির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টিতে ভিজতে পারে বীরভূম, নদিয়া এবং মুর্শিদাবাদ জেলার কয়েকটি এলাকা।
আগামী শনিবার এবং রবিবার বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম এবং নদিয়া জেলায়। আগামী রবিবার পর্যন্ত রাজ্য জুড়ে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে।
সকাল থেকেই রোদের দাপট কলকাতা সহ বিভিন্ন জেলায়। তবে বিকেল বা সন্ধের পর বদলাতে পারে আবহাওয়া। তবে দিন ও রাতের তাপমাত্রা বেশ কিছুটা বাড়বে। আগামী দু-তিন দিনে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।
আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এদিন ও শুক্রবার বীরভূম ও মুর্শিদাবাদে হালকা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া শুকনো থাকবে। শনিবার নাগাদ উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, কলকাতা, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়ার কোনও কোনও জায়গায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া শুকনো থাকবে। শনিবার উল্লিখিত জেলাগুলিতে ঘন্টায় ৩০-৪০ কিমি বেগে দমকা হাওয়া বয়ে যেতে পারে। রবিবার দক্ষিণবঙ্গের সবকটি জেলারই কোথাও না কোথাও হালকা বৃষ্টি হতে পারে।
অন্যদিকে উওরবঙ্গের ক্ষেত্রে, বৃহস্পতিবার দার্জিলিং, কালিম্পং ও আলিপুরদুয়ারে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। জলপাইগুড়ি ও কোচবিহারে হালকা বৃষ্টি হতে পারে। তবে বিক্ষিপ্তভাবে মালদহ ও দিনাজপুরেও বিক্ষিপ্ত ভাবে দু এক জায়গায় বৃষ্টির সম্ভাবনা। বৃষ্টির সঙ্গে হালকা ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে। বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাতের আশঙ্কা।
মৌসম ভবন সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় কলকাতার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩৫ ও ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। বৃহস্পতিবার সকালে কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৬.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে দুই ডিগ্রি বেশি। বুধবার যা ছিল ২৫.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯১ শতাংশ এবং ৫৪ শতাংশ।
বাড়ছে তাপমাত্রার পারদ। বুধবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বেড়েছে তিন ডিগ্রির বেশি। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় কমবেশি একই পরিস্থিতি। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, উত্তরবঙ্গের জেলাগুলি ছাড়াও দক্ষিণবঙ্গে বিকেল কিংবা সন্ধের দিকে দমকা হাওয়ার সঙ্গে হালকা বৃষ্টি হতে পারে। এটাই মার্চ-এপ্রিল মাসের স্বাভাবিক নিয়ম বলেও জানিয়েছেন আবহবিদরা।
এই সপ্তাহের মধ্যে কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি ছাড়িয়ে যেতে পারে। অন্যদিকে পশ্চিমের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা ছাড়িয়ে যেতে পারে ৩৮ ডিগ্রি। সপ্তাহের শেষের দিকে পুরুলিয়া, বাঁকুড়া ও বীরভূমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছুঁতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।
আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, বুধবার উত্তরবঙ্গের উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদহ জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে। এছাড়া উপরের বাকি পাঁচ জেলার কোথাও কোথাও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টি হতে পারে। পরবর্তী ২৪ ঘন্টা অর্থাৎ বৃহস্পতিবারের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলাা হয়েছে, দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহার জেলার কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া নিচের তিন জেলায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শুক্রবার ও শনিবারও একই পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে বলে জানানো হয়েছে আবহাওয়া দফতরের তরফে। পাশাপাশি এদিন দক্ষিণবঙ্গের সবকটি জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে। বৃহস্পতিবারের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়ার কোথাও কোথাও হালকা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া শুকনো থাকবে। শুক্রবারেও একই পরিস্থিতি তৈরির সম্ভাবনা রয়েছে।
হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, বুধবার কলকাতার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩৫ ও ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। বুধবার সকালে কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৫.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে এক ডিগ্রি বেশি। মঙ্গলবার যা ছিল ২২.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯২ শতাংশ এবং ৫৩ শতাংশ। গত ২৪ ঘন্টায় কলকাতায় বৃষ্টি হয়নি।
ফের বঙ্গে বৃষ্টির পূর্বাভাস। দোলযাত্রার দিন থেকে বৃষ্টি শুরু হয়েছে মহানগরে। পরের দিনও মেঘলা আকাশের বিশেষ সতর্কবার্তা আবহাওয়া দফতরের। মঙ্গলবার ও বুধবার কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলাতেই বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। পাশাপাশি বয়ে যেতে পারে ৩০-৪০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো দমকা হাওয়া।
আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, বাংলাদেশ এবং অসমের মাথার উপর একটি ঘূর্ণাবর্ত বিস্তৃত রয়েছে। এছাড়াও ভারতীয় উপমহাদেশের উপর তৈরি হয়ে রয়েছে একাধিক পশ্চিমী ঝঞ্ঝা৷ যার জেরে দেশের বিভিন্ন রাজ্যে ঝড়-বৃষ্টি, কোথাও আবার বজ্র-বিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টিতে নাকাল হতে হবে মানুষকে৷ আজ, মঙ্গলবার রাত ১০ টার পর থেকে আগামী ২ থেকে ৩ ঘণ্টার জন্য উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এই সতর্কতাবার্তা চলবে আলিপুরদুয়ার, বীরভূম, কোচবিহার, দার্জিলিং, পূর্ব মেদিনীপুর প্রভৃতি জেলায়।
এদিন কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি থাকবে। বৃষ্টির জেরে তাপমাত্রা খানিকটা হ্রাস পেলেও আগামী কয়েকদিনের মধ্য়ে ক্রমশ বাড়বে তাপমাত্রার পারদ।
আজ দোলযাত্রা। সকাল থেকেই রঙের উৎসবে মেতেছে বঙ্গবাসী। সকাল থেকেই ঝা চকচকে আকাশ। সামান্য় বৃদ্ধি পেয়েছে তাপমাত্রা। তার মধ্যেও কী বৃষ্টিতে ভেঙে যেতে পারে দোল পূর্ণিমার পরিকল্পনা ?
আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, পশ্চিমী ঝঞ্জার প্রভাবে গত কয়েকদিন বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিতে ভিজেছিল কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলা। কিন্তু আপাতত বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই দক্ষিণবঙ্গে। তবে পশ্চিমী ঝঞ্জার জেরে আগামী কয়েকদিন বৃষ্টি চলবে উত্তরবঙ্গে। এদিন বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, দুই দিনাজপুর এবং মালদহে। সেই সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে বইতে পারে দমকা হাওয়া।
সোমবার কলকাতার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি থাকবে। গতকাল অর্থাৎ রবিবার কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত।
আর মাত্র একদিন বাদে দোলযাত্রা। চৈত্রের মাঝেও উষ্ণতার দাপট এখনও সেভাবে দেখা যায়নি। তার অন্য়তম কারণ হল নিম্নচাপ। যা উত্তর সিকিমে অবস্থান করছে। যার জেরে রবিবার উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
অন্যদিকে দক্ষিণবঙ্গে পশ্চিমের জেলাগুলিতে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে সেই সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। কলকাতা এবং তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে এদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে গরম বাড়লেও বিকেলের পর থেকে ঝোড়ো হাওয়ার ফলে তাপমাত্রা খানিকটা নিম্নমুখী হবে। উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, দুই দিনাজপুর এবং মালদহে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। এমনটাই পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
রবিবার কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। গতকাল অর্থাৎ শনিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা যেতে পারে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত।
সকাল থেকেই রৌদ্রজ্জ্বল আকাশ। গত কয়েকদিনের বৃষ্টির জেরে নিম্নমুখী হয়েছিল তাপমাত্রা। যার ফলে রাতের দিকে হালকা শীতের অনুভূতি হচ্ছিল। বসন্তের এই খামখেয়ালি আবহাওয়ায় নাজেহাল হতে হচ্ছে বঙ্গবাসীকে। আপাতত বঙ্গে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই। সপ্তাহান্তে শনিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা যেতে পারে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত।
আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, গত বুধবার, বৃহস্পতি এবং শুক্রবার এই তিন দিন বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা দেওয়া হয়েছিল। সেইমতোই বুধবার হালকা থেকে ভারী বৃষ্টিপাত দেখা যায় কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলাতে। বৃহস্পতিবার আকাশ মেঘলা থাকলেও বৃষ্টিপাত দেখা যায়নি এবং শুক্রবারও দিনভর আকাশ মূলত পরিষ্কার মেঘমুক্ত ছিল। তবে দক্ষিণবঙ্গে আগামী রবিবার ও সোমবার শুষ্ক থাকলেও কয়েকটি জায়গায় দু'এক পশলা বৃষ্টি হতে পারে।
অন্য়দিকে উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে থাকবে বজ্রবিদুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা। এদিন ভারী বৃষ্টির হতে পারে জলপাইগুড়ি, কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ার জেলায়। পাশাপাশি হালকা ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে বৃষ্টি হতে পারে দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার ও জলপাইগুড়ির উপরের দিকের এই পাঁচ জেলায় আগামী সাত দিন।
বসন্তকালে রাজ্য়জুড়ে বৃষ্টির আভাস। গত মঙ্গলবার থেকে বঙ্গে শুরু হয়েছে দোসর বৃষ্টি। আগামী শনিবার পর্যন্ত রাজ্যের বেশিরভাগ জেলায় প্রবল বাতাস এবং বজ্রঝড়-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। বৃষ্টিতে ভিজবে দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গও।
আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, উত্তর-পূর্ব ঝাড়খণ্ডে একটি ঘূর্ণাবর্ত রয়েছে। যার জেরে নিম্নচাপ তৈরী হয়েছে বঙ্গে। বজ্রবিদ্যুত্-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সতর্কতা দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায়। শুক্রবার দক্ষিণের দুই ২৪ পরগনা, পূ্র্ব মেদিনীপুর, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়াতে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বাকি জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই। শনিবারও দুই ২৪ পরগনা এবং বীরভূম, মুর্শিদাবাদে হতে পারে ঝড়বৃষ্টির সেই সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায় দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইবে। রাজ্যের আট জেলায় ঝড়-বৃষ্টির সতর্কবার্তা জারি করেছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। কলকাতাতেও ফের বজ্রবিদ্যুত্-সহ বৃষ্টি ও দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে।
অন্য়দিকে বজ্রবিদ্যুত্-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সতর্কতা উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলায়। বৃষ্টির জেরে খানিকটা পারদ নেমেছিল। তবে বৃষ্টি কমলেই বাড়তে পারে তাপমাত্রা, এমনটাই জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। একটু-আধটু নয়, দিনের তাপমাত্রা ছয় থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে।
সকাল থেকেই আংশিক মেঘলা আকাশ। সন্ধ্য়ার দিকে কলকাতা এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা। আগামী দু থেকে তিন ঘণ্টার মধ্যে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে প্রতি ঘণ্টায় বইতে পারে ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া।
হাওয়া অফিস জানিয়েছে, এদিন কলকাতা সহ মালদহ, পূর্ব মেদিনীপুর, নদীয়া, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরে ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে হতে পারে বৃষ্টিপাত। পাশাপাশি উত্তর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনায় প্রতি ঘন্টা ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ো হাওয়ার সম্ভাবনা জানাচ্ছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। আগামী শুক্রবার পর্যন্ত চলবে এই বৃষ্টি।
বৃহস্পতিবার কলকাতার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা যথাক্রমে ২৭ ডিগ্রি থেকে ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর কাছাকাছি থাকবে। গত ২৪ ঘণ্টায় দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২১.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস যা স্বাভাবিকের থেকে ১৩ ডিগ্রি কম। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৮.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস যা স্বাভাবিকের থেকে ৫ ডিগ্রি কম। আর বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ সর্বোচ্চ ৯৮ শতাংশ এবং সর্বনিম্ন ৯২ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ৫.৮ মিমি।
বসন্তকালের অকাল বৃষ্টিতে ফের নিম্নমুখী তাপমাত্রার পারদ। গত মঙ্গলবার রাত থেকে শুরু হয়েছে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি। দক্ষিণবঙ্গের সঙ্গে বৃষ্টিতে ভিজবে উত্তরবঙ্গও। পাশাপাশি বইতে পারে ঝোড়ো হাওয়া। বৃহস্পতিবার কলকাতার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৭ ডিগ্রি থেকে ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি।
আবহাওয়া দফতর জাানিয়েছে, পশ্চিমী ঝঞ্ঝার জেরে আগামী শুক্রবার পর্যন্ত চলবে টানা বৃষ্টিপাত। বজ্রবিদুৎ সহ বৃষ্টি হবে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলাতেই। বেশি বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে দুই ২৪ পরগনা, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ ও নদীয়া জেলায়। এদিন দুপুরের পর থেকে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিপাতের শুরু হতে পারে কলকাতা ও তার সংলগ্ন এলাকাগুলিতে।
অন্য়দিকে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে বৃষ্টিতে ভিজবে উত্তরবঙ্গ। দার্জিলিং এবং কালিম্পং-এ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা। আর উত্তরের বাকি জেলাতে হতে পারে হালকা বৃষ্টি। শনিবারের পর থেকে আবহাওয়া বদলে যাবে। এমনটাই জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
সকাল থেকেই মেঘলা আকাশ ও ঝিরিঝিরি বৃষ্টি মহানগরে। বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গে। বুধবার দিনভর বৃষ্টিতে ভিজতে পারে শহর কলকাতার রাস্তা। সেই সঙ্গে বইতে পারে দমকা ঝোড়ো হাওয়া। কতদিন পর্যন্ত চলবে এই বৃষ্টি? শুক্রবার পর্যন্ত বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টির পূর্বাভাস।
আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, একটি নিম্নচাপ অক্ষরেখা রয়েছে ঝাড়খন্ড থেকে অসম পর্যন্ত। যা দক্ষিণবঙ্গের উপর দিয়ে বয়ে গিয়েছে। যার জেরে নতুন করে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা প্রবেশ করবে রাজ্য়ে। আর এই পশ্চিমী ঝঞ্ঝার ফলে দক্ষিণবঙ্গে তৈরী হয়েছে বৃষ্টির অনুকূল পরিস্থিতি। এদিন দিনভর মেঘলা আকাশ থাকবে কলকাতা ও তার সংলগ্ন এলাকায়। বৃষ্টির বেশি সম্ভাবনা দুই ২৪ পরগনা, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ ও নদীয়া জেলায়। সেই সঙ্গে বইতে পারে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া। শুক্রবার পর্যন্ত চলবে এই বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিপাত।
দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গেও রয়েছে বৃষ্টির পূর্বাভাস। পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে বুধবার থেকে বৃষ্টি শুরু হতে পারে উত্তরবঙ্গে। শনিবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা কোচবিহার, জলপাইগুড়ি এবং আলিপুরদুয়ারে। শনিবার পর্যন্ত বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা অরুণাচল প্রদেশ অসাম, মেঘালয়, মণিপুর, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড ও ত্রিপুরা রাজ্যে।
বঙ্গে ফের বৃষ্টির আভাস। সকাল থেকে রৌদ্রজ্জ্বল আকাশ। বৃষ্টি হতে পারে কলকাতা সহ তার পার্শ্ববর্তী এলাকায়। দিনের বেলা আকাশ মূলত পরিষ্কার থাকলেও পরে বদলাতে পারে আবহাওয়া। সন্ধ্য়ায় কয়েক পশলা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে শহর কলকাতায়। সেই সঙ্গে ঘন্টায় বইতে পারে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া।
আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, এদিন বজ্রবিদুৎ সহ বৃষ্টিতে ভিজতে পারে দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলা। হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত হতে পারে দুই ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ আর নদিয়ায়। আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত চলতে পারে এই বৃষ্টি। শুক্রবার থেকে ফের বদলাতে পারে আবহাওয়া। তবে উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে নেই বৃষ্টির পূর্বাভাস। হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে দুই দিনাজপুর এবং মালদহে। আর বাকি উত্তরের জেলাগুলি শুকনো থাকবে।
সোমবার কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩০.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ৪ ডিগ্রি কম। পাশাপাশি দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৪.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ১ ডিগ্রি বেশি। মঙ্গলবার কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি থাকবে।
সোমবার সকালেই আকাশ কালো করে কলকাতা-সহ বিভিন্ন জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি শুরু হয়েছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলাতেই রয়েছে বৃষ্টির সম্ভাবনা। বিক্ষিপ্তভাবে বজ্রবিদ্যুৎ সহ হতে পারে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি। বৃষ্টির সঙ্গে ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার গতিবেগে বইতে পারে দমকা ঝোড়ো হাওয়া।
হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, এদিন শহর কলকাতা ও সংলগ্ন এলাকায় একসঙ্গে দিনভর আকাশ থাকতে পারে আংশিক মেঘলা। সঙ্গে হতে পারে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিপাত। এক্ষেত্রে বিকেল বা সন্ধ্যার দিকে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলেই জানাচ্ছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। এদিন শহর কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩০.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ৪ ডিগ্রি কম। পাশাপাশি দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৪.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ১ ডিগ্রি বেশি।
পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে বুধবার থেকে বৃষ্টি শুরু হতে পারে উত্তরবঙ্গের উপরের দিকের জেলাগুলিতে। সেক্ষেত্রে বৃষ্টি হতে পারে দার্জিলিং এবং কালিম্পং-এর পার্বত্য এলাকায়। মূলত বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে আপাতত সেখানে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। উত্তরবঙ্গের আবহাওয়াও মূলত শুষ্কই থাকবে। এমনকি তাপমাত্রাও আপাতত বাড়ার পূর্বাভাস রয়েছে।। সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ, উভয় তাপমাত্রাই বাড়তে পারে বলে অনুমান আবহাওয়াবিদদের।
রবিবার ছুটির দিনেও রেহাই নেই বৃষ্টির হাত থেকে। চৈত্র মাসের শুরুতেই বদলে গিয়েছে আবহাওয়া। এদিন দিনভর মেঘলা আকাশ থাকবে কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে। দুপুর এবং সন্ধ্যার দিকে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টির পাশাপাশি ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে বইতে পারে ঝোড়ো হাওয়া। এমনটাই জানিয়েছে হাওয়া অফিস। আজ, রবিবার শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি।
আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে সপ্তাহভর হতে পারে বৃষ্টি। গত শুক্রবার থেকে কলকাতায় শুরু হয়েছে বৃষ্টিপাত। রবিবার বৃষ্টি আরও বাড়বে। কলকাতা ছাড়াও বৃষ্টিতে ভিজবে উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, নদিয়া, মুর্শিদাবাদ, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, বীরভূম, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রাম। সোমবার থেকে বুধবার পর্যন্ত সব ক'টি জেলাতেই বজ্রবিদ্যুত্-সহ হালকা বৃষ্টি হতে পারে।
শুধু দক্ষিণবঙ্গ নয় উত্তরবঙ্গেও আগামী কয়েকদিন আংশিক মেঘলা আকাশের দেখা মিলতে পারে। তবে উত্তরে সেই অর্থে বৃষ্টির সম্ভাবনা কম। উত্তরবঙ্গ আপাতত শুকনো থাকবে।
রাজ্য়জুড়ে ফের বৃষ্টির পূর্বাভাস। বৃষ্টিতে ভিজবে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গ। শনিবার সকাল থেকে আংশিক মেঘলা আকাশ, নেই রোদের দাপট। মার্চের শুরু থেকে ঊর্ধ্বমুখী তাপমাত্রার পারদ। ভোরবেলায় সামান্য় শীতের আমেজ উপভোগ করতে পারলেও বেলায় বাড়ছে উষ্ণতা। এদিন কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত থাকবে। বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ থাকবে ৭২ শতাংশ।
আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, গত বৃহস্পতিবার থেকে বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল, সেই মতোই বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে বৃষ্টি শুরু হয়েছে শহর কলকাতা সংলগ্ন জেলাগুলিতে। তারপর আজ, শনিবার থেকে বৃষ্টি হতে পারে দক্ষিণবঙ্গে। এদিন দুপুরের পর থেকে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে বইতে পারে ৮ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া। আগামী বুধবার পর্যন্ত বৃষ্টি চলবে।
তবে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টি হলে উত্তরবঙ্গ কার্যত শুকনো থাকবে। হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে শুধু দার্জিলিং এবং কালিম্পঙে। তাছাড়া উত্তরের বাকি জেলাগুলিতে শুষ্ক আবহাওয়া বিরাজ করবে।