
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড (Fire Incident) বেঙ্গালুরুর (Bengaluru) এক বাস ডিপোয়। বিধ্বংসী আগুনে একের পর এক বাস পুড়ে একেবারে ভস্মীভূত। সোমবার ঘটনাটি ঘটেছে বেঙ্গালুকরুর বীরভদ্র নগরের কাছে। ভয়াবহ এই অগ্নিকাণ্ডের ভিডিও বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। সেখানে দেখা গিয়েছে, বাস ডিপোয় দাঁড়িয়ে থাকা বাসগুলোতে হঠাৎ দাউদাউ করে আগুন জ্বলতে থাকে। কিছু সময়ের মধ্যেই আকাশ কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায়। যদিও এই ভিডিও-র সত্যতা যাচাই করেনি সিএন ডিজিটাল।
#WATCH | Private buses parked in a bus depot in Bengaluru's Veerabhadranagar catch fire
— ANI (@ANI) October 30, 2023
Detailed awaited. pic.twitter.com/gC0WAmksCZ
জানা গিয়েছে, বেঙ্গালুরুর বীরভদ্র নগরের কাছে থাকা এক বাস ডিপোয় থাকা বাসগুলোতে হঠাৎ আগুন ধরে যায়। এর পর সেই আগুন একের পর এক বাসে ছড়িয়ে পড়ে। এভাবে প্রায় ২২টি বাস আগুনে পুড়ে যায়। বিধ্বংসী আগুন লাগার পাশাপাশি ঘন কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায় গোটা এলাকা। এর পরই ঘটনাস্থলে ছুটে যায় দমকল বাহিনী। বেশ কিছুক্ষণের চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে আনা হয় আগুন। প্রশাসন সূত্রের খবর, কেউ এই ঘটনায় জখম হননি। তবে কীভাবে অগ্নিকাণ্ড ঘটল, তা এখনও স্পষ্ট নয়। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।
কোটি কোটি টাকা প্রতারণার (Fraud) অভিযোগে পলাতক দম্পতিকে গ্রেফতার (Arrested) করল নৈহাটি থানার পুলিস (Naihati Police Station)। জানা গিয়েছে, বিশ্বজিৎ মজুমদার ও সোমাশ্রী লাহিড়ী মজুমদার নামে ধৃত দম্পতিকে বেঙ্গালুরু থেকে গ্রেফতার করা হয়। তাঁরা নৈহাটি অরবিন্দপল্লী এলাকার বাসিন্দা। ধৃত দম্পতিকে মঙ্গলবার ব্যারাকপুর আদালতে তোলা হয়। প্রতারণার শিকার হওয়া এক স্থানীয় বাসিন্দা জানিয়েছেন, লোন পাইয়ে দেওয়ার নামে তাঁর কাছ থেকে লক্ষাধিক টাকা নিয়েছেন। লোন তো হয়নি, বরং সেই টাকা নিয়ে গা ঢাকা দিয়েছেন বিশ্বজিৎ ও সোমাশ্রী। তিনি আরও বলেন, কাউকে লোন, কাউকে চাকরি, আবার কাউকে মোটা অঙ্কের সুদ পাইয়ে দেওয়ার নাম করে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন দম্পতি। ২০ মে থেকে বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন তিনি। এমনকি অভিযুক্তের মা নিজেও ছেলের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। প্রতারিতরা একসঙ্গে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। এরপর ঘটনার তদন্ত শুরু করে নৈহাটি থানার পুলিস। অভিযোগ দায়ের করার প্রায় তিন মাস পর বেঙ্গালুরু থেকে অভিযুক্ত দম্পতিকে গ্রেফতার করে পুলিস।
কোটি কোটি টাকা প্রতারণার (Fraud) অভিযোগে পলাতক দম্পতিকে গ্রেফতার (Arrested) করল নৈহাটি থানার পুলিস (Naihati Police Station)। জানা গিয়েছে, বিশ্বজিৎ মজুমদার ও সোমাশ্রী লাহিড়ী মজুমদার নামে ধৃত দম্পতিকে বেঙ্গালুরু থেকে গ্রেফতার করা হয়। তাঁরা নৈহাটি অরবিন্দপল্লী এলাকার বাসিন্দা। ধৃত দম্পতিকে মঙ্গলবার ব্যারাকপুর আদালতে তোলা হয়।
প্রতারণার শিকার হওয়া এক স্থানীয় বাসিন্দা জানিয়েছেন, লোন পাইয়ে দেওয়ার নামে তাঁর কাছ থেকে লক্ষাধিক টাকা নিয়েছেন। লোন তো হয়নি, বরং সেই টাকা নিয়ে গা ঢাকা দিয়েছেন বিশ্বজিৎ ও সোমাশ্রী। তিনি আরও বলেন, কাউকে লোন, কাউকে চাকরি, আবার কাউকে মোটা অঙ্কের সুদ পাইয়ে দেওয়ার নাম করে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন দম্পতি। ২০ মে থেকে বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন তিনি।
এমনকি অভিযুক্তের মা নিজেও ছেলের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। প্রতারিতরা একসঙ্গে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। এরপর ঘটনার তদন্ত শুরু করে নৈহাটি থানার পুলিস। অভিযোগ দায়ের করার প্রায় তিন মাস পর বেঙ্গালুরু থেকে অভিযুক্ত দম্পতিকে গ্রেফতার করে পুলিস।
শ্রদ্ধা ও আফতাবের কথা প্রায় সবারই মনে রয়েছে। কীভাবে রাগের বশে নিজের প্রেমিকাকে নৃশংসভাবে খুন করেছিল প্রেমিক আফতাব। এবারও ফের একই রকমের ঘটনা ঘটল। শ্রদ্ধা ওয়ালকর খুনের রেশ কাটতে না কাটতেই এবারে বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru) নৃশংভাবে খুন হল এক যুবতী। ঘটনাটি শনিবারের। প্রেমিকা অন্য কারোর সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে, আর সেই সন্দেহের বশেই প্রেসার কুকার দিয়ে আঘাত করে খুন করল তাঁর প্রেমিক। এমনটাই অভিযোগ উঠেছে প্রেমিকের বিরুদ্ধে ও তাকে ইতিমধ্য়ে গ্রেফতারও করা হয়েছে।
সূত্রের খবর, ২৪ বছর বয়সী যুবতীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল বৈষ্ণব নামের এক যুবকের। তাঁরা কেরলের বাসিন্দা। কলেজ থেকেই তাঁরা প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন। এরপর কাজের সূত্রে তাঁরা বেঙ্গালুরুর বেগুরে লিভ-ইনে থাকতেন। প্রতিবেশীদের থেকে জানা গিয়েছে, তাঁদের মধ্যে প্রায় ঝগড়া লেগেই থাকত। পুলিস সূত্রে খবর, একদিন তাঁদের বচসা চরমে পৌঁছয়। ফলে বৈষ্ণব রান্নাঘরে গিয়ে প্রেসার কুকার নিয়ে এসে প্রেমিকাকে একের পর এক আঘাত করতেই থাকে। বারংবার আঘাত করার ফলে মাথা ফেটে রক্ত বেরোতে থাকে ও সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁর।
পুলিস জানিয়েছে, যুবতীর চিৎকার শুনতে পেয়েই পুলিসে খবর দেয় প্রতিবেশীরা। এরপর তাঁর মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখে বৈষ্ণবের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়। তাকে খুজতে তল্লাশি শুরু করে পুলিস। ইতিমধ্যেই তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে ও জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
চন্দ্রযান ৩ (Chandrayaan 3) সফল হওয়ার পর ভারতের এই ইতিহাস তৈরির সাক্ষী থেকেছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi) বিদেশ থেকে। তাই তিনি জানিয়েছিলেন, দেশে ফিরেই তিনি ইসরোর বিজ্ঞানীদের (ISRO Scientist) সঙ্গে দেখা করতে যাবেন। আর সেই প্রতিশ্রুতিই রাখলেন তিনি। শনিবার সকালেই বেঙ্গালুরু পৌঁছে সাক্ষাৎ করলেন তাঁদের সঙ্গে। আর সেখান থেকেই এক বড় ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ২৩ অগাস্ট, এই ঐতিহাসিক দিনটিকে 'ন্যাশনাল স্পেস ডে' বা 'জাতীয় মহাকাশ দিবস' (National Space Day) হিসাবে ঘোষণা করলেন তিনি। এছাড়াও আজ তাঁকে স্লোগান তুলতে দেখা যায় 'জয় বিজ্ঞান, জয় অনুসন্ধান।
দক্ষিণ আফ্রিকা ও গ্রিস সফর শেষে তিনি এসে পৌঁছন বেঙ্গালুরুতে। সেখানে ইসরোর সদর দফতরে এসে বিজ্ঞানীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। আজ বেঙ্গালুরুর হ্যাল বিমানবন্দরে নেমে সেখানে আগত মানুষদের উদ্দেশে সংক্ষিপ্ত ভাষণ রেখেছিলেন মোদী। সেখানেই ভাষণের মাঝে মোদীকে 'জয় জওয়ান, জয় বিজ্ঞান, জয় অনুসন্ধান' বলে স্লোগান তুলতে দেখা যায়।
এরপর তিনি গাড়িতে চেপে ইসট্র্যাক-এ যান। সেখানে গাড়ি থেকে নামতেই ইসরো প্রধান এস সোমনাথ এগিয়ে যান তাঁর দিকে। তখন মোদী প্রথমে করমর্দন করেন, তারপর পিঠ চাপড়ে দেন সোমনাথের। এরপরই বিজ্ঞানীকে জড়িয়ে ধরেন তিনি। সেই মুহূর্তের ভিডিও ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে। এরপর মিশন কমপ্লেক্সে ঢুকে সব বিজ্ঞানীদের শুভেচ্ছা জানান মোদী। এরপর তিনি ২৩ অগাস্ট দিনটিকে বিশেষ দিন অর্থাৎ 'জাতীয় মহাকাশ দিবস' হিসাবে ঘোষণা করেন।
অনুরাগীদের অপেক্ষার অবসান। ২২ গজে ফিরেই ছক্কা হাঁকালেন ঋষভ পন্থ। দুর্ঘটনার দীর্ঘ আট মাস পর মাঠে নামলেন টিম ইন্ডিয়ার তরুণ উইকেট কিপার। আর মাঠে ফিরেই চেনা ছন্দে ছক্কাও মেরেছেন। যে ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে মুহূর্তেই।
বেঙ্গালুরুর এনসিএতে চলছে ঋষভের রিহ্যাব পর্ব। গতকাল অর্থাৎ স্বাধীনতা দিবসের দিন মাঠে ফিরেছেন ঋষভ। আর ফিরতেই এক্কেবারে ফর্মে ফিরে এসেছেন তিনি। যা দেখে বেজায় খুশি ভক্তরা।
গত বছর ৩০ ডিসেম্বর ভয়াবহ দুর্ঘটনার মুখে পড়েন পন্থ। এরপর একাধিক সার্জারি হয়েছে তাঁর। ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠেছেন তিনি। জারি ছিল লড়াই।
অস্ত্রোপচার (Operation) করে এক মহিলার মাথা থেকে বের করা হল 'মার্বেল থলির'-এর (Sack of Marbles) মতো বস্তু! জানা গিয়েছে, ৫২ বছর ধরে এক মহিলার মাথার আকার ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়েই চলছিল। মাথার পিছন দিকটা ছোটবেলা থেকেই ফুলে উঠছিল। তবে কোনও ব্যথা ছিল না। কিন্তু মাথার পিছনে এমন দেখার পরেও তিনি চিকিৎসকের কাছে যাননি। এরপর যখন অবশেষে চিকিৎসকের কাছে গেলেন এর চিকিৎসা করাতে, তখন তাঁর মাথার এমআরআই স্ক্য়ান করতেই যা প্রকাশ্যে এল তা দেখে চিকিৎসকদের চক্ষু চড়কগাছ। এই ঘটনাটি বেঙ্গালুরুর (Bengaluru)।
জানা গিয়েছে, বেঙ্গালুরুর শ্রী সত্য সাই ইনস্টিটিউট অব হায়ার মেডিক্যাল সায়েন্সে মহিলার মাথার অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। এই হাসপাতালের চিকিৎসকরাই সম্প্রতি এক জার্নালে এই ঘটনার ব্যাপারে জানিয়েছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, সেই মহিলার মাথার আকার বৃদ্ধি পেয়েই চলছিল। প্রায় বেলুনের মত ফুলে উঠেছিল। এরপর এর এমআরআই স্ক্যান করতেই দেখা যায়, তরল, চুল, পুরু আবরণ যুক্ত ফ্যাট ও কেরাটিনের বল দিয়ে ভরা তাঁর মাথার ফোলা অংশ। এই কেরাটিন বলগুলোকে চিকিৎসার ভাষায় 'ডার্ময়েড সিস্ট' বলা হয়।
মাথার পিছনে এই কেরাটিনের বলগুলোকেই মার্বেল বল-এর দেখাচ্ছিল। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, এগুলো মূলত শরীরের বিভিন্ন কলা জমে এমন বলের সৃষ্টি করে। তবে এগুলো শরীরের জন্য তেমন ক্ষতিকর নয় বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। তাঁরা আরও জানিয়েছেন, সেই মহিলার অস্ত্রোপচারের পর তাঁকে ছয়মাস পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছিল। বর্তমানে তিনি সুস্থ আছেন।
বেঙ্গালুরুতে বিরোধীদের বৈঠক চলছে। বিজেপির বিরুদ্ধে রণকৌশল সাজাতে চলছে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। ঠিক সেইসময় লালু প্রসাদ যাদবের একটা প্রশ্নে অস্বস্তিতে পড়ে গেলেন সনিয়া গান্ধী,সীতারাম ইয়েচুরিরা। কী প্রশ্ন করেছিলেন লালু জানেন?
সূত্রের খবর, বৈঠক চলাকালীন, লালু প্রসাদ যাদব হঠাৎই প্রশ্ন করে বসেন, পশ্চিমবঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দলকে বারবার বাম-কংগ্রেস তীব্র আক্রমণ করছে কেন ? তাঁর এই প্রশ্নে হতবাক হয়ে যান সকলে। অস্বস্তিতে পড়ে যান সনিয়া, ইয়েচুরিরা। যদিও, এই নিয়ে কোনও পক্ষই প্রকাশ্যে কিছু বলেননি।
লালুর প্রশ্নের প্রভাব এখন বাংলার রাজনীতিতে পড়ে কি না, বাম ও কংগ্রেস রাজ্য নেতৃত্বের কাছে এই বিষয়ে কোনও বার্তা যায় কি না, তা সময়ই বলবে।
জাতীয় রাজনীতিতে বাম-কংগ্রেস-তৃণমূল একাট্টা হয়েছে। বিজেপি বিরোধী লড়াইয়ে একসঙ্গে ময়দানে নেমেছে তারা। কিন্তু, রাজ্যস্তরে বারবার একে অপরকে আক্রমণ করে চলেছে কংগ্রেস তৃণমূল, কিংবা বাম-তৃণমূল।
কংগ্রেসকে ঠেস দিতে ছাড়ছেন না মমতা। অধীরও নাগাড়ে আক্রমণ শানিয়ে যাচ্ছেন মমতাকে। জাতীয় রাজনীতিতে কংগ্রেস ও তৃণমূলের বন্ধুত্বের পথে কাঁটা হয়ে রয়েছেন অধীর। অন্যদিকে, বাম তৃণমূল দ্বন্দ্বও লেগে রয়েছে। সেই পরিস্থিতির কথাই এদিন তুলে ধরতে চেয়েছেন লালু প্রসাদ যাদব।
প্রসূন গুপ্তঃ সোমবার থেকে বেঙ্গালুরুতে শুরু হয়েছে ২৬ বিরোধী দলের বৈঠক। মঙ্গলবার দ্বিতীয় দফার আলোচনা। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের আগমন হলেও কংগ্রেস বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। সোমবার প্রথম দফার বৈঠক ও নৈশভোজের যে আয়োজন কংগ্রেস করেছিল, প্রাথমিকভাবে মিডিয়াতে ছড়িয়ে গিয়েছিলো যে মমতা অনুপস্থিত থাকবেন, কিন্তু ক্ষেত্র বিশেষে দেখা গেল একেবারে সোনিয়া গান্ধীর পাশেই মমতার আসন স্থির করা রয়েছে। জানা গিয়েছে, সোনিয়ার ইচ্ছাতেই এই ব্যবস্থা। স্বাভাবিকভাবে সভার ফাঁকে বারবার সোনিয়াকে মমতার সঙ্গে একান্তে কথা বলতে দেখা গেলো। শেষে ছিল নৈশভোজ। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কোনও অনুষ্ঠানে কিছু খান না। এদিনও তিনি খাবার প্লেট নেননি কিন্তু চা খেয়েছেন। অবিশ্যি তৃণমূলের অন্য প্রতিনিধিরা নৈশভোজ সেরেছেন।
রাহুল গান্ধীকে একবার দেখা গেলো ডেরেক ও'ব্রায়ানের সঙ্গে কথা বলতে, আবার কথা হচ্ছিলো সিপিএমের সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরির সঙ্গেও। উত্তর ভারতীয় ও দক্ষিণ ভারতীয় ছাড়াও কন্টিনেটাল ডিশ ছিল। আয়োজক অবশ্যই সদ্য ক্ষমতায় আসা কংগ্রেস তথা মল্লিকার্জুন খাড়গে ও সিদ্ধারামাইয়া। অবিশ্যি মমতা ভক্ত রাজ্যের কংগ্রেস সভাপতি শিবকুমার নিজে বিমানবন্দর থেকে মমতা, অভিষেককে আনতে যান। শিবকুমার এজেন্সির হাতে গ্রেফতার হলে মমতা প্রতিবাদ করেছিলেন।
প্রথমদিন আলোচনায় কংগ্রেস সভাপতি খাড়গে জানান, প্রথম ধাপে জোট প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ সফল। কাজেই এবারে পরের ধাপে যেতে হবে। মঙ্গলবার যা আলোচনা হবে তা মূলত কোন প্রক্রিয়াতে জোট এগোবে। জানা গিয়েছে যে, এই ২৬ দলের ভিতর থেকে তিনটি কমিটি করা হতে পারে। তাদের কাজ হতে পারে ১) নিয়মিত প্রতিটি দলের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা, ২) আসন সমঝোতা করা ন্যূনতম ইস্যুর ভিত্তিতে, ৩) একের বিরুদ্ধে এক প্রার্থী যতটা দেওয়া যায় ৫৪৩ টি আসনে। এই কমিটিগুলি আগামী দিনে লোকসভা ভোটের প্রচার শুরু হওয়ার আগে অবধি সমঝোতা বজায় রাখার কাজ করবে। একই সাথে এজেন্সির চাপ বা গ্রেফতারের মতো ঘটনা ঘটলে কমিটি ব্যবস্থা নেবে। যদিও এটাও বাস্তব কখনোই সিপিএমের সঙ্গে তৃণমূলের সমঝোতা হওয়া খুব কঠিন কাজ কারণ সিপিএমের বিরোধিতা করেই তৃণমূলের আগমন। আজকের সভা শেষে ইউপিএ জোটের নতুন নাম হল—‘ইন্ডিয়া’ (ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ইনক্লুসিভ অ্যালায়ান্স)।
বিয়ে (Marriage) করার ফাঁদ এমনটাও হতে পারে! কখনও ডাক্তার, আবার কখনও ইঞ্জিনিয়ার সেজে এক-দুটো নয়, ১৫ টা বিয়ে করেছে এক যুবক। ঘটনাটি বেঙ্গালুরুর (Bengaluru)। অভিযোগ উঠেছে, এই ব্যক্তি প্রত্যেকবার বিয়ে করার পর সদ্য বিবাহিত স্ত্রীর সোনা গয়না এবং নগদ নিয়ে গা ঢাকা দিত। শেষ পর্যন্ত অবশ্য নিজের একটি দুর্বলতার জন্যই ধরা পড়ে যায় ওই প্রতারক (Fraud)। ইতিমধ্যেই তাকে গ্রেফতার করেছে পুলিস।
সূত্রের খবর, বেঙ্গালুরুর বাসিন্দা ওই অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম মহেশ কে বি নায়েক। বেঙ্গালুরুর বনশংকরির ৩৫ বছর বয়সি ওই বাসিন্দা ওই যুবকের বিরুদ্ধে অন্তত ১৫টি বিয়ে করার অভিযোগ রয়েছে। বিয়ের পরই নিজের সদ্য বিবাহিত স্ত্রীর সোনা গয়না এবং নগদ নিয়ে চম্পট দিত ওই অভিযুক্ত। শেষ পর্যন্ত অবশ্য নিজের খারাপ ইংরেজির জন্যই ধরা পড়ে গিয়েছে ওই প্রতারক। মাইসোর পুলিস ওই যুবককে গ্রেফতার করেছে।
জানা গিয়েছে, সম্প্রতি এক সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ারকেও বিয়ে করেছিল মহেশ। এরপর ওই ইঞ্জিনিয়ার গোটা বিষয়টি ধরে ফেলেন। এছাড়াও একজন ইঞ্জিনিয়ার হয়ে ভুল ইংরেজি কীভাবে বলছে সে, সেই থেকেই সন্দেহ হওয়ায় তিনি পুলিসের কাছে অভিযোগ করেন। এরপর পুলিস যুবককে গ্রেফতার করে।
এদিকে পুলিস তদন্তে নেমে জানতে পারে, আসলে ওই যুবক ক্লাস ফাইভ পাশ। অভিযুক্ত ব্যক্তি কখনও নিজেকে ডাক্তার, কখনও বা ইঞ্জিনিয়ার বা বড় চাকুরে বলে পরিচয় দিত। আর বিয়ের বিজ্ঞাপন দেখে যোগাযোগ করত যুবতীদের সঙ্গে। আর একের পর এক বিয়ে করত সে। কিন্তু তার ইংরেজি খুবই খারাপ হওয়ায় অনেকেই তাকে বিয়ে করতে রাজি হন না। এমনকি যাদের সে বিয়ে করেছিল, তাদের সঙ্গেও খুবই কম দেখা করত। জানা গিয়েছে, ১৫ টি বিয়ে করার পর তার ৪ জন সন্তানও রয়েছে।
টাইব্রেকারে কুয়েতকে (Kuwait) ৫-৪ গোলে হারিয়ে নবম বার সাপ কাপ (SAAF Cup) জিতল ভারত। মঙ্গলবার বেঙ্গালুরুর (Bengaluru) ক্রান্তিরাভা স্টেডিয়ামে নির্ধারিত সময়ে ম্যাচের কল ছিল ১/১। ১৪ মিনিটের মাথায় গোল খেয়ে গেছিল ভারত। ৩৮ মিনিটের মাথায় গোল করে দেশকে সমতায় ফেরান ছাঙ্গতে এরপর ম্যাচ গোড়ায় টাইব্রেকারে। এবারও দুটি শট আটকে ম্যাচের নায়ক গুরপ্রীত সান্ডু।
ভারতের থেকে পিছিয়ে থাকলেও, শক্তির বিচারে কুয়েত ছিল সমান সমান। তাই ফাইনাল টাফ হবে তা আগাম আঁচ করা গিয়েছিল। ১২০ মিনিট পর সেটাই হল। ম্যাচে হলুদ কার্ডের বন্যা যেমন বয়েছে, তেমনই কুয়েতের দুর্গ ভেদ করতে নাকাল হতে হয়েছে ভারতীয়দের। এর মধ্যেই ম্যাচের ১৪ মিনিটে গোল খেয়ে খানিক দিশাহারা হয়ে যান সুনীল ছেত্রীরা। ৩৮ মিনিটে সমতায় ফিরতেই ধীরে ধীরে নিজেদের গোছাতে শুরু করেন ভারতীয় ফুটবলাররা।
এদিনও পেনাল্টি থেকে গোল করে ভারতকে লিড দেন অধিনায়ক সুনীল ছেত্রী। যদিও টেনশন তৈরী হয় উদান্তার গোল মিসে। কিন্তু গুরপ্রীতের হাতে এই নিয়ে রেকর্ড নবম বার ফাইনাল জিতল ভারত।
বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে ৫৯ রানে অল আউট রাজস্থান রয়্যালস। বেঙ্গালুরুর কাছে হেরে কার্যত প্লে-অফের দৌড় থেকে বিদায় রাজস্থানের। লজ্জাজনক এই হারের কারণ রাজস্থানের ব্যাটিং অর্ডার। এই জয়ে প্লে-অফের দৌড়ে কিছুটা এগিয়ে থাকলো বেঙ্গালুরু। ১১২ রানে রাজস্থান রয়্যালসকে হারালো বেঙ্গালুরু।
রবিবারের দুপুরের ম্যাচে টসে জিতে প্রথম ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় বেঙ্গালুরু অর্থাৎ বিরাট বাহিনী। ব্যাট করতে নেমে শুরুটা দুর্দান্ত করে বেঙ্গালুরু। কোহলির ব্যাটে রান না এলেও ম্যাচের হাল ধরে ম্যাক্সওয়েল ও ডিউ প্লেসিস। দু'জনের ব্যাটেই অর্ধশতরান আসে। ডিউ প্লেসিস করে ৪৪ বলে ৫৫ রান। পাশাপাশি ম্যাক্সওয়েল করে ৩৩ বলে ৫৪ রান। এই দুই উইকেট পড়ে গেলে একটু চাপে পড়ে বেঙ্গালুরু। ওদিকে পরপর আরও উইকেট পরে বেঙ্গালুরুর, শেষে অনুজ রাউতের ঝোড়ো ইনিংস অর্থাৎ ১১ বলে ২৯ রানের উপর ভর করে ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৭১ রান করে বেঙ্গালুরু।
১৭২ রানের লক্ষ্য মাত্রা নিয়ে ব্যাট করতে নেমে রাজস্থানের গোটা টপ অর্ডার, গোটা মিডিকেল অর্ডার ধসে পড়ে। রান আসে কেবল সিমরন হেটমায়ারের ব্যাটে। হেটমায়ার ১৯ বলে ৩৫ রান করে। এ ছাড়া গোটা দলে দুই অংকের স্কোর কেবল করে জো রুট। রুট করে ১০ রান। এ ছাড়া গোটা দলের কেউ দুই অংকের স্কোর করতে পারে নি। রাজস্থান ১০ ওভার ৩ বল খেলে মোট ৫৯ রান করে। আইপিলের ইতিহাসে রাজস্থানের সর্বনিম্ন স্কোর এটা।
ওদিকে বল হাতে তেমন সফল না রাজস্থানের বোলাররা। দুটি করে উইকেট পেয়েছে জাম্পা ও আসিফ। একটি উইকেট পেয়েছে সন্দীপ শর্মা। ওদিকে বেঙ্গালুরুর ৩ টি উইকেট নেয় পার্নেল, ২ টি করে উইকেট নেয় ব্রেসওয়েল ও শর্মা। একটি করে উইকেট নেয় সিরাজ ও ম্যাক্সওয়েল।
দশম শ্রেণির পরীক্ষায় কম নম্বর পেয়েছেন, তাই পাওয়া যাবে না থাকার ঘর! এমনটাই সম্প্রতি একটি পোস্ট শেয়ার হতে দেখা যাচ্ছে। যেখানে দেখা গিয়েছে, এক বাড়ির মালিক এক ব্যক্তিকে ঘর ভাড়া দিতে নারাজ। কারণ তিনি পরীক্ষায় কম নম্বর পেয়েছেন। এই বিষয়টি সমাজমাধ্যমের দৌলতে নেটিজেনদের (Netizens) মধ্যে ছড়িয়ে পড়তেই চক্ষু চড়কগাছ তাঁদের। তাঁদের প্রশ্ন, 'এমনটাও হয় নাকি আার?' কিছুদিন আগেই খবরে এসেছিল যে,বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru) ঘর ভাড়া পেতে গেলে দিতে হবে ইন্টারভিউ। এবারে খবর এসেছে, ঘর ভাড়া পেতে মার্কশিটে থাকতে হবে ভুঁড়িভুঁড়ি নম্বর।
কথায় আছে, মার্কশিটের নম্বর দিয়ে ভবিষ্যত বিচার করা যায় না। কিন্তু এবারে দেখা গেল, ভবিষ্যত বিচার করা না গেলেও নম্বর দিয়ে বেঙ্গালুরুতে ঘর ভাড়া পাওয়া যেতে পারে। হোয়াটসঅ্যাপে দুই ব্যক্তির কথোপকথন সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। যেখানে দেখা গিয়েছে, এক ব্যক্তি ঘর ভাড়া পাওয়ার জন্য সমস্ত তথ্য দিয়েছে। তবে তিনি ঘর ভাড়া পাবেন না কারণ তাঁর দশম শ্রেণির নম্বর মাত্র ৭৫ শতাংশ। এই মেসেজ দেখে রীতিমতো হতবাক সেই ব্যক্তি। এরপর এই কথোপকথনের স্ক্রিনশট ভাইরাল হতেই নেটিজেনদের কমেন্টে ভরে গিয়েছে। অনেকে লিখেছেন, 'আমি এর থেকেও কম ডকুমেন্ট চাকরির ইন্টারভিউয়ের জন্য দিয়েছি।'
লকডাউনের (LockDown) সময় গোটা বিশ্বজুড়ে এক নতুন ট্রেন্ড শুরু হয়েছে, যা হল 'ওয়ার্ক ফ্রম হোম' (Work From Home)। এই নতুন ট্রেন্ড আসার পর যেন মানুষের কাজের চাপের থেকে স্বস্তিই নেই। বিশেষ করে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থায় এরকমই হাল কর্মীদের। সকাল থেকে রাত, সবসময় ল্যাপটপের মধ্যে মুখ গুজে বসে থাকতে হয়। ফলে এখন কর্মীদের জীবনে যেন কোনও ছুটি বলেও কিছু থাকে না। এমনি এক দৃশ্য দেখা গেল বেঙ্গালুরুর (Bengaluru) এক সিনেমা হলে (Cinema Theatre)। যেখানে এক ব্যক্তি প্রেক্ষাগৃহে ছবি দেখার সঙ্গে সঙ্গে ল্যাপটপে কাজ করতেও দেখা যায়। আর এই দৃশ্য প্রকাশ্যে আসতেই ভাইরাল নেট দুনিয়ায়।
এর আগেও একবার বিয়ের পিঁড়িতে বসে কাজ করতে দেখা গিয়েছিল এক ব্যক্তিকে। বিয়ের মত এক বিশেষ দিনেও নতুন বরকে কাজ করতে দেখে হইচই পড়ে গিয়েছিল নেট দুনিয়ায়। এবারেও ঠিক এমনটাই ঘটেছে। সিনেমা হলে চলছে ছবি, আর সেখানেই এক ব্যক্তি ল্যাপটপ খুলে কাজ করে চলেছে। ফলে এই থেকেই বোঝা যাচ্ছে, সামান্য তিন ঘণ্টারও ছুটি নেই জীবনে। এই ভিডিওটি সেখানে থাকা কোনও এক দর্শক বানিয়েছিলেন। এটি সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তেই ঠাট্টা-মশকরায় মেতে উঠেছে নেটিজেনরা। তবে নেটিজেনদের অনেকে এই দৃশ্যকে দেখে বলেন,'বেঙ্গালুরুর টেক কর্মীদের এই জীবন।'
এক আশ্চর্যজনক কাণ্ড ঘটতে চলেছে দেশে। আকাশজুড়ে চলবে এক মহাজাগতিক ঘটনা (Cosmic events)। রোদ্দুরে নিজের ছায়া দেখতে পাবেন না। মঙ্গলবার হবে ‘জিরো শ্যাডো ডে’ (Zero Shadow Day) অর্থাত্ ছায়াহীন দিন । এই বিরল মুহূর্তের সাক্ষী হবে বেঙ্গালুরু (Bengaluru)। মঙ্গলবার দুপুর ১২টা ১৭ মিনিটে এটি দেখা যাবে। প্রায় দেড় মিনিট ধরে এমন কাণ্ড প্রত্যক্ষ করা যাবে বেঙ্গালুরুতে।
তবে নিশ্চই এই নিয়ে সবার মনে প্রশ্ন জাগছে ‘জিরো শ্যাডো ডে’ কেন হয়? অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটি অফ ইন্ডিয়া সূত্রে খবর, সূর্য এবং পৃথিবীর অবস্থানগত পরিবর্তনের কারণেই এমনটা হয়ে থাকে। সূর্যের উত্তরায়ণ এবং দক্ষিণায়ণের সময়েই এমনটা হয়। কোনও নির্দিষ্ট এলাকায় পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে সূর্যের কৌণিক অবস্থানের কারণেই এমন অবাক করা কাণ্ড ঘটে। বছরে মাত্র দু’বারই কোনও একটি নির্দিষ্ট এলাকায় এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়।
বিচ্ছেদ (Divorce) চাইতে এসে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme court) কাছে সম্পর্ক নিয়ে প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয় বেঙ্গালুরুর (Bengaluru) এক দম্পতিকে। বিচ্ছেদের আগে নিজেদের সময় দিয়েছিলেন তো? ডিভোর্সের আর্জি নিয়ে হাজির হওয়া এক দম্পতিকে এমনই প্রশ্ন করল সুপ্রিম কোর্ট। বিচ্ছেদের আর্জি চাওয়া ওই দম্পতি দু’জনেই পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। দুই তরফেই তড়িঘড়ি বিচ্ছেদের আবেদন করা হয়েছে। ডিভোর্সের মামলাটি ওঠে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি কে এম জোসেফ এবং বিভি নাগারত্নের ডিভিশন বেঞ্চে। আদালতের পরামর্শ, বিচ্ছেদের আগে নিজেদের আরও একবার সুযোগ দিন। আদালত বলে স্বামী-স্ত্রী দু’জনেই নিজেদের কর্মজীবনে ব্যস্ত, জীবনসঙ্গীকে তাঁরা প্রয়োজনীয় সময় দেন তো? একজন দিনের বেলা কাজে বেরিয়ে যান এবং অন্য জন রাতে। বিবাহবিচ্ছেদের জন্য আপনাদের মধ্যে কোনও অনুশোচনা না থাকলেও বিয়ের জন্য কিন্তু অনুশোচনা আছে!’
উল্লেখ্য, হিন্দু বিবাহ আইনের ১৩বি অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ডিক্রির মাধ্যমে ‘মিউচুয়াল ডিভোর্স’-এর জন্য আবেদন করেছিলেন দম্পতি। শীর্ষ আদালতে দু’জনের আইনজীবীরা জানান মোট ১২ লক্ষ ৫১ হাজার টাকা দিতে হচ্ছে স্বামীকে। এই খোরপোশের শর্তে দু’পক্ষই রাজি হয়ে গিয়েছে। পর্যবেক্ষণে দেখা যাচ্ছে, চুক্তির শর্তাবলী আইনসম্মত গ্রহণ করার জন্য কোনও আইনি বাধা নেই। তাই পারস্পরিক সম্মতির মাধ্যমে বিবাহবিচ্ছেদ করা যাবে। কিন্তু বিচ্ছেদের আগে আরও একবার দম্পতিকে ভেবে দেখতে বলল সুপ্রিম কোর্ট। এই ডিভোর্সের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি নাগারত্ন বলেন, ‘বেঙ্গুলুরু এমন জায়গা নয়, যেখানে নিমেষে ডিভোর্স হয়। তাই আপনারা নিজেদের একবার সুযোগ দিন।’