Breaking News
CBI: সোমে জাস্টিস সিনহার তাবড়ে মঙ্গলের সকাল থেকে তল্লাশি অভিযানে সিবিআই      Dumdum: দমদম নাগেরবাজারে বৃদ্ধ খুনের ঘটনায় উদ্ধার অস্ত্র, জেরায় খুনের কথা স্বীকার অভিযুক্তের      Court: অভিষেকের কোনও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নেই! ইডি-সিবিআইকে তীব্র ভর্ৎসনা জাস্টিস সিনহার      Dengue: রাজ্যে ডেঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ে জরুরি বৈঠকে একাধিক নির্দেশিকা জারি মুখ্যসচিবের      Dengue: ডেঞ্জার 'ডেঙ্গি' রুখতে হটস্পট, বিশেষ ব্যবস্থা স্বাস্থ্য ভবনেরও      Raghav-Parineeti: বর-কনে সাজে রাঘব-পরিণীতি, প্রকাশ্যে 'রাঘনীতি'-র রূপকথার বিয়ের ছবি      Dengue: ডেঙ্গি কিন্তু ডেঞ্জারাস...      India: ৪০০ রানের টার্গেট, শ্রেয়স-গিলের জোড়া সেঞ্চুরিতে পাহাড় সমান রান ভারতের      Resignation: মানসিক চাপ সৃষ্টি করছে টিএমসিপি! অভিযোগ তুলে ইস্তফার ইচ্ছাপ্রকাশ অধ্যক্ষর      Mamata: 'অনেক কাজ করতে পেরেছি...' স্পেন থেকে কলকাতায় ফিরে জানালেন মমতা     

SupremeCourt

CBI: মনোনয়নের নথি বিকৃত করার ঘটনায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ রাজ্যের

পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election) নথি বিকৃতির ঘটনায় সিবিআই (CBI) তদন্তের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে এবার সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ রাজ্য। সূত্রের খবর, গতকাল অর্থাৎ বুধবার উলুবেড়িয়া এক ব্লকের দুজন প্রার্থী ওমজা বিবি ও কাশ্মীরা বিবির মনোনয়ন পত্র ঘিরে অভিযোগ ওঠে। ওই দুই প্রার্থীর অভিযোগ তাঁরা সঠিক মনোনয়ন জমা দেওয়া সত্ত্বেও তাদের মনোনয়নের স্কুটিনি পর্যায় বাদ দিয়ে দিয়েছেন বিডিও। এবং ওই মনোনয়নপত্রের নথি বিকৃত করা হয়েছে এমনই অভিযোগ ওই দুই প্রার্থীর।

এরপরই ওই দুই প্রার্থী হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় বুধবার এই মামলার শুনানিতে, হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা সমস্ত সওয়াল জবাব শুনে এই মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয়, যা রীতিমত নজিরবিহীন।

সূত্রের খবর আজ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার এই মামলাকে কেন্দ্র করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হতে চলেছে রাজ্য। এই বিষয়ে উলুবেড়িয়া ব্লকের বিডিও নীলাদ্রি শেখর দেকে ফোন করা হলে, তিনি ফোনে কোনও উত্তর দিতে চাননি। পাশাপাশি এ বিষয়ে উলুবেড়িয়ায়র এসডিও কে জিজ্ঞেস করা হলে তিনিও কোনও উত্তর দিতে চান নি।

3 months ago
Force: ২৪ ঘন্টার মধ্যে বাহিনী চেয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছে আবেদন করতে পারে কমিশন!

কেন্দ্রের কাছে ২৪ ঘন্টার মধ্যে বাহিনী (Central Force) চাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (Election Commision)। সূত্রের খবর, মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) ধাক্কা খাবার পর কেন্দ্রের কাছে বাহিনী চাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র দফতরকে চিঠি লিখে ২৪ ঘন্টার মধ্যে বাহিনীর আবেদন করবে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।

সূত্রের খবর, গত সপ্তাহে বৃহস্পতিবার কংগ্রেস এবং বিজেপির করা একটি মামলায়, হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম নির্দেশ দেয়, রাজ্যের প্রতিটি জেলায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করতে হবে। এবং তিনি আরও নির্দেশ দেন যে ৪৮ ঘন্টার মধ্যে কেন্দ্রের কাছে বাহিনী চেয়ে পাঠাতে হবে। এরপর অবশ্য ৪৮ ঘন্টা পেরিয়ে গেলেও কমিশন কোনও সিদ্ধান্তই নেয় নি। পাশাপাশি হাইকোর্টের ওই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় রাজ্য নির্বাচন কমিশন। এরপরই কার্যত সুপ্রিম কোর্ট সমস্ত সওয়াল জবাবের পর, হাইকোর্টের রায়কে বহাল রাখে। এরপর মঙ্গলবার থেকে আরও তৎপর হয় নির্বাচন কমিশন। এবং এখনও অবধি পাওয়া সূত্রের খবর অনুযায়ী, প্রতিটি জেলার জন্য দুই কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী আবেদন করবে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।

3 months ago
Commission: মঙ্গলেই যেন অমঙ্গল! বাহিনী সংক্রান্ত মামলায় সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা কমিশনের

এ যেন ঠিক মঙ্গলবারে অমঙ্গলের বার্তা রাজ্য নির্বাচন কমিশনের কাছে। আজ অর্থাৎ মঙ্গলবার রাজ্য নির্বাচন কমিশনের দায়ের করা বাহিনী সংক্রান্ত মামলায় জোর ধাক্কা সুপ্রিম কোর্টে। অর্থাৎ পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাজ্যের সব জেলাতেই কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচন করানোর হাইকোর্টের রায় বহাল রাখলো সুপ্রিম কোর্ট। সূত্রের খবর, গত সপ্তাহে বৃহস্পতিবার কংগ্রেস ও বিজেপির করা একটি মামলায় রাজ্যের শুধু স্পর্শকাতর বুথ নয়, রাজ্যের সব জেলাতেই কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করানোর প্রস্তাব দেয় হাইকোর্ট। ওইদিন হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের নির্দেশ দেন, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কেন্দ্রের কাছে বাহিনী চেয়ে পাঠাতে হবে। এরপর এই মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্টে। রাজ্য ও রাজ্য নির্বাচন কমিশনের তরফে হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা করা হয় সুপ্রিম কোর্টে।

সুপ্রিম কোর্টে এই মামলার শুনানিতে মঙ্গলবার প্রথমেই জোর ধাক্কা খায় রাজ্য নির্বাচন কমিশন। একার্থে সুপ্রিমকোর্টের ভর্ৎসনার মুখে পড়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন জিজ্ঞেস করে, আপনারা অন্যান্য বহু রাজ্য থেকে বাহিনী চেয়েছেন। সে ক্ষেত্রে আপনাদের কাছে পর্যাপ্ত পুলিস নেই। তবে বাহিনী কোথা থেকে এলো সেটা কেন আপনাদের চিন্তার বিষয়?

এছাড়া এদিন সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ বিগত দিনে হওয়া রাজ্যের হিংসাকে কারণ দেখিয়ে প্রশ্ন করেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে। সুপ্রিম কোর্টের এদিন বলেন, হিংসা কখনও নির্বাচনের সহযোগী হতে পারেনা। এছাড়া তাদের আরও মত ২০১৩-২০১৮ তে পঞ্চায়েত নির্বাচনে হিংসার ঘটনা রয়েছে তবে কেন কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট নয়। ফলে একার্থে সুপ্রিম কোর্টের এই রায় যে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের ও রাজ্যের কাছে একটি অস্বস্তির কারণ সেটা স্পষ্ট। প্রসঙ্গত গোটা রাজ্যের পঞ্চায়েত ভোটে ৬১৬৩৬টি বুথের মধ্যে ১৮৯টি স্পর্শকাতর বুথ হিসেবে চিহ্নিত।

3 months ago


Court: হিংসা কখনও নির্বাচনের সহযোগী হতে পারে না, বাহিনী নিয়ে শুনানিতে মন্তব্য সুপ্রিম কোর্টের

আজ অর্থাৎ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে রাজ্য ও রাজ্য নির্বাচন কমিশনের করা মামলার শুনানি শুরু হয়েছে। ওই মামলার শুনানিতে সওয়াল জবাবের সময় সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের মন্তব্য নির্বাচন করানো মানে হিংসার লাইসেন্স দেওয়া নয়, একার্থে সুপ্রিম কোর্টের প্রশ্নের মুখে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।

গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার বিজেপি ও কংগ্রেসের করা একটি মামলায় হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির নির্দেশ দেয় শুধু স্পর্শকাতর বুথে নয়, রাজ্যের সমস্ত বুথে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করতে হবে এবং সেই কেন্দ্রীয় বাহিনীর খরচ দেবে কেন্দ্রীয় সরকার। এছাড়া রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জন্য আবেদন করতে হবে কেন্দ্রের কাছে। প্রাথমিকভাবে এই নির্দেশ মেনে নিলেও সোমবার এই নির্দেশের বিরুদ্ধে রাজ্য নির্বাচন কমিশন সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় এবং জানায় নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়ে পাঠানো রাজ্যের কাজ, এ কাজ রাজ্য নির্বাচন কমিশনের নয়।

অযথা মঙ্গলবার এই মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ মন্তব্য করে, নির্বাচনে হিংসা কখনো নির্বাচনের সহযোগী হতে পারে না। তাছাড়া ডিভিশন বেঞ্চ-এর আরও বক্তব্য, মনোনয়ন জমা করতে পারছেন না বিরোধীরা। মনোনয়ন জমা করতে গেলে সংঘর্ষ, হিংসার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। এছাড়া ২০১৩ ও ২০১৮-তে হিংসা ও গণ্ডগোলের ঘটনা রয়েছে। এমনকি সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের বিচারপতি রাজ্য নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা গোটা দেশের বহু রাজ্যের কাছে বাহিনী চেয়েছেন, পুলিস চেয়েছেন। তার মানে পর্যাপ্ত পুলিস আপনার কাছে নেই।

3 months ago
Adhir: অভিষেক মনু সিংভি তৃণমূলের হয়ে সওয়াল করেন না পসন্দ অধীরের, খাড়গেকে চিঠি

রাজ্য সরকারের হয়ে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) অভিষেক মনু সিংভি (Abhishek Monu Singvi) যাতে না লড়াই করে তার জন্য কংগ্রেস (Congress) হাই কমান্ডের কাছে চিঠি পাঠালেন অধীররঞ্জন চৌধুরী। ইতিমধ্যে রাজ্য কংগ্রেসের তরফে পুরো বিষয়টি কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের দফতরে জানিয়েছে।

পঞ্চায়েত নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করানোর নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে মামলা করেছে  রাজ্য সরকার। এবং ওই মামলায় রাজ্যের হয়ে মামলা লড়ছেন আইনজীবী সিংভি। তাই আগেভাগেই কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছে চিঠি পাঠাল প্রদেশ কংগ্রেস।

পঞ্চায়েত নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা সহ মোট পাঁচ দফা দাবিতে মামলা দায়ের করেছিল কংগ্রেস এবং বিজেপি। সেই মামলার নির্দেশে রাজ্যের সব জেলায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট।

হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে মামলা করেছে রাজ্য সরকার। এবং রাজ্যের হয়ে ওই মামলা লড়ছেন কংগ্রেস নেতা এবং আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি।

3 months ago


Court: বাহিনী চেয়ে পাঠানো রাজ্যের কাজ, আমাদের কাজ নয়: রাজ্য নির্বাচন কমিশনার

'বাহিনী চেয়ে পাঠানো আমাদের কাজ নয়, ওটা রাজ্যের কাজ।' কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বাহিনীর নির্দেশের প্রেক্ষিতে সোমবার সুপ্রিম কোর্টকে (Supreme Court) এমনই জানালেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার (State Election Commissioner) রাজীব সিনহা। সম্প্রতি পঞ্চায়েত নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে কলকাতা হাই কোর্টের রায়ের প্রেক্ষিতে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে রাজ্য সরকার এবং রাজ্য নির্বাচন কমিশন। গত বৃহস্পতিবার কলকাতা হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চ এই নির্দেশ দেয়। কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়েই পঞ্চায়েত ভোট করাতে হবে। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের কাছে বাহিনী চেয়ে আবেদন করতে হবে রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে।

এই রায়ের প্রেক্ষিতে শনিবার সুপ্রিম কোর্টে মামলা, অর্থাৎ স্পেশাল লিভ পিটিশন দায়ের করে রাজ্য সরকার এবং রাজ্য নির্বাচন কমিশন। আদালত সূত্রের খবর, সোমবার শীর্ষ আদালতের অবকাশকালীন বেঞ্চে মামলাটির দ্রুত শুনানির আবেদন জানানো হয়েছে, তবে মঙ্গলবার এই মামলার শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে।

বিরোধীদের দাবি, হাই কোর্টের নির্দেশ সত্ত্বেও এখনও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের কাছে বাহিনী চেয়ে পাঠায়নি রাজ্য নির্বাচন কমিশন। ফলে এক্ষেত্রে আদালত অবমাননা হয়েছে।

3 months ago
Satyendar: কিছুটা স্বস্তিতে দিল্লির প্রাক্তন মন্ত্রী, সত্যেন্দ্রকে অন্তর্বর্তী জামিন দিল সুপ্রিম কোর্ট

অবশেষে অন্তর্বর্তী জামিন (Interim Bail) পেলেন দিল্লির প্রাক্তন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও কারামন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন (Satyendar Jain)। শুক্রবার সুুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) তাঁর শারীরিক পরিস্থিতির জন্য ৬ সপ্তাহের জন্য তাঁর এই অন্তর্বর্তী জামিন মঞ্জুর করেছে। বৃহস্পতিবার তিহাড় জেলের শৌচালয়ে মাথা ঘুরে পড়ে গিয়েছিলেন গ্রেফতার হওয়া দিল্লির প্রাক্তন মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন। এরপর আজ, শুক্রবার সুপ্রিম কোর্ট তাঁর অন্তবর্তী জামিন মঞ্জুর করেছে। উল্লেখ্য, গত বছর মে মাস থেকে তিহাড় জেলে বন্দি দিল্লির এই প্রাক্তন মন্ত্রী। তাঁর বিরুদ্ধে রয়েছে আর্থিক তছরুপের অভিযোগ।

শীর্ষ আদালতের তরফে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, দিল্লি ছেড়ে বাইরে কোথাও যাওয়া যাবে না ও সংবাদমাধ্যমের সামনে কিছু বলা যাবে না। তবে সুপ্রিম কোর্ট তাঁর শারীরিক পরিস্থির কথা ভেবে নির্দেশ দিয়েছে, তিনি তাঁর চিকিৎসার জন্য যে কোনও হাসপাতালে যেতে পারেন। ১১ জুলাই পর্যন্ত এই জামিন থাকবে। ১০ জুলাই এই মামলার শুনানি হবে সুপ্রিম কোর্টে বলে জানানো হয়েছে। তখন তাঁর সমস্ত মেডিক্যাল রিপোর্ট আদালতে পেশ করতে বলা হয়েছে। এরপর তা দেখেই তা পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে শীর্ষ আদালত।

বৃহস্পতিবার সকালে তিহাড় জেলের শৌচালয়ে মাথা ঘুড়ে পড়ে যান তিনি। এরপরই তাঁকে দিল্লির দীন দয়াল উপাধ্যায় হসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর তাঁকে লোক নারায়ণ জয় প্রকাশ নারায়ণ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। তাঁর স্বাস্থ্যের অবনতির ফলে তাঁকে আইসিইউ-তে ভর্তি করা হয়েছে। সেই হাসপাতালেই বর্তমানে চিকিৎসাধীন তিনি।

4 months ago
Abhishek: এবার ঘুঘু তোমার বধিবে পরান... অভিষেককে সিবিআই জেরা প্রসঙ্গে তীব্র কটাক্ষ বিজেপির

মণি ভট্টাচার্য: 'বারে বারে ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান, এবার ঘুঘু তোমার বধিবে পরান।' তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) সিবিআইয়ের (CBI) জিজ্ঞাসাবাদ নিয়ে এমনই দাবি বিরোধীদের। শুক্রবার সকালে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) ফের বড় ধাক্কা খেলেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশাপাশি জাস্টিস সিনহার ২৫ লক্ষ টাকার ক্ষতিপূরণের নির্দেশে স্থগিতাদেশ সুপ্রিম কোর্টের। সূত্রের খবর, সিবিআইয়ের জিজ্ঞাসাবাদ দিয়ে জাস্টিস গঙ্গোপাধ্যায়ের রায় বহাল রাখেন জাস্টিস সিনহা। সঙ্গে জাস্টিস সিনহা ২৫ লক্ষ টাকা করে জরিমানার নির্দেশ দেয় অভিষেক ও কুন্তল ঘোষকে। ওই মামলার রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চে আবেদন জানায় অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি। যদিও ওই আবেদনের শুনানিতে শুক্রবার সিবিআইয়ের জিজ্ঞাসাবাদ নিয়ে কোনও স্থগিতাদেশ দিল না সুপ্রিম কোর্ট।

এরপরেই তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দোপাধ্যায়কে নিয়ে কটাক্ষ শুরু করেছেন বিরোধী দল বিজেপির একাংশ। বিজেপি নেতা তথা আইনজীবী তরুণজ্যোতি তিওয়ারি শুক্রবার সিএন-ডিজিটালকে বলেন, 'বারে বারে ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান, এবার ঘুঘু তোমার বধিবে পরান। অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের এখন ওই অবস্থা। উনি সিবিআইকে কেন এত ভয় পাচ্ছেন যে গ্রেফতার হতে পারেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করে স্থগিতাদেশ চাইতে হচ্ছে। পাশাপাশি বিজেপি উচ্চ নেতৃত্বের মত, উনি যে অপরাধী সেটা বুঝতেই পারছে, নাহলে গ্রেফতারির আশঙ্কা প্রকাশ করে সিবিআইয়ের থেকে রেহাই চায়।' যদিও এ প্রসঙ্গে এখনও কোনও মতামত পাওয়া যায়নি তৃণমূলের।

রমেশ নন্দী বনাম পশ্চিমবঙ্গ সরকারের একটি মামলায়, কুন্তল ঘোষের চিঠিতে অভিষেকের নাম থাকায় তাঁকে ডেকে প্রায় সাড়ে ৯ ঘটনা জিজ্ঞাসাবাদ চালায় সিবিআই। পাশাপাশি ওই ঘটনায় কুন্তলকেও হেফাজতে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই। যদিও জেরা সেরে বেরিয়ে এসে অভিষেকের নিশানা ছিল বিজেপিরই দিকে। তিনি আঙ্গুল তোলেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দিকেও। যদিও এই মামলার পরবর্তী শুনানি ১০ই জুলাই। আপাতত ১০ই জুলাই অবধি সিবিআই অভিষেককে জেরা করতে পারবে।

4 months ago


Court: জাস্টিস গাঙ্গুলির রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে প্রাথমিক চাকরিচ্যুতরা

এবার অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Ganguly) রায়কে চ্যালেঞ্জ করে শীর্ষ কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ প্রাথমিক চাকরিচ্যুতরা। প্রাথমিকে নিয়োগ বাতিল মামলায় হাই কোর্টের (High Court) সিঙ্গল বেঞ্চ ও ডিভিশন বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে এবার সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ শিক্ষকরা।

সূত্রের খবর, পূর্বে হাই কোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় জানান, আপাতত তাঁরা ৪ মাস স্কুলে যেতে পারবেন। পার্শ্ব শিক্ষকদের বেতনকাঠামো অনুযায়ী বেতনও পাবেন। পরে বিচারপতি সুব্রত তালুকদার ও বিচারপতি সুপ্রতিম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ অন্তর্বর্তী নির্দেশ দেন। চাকরি বাতিল না হলেও নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে বলা হয় তাঁদের। পর্ষদকে নির্দেশ দেওয়া হয়, অগস্টের মধ্যে নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করে ফেলতে হবে। এর মধ্যেই হাই কোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে শিক্ষকরা।

২০১৬ সালে প্রাথমিকে নিয়োগ হয়েছিল মোট ৪২,৫০০ জন।  এর মধ্যে ৬,৫০০ জনকে নিয়ে বিতর্ক নেই। কিন্তু বিচারপতি জানান, ৩০ হাজার ১৮৫ জন প্রশিক্ষণ না নিয়েই চাকরি পেয়েছেন। ইন্টারভিউ না নেওয়ারও অভিযোগ ওঠে। এই মামলায় চাকরি বাতিলের নির্দেশ দেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

4 months ago
Supreme Court: ফের ধাক্কা অভিষেকের, আবেদন শুনল না সুপ্রিম কোর্ট, অবকাশকালীন বেঞ্চে যাওয়ার পরামর্শ

আদালতের দ্বারস্থ হয়ে পরপর ধাক্কা অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee)। আপাতত জরুরি ভিত্তিতে শুনানির আবেদন করে বিচারপতি অমৃতার সিনহার (Amrita Sinha) রায়কে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন অভিষেক বন্দোপাধ্যায়। সূত্রের খবর, অভিষেকের ওই আবেদন খারিজ করে দিলেন সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে আবেদন করলে ভ্যাকেশন বেঞ্চে  করুন। আজ অর্থাৎ শনিবার একপক্ষ আদালত হয়ে গ্রীষ্মকালীন ছুটি শুরু হবে অধিকাংশ আদালতেই। এবার এর আগে অভিষেকের আবেদন নিতে অস্বীকার করল সুপ্রিম কোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ।

সূত্রের খবর, সুপ্রিম কোর্টের তরফে অভিষেকের আইনজীবীকে জানানো হয়েছে, অবসরকালীন বেঞ্চে আবেদন করুন। ধারাবাহিক ভাবে সুপ্রিম কোর্টে এই ধাক্কার ফলে কিছুটা অস্বস্তিতে থাকবেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দোপাধ্যায়। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় কুন্তল ঘোষের চিঠি সংক্রন্ত মামলায় নির্দেশ দিয়েছিল সিবিআই-ইডি চাইলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও কুন্তল ঘোষকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করতে পারবে। এরপরে সুপ্রিম কোর্টে যান অভিষেক। যদিও তখন সাময়িক স্বস্তি মিলেছিল অভিষেকের। কিন্তু সংশ্লিষ্ট মামলায় বিচারপতি বদল হওয়ায়, জাস্টিস গঙ্গোপাধ্যায়য়ের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বিচারপতি অমৃতা সিনহা কে জোড়া আবেদন করেন, কিন্তু তাতে লাভ হয় নি। জাস্টিস গাঙ্গুলির রায় বহাল রাখেন জাস্টিস সিনহা। তারপরে অভিষেক ডিভিশন বেঞ্চে গেলেও ডিভিশন বেঞ্চ গ্রীষ্মকালীন ছুটির পরে আবেদন করতে বলেন। এরপরে শনিবার সুপ্রিম কোর্টে গেলে সেখানেও ধাক্কা খান অভিষেক।

4 months ago


Court: অমৃতা সিনহার রায়কে চ্যালেঞ্জ, সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ অভিষেক-কুন্তল দুজনই

কুন্তল ঘোষের (Kuntal Ghosh) চিঠি সংক্রান্ত মামলায় বিচারপতি (Justice) অমৃতা সিনহার (Amrita Sinha) রায়ের বিরুদ্ধে প্রধান বিচারপতির দ্বারস্থ হলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদককে ইডি এবং সিবিআই জেরা করতে পারবে বলে নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি সিনহা। একক বেঞ্চের সেই নির্দেশকেই চ্যালেঞ্জ জানিয়েছেন অভিষেক। নিয়োগ মামলায় অভিযুক্ত কুন্তল ঘোষও বিচারপতি সিনহার একক বেঞ্চের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে প্রধান বিচারপতির দ্বারস্থ হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার সকালেই কুন্তলের চিঠি সংক্রান্ত অভিষেকের মামলায় রায় দেয় আদালত। এই মামলায় এর আগে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় যে রায় দিয়েছিলেন, তা বহাল রেখেই বিচারপতি সিন্‌হা বলেন, কুন্তলের চিঠি সংক্রান্ত মামলায় অভিষেককে জেরা করতে পারবে সিবিআই এবং ইডি। একই সঙ্গে অভিষেক এবং কুন্তল দু’জনকেই আদালতের সময় নষ্ট করার জন্য ২৫ লক্ষ টাকা করে জরিমানাও করেন বিচারপতি। সেই নির্দশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েই প্রধান বিচারপতির বেঞ্চের দ্বারস্থ হন অভিষেক।

একক বেঞ্চের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে দ্রুত শুনানির আর্জি করেছিলেন অভিষেক এবং কুন্তল। যদিও প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ মামলা দ্রুত শুনানির আর্জি এখনই মঞ্জুর করেনি। তবে মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছেন।

4 months ago
Sudipto:'মমতা দি চাইলে, একসঙ্গে বসে সিনেমাটি দেখব,' সুপ্রিম রায়ের পর প্রতিক্রিয়া সুদীপ্ত সেনের

মনি ভট্টাচার্য: 'মমতা দি চাইলে, দিদির সঙ্গে বসে সিনেমাটি দেখব।' 'দ্য কেরালা স্টোরি' (The Kerala Story) সিনেমায় বাংলার নিষেধাজ্ঞায় সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) স্থগিতাদেশের পর সিএন-ডিজিটালকে এমনই জানালেন পরিচালক সুদীপ্ত সেন (Sudipto Sen)। আজ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার এই সিনেমার উপর বাংলার নিষেধাজ্ঞায় স্থগিতাদেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।

চলতি মাসের ৫ তারিখ এই সিনেমা গোটা ভারতবর্ষে মুক্তি পায়। এরপরেই আইনশৃঙ্খলার দোহাই দিয়ে ৮ই মে এই সিনেমার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে যান সিনেমার পরিচালক সুদীপ্ত সেন। বৃহস্পতিবার এই মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির পর্যবেক্ষণ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব সরকারের। সেজন্য কোনও সিনেমা বন্ধ হতে পারে না। এরপর এই সিনেমাটি দেখার ইচ্ছাপ্রকাশ করেন বিচারপতি স্বয়ং। যদিও পাল্টা তিনি আরও জানান, এই মামলার পরবর্তী শুনানি ১৮ ই জুলাই, ওই তারিখের মধ্যে সিনেমায় প্রদর্শিত ৩২ হাজার মহিলার ধর্মান্তরিত সমন্ধে তথ্য পেশ করার নির্দেশ দিয়েছেন।

এই রায়ে স্বাভাবিকভাবেই ভীষণ খুশি পরিচালক সুদীপ্ত সেন। বৃহস্পতিবার সিএন-ডিজিটালকে তিনি বলেন, 'একটি ছবি দেখার জন্য যে আন্দোলনের চেহারা নিয়েছে বাংলায়, সমস্ত সোশ্যাল মিডিয়ায়, নিউজ চ্যানেলে, তা দেখে আমি খুশি। আপনারা সঙ্গ দিয়েছেন।' এছাড়া সিএন ডিজিটালকে ধন্যনাদ জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, 'সারা ভারতবর্ষ ছবিটা দেখছে, বাংলা কিছুটা পিছিয়ে গেল। আমাদের ১০-১২দিন নষ্ট হলো। এই ছবি নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট ১০ দিনে দু'বার রায় দিলেন। এই ছবি নিয়ে নিশ্চয়ই এ দেশে কোনও কথা হবে না। এই ছবিটাকে কোনো সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে, কিংবা এই ছবিতে তথ্য বিকৃত করা হয়েছে। এই যে রটনা চলছিল সেটা নিশ্চয়ই বন্ধ হবে।'

বাংলার পরিচালকের সৃষ্টি, বাংলায় নিষিদ্ধ ঘোষণা এ নিয়ে আবার সরব হন তিনি। পরিচালক সুদীপ্ত সেন আরও বলেন, 'আমি বাঙালি, আমার মাথা নিচু হয়ে যাচ্ছিল গোটা দেশে, কারণ সব জায়গায় প্রচলিত পশ্চিমবঙ্গ আজ যা ভাবে, অন্যান্যরা সেটা আগামীকাল ভাবে। সেই জায়গায় এই সিনেমা ব্যান হয়ে যাওয়ার কোনও মানে হয় না।'

এরপরেই তিনি আরও বলেন, 'দিদি চাইলে আমি আসবো, এসে দিদির সঙ্গে বসে সিনেমাটি দেখতে চাই। কেউ দিদিকে ভুল বুঝিয়েছিলেন। আমার ধারণা দিদি নিজে ফিল্ম দেখেবন এবং বুঝতে পারবেন। এই ব্যান করা কতটা ভুল সিদ্ধান্ত ছিল, সেন্সর বোর্ড যখন কোনও সিনেমাটিকে পাশ করিয়ে দেয়, তখন কারোর ক্ষমতা থাকে না সিনেমাটিকে ব্যান করার। পশ্চিমবঙ্গ সরকার আইনশৃঙ্খলার দোহাই দিচ্ছিলেন। ফিল্ম না দেখেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক হয়নি।'

4 months ago
Supreme Court: 'দ্য কেরালা স্টোরি' নিয়ে সুপ্রিম ধাক্কা রাজ্যের, বাংলার নিষেধাজ্ঞায় স্থগিতাদেশ

'দ্য কেরালা স্টোরি' সিনেমাটি বাংলায় নিষেধাজ্ঞা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের স্থগিতাদেশ। চলতি মাসে ৫ তারিখ গোটা দেশে মুক্তি পায় এই সিনেমাটি। এরপর আইন-শৃঙ্খলা বিঘ্নিত হবার দোহাই দিয়ে রাজ্যে এই সিনেমা নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপরই সিএন-ডিজিটালকে ওই সিনেমার পরিচালক সুদীপ্ত সেন জানিয়েছিল, এই নির্দেশকে নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে যাচ্ছেন তিনি।

সেইমতো সুপ্রিম কোর্টে মামলা করে ওই সিনেমার পরিচালক সুদীপ্ত সেন। সেই মামলার শুনানিতে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ বৃহস্পতিবার অর্থাৎ আজ স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, এই সিনেমা সংক্রান্ত বাংলায় নিষেধাজ্ঞার যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, সেটি স্থগিতাদেশ থাকবে। অর্থাৎ এই সিনেমা বাংলার সমস্ত প্রেক্ষাগৃহে চলতে পারে।

4 months ago


Cinema: কেরালা স্টোরি নিষিদ্ধ কেন? সুপ্রিম কোর্টকে উত্তর দিল বাংলা, শুনানি আজ

বাংলায় 'দ্যা কেরালা স্টোরি' সিনেমাটি ব্যান করা নিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন পরিচালক সুদীপ্ত সেন। ওই মামলার শুনানিতে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ রাজ্যের কাছে জানতে চেয়েছিল এই সিনেমা গোটা দেশে চললেও বাংলায় নিষিদ্ধ কেন? এবার তার উত্তরে রাজ্য অর্থাৎ পশ্চিমবঙ্গ সুপ্রিম কোর্টকে জানিয়েছে এই সিনেমা বাংলায় চললে বাংলার শান্তি-শৃঙ্খলা বিঘ্নিত হতে পারে। আইন-শৃঙ্খলার অবনতির ঘটতে পারে। সেই জন্য এই সিনেমা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

চলতি মাসের ৫ই মে এই সিনেমাটি মুক্তি পায়। তারপর চার দিন এই সিনেমা বাংলায় চলে। চারদিন পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে এই সিনেমাটি পশ্চিমবঙ্গে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। এ বিষয়ে সুদীপ্ত সেন অসন্তোষ প্রকাশ করেছিল এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে অনুরোধ করেছিলেন, 'কারুর কথা শুনে এই সিনেমা বন্ধ করবেন না। আপনি নিজে একবার সিনেমাটি দেখুন। তারপর সিদ্ধান্ত নিন।' যদিও ততক্ষণে বাংলায় সিনেমাটি করার সিদ্ধান্ত নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ ওই সিনেমার পরিচালক সুদীপ্ত সেন ও সিনেমার প্রযোজনা সংস্থা। আজ অর্থাৎ বুধবার সুপ্রিম কোর্টে ওই মামলার ফের শুনানি।

4 months ago
Kerala Story: ফের বাংলায় দেখা যাবে 'দ্য কেরালা স্টোরি'! সিএন ডিজিটালকে কি জানালেন পরিচালক

পশ্চিমবঙ্গে 'দ্য কেরালা স্টোরি' (The Kerala Story) নিষিদ্ধ হওয়া নিয়ে এর জল গড়িয়েছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) পর্যন্ত। সিএন ডিজিটালকে পরিচালক সুদীপ্ত সেন (Sudipto Sen) জানিয়েছেন, শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টে এই মামলার শুনানির পর তিনি ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা কিছুটা আশাবাদী, খুব শীঘ্রই বাংলায় তাঁর পরিচালিত ছবি ফের প্রেক্ষাগৃহে দেখা যাবে। বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের প্রশ্নের মুখে পড়তে বাধ্য হয় রাজ্যকে। দেশের সমস্ত রাজ্যে এই ছবি প্রেক্ষাগৃহে দেখা গেলেও পশ্চিমবঙ্গে কেন তা নিষিদ্ধ, তা নিয়ে প্রশ্ন করেছেন রাজ্যের আইনজীবীকে।

পশ্চিমবঙ্গে 'দ্য কেরালা স্টোরি' ব্যান করায় সুপ্রিম কোর্টের দারস্থ হন পরিচালক সুদীপ্ত সেন। এরপর শুক্রবার এই মামলা শীর্ষ আদালতে উঠলে প্রধান বিচারপতি রাজ্যের আইজীবীর কাছে প্রশ্ন করেন, 'এই সিনেমা অন্যান্য রাজ্যে চলছে, সমস্যা নেই। তবে বাংলায় কেন এই সিনেমা বন্ধ!' এছাড়া তিনি আরও জানান, 'মানুষকে ছবিটি দেখানোর সুযোগ দেওয়া হোক।'

শুনানির পর সুদীপ্ত সেনকে সিএন ডিজিটালের তরফে ফোনে ধরা হলে তিনি বলেন, 'প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের প্রাথমিক পর্যবেক্ষণের পর আশাবাদী যে, পরবর্তী শুনানি বা বুধবারের পর এই ছবির উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা সরে যাবে। ফের বাংলার মানুষরা এই ছবি দেখতে পাবেন।'  শুধুমাত্র সুদীপ্ত সেন নয়, তাঁর দাদা মনোজ সেনকেও ফোনে ধরা হলে তিনিও জানান, তিনি বিশ্বাস করেন, এই ছবি ফের বাংলার মানুষ দেখার সুযোগ পাবেন।

5 months ago