ফের খড়িবাড়িতে বিপুল পরিমাণে ব্রাউন সুগার সহ গ্রেফতার দুই যুবক। জানা গিয়েছে, ধৃত ওই দুই যুবকের নাম বিষ্ণু বর্মন (২২) ও দেবব্রত বর্মন (১৮)। দুজনেই পানিট্যাঙ্কির উওর রামধন জোতের বাসিন্দা। রবিবার ধৃতদের শিলিগুড়ি মহকুমা আদালতে পাঠানো হয়।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার রাতে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে খড়িবাড়ির পানিট্যাঙ্কি সংলগ্ন দুধগেট এলাকায় খড়িবাড়ি থানার পানিট্যাঙ্কি ফাঁড়ির পুলিস ও এসওজি যৌথভাবে অভিযান চালায়। এরপর অভিযানে নেমে সন্দেহজনক একটি স্কুটিকে আটক করে তল্লাশি চালিয়ে ২৬৩ গ্রাম ব্রাউন সুগার উদ্ধার করে পুলিস। উদ্ধার করা মাদকের বাজার মূল্য লক্ষাধিক টাকা বলে পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে।
পুলিসের অনুমান, আটক করা স্কুটিতে থাকা ওই দুই যুবক পানিট্যাঙ্কি থেকে বাতাসির দিকে মাদক বিক্রি করতে যাচ্ছিল। পরে আটক ওই দুই যুবককে গ্রেফতার করে খড়িবাড়ি থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। তবে কার কাছ থেকে, কি কারণে মাদকগুলি আনা হয়েছিল তা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।
ফের একবার ব্রাউন সুগার বাজেয়াপ্ত করল শিলিগুড়ি মেট্রোপলিটন পুলিস। ঘটনায় গ্রেফতার দুজন অভিযুক্ত। পুলিস সূত্রে খবর, ধৃতরা হল ইমাম হুসেন এবং সঞ্জিত সাহা। দু'জনেই উত্তর দিনাজপুর জেলার ইসলামপুরের বাসিন্দা। শনিবার ধৃতদের আদালতে তোলা হবে বলে পুলিস সূত্রে খবর।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার বিকেলে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে অভিযান চালায় এসওজি এবং মাটিগাড়া থানার পুলিস। এরপর অভিযান চালিয়ে মাটিগাড়ার বিশ্বাস কলোনী এলাকা থেকে সন্দেহজনক দুজনকে আটক করে পুলিস। তারপর তল্লাশি চালিয়ে তাদের কাছ থেকে ৪০০ গ্রাম ব্রাউন সুগার বাজেয়াপ্ত করে দুজনকে গ্রেফতার করে মাটিগাড়া থানার পুলিস।
ইতিমধ্য়ে এই গোটা ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে পুলিস। কোথা থেকে এইসব মাদকদ্রব্য় আমদানি করা হয়েছিল এবং কোথায় সেগুলো পাচার হত..? এই কারবারির সঙ্গে আর কেউ জড়িত রয়েছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে পুলিসের তরফে।
বড়সড় সাফল্য অর্জন করল নিউ কোচবিহার আরপিএফের (RPF) স্পেশাল টীম। বহুমূল্যের হেরোইন (Brownsugar) সহ এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করল আরপিএফ এর স্পেশাল টীম। জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত ওই ব্যক্তির নাম আব্দুল করিম। বাড়ি আসামের করিমগঞ্জ জেলার বাংলাদেশ সংলগ্ন বদরপুরে। তল্লাশি অভিযান চালিয়ে ওই ব্যক্তির কাছ থেকে প্রায় ৫ লক্ষ টাকার বাজার মূল্যের হেরোইন উদ্ধার হয়।
জানা গিয়েছে, শুক্রবার গোপন সূত্রে খবর পেয়ে আরপিএফের বিশেষ টিম আসাম থেকে নিউ কোচবিহার রুটের বিভিন্ন গাড়িগুলি নজরদারি শুরু করেন। এরপর নিউ কোচবিহারের রেলওয়ে স্টেশনের ওয়েটিং রুমে একজন ব্যক্তিকে সন্দেহের বসে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই সম্পূর্ণ বিষয়টি সামনে আসে। তারপর ওই ব্যক্তিকে তল্লাশি করতেই উদ্ধার হয় হেরোইন। সূত্রের খবর, অভিযুক্ত ওই ব্যক্তি আসাম থেকে দশটি প্যাকেটে করে এই হেরোইন গুলি নিউ কোচবিহারের এক ব্যক্তির কাছে হ্যান্ডওভার করতে এসেছিলেন। আর তখনই আরপিএফের হাতেনাতে ধরা পরে যায় ওই ব্যক্তি।
তবে ওই ব্যক্তি কোন জায়গা থেকে এই ব্রাউন সুগার নিয়ে আসছিল এবং আর কারা কারা এই হেরোইন পাচার চক্রের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
প্রতিদিনের রান্না থেকে শুরু করে প্রতি কাপ চা, অনেকেই চিনি (Sugar) ছাড়া খেতে পারেন না। কিন্তু এই জীবনযাত্রায় বাড়তে থাকা ডায়াবেটিসের সম্ভাবনার মাঝে চিনি যত কম খাওয়া যায় ততই ভালো। চিকিৎসকেরা তো আবার অনেককেই চিনি খেতে স্পষ্ট বারণ করে দেন। তবে প্রশ্ন হচ্ছে, যদি চিনি খাওয়া না যায়, তাহলে এই মিষ্টির উৎস কী হবে? অনেকেই জানেন না চিনি ছাড়াও প্রাকৃতিক উপায়ে মিষ্টি পাওয়া যায়। সেই সন্ধানই রইল নিচে।
প্রাকৃতিক ব্রাউন সুগার: সাদা চিনির থেকে ব্রাউন সুগার অনেক ভালো। এই চিনি প্রক্রিয়াজাত। তবে প্রাকৃতিক পদ্ধতিতেই সেই চিনি তৈরী হয়। তাই পুষ্টিও থাকে অনেকটা।
নারকেল এবং তালের চিনি: আরেকটি প্রাকৃতিক স্বাস্থ্যকর চিনি হল নারকেল এবং তালের চিনি। গাছের ফুল থেকে এই চিনি সংগ্রহ করা হয়। এই চিনি হালকা গুড়ের মতো স্বাদ। প্রত্যেকদিনের রান্নায় ব্যবহারের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত।
খেঁজুরের চিনি: একেবারে প্রাকৃতিক স্বাস্থ্যসম্মত মিষ্টি হল এই খেঁজুরের চিনি। একেবারে প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে খেঁজুর শুকিয়ে, গুঁড়ো করে এই মিষ্টি তৈরী হয়। প্রথমটায় এই মিষ্টি খেতে একটু অদ্ভুত লাগতে পারে। তবে একবার এই মিষ্টি খাওয়া অভ্যেস হয়ে গেলে, রিফাইন্ড চিনি ছেড়ে দেবেন অনেকে।
জাগেরি: ইংরেজিতে জাগেরি হলেও সাধারণ বাংলায় এ হল গুড়ের গুঁড়ো। প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে বানানো গুড়, ব্যবহারের সুবিধার্থে গুঁড়ো করে নিলেই জাগেরি হয়ে যায়।
মধু: উপরের সব কিছু ছাড়াও রয়েছে মধু। এমনিই স্বাস্থ্যে মধুর উপকারিতা রয়েছে। তাছাড়া চায়ে মিষ্টি হিসেবেও খাওয়া যায় মধু।
সকলের মিষ্টি (Sugar) খাওয়ার প্রবণতা একরকম নয়। দেখা যায় অনেকে হয়তো ঝাল খেতে বেশি ভালোবাসেন। অনেকের আবার মিষ্টি পছন্দ। এই যাদের মিষ্টি বেশি পছন্দ তাঁদের চা কিংবা কফি, তাছাড়াও সারাদিনের নানা খাবার মিষ্টি পছন্দ। অতিরিক্ত মিষ্টি যে শরীরে ডায়াবেটিসের মাত্রা বৃদ্ধি করে তা মোটামুটি সকলেরই জানা। কিন্তু জানেন কী ত্বকেও (Skin) প্রভাব ফেলতে পারে চিনি।
অ্যাকনে: অতিরিক্ত চিনি খেলে শরীরে প্রদাহ শুরু হয়, এই প্রদাহ থেকেই চেহারায় দেখা দেয় অ্যাকনের সমস্যা। অতিরিক্ত চিনি খাওয়া শরীরের ইনসুলিনের মাত্রা বাড়ায়। যা শরীরে সিবামের মাত্রা বাড়ায় এবং শরীরের কোষের মুখে জমাট বাধে। মুখের অতিরিক্ত অ্যাকনে ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশনের মাত্রাও বাড়ায়। তাই এই সব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চিনি খাওয়ার মাত্রা কমানো উচিত।
বয়সের দাগ: অতিরিক্ত চিনি শরীরে গ্লাইকেশনের প্রক্তিয়াকে উসকে দেয়। চিনির অণুগুলি কোলাজেন এবং ইলাস্টিন ফাইবারের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যায় এবং ত্বকে ভাঁজের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। তাই চেহারা দেখতে বয়সের থেকেও বেশি মনে হয়।
ফের বড় সাফল্য পুলিসের। ৩০০ গ্রাম ব্রাউন সুগার (Brown Sugar) সহ এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার (Arrest) করলো বাগডোগরা (Bagdogra) থানার পুলিস (Police)। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বাগডোগরার কেষ্টপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে একটি চার চাকার গাড়িতে তল্লাশি চালায় পুলিস। পরে ওই গাড়ি থেকেই উদ্ধার হয় ৩০০ গ্রাম ব্রাউন সুগার, নগদ ৮০০০ টাকা সহ দুটি মোবাইল ফোন। এমনকি গাড়িতে থাকা ওই অভিযু্ক্ত ব্যক্তিকেও গ্রেফতার করা হয়েছে।
জানা গিয়েছে, ধৃতের নাম শাহজামাল (২৯)। ধৃত ঠাকুরগঞ্জের বাসিন্দা। ধৃতকে আজ, বৃহস্পতিবার শিলিগুড়ি মহকুমা আদালতে পেশ করা হয়েছে, এমনটাই জানাচ্ছে পুলিস। পুলিস সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, উদ্ধার হওয়া মাদক মালদহ থেকে বিহারের ঠাকুরগঞ্জে পাচার করার চেষ্টা চলছিল। তবে সেই পাচারকার্য রুখলো পুলিস।
চিনি (Sugar) শরীরের পক্ষে খুবই ক্ষতিকারক। চিনির ফলে শরীরে বাসা বাঁধে একাধিক ব্যাধি। চিনি বেশি মাত্রায় খাওয়া হলে শরীরে ওবেসিটি, ডায়াবেটিস, কার্ডিওভাসকুলারের মতো রোগ দেখা যায়। এগুলো প্রায় সবারই জানা। কিন্তু চিনি ছাড়া চলাও মুশকিল। ফলে অনেকেই চিনির বিকল্প হিসাবে বাজারচলতি ব্র্যান্ডের বড়ি বা পাউডার খান। এতে মনে করছেন যে চিনি ছাড়াই মিষ্টি খেতে পারছেন আপনি? কিন্তু তা একেবারেই ভুল। 'হু' (WHO) বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, এতে শরীরে উপরকার তো হয়ই না, বরং এগুলোর থেকে শরীরে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, যাঁরা ওজন কমাতে চান বা ডায়াবেটিসের রোগী, তাঁরা নন-সুগার সুইটেনার খান চিনির বিকল্পে। কিন্তু এগুলো উল্টে শরীরের অনেক বিপদ ডেকে আনে। মঙ্গলবার 'হু' তার নয়া নির্দেশিকায় স্পষ্ট জানিয়েছে, এই সব এনএসএস ব্যবহারে উপকার তো হয়ই না, উল্টে ডায়াবেটিস টাইপ ২, হৃদরোগ, কার্ডিওভাসকুলারের মতো রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। এমনকী, ক্যান্সারের আশঙ্কাও বৃদ্ধি পায়। আবার এগুলো ওজন কমাতেও সাহায্য করে না। এই এনএসএসগুলোতে অ্যাসপার্টেম, নিওটেম, স্যাকারিন, স্টিভিয়া, সুক্রালোজ, সাইক্ল্যামেটসের মতো কিছু ক্ষতিকারক উপাদান রয়েছে, যা শরীরের মারাত্মক ক্ষতি করে। ফলে চিনির বদলে এইসব এনএসএস শরীরের কোনও উপকার করে না। তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, চিনির বিকল্প ব্যবহার করতে চাইলে গুড় ব্যবহার করতে পারেন।
অনেকেরই শর্করা জাতীয় খাবার (Foods) বা মিষ্টি খাবার পছন্দ হয়ে থাকে। যেমন- চকোলেট, বিভিন্ন রকমের মিষ্টি ইত্যাদি। কিন্তু এটা প্রায় সবারই জানা যে, সবসময়ই শর্করা জাতীয় খাবার বা চিনি (Sugar) শরীরে কতটা বিপদ ডেকে আনতে পারে। এর ফলে শরীরে বাসা বাঁধতে পারে বিভিন্ন ব্যাধি। তবে চিনি ছাড়া মিষ্টি জাতীয় খাবার ভাবাই যায় না। ফলে মিষ্টি খাবার খেতে ইচ্ছা হলে কী করবেন? তবে আর চিন্তা নেই, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ (Health Tips), মিষ্টি খাবার খেতে ইচ্ছা হলে এমন অনেক বিকল্প খাবার রয়েছে। আর এগুলো খেলে শরীরের কোনও ক্ষতি তো হবেই না বরং ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও উপকারী। সেগুলো হল-
ফল- দিনে যখনই মিষ্টি খাবার খেতে ইচ্ছা করবে, তখনই আপনি ফল খেতে পারেন। ফলে বিভিন্ন রকমের উপকারী উপাদানের পাশাপাশি এতে উপস্থিত চিনি শরীরের পক্ষে স্বাস্থ্যকর। ফলে চকোলেট, মিষ্টির বদলে খান ফল।
দই- দই স্বাস্থ্যকর একটি খাবার, যা প্রোটিন, ক্যালশিয়ামে সমৃদ্ধ। এই খাবার যেমন শরীরের পক্ষে উপকারী ও তেমনি আপনার মিষ্টি খাওয়ার ক্রেভিংস কমাতেও সাহায্য করবে।
খেজুর- এই ড্রাইফ্রুট শরীরের পক্ষে যেমন উপকারী, তেমনি এটি খেতেও মিষ্টি। খেজুর ফাইবার, পটাশিয়াম, আয়রনে সমৃদ্ধ। এছাড়াও খেজুরের পাশাপাশি আমন্ড, আখরোটও খেতে পারেন। এতে স্বাস্থ্য তো ভালো থাকবেই আবার মিষ্টি খাবার খাওয়াও হয়ে যাবে।
গুড় ও মধু- চা, কফিতে চিনি না দিয়ে তার বিকল্প হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন মধু ও গুড়। এতে শরীরের কোনও ক্ষতি হবে না। আবার ওজন বাড়ার সম্ভাবনাও কমে যায়।
ব্রাউন সুগার (Brown sugar) সহ গ্রেফতার (Arrest) ৪ জন। ধৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে ৮০০ গ্রাম ব্রাউন সুগার। যার বাজার মূল্য প্রায় কয়েক লক্ষ টাকা। বাগডোগরা (Bagdogra) ভুট্টাবাড়ি এলাকার ঘটনা। শুক্রবার ধৃতদের শিলিগুড়ি মহকুমা আদালতে পাঠানো হয়েছে। জানা গিয়েছে, ধৃতদের মধ্যে একজন মহিলাও রয়েছে। ধৃতদের নাম উত্তরা বিশ্বাস (৩৮), সঞ্জয় বিশ্বাস (৪২), বিক্রম বাগচী (২৩) ও অরুণ মণ্ডল (৩২)। ধৃতদের মধ্যে উত্তরা ও সঞ্জয় শিলিগুড়ির সমরনগরের বাসিন্দা ও বাকি অরুণ ও বিক্রম ফাঁসিদেওয়ার টামবাড়ির বাসিন্দা।
পুলিস সূত্রে খবর, ধৃতরা মুর্শিদাবাদ থেকে বাগডোগরায় মাদক নিয়ে প্রবেশ করার আগেই শিলিগুড়ি মেট্রোপলিটন পুলিসের এসওজি ও বাগডোগরা থানার পুলিস (Police) গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বাগডোগরার ভুট্টাবাড়ি এলাকায় একটি চারচাকা গাড়ি আটক করে। গাড়ি থেকে ৮০০ গ্রাম ব্রাউন সুগার উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া ওই মাদকের বাজারমূল্য প্রায় কয়েক লক্ষ টাকা, পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে।
তবে কোথা থেকে এই মাদক আনা হচ্ছিল ও কোথায় তা পাচারের ছক কষেছিল তার তদন্তে নেমেছে বাগডোগরা থানার পুলিস।
ঠিক যেন তোলাবাজি। রাস্তায় একের পর এক আখবোঝাই(Sugarcane) ট্রাককে থামিয়ে দিচ্ছে দাঁতাল(Elephant)। এমনকি তোলাবাজের মতো ট্রাকগুলি থেকে নিজের পেট ভরানোর জন্য শুঁড় দিয়ে আখও নিয়ে নিচ্ছে। হাতির এহেন কাণ্ডের একটি ভিডিও(ViralVideo) প্রকাশ্যে এসেছে।
The Toll Tax collector.... pic.twitter.com/gCg47mmJZm
— Dr. Ajayita (@DoctorAjayita) March 6, 2023
ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, ঘন জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে চলে গিয়েছে একটি পিচের মসৃণ রাস্তা। ওই রাস্তা পারাপার করেই হাতিরা চলছে। এমনকি একটি বোর্ডেও সতর্কীকরণ বার্তা দিয়ে লেখা রয়েছে গাড়ির গতি কমানোর জন্য। কারণ হাতিরা রাস্তা পারাপার করে। যাতে তারা দুর্ঘটনার শিকার না হয়, তাই এই ব্যবস্থা। সেই অনুযায়ী ধীর গতিতেই ওই এলাকায় গাড়ি চালান চালকরা।
যেমনটা দেখা গিয়েছে, গাড়ির গতি কম থাকার ফলে খাবারভর্তি কোনও গাড়ি সেই রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় গাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে পড়ে হাতি। তখন চালকরা নিজেদের বিপদ এড়াতে গাড়ি থামিয়ে দেন। গাড়ি থেমে গেলে হাতিরা নিজেদের প্রয়োজন মতো গাড়ি থেকে খাবার নিয়ে চলে যায়। তেমনই আখবোঝাই ট্রাকগুলি যখন যাচ্ছিল, তখনই রাস্তার ধারে খাবারের খোঁজে এসে দাঁড়িয়েছিল একটি হাতি। আখবোঝাই ট্রাকটিকে দেখেই ধীর পায়ে রাস্তার উপর এসে দাঁড়ায় হাতিটি। দূর থেকেই রাস্তার উপর হাতিটিকে দেখেই ট্রাকের গতি কমিয়ে দেন চালক।
এরপর হাতিটি ট্রাকের পিছনের দিকে এসে বেশ কিছু আখ নামিয়ে নেয়। তারপর হাতিটি রাস্তা থেকে একটু পিছিয়ে আসতেই ট্রাকটি আবার চলতে শুরু করে।
মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) একটি সুগার মিলে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ড। আহমেদনগরের শিবগাঁও এলাকার একটি সুগার মিলে (Sugar Mill) বিধ্বংসী এই আগুনের (Fire) ঘটনা ঘটেছে। প্রাথমিক রিপোর্ট অনুযায়ী, মিলের মধ্যে অন্তত ৭০ থেকে ৮০ লোক আটকা পড়েছে। পুলিস সূত্রে খবর, ফায়ার ব্রিগেড ও পুলিস কর্মীরা কারখানা থেকে ৩২ জনকে উদ্ধার করেছে।
যদিও ইতিমধ্যে জখম অবস্থায় বেশ কয়েকজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার সন্ধ্যা ৭ঃ৩০ টায় গঙ্গামাই সুগার মিলের ডিস্টিলারি ইউনিটে বিস্ফোরণের পরে এই বিশাল অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। অন্যদিকে আগুন নেভানোর কাজে অন্তত দমকলের ১৫ টি ইঞ্জিন কাজ করছে। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে বিপর্যয় মোকাবিলা টিম। তৈরি রাখা হয়েছে একাধিক অ্যাম্বুলেস।
একেবারে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় আগুন নেভানোর কাজ করছেন দমকলকর্মীরা। গোটা এলাকা ঘিরে রয়েছে স্থানীয় পুলিস প্রশাসনের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা। পুলিস জানিয়েছে, ঘটনার সময় ওই সুগার মিলে একাধিক শ্রমিক কাজ করছিল। ফলে বড়সড় দুর্ঘটনার একটা আশঙ্কা করা হচ্ছে। কালো ধোঁয়াতে চারপাশ ঢেকে গিয়েছে।