Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

SnowFall

Darjeeling Snowfall: বছরে প্রথম তুষারপাত দার্জিলিংয়ে, বরফের জেরে রাস্তা বন্ধ সিকিমের একাধিক এলকায়

নতুন বছরে প্রথম তুষারপাত দার্জিলিংয়ে। হাড় কাঁপুনি ঠাণ্ডা, তার উপর তুষারপাত। যদিও এই সময়ে ঘুরতে গিয়ে বেশ আনন্দ উপভোগ করছে পর্যটকেরা। মঙ্গলবার বেলা গড়াতেই তুষারপাতে ছেয়ে গিয়েছে দার্জিলিংয়ের একাধিক এলাকায়। উত্তর সহ দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ার পরিবর্তনের কথা আগেই জানিয়েছিল আবহাওয়া দফতর। এবার সেই মতই উত্তরবঙ্গের কুইন অফ হিলসের একাধিক এলাকা ঢাকল বরফে। 


জানা গিয়েছে, দার্জিলিংয়ের সিঙ্গলিলা ন্যাশনাল পার্কের অন্তর্গত টুমলিং, টংলু, মেঘমা সহ বিভিন্ন এলাকায় তুষারপাত। যার ফলে ওই এলাকার রাস্তায় জমেছে পুরু বরফের স্তর। উত্তরবঙ্গের কনকনে ঠাণ্ডা  থাকলেও দার্জিলিংয়ের ক্ষেত্রে রয়েছে হাড় কাঁপানি শীত। এ ঘটনায় স্বাভাবিক ভাবেই উচ্ছসিত পর্যটকরা। এর আগে দার্জিলিংয়ে গত বছর ডিসেম্বরেই বরফ পড়েছিল সান্দাকফু-ফালুট এলাকায়।


আবাহওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, মঙ্গলবারের মতো বুধবারেও দার্জিলিংয়ে ও উঁচু পার্বত্য় এলাকায় তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এবং পশ্চিমী ঝঞ্ঝার জেরে বৃষ্টিরও হতে পারে। হিমাঙ্কের নিচে নামতে পারে দার্জিলিংয়ের তাপমাত্রার পারদ। শুধু দার্জিলিং নয় সিকিম শিলিগুড়ি, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারেও বিরাজ করবে হাড়হিম করা ঠাণ্ডা। 

3 months ago
Sikkim: সিকিমে প্রবল তুষারপাতে আটকে হাজারের বেশি পর্যটক, উদ্ধার করল সেনাবাহিনী

সিকিমে প্রবল তুষারপাতে আটকে পড়েছিলেন হাজারের বেশি পর্যটক। পুরু বরফের স্তরে ঢেকে গিয়েছে পূর্ব সিকিমের রাস্তাঘাট। বুধবার দুপুরের পর থেকে বিভিন্ন জায়গায় আটকে পড়েন কয়েক হাজার পর্যটক। দীর্ঘক্ষণের প্রচেষ্টায় ভারতীয় সেনারা বুধবার রাতে ১২০০ জন পর্যটককে উদ্ধার করেছে। এরপর তাঁদের নিরাপদ জায়গায় নিয়ে যান সেনারা।

স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, মহিলা, পুরুষ, বৃদ্ধ, শিশু মিলিয়ে রাতে প্রায় ১২০০ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁদের রাতে সেনা ক্যাম্পগুলিতে রাখা হয়। গরম পোশাক, চিকিৎসা সহায়তা এবং গরম খাবার দেওয়া হয় পর্যটকদের। ইতিমধ্যেই তাদের সমতলে নামানো হবে বলে জানা গিয়েছে সেনাবাহিনীর তরফ থেকে। ঘটনার খবর পেয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ত্রিশক্তি কর্পস অক্লান্তভাবে উদ্ধার অভিযান চালায়।

প্রসঙ্গত, প্রতিবছরই তুষারপাতের কারণে সিকিমে আটকে পড়েন বহু পর্যটক। সেক্ষেত্রে তাঁদের উদ্ধারের জন্য এগিয়ে আসে সেনাবাহিনী। চলতি বছরে এই নিয়ে নয়টি উদ্ধার অভিযান চালিয়ে প্রায় সাড়ে চার হাজারেরও বেশি পর্যটককে উদ্ধার করেছে ভারতীয় সেনা। বুধবার সকাল থেকে সিকিম সহ কালিম্পং এবং দার্জিলিঙের একাধিক জায়গায় শুরু হয় প্রবল তুষারপাত।

4 months ago
Sikim: সিকিমে বেড়াতে গিয়ে তুষারপাতে আটক পড়া ৩০ জন পর্যটককে উদ্ধার করল সেনা

তুষারপাতের (Snowfall) জেরে পূর্ব সিকিমে (East Sikim) আটকে পড়েছিলেন প্রায় ৩০ জন পর্যটক। তাঁদের উদ্ধার (Rescue) করল সেনা (Army)। সোমবার, ত্রিশক্তি কপস সেনার তরফে জারি এক প্রেস বিবৃতিতে সেকথা জানানো হয়। 

জানা গিয়েছে, রবিবার পূর্ব সিকিমে খারাপ আবহাওয়ার কারণে প্রায় ৩০ জন পর্যটক আটকে পড়েন। গাড়ি সহ বহু পর্যটক আটকে পড়ে প্রতিকূল পতিস্থিতির মধ্যে৷ সেনার তরফে জানা গিয়েছে, রবিবার দুপুর থেকে শুরু হয় উদ্ধারকাজ। গভীর রাত পর্যন্ত উদ্ধার কাজ চলে। প্রায় ৩০ জন পর্যটককে উদ্ধার করেছে সেনা৷ তাঁদের মধ্যে বয়স্ক থেকে বাচ্চারাও ছিল। উদ্ধার হওয়া পর্যটকদের পূর্ব সিকিম থেকে নিচের দিকে নামিয়ে নিয়ে আসা হয়। 

পরবর্তীতে পর্যটকদের সুরক্ষিত স্থানে পৌঁছে তাঁদেরকে গরম কাপড় থেকে খাওয়ারসহ ওষুধও দেওয়া হয় সেনার তরফে। অন্যদিকে আটকে পড়া গাড়িগুলিও উদ্ধারের কাজও শুরু হয়েছে। একইসঙ্গে তুষারে ঢেকে যাওয়া রাস্তাগুলি পরিষ্কারের কাজও শুরু হয়েছে ইতিমধ্যে।

12 months ago


Kedarnath: কেদারনাথ ধামে তুষারপাত, নিয়ন্ত্রিত করা হয়েছে পুণ্যার্থীদের যাত্রা

কেদারনাথ (Kedarnath) ধামে তুষারপাত (Snowfall)। কেদারের পথ যাত্রায় ব্যাঘাতের কারণ তুমুল বৃষ্টি ও ভারী তুষারপাত। যার ফলে পুণ্যার্থীদের (Meritorious)  আপাতত স্থগিত রাখা হয়েছে কেদারনাথ যাত্রা। বর্তমানে কেদারনাথে চলবে টানা তুষারপাত। ইতিমধ্যেই রাস্তায় ৩ থেকে ৪ ফুটের বরফ (Ice) জমে গিয়েছে। মৌসম ভবনের তরফে জানানো হয়েছে, হিমালয় পর্বতমালা (Himalaya Mountains) এবং সংলগ্ন এলাকায় গত কয়েক দিন ধরেই বৃষ্টি এবং তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। পুণ্যার্থীদের জন্য সতর্কবার্তা জারি করেছে প্রশাসন। 

মার্চ মাসের ২৫ তারিখে কেদারনাথের দরজা খুলে গিয়েছিল। কিন্তু এরপর থেকে ভারী বৃষ্টি ও তুষারপাতের জন্য নিয়ন্ত্রিত করা হয়েছে কেদারধাম যাত্রা। সূত্রের খবর, কেদারনাথের শুরু অর্থাৎ সোনপ্রয়াগ থেকে সকাল সাড়ে দশটার পর কোন পুণ্যার্থীকে আর কেদারের উদ্দেশ্যে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। কারণ স্বরূপ রুদ্রপ্রয়াগ জেলার পুলিস সুপার জানিয়েছে, দুপুরের পর থেকেই জঙ্গলচট্টি, ভীমবলি এলাকায় বৃষ্টি শুরু হচ্ছে, সঙ্গে ভারী তুষারপাত। গোটা কেদারের পথে প্রবল তুষারপাতের দরুন সমস্যায় পড়তে হচ্ছে পুণ্যার্থীদের। পাশাপাশি প্রাণহানির আশঙ্কাও থাকছে বলে খবর। তাই কেদারধাম যাত্রা শুরুর কিছুদিনের মধ্যেই নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে কেদারনাথ যাত্রা। পূর্বে ভারী বর্ষণে মন্দাকিনি নদীর ধসে কেদারের বিপত্তির কথা এখনও সবার মনে আছে, সেই ঘা এখনও দগদগে। সেকারণেই পূর্বে সতর্কতা স্বরূপ কেদারনাথ যাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। আপাতত চলতি সপ্তাহে আবহাওয়ার উন্নতির সম্ভাবনা নেই। আগামী এক সপ্তাহ পর্যন্ত যাত্রা স্থগিত থাকবে বলেই মনে করা হচ্ছে। কবে যাত্রা আবার শুরু করা যাবে, আপাতত তা অনিশ্চিত।

12 months ago
Snowfall: রডোড্রেনড্রনকে দোসর করে বরফে মোড়া দার্জিলিং, আপ্লুত পর্যটকরা

বহুদিন পর রডোড্রেনড্রন ফুল-সহ বরফ দেখল দার্জিলিং (Darjeeling Tourism)। দার্জিলিং নাম শুনলেই কম বেশি সব বাঙালির মনেই একটু ভাব জাগে। তাও যদি দার্জিলিংয়ে বরফ (Snow Fall) পড়ে। কনকনে ঠাণ্ডা, তার মধ্যেও কাছাকাছি বরফের স্বাদ পেতে দার্জিলিং ছুটে যায় কিছু পাহাড়প্রেমী। আগামীকালই আবহাওয়া দফতর জানিয়েছিল, পাহাড়ে এখনি বৃষ্টি বন্ধ হচ্ছে না। এই বৃষ্টি চলবে বুধবার পর্যন্ত। দার্জিলিং, কালিম্পঙ-সহ (Darjeeling-Kalimpong) উত্তরের জেলাগুলিতে গত দু'দিন ধরেই বৃষ্টি হচ্ছে বলেই খবর।  

রবিবার শীত মরশুমের বিদায়বেলায় শ্বেতশুভ্র বরফ দেখেছে দার্জিলিং। অর্থাৎ দার্জিলিং জেলার তথা পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ সান্দাকফুর বাড়িঘর, রাস্তাঘাট, সবকিছুই ঢেকেছে বরফে। দার্জিলিংয়ের একটি বিস্তীর্ণ অঞ্চলজুড়ে রয়েছে সিঙ্গালিলা ন্যাশনাল পার্ক। মার্চ মাসের মাঝামাঝিতে সামান্য তাপমাত্রা বাড়লে সিঙ্গালিলার নিচের দিকে ফোটা শুরু হয় রডোড্রেনড্রন ফুল। নিয়মমতো টংলু, টুমলিং, ধোত্রে, রাম্মাম, সামানদেন, গোর্খে, শ্রীখোলা এলাকায় ফুটে থাকতে দেখা যায় লাল-সাদা রঙের ভীষণ রকম বিচিত্র এই রডোড্রেনড্রন ফুল। 

এরপর মার্চের শেষের দিকে যখন আবহাওয়া আরও স্পষ্ট হয়, অর্থাৎ সামান্য ঠান্ডা কমলে সান্দাকফু, ফালুট এই এলাকাগুলিতেও কুড়ি থেকে ফুল ফুটতে শুরু করে। এবার আগেভাগে মার্চের শুরু থেকেই তাপমাত্রা হঠাৎই একটু বেড়ে যাওয়ায়  শ্রীখোলা, গোর্খে, সামানদেন, টংলু, টুমলিং এলাকাগুলিতে রডোড্রেনড্রন ফুটতে শুরু করেছিল। 

প্রকৃতির লীলায় মার্চের শেষে শীত মরশুমের বিদায় বেলায় সান্দাকফু-ফালুট, টংলু, টুমিলিং-সহ মানেভঞ্জনের নিকট দার্জিলিংয়ের বিস্তীর্ণ এলাকা ঢেকেছে বরফে। যার ফলে রডোড্রেনড্রন ফুল ফুটে থাকার পরে বরফের ছোয়ায় একই ঢিলে দুই পাখি পেয়েছেন দার্জিলিংয়ের আসা পর্যটকরা।

one year ago


Darjeeling: শীতের বিদায়বেলায় বরফের ছোঁয়ায় শ্বেতশুভ্র সান্দাকফু

সান্দাকফুতে (Sandakphu) ফের তুষারপাত। যা দেখে আনন্দে আত্মহারা পর্যটকরা। দার্জিলিংয়ের (Darjeeling) অদূরে এই পর্যটন কেন্দ্রে মরশুমের তৃতীয়বার তুষারপাত (SnowFall) হলো বলে জানা গিয়েছে। আবহাওয়া (Weather) দফতর সূত্রে খবর, বিগত দু'দিন ধরে উত্তরবঙ্গে লাগাতার বৃষ্টিপাত চলছে। সে জন্যই হয়তো তুষারপাত সান্দাকফুতে। 

দার্জিলিং, কালিম্পং সহ পাহাড়ে একটানা বৃষ্টি হচ্ছে।  এখনই বৃষ্টি থামছে না উত্তরবঙ্গে। হাওয়া দফতর সূত্রে আরও খবর যে, আগামী আরও দু'দিন বৃষ্টি হবে পাহাড়ে। একই সঙ্গে শিলাবৃষ্টি হওয়ারও সম্ভাবনা থাকছে। চলতি মাসের ২০-২১ তারিখে পাহাড়ি এলাকা দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহারে একটু বেশি বৃষ্টি হবে। তবে আবহবিদদের মতে, এই বৃষ্টি চা চাষের জন্য উপকারী।

পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ সান্দাকফু ( ৩৬৩৬ মি ), যা দার্জিলিং জেলার সিঙ্গলিলা ন্যাশনাল পার্কে অবস্থিত। সাধারণত দেশ-বিদেশ থেকে পর্যটকরা ট্রেকিংয়ে যান এখানে। আবহাওয়া পরিষ্কার থাকলে এই সান্দাকফু থেকেই কাঞ্চনজঙ্ঘা অর্থাৎ স্লিপিং বুদ্ধ রেঞ্জ স্পষ্ট দেখা যায়। তবে এবার শীতের বিদায়ে গোটা সান্দাকফুর বাড়ি-ঘর, রাস্তাঘাট সবই ঢেকেছে বরফে। ২৬ শে ফেব্রুয়ারি প্রথম তুষারপাত এবং ১৫ মার্চ সান্দাকফুতে তুষারপাত হয়। প্রচন্ড ঠান্ডা সহ্য করে আসা পর্যটকদের দাবি, 'তাঁরা তুষারপাত উপভোগ করেছেন।'


one year ago
Sikkim: তুষারপাতে বন্ধ উত্তর-পূর্ব সিকিম, আতঙ্ক নিয়ে আটকে প্রায় হাজার পর্যটক

প্রবল তুষারপাতের কারণে বন্ধ করে দেওয়া হলো উত্তর-পূর্ব-সিকিম। বৃহস্পতিবার দুপুরের পর থেকে হঠাত্ই আবহাওয়ার বদল দেখা যায়। যার কারণে উত্তর-পূর্ব সিকিমে বহু পর্যটকরা আটকে পড়েছেন।

শুক্রবার সিকিম প্রশাসন উত্তর-পূর্ব সিকিম তুষারপাতের জন্য বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশ জারি করে। জানা যায়, ছাঙ্গু, বাবা মন্দির ও নাথুলায় ভারী তুষারপাতের জন্য পর্যটকদের যাত্রা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই আবার খুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে প্রশাসন।

তুষারপাত শুরুর সময় অনেক পর্যটক আটকে পড়েছে সিকিমে। সেনাবাহিনী সূ্ত্রে খবর, উত্তর সিকিমের সব জায়গা মিলিয়ে কমবেশি ১ হাজার পর্যটক আটকে পড়েন। সন্ধ্যার পর থেকে তাঁদের উদ্ধারে নামে সেনা। গভীর রাত পর্যন্ত তা চলে। পর্যটকদের উদ্ধারের পর সেনা ছাউনিতে নিয়ে গিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা করানো হয়। পরে মূল শহরে পৌঁছে দেওয়া হয় তাঁদের।


one year ago
Darjeeling: এখনই আর তুষারপাত নয় পাহাড়ে, হতাশ হবেন পর্যটকরা?

পড়শি সিকিমের তুষারপাতের একটু ছিটে কি দার্জিলিং পাবে? এই আশায় দলে দলে পর্যটকের দল যখন পাহাড়মুখী, তখন তাঁদের হতাশ করেছে হাওয়া অফিস। এখন আর তুষারপাত নয়, বরং বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে সিকিম -দার্জিলিংয়ে। এদিকে, সোমবার ঘন কুয়াশায় মোড়া ছিল পাহাড়ের আকাশ। মঙ্গলবার সেই কুয়াশা কেটে রোদ ঝলমলে। ফলে তাপমাত্রা আরো পতনের আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।

তবে এই মুহূর্তে তুষারপাত না হলেও চলতি সপ্তাহে উত্তর থেকে পূর্ব সিকিমে সেই সম্ভাবনা রয়েছে। নাথুলা-সহ বিভিন্ন এলাকায় হালকা তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।

আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, দার্জিলিংয়ের সান্দাকফু, ফালুট-সহ বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাত হবে। আপাতত তুষারপাতের কোনও সম্ভাবনা নেই বলেও জানানো হয়েছে। তবে ডুয়ার্স ও তরাই, সমতলে জাঁকিয়ে পড়বে ঠান্ডা। মালদহ, দুই দিনাজপুর, জলপাইগুড়ি এবং দার্জিলিঙের সমতলে ভারী কুয়াশা থাকবে সকালের দিকে। হাওয়ার বেগও থাকবে বেশি।

one year ago


Weather: সিকিম-সান্দাকাফুতে তুষারপাত, দক্ষিণে জাঁকিয়ে শীত কবে?

নতুন বছরের শুরুতেই আকাশ কুয়াশায় ঢাকা। ঠান্ডা হাওয়া বইছে। যদিও আবহাওয়া (Weather) দফতরের পূর্বাভাস মতোই বেড়েছে তাপমাত্রার (Temperature) পারদ। ফলে জাঁকিয়ে শীতের দেখা এখনই মিলছে না। তবে উত্তরবঙ্গে জাঁকিয়ে শীত (Winter) পড়েছে। শনিবার শহরের তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি ছিল। সেটা বেড়ে রবিবার হয়েছে ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যদিও পয়লা জানুয়ারি থেকে ফের উর্ধ্বমুখী হবে পারদ, তা আগেই পূর্বাভাস দিয়েছিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। বর্ষবরণের রাত জবুথবু হয়ে কাটালেও ১ জানুয়ারি নতুন বছরের শুরুতেই উষ্ণতার জানুয়ারি নিয়েই ঘুম ভেঙেছে শহর কলকাতার। আগামী কয়েকদিন তাপমাত্রা উর্ধ্বমুখী থাকবে বলেই জানিয়েছে হাওয়া অফিস।

শহর কলকাতার মুখ ধোঁয়াশায় ঢাকলেও জেলায় কিন্তু তেমন পরিস্থিতি নেই। তবে জেলা জেলায় কুয়াশার দাপট বজায় রয়েছে। আগামী চার থেকে পাঁচদিন জেলায় জেলায় কুয়াশার দাপট বজায় থাকবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। সেই সঙ্গে হালকা শীতের আমেজ থাকবে। তাপমাত্রা খুব একটা কমার পূর্বাভাস নেই। আপাতত জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে জাঁকিয়ে শীত পড়ার কোনও সম্ভাবনা নেই বলেই জানিয়েছে হাওয়া অফিস।

উত্তরবঙ্গে কিন্তু জাঁকিয়ে শীত অনুভব করছেন মানুষ। গত কয়েকদিন ধরেই উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে পারদ পতন শুরু হয়ে গিয়েছে। সিকিম এবং সান্দাকফুতে ইতিমধ্যেই তুষারপাত হয়েছে। দার্জিলিং এবং কালিম্পংয়ে আগামী ২৪ ঘণ্টায় হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। বছরের শুরুতে দার্জিলিঙে সূর্যোদয় দেখতে ভিড় করেছিলেন পর্যটকরা। দার্জিলিঙে এখন মনোরম আবহাওয়া। রোদ ঝলমলে আকাশ তার সঙ্গে জাঁকিয়ে শীত।

one year ago
weather update: নামছে পারদ দক্ষিণবঙ্গে, উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির পূর্বাভাস, শীত নিয়ে বড় খবর

ভোরবেলা হালকা শীতের (winter) আমেজ উপভোগ করছেন শহরবাসী। তবে জাকিয়ে ঠান্ডা পড়ছে না এখনই, আপাতত এমনটাই জানিয়ে দিয়েছে আবহাওয়া দফতর (Meteorological Department)। কিন্তু ইতিমধ্যেই তাপমাত্রার পারদ নেমেছে ২০ ডিগ্রিতে। এতেই কি শীতকালের আগমন ধরা যেতে পারে? কী বলছেন আবহবিদরা?

আবহবিদদের মতে, ডিসেম্বরের ১৫ তারিখেই জাঁকিয়ে শীত প্রবেশ করবে রাজ্যে। এরই পাশাপাশি শহরের তাপমাত্রা আগামী ২৪ ঘণ্টায় ২ থেকে ৩ ডিগ্রি আরও নামবে। এবছর অক্টোবর থেকেই পারদ নামতে শুরু করেছে। অক্টোবরে ২০ ডিগ্রিতে নেমেছিল তাপমাত্রা। যা একেবারেই নজিরবিহীন বলেই মনে করছেন আবহাওয়াবিদরা। এরপর ফের ২০ ডিগ্রিতে নেমে এসেছে তাপমাত্রা। শীতের হালকা আভা অনুভূত হচ্ছে।

ইতিমধ্যেই দক্ষিণবঙ্গের (South Bengal) সবকটি জেলাতেই তাপমাত্রা অনেকটাই কমেছে। একদিকে, গ্রামাঞ্চলের মানুষদের গায়ে কম্বল চাপাতে হচ্ছে। অন্যদিকে শহরাঞ্চলে হালকা ঠান্ডায় মজেছেন শহরবাসী। তবে দক্ষিণবঙ্গে আগামী ৩৪ ঘণ্টায় জেলার তাপমাত্রা আরও কমবে বলেই জানিয়ে দিয়েছে আবহবিদরা। তবে বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই।

এদিকে, উত্তরবঙ্গে (North Bengal) এখন মনোরম আবহাওয়াই বজায় রয়েছে। আর এই সময়ই সঠিক ভ্রমন প্রেমী মানুষদের জন্য। ইতিমধ্যেই ভিড় বাড়িয়েছে পর্যটকদের দল। তবে কালিম্পং এবং কার্শিয়াংয়ে হালকা বর্ষণের পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। পাশাপশি উত্তর ভারতের একাধিক জায়গায় তুষার পাতের (snow fall) পরিস্থিতি শুরু হয়ে গিয়েছে। হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, কাশ্মীরে ঠাণ্ডার দাপট ক্রমশই বাড়ছে।

one year ago