
দিল্লির পর এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মধ্যপ্রদেশ (Madhyapradesh)। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি (এনসিএস) জানিয়েছে, শুক্রবার মধ্যপ্রদেশের গোয়ালিয়রে ভূমিকম্প (Earthquake) আঘাত হানে। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৪। এনসিএস অনুসারে, সকাল ১০টা ৩১ মিনিটে এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
জানা গিয়েছে, মধ্যপ্রদেশের গোয়ালিয়রের ২৮ কিমি দক্ষিণ পূর্বে এই কম্পন অনুভূত হয়।এনসিএস আরও জানিয়েছে যে, রিখটার স্কেলে একটি ভূমিকম্প মণিপুরের মইরাং-এ আঘাত হানে। সেখানে সকাল ৮টা ৫২ মিনিটে মইরাং-এ ভূমিকম্প হয়। রিখটার স্কেলে সেখানে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৩.৯।
উল্লেখ্য, গোয়ালিয়রে রয়েছে ভারতীয় সেনার ক্যাম্প। সেখানে কোনওরকম ক্ষতি হয়েছে কিনা তা এখনও জানা যায়নি। গত মঙ্গলবার রাতে আফগানিস্তান কেঁপে উঠেছিল ভূমিকম্পে। উত্তর ভারতে ছড়িয়ে পড়েছিল কম্পন। দিল্লি, গুরুগ্রাম, নয়ডার পাশাপাশি শ্রীনগরেও কম্পন অনুভূত হয়েছে। কেঁপে উঠেছিল উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, রাজস্থান, পাঞ্জাব, হরিয়ানাও। আফগানিস্তানের হিন্দুকুশ এলাকা ছিল ভূমিকম্পের উৎসস্থল। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৮। প্রায় দু’মিনিট ধরে কেঁপেছিল রাজধানী। বাড়িঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসেন মানুষজন।
তুর্কি-সিরিয়ার পর এবার চিন-আফগানিস্তান (Afghanistan)-তাজিকিস্তান সীমান্ত। ফের ভয়াবহ ভূমিকম্পে (Earthquake) কেঁপে উঠল পামির মালভূমি ঘেরা মধ্য এশিয়ার ওই এলাকা। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৮। উত্তর-পূর্ব আফগানিস্তানের ফৈজাবাদ শহর থেকে ২৬৫ কিলোমিটার দূরে ভূমিকম্পের উৎসস্থল। স্থানীয় সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা ৭ মিনিটে আফগানিস্তান এবং তাজিকিস্তানের (Tajikistan) মাটি কেঁপে ওঠে। এখনও পর্যন্ত হতাহতের কোনও খবর মেলেনি।
তুর্কি-সিরিয়ার মতো আফগানিস্তানে আফটার শক অনুভূত হয়েছে। রিখটার স্কেলে অফটার শকের কম্পনের মাত্রা ছিল ৫। মার্কিন ভূমিবিজ্ঞানীদের দাবি, এই এলাকায় আরও আফটার শক অনুভূত হতে পারে। পাশাপাশি ভূমিকম্পের জেরে এখানে প্রবল ধস নামার আশঙ্কাও রয়েছে।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের ৬ ফেব্রুয়ারি ভয়াবহ ভূমিকম্প কেঁপে ওঠে তুর্কি ও সিরিয়া। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.৮। শক্তিশালী সেই ভূমিকম্পে কার্যত মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে দুই দেশ। ভূমিকম্পের জেরে চোখের নিমেষে ভেঙে পড়ে একের পর এক বাড়ি।
ফের ভূমিকম্প (Earthquake)। আতঙ্কে রয়েছেন দেশবাসী। একের পর এক। রবিবার দুপুর সওয়া ১২টা নাগাদ অরুণাচল প্রদেশের (Arunachal Pradesh) পশ্চিমাঞ্চলে অনুভূত হয় ভূমিকম্প। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৩.৮।
ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি জানিয়েছে যে ভূমিকম্পটি ১২.১২ মিনিটে রেকর্ড করা হয়েছিল। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল পশ্চিম কামেং-এ ভুটান সীমান্তের কাছে ১০ কিলোমিটার গভীরে। মধ্য-উত্তর অসম এবং ভুটানের পূর্বাঞ্চলে কম্পন অনুভূত হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে কোনও হতাহত বা সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। ভারতের উত্তর-পূর্ব অঞ্চল উচ্চকম্পন প্রবণ জোনের মধ্যে রয়েছে। তাই মাঝে মধ্যেই এই অঞ্চলের কোনও না কোনও রাজ্যে কম্পন অনুভূত হয়।
উল্লেখ্য, শুক্রবার ভোরে কেঁপে ওঠে জম্মু-কাশ্মীরের কাটরা। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৩.৬। এর আগে গত ১৩ ফেব্রুয়ারির ভোরে ভূমিকম্প অনুভূত হয় সিকিমে। ভোর ৪টে ১৫ মিনিট নাগাদ সিকিমের ইয়োকসামে ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৪.৩। তার আগে গত সপ্তাহের রবিবার ভূমিকম্প হয় অসমে। বিকেল ৪টে ১৮ মিনিট নাগাদ ভূমিকম্প অনুভূত হয় অসমের নওগাঁওয়ে। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৪। এভাবে কিছুদিন পরপর ভূমিকম্প অন্য কোনও বড় বিপর্যয়ের ইঙ্গিত দিচ্ছে কিনা তা নিয়ে আতঙ্কে রয়েছেন এলাকাবাসী।
ফের ভূমিকম্প আতঙ্ক। সকলে তখন ঘুমে আছন্ন। হঠাৎ কেঁপে উঠল ঘর-বাড়ি। ঘুম থেকে কোনও মতে উঠে সকলে দৌড়ে বাইরে বেরিয়ে পড়েন। এবার ভূমিকম্পস্থল (Earthquake) জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) কাটরা (Katra)। শুক্রবার ভোরে কেঁপে ওঠে কাটরা। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৩.৬। ভূমিকম্পে এখনও অবধি কোনও ক্ষয়ক্ষতি বা প্রাণহানির খবর মেলেনি।
ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির তরফে জানানো হয়েছে, এদিন ভোর ৫টা ১ মিনিট নাগাদ ভূমিকম্প অনুভূত হয়। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল জম্মু-কাশ্মীরের কাটরা থেকে ৯৭ কিলোমিটার পূর্বে। ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০ কিলোমিটার গভীরে এই ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল। যদিও তীব্রতা কম ছিল। তাই প্রাণহানি বা ঘরবাড়ি ভেঙে পড়ার কোনও খবর পাওয়া যায়নি। স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়েছে, তবুও এলাকা পরিদর্শন করে দেখা হবে।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ১৩ ফেব্রুয়ারির ভোরে ভূমিকম্প অনুভূত হয় সিকিমে। ভোর ৪টে ১৫ মিনিট নাগাদ সিকিমের ইয়োকসামে ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৪.৩। তার আগে গত সপ্তাহের রবিবার ভূমিকম্প হয় অসমে। বিকেল ৪টে ১৮ মিনিট নাগাদ ভূমিকম্প অনুভূত হয় অসমের নওগাঁওয়ে। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৪। এভাবে কিছুদিন পর পর ভূমিকম্প অন্য কোনও বড় বিপর্যয়ের ইঙ্গিত দিচ্ছে কিনা তা নিয়ে আতঙ্কে রয়েছেন এলাকাবাসী।
ভয়াবহ ভূমিকম্পে (Earthquake) কার্যত ধ্বংস্তূপে পরিণত হয়েছে তুরস্ক (Turkey)। কিছুদিন আগে জানা গিয়েছিল, ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে রাজধানী দিল্লি (Delhi)। যা নিয়ে বিশেষজ্ঞরা দ্বিমত পোষণ করছেন। তারই মধ্যে সোমবার ভোরে ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল সিকিমের (Sikkim) মাটি। সূত্রের খবর, ভোর ৪টে ১৫ মিনিট নাগাদ সিকিমের ইউকসাম শহরবাসী কম্পন অনুভূত করেন। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৪.৩।
উল্লেখ্য, এদিনের ভূমিকম্পে কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। তবে বেশ কয়েকটি বাড়িতে ফাটল ধরেছে বলে জানা গিয়েছে। সিকিমে ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল মাটি থেকে ১০ কিলোমিটার গভীরে। ইউকসাম শহরের ৭০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে মাটির গভীরে ভূমিকম্প হয়, কেঁপে ওঠে বিস্তীর্ণ এলাকা। রবিবার বিকেলেই অসমের নগাঁওতে ভূমিকম্প হয়। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৪। তার একদিন পরেই এবার কেঁপে উঠল সিকিম। স্বাভাবিকভাবেই আতঙ্কিত সেখানকার বাসিন্দারা।
খবর পেয়ে সিকিমে ঘুরতে আসা পর্যটকরাও আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। ভূকম্পনের আঁচ পেতেই অনেক হোটেল থেকে পর্যটদের রাস্তায় বেড়িয়ে পড়তে দেখা গিয়েছে। ভূমিকম্পের আফটারশক নিয়ে এখনও শঙ্কায় রয়েছেন বাসিন্দারা। তবে গোটা পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে সিকিম প্রশাসন। সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে বিপর্যয় মোকাবিলা দলকেও।
ভূমিকম্পে (Earthquake) কাঁপলো রাজধানী দিল্লি-সহ উত্তর ভারতের একাংশ। মঙ্গলবার দুপুরে হওয়া এই ভূমিকম্পের মাত্রা রিখটার স্কেলে (Richter Scale) প্রায় ৫.৮। এই কম্পনের রেশ ছিল প্রায় ২৫ সেকেন্ড। এখনও পর্যন্ত কোনও ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। ২০২১-র ১২ ফেব্রুয়ারি জোরালো ভূমিকম্পে কেঁপেছিল দিল্লি (Delhi Earthquake)।
রিখটার স্কেলে ওই কম্পনের মাত্রা ছিল প্রায় ৬.৩। দিল্লির পাশাপাশি মঙ্গলবার উত্তরপ্রদেশের নয়ডা, গাজিয়াবাদের ভূমিকম্পের প্রভাব অনুভূত হয়। সূত্রের খবর, ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল নেপাল এবং চিন অধিকৃত তিব্বতের সীমান্তে। ফলে উত্তরাখণ্ডের বিস্তীর্ণ এলাকায় ভূমিকম্পের প্রভাব অনুভূত হয়েছে।
ভূমিকম্পের জেরে বেশ কিছুক্ষণের জন্য আতঙ্ক ছড়ায় রাজধানী দিল্লি এবং তার আশপাশের এলাকায়। আতঙ্কিত দিল্লিবাসীদের অনেকে বাড়ি, অফিস থেকে রাস্তায় বেড়িয়ে আসেন। একই চিত্র দেখা গিয়েছে, উত্তরাখণ্ড, উত্তরপ্রদেশ, হরিয়ানা-সহ উত্তর ভারতের কিছু রাজ্য।
ভয়াবহ ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইন্দোনেশিয়া (Indonesia)। ভারতীয় সময় সোমবার সকালে ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে প্রধান দ্বীপ জাভা (Java)। সূত্রের খবর, কমপক্ষে ৪৪ জনের মৃত্যু হয়েছে ভূমিকম্পে (Earthquake)। আহত হয়েছেন ৭০০ জনেরও বেশি মানুষ। কয়েক সেকেন্ডের জন্য কম্পন অনুভূত হয়েছিল। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৫.৬। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা জানিয়েছে, ৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পটি ১০ কিলোমিটার (৬.২ মাইল) গভীরতায় পশ্চিম জাভা প্রদেশের সিয়ানজুর অঞ্চলে কেন্দ্রীভূত হয়েছিল। কম্পনের কারণে বহু মানুষ ঘর ছেড়ে বেড়িয়ে আসেন। খালি করে দেওয়া হয় অফিস। ভূমিকম্পে কয়েকশো বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এছাড়া কয়েকটি স্কুলও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ইন্দোনেশিয়ার স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘরবাড়ি ভেঙে চাপা পড়ে আহত হওয়া সকলকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। শুধু জাভা নয়, রাজধানী জাকার্তাতেও কম্পণ অনুভূত হয়েছে। প্রথমে ১৪ জনের মৃত্যুর খবর ঘোষণা করে সেখানকার সরকার৷ কিন্তু তারপর থেকে মৃত্যুর খবর আরও বাড়তে থাকে৷
ভূমিকম্পের জেরে প্রচুর বাড়ি ভেঙে পড়তে শুরু করে৷ উদ্ধারকারী দল জানিয়েছে, বেশিরভাগের মৃত্যু হয়েছে বাড়ি চাপা পড়ে। মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
মধ্যরাতে শক্তিশালী ভূমিকম্পে (Earthquake) কেঁপে উঠল দিল্লি-এনসিআর (Delhi-NCR)। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬.৩। নেপাল(Nepal) সীমান্তে উত্তরাখণ্ডের পিথোরাগড়ের কাছে হিমালয় অঞ্চল এর উৎসস্থল। ৯ নভেম্বর, গভীর রাত ১:৫৭ মিনিটে দিল্লি, নয়ডা, গাজিয়াবাদ এবং উত্তর ভারতজুড়ে শক্তিশালী কম্পন অনুভূত হয়েছিল।
ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি (এনসিএস) জানিয়েছে যে ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল নেপাল, যা উত্তরাখণ্ডের পিথোরাগড় থেকে প্রায় ৯০ কিলোমিটার পূর্ব-দক্ষিণ-পূর্বে। নয়ডা, গাজিয়াবাদ এবং গুরুগ্রাম সহ দিল্লি এবং আশেপাশের শহরগুলিতে এমনকি লখনউতেও শক্তিশালী কম্পন অনুভূত হয়েছিল। উত্তরাখণ্ডের হিমালয় অঞ্চল এবং পার্শ্ববর্তী নেপালে গত কয়েকদিন ধরে নিম্ন মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হচ্ছে।
গভীর রাতে হঠাৎ এই কম্পনের ফলে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন সকলে। ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন মানুষজন। তবে দিল্লি-এনসিআর-এ ভূমিকম্পের কারণে কোনও সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতি বা মানুষের প্রাণহানির খবর এখনও অবধি পাওয়া যায়নি। কিন্তু নেপালে ভুমিকম্পের জেরে ৬ জন নিহত হয়েছে এবং জানা যাচ্ছে ৭ জন আহত হয়েছেন।
ভূমিকম্পে (Earth Quake) কেঁপে উঠল শিলিগুড়ি (Siliguri)। রবিবার সকাল ৮টা নাগাদ শিলিগুড়ি-সহ পার্শ্ববর্তী জেলাগুলিতে অনুভূত হয়েছে কম্পন। রিখটার স্কেলে (Richter Scale) ভূমিকম্পের মাত্রা মাপা হয়েছে ৫.৫। এই ভূমিকম্পের উৎস বলা হচ্ছে নেপালের কাঠমান্ডুতে। তবে কম্পনের জেরে হতাহত বা সম্পত্তিহানির কোনও খবর পাওয়া যায়নি। ছুটির সকালে এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে এলাকার মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। আতঙ্কে ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন অনেকে।
শিলিগুড়ির পাশাপাশি দার্জিলিং, কালিম্পং, কার্শিয়াং-ও কম্পন অনুভূত হয়েছে। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, কম্পনটি মাঝারি তীব্রতার ছিল কিন্তু দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। একদিকে বৃষ্টি অন্যদিকে এই ভূমিকম্প উত্তরবঙ্গের মানুষের মনে নতুন আতঙ্ক তৈরি করেছে।