Breaking News
Garden Reach: ফের গার্ডেনরিচেই বেআইনি বহুতলের সন্ধান, শুরু বিপজ্জনক বাড়ি ভাঙার কাজ      Sandeshkhali: পোস্টার-বিরোধিতা অতীত, রেখাকে জড়িয়ে উচ্ছ্বাস সন্দেশখালিতে      Sandeshkhali: "শক্তি স্বরূপা" সম্বোধন প্রধানমন্ত্রীর, বসিরহাটের বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্রকে ফোন মোদীর      Holi: বসন্ত উৎসবে মেতে উঠেছে বিভিন্ন জেলা, জানুন কোথায় কিভাবে উদযাপিত হল রঙের দিবস      Garden Reach: গার্ডেনরিচ বিপর্যয়ে মৃত বেড়ে ১২, এখনও আশঙ্কাজনক বহু      CBI: আরও অস্বস্তিতে মহুয়া মৈত্র! কলকাতার ফ্ল্যাটে সিবিআই হানা      Delhi: আবগারি দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার অরবিন্দ কেজরিওয়াল, সুপ্রিম কোর্টে জামিনের আবেদন খারিজ      Garden Reach: জেগে উঠছে পুর প্রশাসন! পুরসভায় জমা একাধিক অভিযোগ      High Court: টেটে প্রশ্নপত্র ভুলের মামলা, পর্ষদকে দিতে হবে বিশেষজ্ঞদের মতামত, নির্দেশ বিচারপতি মান্থার      Gardenrech Controversy: গার্ডেনরিচের বহু অবৈধ নির্মাণ প্রশাসনের ঔদাসীন্যতা! উঠছে প্রশ্ন...     

Result

Special: ভাবিয়া বলিও কথা, বলিয়া ভাবিও না

সৌমেন সুর: আমরা যে কখন কি বলি, তা কখনই আগাম বুঝে বলি না। বলতে হয় তাই বলি। এখন বলার মধ্যে যদি লাগাম টেনে না ধরি তাহলে একসময় না একসময় আমাদের হোঁচট খেতেই হবে। তাই যে কথাটা পেশ করবো তার মাথা আর লেজ কেমন হবে! তার একটা খসড়া আগে থেকেই তৈরি করে রাখার শ্রেয়।

হুটহাট করে যদি সব বাঁধন ছিড়ে বেরিয়ে পড়ি তাহলে গন্ডগোল বেধে যাবে। বেরিয়ে পড়ার আগে এক কদম চিন্তা করে নেওয়া- আমার বক্তব্যর মধ্যে শালীনতা থাকবে, মর্যাদা থাকবে। ধরুন এগুলো তর্কের খাতিরে থাকলো। তাহলে দেখা যাবে ধৈর্য ধরে মানুষ শুনছে। আর যদি কথায় লাগাম ছাড়া থাকে, তাহলে সে কথা হৈ হট্টগোলে শেষ হবে। কিছু মানুষ দাঁত বার করে হাসবে, বুঝলো কি বুঝলো না- সে কথা পরে। হাততালি দিয়ে আগে উৎসাহ তো দিই। আরেক শ্রেণীর মানুষ বিরক্ত হয়ে শুধু এদিক-ওদিক বিক্ষিপ্ত দেখবে। আর মনে মনে গালাগাল দেবে।

তাহলে রেজাল্টা কি দাঁড়ালো? রেজাল্ট হল, কথার মাপ ঠিক করো। অধ্যাবসায়ী হও। পরিষ্কার মোদ্দা কথা ব্যক্ত করো। মানুষকে কাছে পাবার জন্য তুমি মননশীল হও। দেখবে - পথ একদিন না একদিন খুলে যাবে, যে পথে মানুষ এক নতুন দিগন্তের পথ খুঁজে পাবে।

8 months ago
Panchayat: চলছে গণনা, পঞ্চায়েত ভোটের ফলাফলে কে এগিয়ে?

শেষ হয়েছে পঞ্চায়েত ভোট। আজ অর্থাৎ মঙ্গলবার ভোটের ফলপ্রকাশ। পঞ্চায়েতের দখল কি এবারও থাকবে ঘাসফুল শিবিরের হাতে? কেমন ফল করবে বিরোধীরা? উত্তর রয়েছে ব্যালট বক্সে। কে এগিয়ে যাচ্ছে? পিছিয়ে পড়ছে কোন দল? এখনও পর্যন্ত তৃণমূলের দখলে ১২১৮ টি গ্রাম পঞ্চায়েত। বিজেপির দখলে ২৮৮টি আসনে। বামেরা জয় পেয়েছে ১০৯টি গ্রাম পঞ্চায়েতে। কংগ্রেসের দখলে ১৩৬টি গ্রাম পঞ্চায়েত। আইএসএফ জয় পেয়েছে ১৪টি গ্রাম পঞ্চায়েতে। অন্যান্যদের দখলে ৪৩টি গ্রাম পঞ্চায়েত। 

9 months ago
Result: প্রকাশিত হল রাজ্যের জয়েন্ট এন্ট্রান্সের ফলাফল

২৬ দিনের মাথায় রাজ্যের জয়েন্ট এন্ট্রান্স (JEE) পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হল। দুপুর আড়াইটের সময় পশ্চিমবঙ্গ জয়েন্ট এন্ট্রাস বোর্ডের তরফে আনুষ্ঠানিকভাবে ফল প্রকাশ করা হল। এবছর পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লক্ষ ২৬ হাজার ৯১৬। পরীক্ষায় বসেছিলেন ৯৭, ৫২৪ জন । সাফল্যের হার ৯৯.০৪ শতাংশ। সফলদের মধ্যে ৫২ শতাংশ উচ্চ মাধ্যমিক (HS) বোর্ডের। এবছর উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ থেকে সফল হয়েছেন ৫১,৩৪৫ পরীক্ষার্থী।

জানা গিয়েছে, সফল পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ৭২ শতাংশই রাজ্যের। ২৮ শতাংশ রাজ্যের বাইরের। তবে, মেধাতালিকায় রাজ্যের বোর্ডের থেকে স্থান পেয়েছেন তিনজন। বাকি সাতজনের মধ্যে একজন ICSE বোর্ডের এবং ৬ জন সিবিএসই বোর্ড থেকে পাশ করেছেন।

বোর্ডের ওয়েবসাইটে বিকেল ৪টের সময় থেকে পরীক্ষার্থীরা তাঁদের রেজাল্ট কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। জয়েন্ট এন্ট্রাস বোর্ডের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.wbjeeb.nic.in এবং www.wbjeeb.in- সাইটে গিয়ে ডাউনলোড করা যাবে।

10 months ago


Higher Secondary: একই পরিবারে দুই ভাই-বোন উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম দশে, নজির আরামবাগে

একই পরিবারে দুই ভাই-বোন উচ্চমাধ্যমিকে (Higher Secondary) প্রথম দশে। নজির গড়ল আরামবাগের (Arambagh) কুন্ডু পরিবার। একজন পঞ্চম, আরেকজন সপ্তম। উচ্চ মাধ্যমিকের মেধাতালিকায় জ্বলজ্বল করছে খুড়তুতো দুই ভাই-বোনের নাম। শুধু তাই নয়, দু'জনের স্বপ্নও কিন্তু এক। ইঞ্জিনিয়ারিংয়েই ভবিষ্যত গড়তে চান কৌস্তভ কুণ্ডু ও কৌশিকী কুণ্ডু। দুই ভাই-বোনকে নিয়ে উচ্ছ্বসিত আরামবাগের গৌরহাটি এলাকা।

মেধাতালিকা অনুযায়ী,কৌস্তভ কুণ্ডু পঞ্চম স্থানে রয়েছেন। প্রাপ্ত নম্বর ৪৯২, অন্যদিকে, ৪৯০ পেয়ে সপ্তম হয়েছেন বোন কৌশিকী কুণ্ডু। কৌস্তভ জানিয়েছেন, তিনি দিনে ১০ ঘণ্টা করে পড়াশোনা করতেন। তবে, বোন কিন্তু একেবারেই সময় মেনে পড়াশোনায় বিশ্বাসী নয়। তাঁর কথায়,'যত ক্ষণ ভাল লাগত, পড়তাম। একটানা পড়াশোনা করতে পারতাম না।' এছাড়া, ছবি আঁকতে, গান শুনতে ভালবাসেন।

উচ্চ মাধ্যমিকে মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন ৮ লক্ষ ৫২ হাজার ৪৪৪ জন। পরীক্ষায় বসেছিলেন ৮ লক্ষ ২৪ হাজার ৮৯১ জন। পাশ করেছেন ৭ লাখ ৩৭ হাজার ৮০৭ জন পরীক্ষার্থী। উল্লেখ্য, এবছর যাঁরা উচ্চ-মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী ছিলেন, তাঁরা কেউই করোনার কারণে ২০২১-এ মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসেননি। তাই, উচ্চ-মাধ্যমিকই ছিল তাঁদের জীবনের বড় পরীক্ষা।

10 months ago
Result: উচ্চমাধ্যমিকের ফলপ্রকাশ হতেই জয়জয়কার নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের, প্রথম দশে ৯ পড়ুয়া

মাধ্যমিকে নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের ১২ জন পড়ুয়া স্থান করে নিয়েছিলেন প্রথম দশে। উচ্চমাধ্যমিকেও মেধাতালিকায় জয়জয়কার নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের। বুধবার দ্বাদশের ফলপ্রকাশ হলে দেখা যায়, এই স্কুল থেকে ৯ জন প্রথম দশে স্থান করে নিয়েছে। এবার রাজ্যে উচ্চমাধ্যমিকের প্রথম স্থানাধিকারীও এই স্কুলেরই। শুভ্রাংশু সর্দার। অঙ্কের সঙ্গে অর্থনীতি এবং স্ট্যাটিস্টিক্স নিয়ে পড়াশোনা করে ৪৯৬ নম্বর পেয়েছেন তিনি। তাঁর আরও ৮ সহপাঠী এবারে উচ্চমাধ্যমিকের মেধাতালিকায় স্থান করে নিয়েছেন। স্কুলে দ্বিতীয় এবং রাজ্যে চতুর্থ হয়েছেন নরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়। শুভ্রাংশুর থেকে মাত্র তিন নম্বর কম পেয়েছেন তিনি। আর নরেন্দ্রনাথের থেকে দু'নম্বর কম পেয়ে ষষ্ঠ হয়েছেন অর্কদীপ ঘরা।

রাজ্যে সপ্তম হয়েছেন এই স্কুলেরই বিতান শাসমল, অর্ক ঘোষ এবং অভিরূপ পাল। তাঁদের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯০। ৪৮৯ নম্বর পেয়ে উচ্চ মাধ্যমিকে অষ্টম হয়েছেন নরেন্দ্রপুরের সৈয়দ সাকলাইন কবির। তাঁর থেকে এক নম্বর পেয়ে নবম হয়ে মেধাতালিকায় স্থান পেয়েছেন সায়ন সাহা এবং অর্কপ্রতিম দে। এই ফলাফলে আপ্লুত নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক স্বামী ইষ্টেশানন্দ। তিনি জানান, ২০১৫ সালের পর ফের উচ্চমাধ্যমিকের মেধাতালিকায় স্থান করে নিয়েছে স্কুলের পড়ুয়ারা। এদিকে শুভ্রাংশু যে ভালো ফল করবেন তা নিয়ে আশাবাদী ছিলেন তিনি। তবে অঙ্ক, অর্থনীতি ও স্ট্যাট নিয়ে যে তিনি প্রথম হবেন, তা ভাবতে পারেননি স্বামী ইষ্টেশানন্দ।

এবছর ছাত্রদের তুলনায় ছাত্রীদের সংখ্যা বেশি হলেও পাশের হারের নিরিখে মেয়েদের টেক্কা দিল ছেলেরা। গত ৬ বছরের মধ্যে প্রথম ছাত্রীদের পিছনে ফেলে এগিয়ে গেল ছাত্ররা। উচ্চ শিক্ষা সংসদের সভাপতি, চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, এবছর ছাত্রদের পাশের হার ৯১.৮৬ শতাংশ। ছাত্রীদের পাশের হার ৮৭.২৬ শতাংশ। প্রায় সাড়ে ৪ শতাংশ কম।

উচ্চ মাধ্যমিকে মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন ৮ লক্ষ ৫২ হাজার ৪৪৪ জন। পরীক্ষায় বসেছিলেন ৮ লক্ষ ২৪ হাজার ৮৯১ জন। পাশ করেছেন ৭ লাখ ৩৭ হাজার ৮০৭ জন পরীক্ষার্থী। উল্লেখ্য, এবছর যাঁরা উচ্চ-মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী ছিলেন, তাঁরা কেউই করোনার কারণে ২০২১-এ মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসেননি। তাই, উচ্চ-মাধ্যমিকই ছিল তাঁদের জীবনের বড় পরীক্ষা।

10 months ago


Arrest: ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে গ্রেফতার স্কুল শিক্ষক, ৫ দিনের পুলিসি হেফাজত

ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির (Molestation) অভিযোগে গ্রেফতার (Arrest) স্কুল শিক্ষক (Teacher)। সূ্ত্রের খবর, শিক্ষক কে মাধ্যমিকের রেজাল্ট (Secondary Result) দেখাতে গিয়ে শিক্ষকের কাছেই যৌন হেনস্থা হতে হয় এক ছাত্রীকে। এরপরে এ ঘটনা জানতে পেরে জগদ্দল থানার কাছে লিখিত অভিযোগ করে নির্যাতিতার পরিবার। পরিবারের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে শুক্রবার রাতে তাকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিস জানিয়েছে, ওই ধৃত ওই অভিযুক্তের নাম নারায়ন চন্দ্র মন্ডল। অভিযুক্ত ওই ব্যক্তি শ্যামনগর কল্যানগড় স্কুলের শিক্ষক। 

নির্যাতিতার পরিবার সূত্রে খবর, ১৯ শে মে শুক্রবার মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর, ওই পরীক্ষার্থী রেজাল্ট পেয়েই শিক্ষক নারায়ণ বাবু কে দেখাতে যান। অভিযোগ সেই সময় সুযোগ পেয়ে ওই ছাত্রীর উপর শ্লীলতাহানির চেষ্টা করে ওই শিক্ষক। এরপর সেই অভিযোগের ভিত্তিতে পক্সো আইনে অভিযুক্ত শিক্ষককে গ্রেফতার করে জগদ্দল থানার পুলিস। শনিবার তাকে ব্যারাকপুর আদালতে পেশ করে জগদ্দল থানার পুলিস। সূত্রের খবর, ব্যারাকপুর আদালত অভিযুক্ত ওই শিক্ষককে ৫ দিনের পুলিসি হেফাজতের নির্দেশ দেয়। যদিও এই ব্যাপারে ক্যামেরায় সামনে লজ্জায় মুখ খুলতে নারাজ নির্যাতিতা ছাত্রী ও তাঁর পরিবার।

10 months ago
Result: শনিবার প্রকাশিত হল পশ্চিমবঙ্গে মাদ্রাসা বোর্ডের হাই মাদ্রাসার ফলাফল

শনিবার প্রকাশিত হল পশ্চিমবঙ্গে (West Bengal) মাদ্রাসা বোর্ডের হাই মাদ্রাসা, আলিম, ফাজিলের ফল। পাশের হারে মেয়েদের টেক্কা দিয়েছে ছেলেরা। এবছর হাই-মাদ্রাসায় পাশের হার ৮৮.০৯ শতাংশ। অন্যদিকে আলিম ও ফাজিলে পাশের হার যথাক্রমে ৯০.৬৯ ও ৯১.১৫ শতাংশ। সব মিলিয়ে মেধাতালিকায় রয়েছে ৩৫ জন। মাদ্রাসায় এবার জয়জয়কার মুর্শিদাবাদের। ভাল ফল করেছে উত্তর ২৪ পরগনাও।

হাই মাদ্রাসায় প্রথম হয়েছেন মুর্শিদাবাদের (Mursidabad) আশিক ইকবাল। প্রাপ্ত নম্বর ৭৮০। দ্বিতীয় নাসির উদ্দিন মোল্লা। তার বাড়িও মুর্শিদাবাদে। প্রাপ্ত নম্বর ৭৭৫। তৃতীয় মালদার মহম্মদ মুক্তাদুর রহমান। প্রাপ্ত নম্বর ৭৭৪।  বাড়ি মালদায়। অন্যদিকে, আলিম পরীক্ষায় প্রথম স্থানে উত্তর ২৪ পরগনার মহম্মদ সুজাউদ্দিন লস্কর।প্রাপ্ত নম্বর ৮৪৫। ৮৪৩ পেয়ে যুগ্মভাবে দ্বিতীয় হয়েছে করিমুল ইসলাম মণ্ডল ও আব্দুল হামিল। তৃতীয় মুর্শিদাবাদের আব্দুর রহমান পেয়েছে ৮৩৯। 

ফাজিলে ৫৬৫  নম্বর পেয়ে প্রথম হয়েছে হুগলির ফাহিম আখতার। দ্বিতীয় স্থানে পূর্ব বর্ধমানের মোজাম্মেল মল্লিক। প্রাপ্ত নম্বর ৫৫১। ৫৪৯ পেয়ে তৃতীয় হয়েছে উত্তর চব্বিশ পরগনার ইজাজ আহমেদ মণ্ডল। উল্লেখ্য, সাড়ে দশটায় পর্ষদের তরফে ফল প্রকাশ করা হয়। এরপর সাড়ে ১১টা থেকে সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটে দেখা যাচ্ছে রেজাল্ট। ওয়েবসাইটগুলি হল www.wbbme.org, wbresults.nic.in, www.exametc.com।

10 months ago
Exam: দুই ব্যতিক্রমী মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর লড়াই, সফল হয়ে শেখালেন 'ডর কে আগে জিত হ্যায়।'

তাঁদের জীবনের গল্পটা ঠিক অন্যদের মতন নয়, একজনের বিশেষ ক্ষমতা সম্পন্ন, অন্যজন অ্যাসিড আক্রান্ত। দুজনেই মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী। দুজনের অবস্থান থেকেই হয়ত সিংহভাগই লড়াইটা ছেড়ে দিতেন। কিন্তু তা হয় নি। লড়েছে, শিখেছে, এবং জিতেছে আর আমাদের শিখিয়েছে বাস্তবেই 'ডর কে আগে জিত হ্যায়।'

মাধ্যমিক (Madhyamik) পরীক্ষার ফল প্রকাশকে কেন্দ্র করে জয়জয়কার শুরু হয়েছে রাজ্যের জেলাগুলিতে। তবে সেই দিক থেকে অনেকটাই পিছিয়ে পড়ল কলকাতা (Kolkata)। মাধ্যমিকের প্রথম দশের মধ্যে নেই কলকাতার কোনও স্কুল। এবারের মাধ্যমিকে পাশের হার ৮৬.১৫ শতাংশ। মাধ্যমিকের এই ফল নিয়ে বরাবরই উচ্ছাস থাকে পড়ুয়া সহ অভিভাবকদের মধ্যে। এর পিছনে থাকে কমবেশি লড়াইও। কখনও কখনও ভীষণ ব্যতিক্রমী লড়াইও দেখেছে এ রাজ্য। ঠিক তেমনভাবেই এবারও দুটি ব্যতিক্রমী গল্পের নাম হল জগন্নাথ ও রাজলক্ষী। 

বর্ধমানের নুদিপুর ভুপেন্দ্র স্মৃতি বিদ্যামন্দিরের ছাত্র জগন্নাথ মাণ্ডি। প্রতিবন্ধকতাকে সাইডে রেখে পায়ে লিখেই মাধ্যমিক জয় করল জগন্নাথ। মাধ্যমিকে ২৫৮ নম্বর পেয়ে উত্তীর্ণ হয় সে। জানা গিয়েছে, বর্ধমানের মেমারীর সিমলা আদিবাসীপাড়ার বাসিন্দা জগন্নাথ মাণ্ডি। সেই আদিবাসী পাড়া থেকে জগন্নাথই একমাত্র মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছে এবছর। আর উত্তীর্ণও হয়েছে। তাই তার পরিবারের সদস্যরা সহ সিমলা আদিবাসীপাড়ার বাসিন্দারাও এই জয়ে বেজায় খুশি। মাধ্যমিকের ফলাফল প্রকাশের পরে চরম খুশি জগন্নাথও। জানা গিয়েছে, শুধু প্রতিবন্ধকতায় নয় প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যেই প্রবল জেদ নিয়েই মাধ্যমিক পরীক্ষা দেয় জগন্নাথ। তাদের অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই খারাপ। ৯০ বছরের ঠাকুমার কাছে থেকে পড়াশুনা করত জগন্নাথ। দাদা এক জায়গায় কাজ সংসার খরচ দেয়। সেই খরচ দিয়েই কোনরকমে পড়াশুনা করেছে জগন্নাথ। পরীক্ষার এই ফলাফল দেখে পরবর্তীতে জগন্নাথের স্বপ্ন শিক্ষক হওয়ার। শিক্ষক হয়ে তার মত বিশেষ ক্ষমতা সম্পন্ন মানুষদের পায়ে দাঁড়াতে চায় সে। জগন্নাথের এই ফলাফলে খুশি স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারাও।

পাশাপাশি কঠিন লড়াই করে মাধ্যমিকে উত্তীর্ণ হয়েছে বীরভূমের রাজলক্ষী দে। মাধ্যমিক পরীক্ষায় ৪০ শতাংশ নম্বর নিয়ে পাস করেছে সে। জানা গিয়েছে, মাধ্যমিক পরীক্ষার আগেই অ্যাসিড হামলার মুখে পড়েছিল রাজলক্ষী। তবে অসামান্য জেদের কারণেই রাজলক্ষী ওই অবস্থাতেই পরীক্ষা দিতে যায় মাধ্যমিক পরীক্ষার সেন্টারে। রাইটার নিয়ে সে মাধ্যমিক পরীক্ষা দেয়। তবে সেই পরীক্ষার্থীর হাতেই এবার এল সাফল্যের শংসাপত্র। যদিও এই ধরনের ঘটনা না ঘটলে ৯০  শতাংশ নম্বর পাওয়া যেত বলে, জানিয়েছে পরীক্ষার্থী। আগামী দিন বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশুনা করতে চায় রাজলক্ষী।

10 months ago


Result: মাধ্যমিকে প্রথম কাটোয়ার দেবদত্তা, প্রথম দশে ঠাঁই পেল না কলকাতা

পরীক্ষা শেষ হওয়ার মাত্র ৭৫ দিনের মাথায় আজ অর্থাৎ শুক্রবার প্রকাশিত হল মাধ্যমিকের ফল। দুপুর ১২ টা থেকে এই ফল ওয়েবসাইটে দেখা যাচ্ছে। প্রথম দশে ১১৮ জন। মালদহ থেকে সর্বোচ্চ সংখ্যক পড়ুয়া মেধাতালিকায় আছে। কিন্তু ১১৮ জনের তালিকায় কলকাতায় শূন্য। এবারের মাধ্যমিকে পাশের হার ৮৬.১৫ শতাংশ। ১৩.৩৭ শতাংশ পরীক্ষার্থী পেয়েছেন ৬০ শতাংশ বা তার বেশি।

মধ্যশিক্ষা পর্ষদ সূত্রে খবর, এবারের মাধ্যমিকে প্রথম হয়েছেন কাটোয়ার দূর্গাকাশি চৌধুরানি স্কুলের দেবদত্তা মাঝিঁ। দেবদত্তা ৬৯৭ পেয়েছে। মাধ্যমিকে যুগ্মভাবে দ্বিতীয় হয়েছে রিফত হাসান সরকার এবং শুভম পাল। তারা পেয়েছে ৬৯১ নম্বর। সারভার ইমতিয়াজ, সৌম্যজিৎ মল্লিক, অর্ক মণ্ডল ৬৯০ পেয়ে একসঙ্গে তৃতীয় হয়েছে এবারের মাধ্যমিকে। তফসিলি জাতিভুক্ত পরীক্ষার্থীদের মধ্যে পাশ করেছেন ৮৫ শতাংশের বেশি পড়ুয়া। 

বিগত বছরগুলির মতো এবারও জেলাভিত্তিক পাশের হারের নিরিখে শীর্ষস্থানে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর। এরপর তালিকায় আছে কালিম্পং। তৃতীয় স্থানে কলকাতা। পশ্চিম মেদিনীপুর চতুর্থ স্থানে। 

পর্ষদ সভাপতি জানান, এবারের মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য নাম নথিভুক্ত করিয়েছিলেন ৬ লক্ষ ৯৭ হাজার ২১২ জন। তবে পরীক্ষা দিয়েছেন ৬ লক্ষ ৮২ হাজার ৩২১ জন। এবারে ছেলে পরীক্ষার্থীদের থেকে মেয়েদের সংখ্যা ২২ শতাংশ বেশি ছিল। 

মাধ্যমিকের ফল প্রকাশ পর্ষদের। সংবাদ সম্মেলনে মুখ্যমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী, শিক্ষাসচিবকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে পর্ষদ সভাপতি জানান, এবারের পরীক্ষায় পাশ করেছেন ৫ লক্ষ ৫৪ হাজার ৪২৮ জন পরীক্ষার্থী। এই বছর মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছে ৬ লক্ষ ৯৮ হাজার ৬২৮ জন পরীক্ষার্থী। গতবারের তুলনায় এই সংখ্যা প্রায় ৪ লক্ষ কম। প্রতিবারের মতো এবারও ছাত্রের তুলনায় পরীক্ষায় বসা ছাত্রীদের সংখ্যা ছিল বেশি। এবারের পরীক্ষায় বসে মোট ২ লক্ষ ৯০ হাজার ১৭২ জন ছাত্র এবং ছাত্রীদের সংখ্যা ছিল ৩ লক্ষ ৫৬ হাজার ২১ জন। এ বছর মোট ২৮৬৭ পরীক্ষা কেন্দ্রে মাধ্যমিকের পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে।

পর্ষদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট wbbse.wb.gov.in বা wbresults.nic.in-এ গিয়ে ‘West Bengal Board of Secondary Exam Results 2023’ লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে পড়ুয়াদের। এরপর একটি নতুন পেজ খুল যাবে। সেখানে যথা স্থানে রোল নম্বর, জন্মতারিখ দিয়ে ‘সাবমিট’ করতে হবে। এরপরই মাধ্যমিক পরীক্ষার রেজাল্ট ফুটে উঠবে স্ক্রিনে।

10 months ago
Result: উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণার দিনক্ষণ, কবে কিভাবে জানবেন জানুন

মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল ঘোষণার দিনক্ষণ টুইট করে জানিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। এবার উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল ঘোষণার দিনক্ষণও জানিয়ে দিল উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। সোমবার সংসদের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী ২৪ মে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হবে। মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল ঘোষণার তারিখ ১৯ মে। আগেই তা জানিয়েছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। তার পাঁচ দিন পরেই প্রকাশ করা হবে উচ্চ মাধ্যমিকের ফলও।

ব্রাত্য বসু সোমবার টুইট করে জানিয়েছেন ২৪ তারিখ উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ বেলা বারোটার সময় সাংবাদিক বৈঠক করে জানানো হবে। স্কুলগুলিকে  চলতি মাসের 31 তারিখেই স্কুলগুলিকে সার্টিফিকেট দিয়ে দেওয়া হবে। এছাড়া উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের পক্ষে আরও জানানো হয়েছে যে ২৪শে মে বেলা বারোটার পর পরীক্ষার্থীরা বিভিন্ন অনলাইন পোর্টালে তাদের পরীক্ষার ফল জানতে পারবে।

চলতি বছরে ১৪ মার্চ উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হয়েছিল। তা চলেছে ২৭ মার্চ পর্যন্ত। প্রায় দু’মাসের মাথায় ফল প্রকাশ করা হচ্ছে। উচ্চ মাধ্যমিকে এ বছর মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৮ লক্ষ ৫২ হাজার, যা গত বছরের তুলনায় প্রায় ১ লক্ষ ১০ হাজার বেশি।

11 months ago


Gujrat: গুজরাটে ভরাডুবি কংগ্রেসের, মোদী ম্যাজিকে ২০০২-র ফলকে ছাপিয়ে গেল বিজেপি

গুজরাট (Gujrat) তুমি কার? বৃহস্পতিবার ভোট গণনা (Assembly Election 2022) শুরু হতেই এই প্রশ্ন দেখা দিয়েছিল। কিন্তু তাঁর উত্তর মিলতে খুব একটা অপেক্ষা করতে হল না দেশবাসীর। বেলা ১২টা বাজার সঙ্গে সঙ্গেই মোটামুটি স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে ছবি। মোদীর (Narendra Modi) রাজ্যে রেকর্ড তৈরি করে ইতিহাস লিখল বিজেপি (BJP)। এই রাজ্যে মোট ১৮২টি আসন, যার মধ্যে বেলা পর্যন্ত হিসেবে ১৫৬টি আসনে ফুটেছে পদ্মফুল। আর এরই সঙ্গে টানা ৭ বার এবং প্রায় তিন দশক ধরে গুজরাটে নিজেদের রাজ্যপাট কায়েম করার পথে এগোচ্ছে গেড়ুয়া শিবির।

উল্লেখ্য, এই প্রথমবার গুজরাটে ১৫০-র বেশি আসনে জিতে বিধানসভা গড়তে চলেছে বিজেপি। ৮০ শতাংশের বেশি বিধানসভা আসন। গত ২০০২ সালে ১২৭টি আসনে জিতে সরকার গড়েছিল ভারতীয় জনতা পার্টি, সেবার মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদী। কিন্তু ২০২২ ভেঙে দিল সেই পুরনো রেকর্ডও। বিশেষ নজর ছিল হার্দিক প্যাটেল-সহ একাধিক ভিআইপি প্রার্থীদের ফলাফলের দিকে। কিন্তু সেখানেও কেউ খুব একটা নিরাশ করেননি দলকে। ভোট শতাংশের নিরিখেও অনেকটাই এগিয়ে বিজেপি। প্রায় ৫৩.১০ শতাংশ ভোট এখনও পর্যন্ত নিজেদের নামে করেছে পদ্ম বাহিনী। সেদিক থেকে কংগ্রেসের ঝুলিতে রয়েছে মাত্র ১৭টি আসন। তবে তুলনামূলক ভাবে বেশ ভালোই ফল করেছে আপ। ৫টি আসন নিজের নামে লিখিয়েছে কেজরিওয়ালের দল। এদিকে জয় নিশ্চিত হতেই অকাল দিওয়ালিতে সামিল পদ্মবাহিনী। আহমেদাবাদ থেকে বরোদা, সর্বত্রই চলছে বাজি ফাটিয়ে রাজকীয় জয় উদযাপন।

গেড়ুয়া আবিরে ভরেছে গুজরাটের আকাশ-বাতাস। মোরবি সেতু দুর্ঘটনা থেকে বিরোধী হাওয়া, জনতার কাছে ধোপে টিকল না কিছুই। মোদী-শাহ'র ঝোড়ো ইনিংসে বাউন্ডারি পার ভোটের বল। তবে এবার প্রশ্ন আগামী মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন তা নিয়ে। বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলকে নিয়ে কিছুটা সংসয় থাকলেও পাতিদার প্রতিনিধি হিসেবে এবারেও মুখ্যমন্ত্রীর মসনদে বসতে পারেন তিনিই বলে মনে করছে ওয়াকিবহালমহল।

এদিকে গুজরাতের ভোট বিশ্লেষণ নিয়ে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছে, এই বিপুল জয় অনেকটাই মোদী ম্যাজিক। কারণ ভোট প্রচারে প্রধানমন্ত্রী প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছে যে গুজরাত ভোটে তিনিই মুখ। অর্থাৎ নেতৃত্ব প্রদানের একটা মুখ জনগণের সামনে তুলে ধরতে পেরেছেন নরেন্দ্র মোদী। পাশাপাশি প্যাটেল সম্প্রদায় একটা সময় পর্যন্ত বিজেপির থেকে মুখ ঘুরিয়েছিল। মুখ্যমন্ত্রিত্বের কুর্সিতে প্যাটেল সম্প্রদায়ের একজনকে বসিয়ে সেই ভোটব্যাঙ্ক নিজের ঝুলিতে আনতে পেরেছে বিজেপি। তাছাড়া তৃণমূলস্তর থেকে পশ্চিমের এই রাজ্যে বিজেপির সংগঠন দুর্দান্ত।

সেই সংগঠনের জোরেই অনেক প্রতিবন্ধকতা জিতে জনতা জনার্দনের আশীর্বাদ পদ্ম শিবিরের ঝুলিতে।

one year ago
MCD: আপের দখলে দিল্লি মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন, এবার হিমাচল-গুজরাতের ফলাফলের অপেক্ষা

পূর্বাভাস সত্যি করে দিল্লি পুরসভা বা দিল্লি মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন (MCD) দখল আম আদমি পার্টির (AAP)। আপের পক্ষেই যাবে দিল্লি পুরসভা, দাবি করেছিল বুথ ফেরত সমীক্ষা। দীর্ঘ ১৫ বছর পর দিল্লি মিউনিসিপ্যাল হাতছাড়া বিজেপির (BJP)। শেষ পাওয়া খবর পর্যন্ত ২৫০টি ওয়ার্ডের মধ্যে আপ দখল করেছে ১৩৪টি ওয়ার্ড, বিজেপির দখলে ১০৪টি ওয়ার্ড। কংগ্রেস পেয়েছে ৯টি আসন আর অন্যদের ঝুলিতে ৩টি আসন।

এদিন গণনা শুরুর প্রথম থেকেই গেরুয়া ঝড়ের আভাস ছিল। তবে বেলা গড়তেই কেজরিওয়ালের দলের দিকে যেতে শুরু করে ফল। একটা সময় ছিল বিজেপি আপের জোর টক্কর। তবে বিজেপিকে পিছনে ফেলে অনেক আগেই ম্যাজিক ফিগারে পৌঁছে যায় দিল্লির শাসক দল। বাকি সব ভোটের মতো দিল্লি পুরসভার ভোটেও ফল খারাপ কংগ্রেসের।


MCD নির্বাচনের ক্ষেত্রে AAP জয়ী হবে বলে ভোটের পর থেকেই আপের দিকে পাল্লা ভারি রেখেছিল বুথ ফেরত সমীক্ষা। যদিও ৭০%-র মতো বেশি আসনে কেজরিওয়ালের দলের জয়ের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল।

এদিকে, ৮ ডিসেম্বর অর্থাৎ বৃহস্পতিবার দেশের দুই রাজ্যের ফল ঘোষণা। হিমাচল প্রদেশ এবং গুজরাতের ফলের দিকে তাকিয়ে গোটা দেশ। যদিও বুথ ফেরত সমীক্ষায় গুজরাত ফের বিজেপির দখলে থাকবে, এই ইঙ্গিত দিয়েছে বুথ ফেরত সমীক্ষা। হিমাচল প্রদেশে ত্রিশঙ্কু বিধানসভার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। এখন অপেক্ষা বৃহস্পতিবার ইভিএম খোলার।

one year ago
Vote result: আসানসোল ও বনগাঁ উপনির্বাচনে জয়ী তৃণমূল, উল্লাস ঘাসফুল শিবিরে

আসানসোল ও বনগাঁ উপনির্বাচনে জয়ী তৃণমূল(tmc)। বনগাঁ ১৪ নং ওয়ার্ডে উপনির্বাচনে(by election) জয়ী তৃণমূল প্রার্থী পাপাই রাহা । দ্বিতীয় স্থানে বিজেপি । আসানসোল ৬ নং ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী বিধান উপাধ্যায় । দ্বিতীয় স্থানে বাম প্রার্থী।

প্রসঙ্গত, তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(tmc suprimo Mamata Banerjee)  আগেই তাঁকে আসানসোল পুরসভার মেয়র হিসেবে ঘোষণা করেছেন। নাম ঘোষণার সময় তিনি তখন ছিলেন বারাবণির বিধায়ক(MLA)। নিয়ম অনুযায়ী আসানসোল পুরসভার মেয়র হতে হলে তাঁকে কাউন্সিলর হিসেবে ভোটে জিততে হত। ছ’মাসের মধ্যে জিতে আসতে হত। আর ঠিক ছ’মাসের মাথায় গত ২১ আগস্ট আসানসোল পুরসভার উপনির্বাচন হয়। আসানসোলে সেই ওয়ার্ডেই বড় ব্যবধানে জিতলেন বিধান উপাধ্যায়। ৫ হাজার ৪৭৭ ভোটে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী বিধান উপাধ্যায়। বুধবারের গণনার পর জানা গিয়েছে, প্রাপ্ত ভোটের নিরিখে বিধানের পরেই রয়েছেন সিপিএম প্রার্থী শুভাশিস মণ্ডল। তৃতীয় স্থানে রয়েছেন বিজেপির শ্রীদিব চক্রবর্তী। এই জয় মানুষের জয় বললেন জয়ী তৃণমূল প্রার্থী বিধান উপাধ্যায়।

বনগাঁ ১৪ নং ওয়ার্ডে উপনির্বাচনে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী পাপাই রাহা । নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপি প্রার্থী অরূপ পালের থেকে ২ হাজার ১১৮ ভোটের ব্যবধানে জয়ী হন। স্বভাবতই আবিরে উল্লাস তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের মধ্যে। তৃতীয় স্থানে রয়েছে সিপিএমের ধৃতিমান। উল্লেখ্য, গত পুরসভা ভোটে এই ওয়ার্ডে জয়ী হয়েছিলেন তৃণমূল প্রার্থী দিলীপ দাস। শপথ গ্রহণের আগেই মৃত্যু হয় তাঁর। তাই উপনির্বাচন।


2 years ago