
অ্যামাজনের কাছে ১৪ জন যাত্রীসহ ভেঙে পড়ল ব্রাজিলের একটি বিমান। দুর্ঘটনায় সকলেরই মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।
উত্তর অ্যামাজনের রাজধানী মানাউস থেকে ৪০০ কিলোমিটার দূরে বার্সেলোস প্রদেশে দুর্ঘটনাটি ঘটছে বলে জানিয়েছে সংবাদসংস্থা রয়টার্স। মৃত ১৪ জনের মধ্যে ১২ জন যাত্রী এবং বাকি দু'জন বিমান ক্রু।
মানাউস থেকে এই বার্সেলোস যাচ্ছিল বিমানটি। আমাজনের গভর্নর উইলসন লিমা দুর্ঘটনায় মৃতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। দুর্ঘটনার কারণ জানতে শুরু হয়েছে তদন্ত। দুর্ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে এয়ারফোর্সের বিশেষ দল।
চলতি বছরে ১ মে আমাজনের (Amazon) জঙ্গলে ঘটেছিল বিমান দুর্ঘটনা (Plane crash)। সেই জঙ্গলে ভেঙে পড়েছিল ছোট যাত্রীবাহী বিমান ‘সেসনা ২০৬’। ওই বিমানে ছিলেন চার শিশু, (Child) তাদের মা এবং দু’জন পাইলট। বিমান দুর্ঘটনার পর শিশুদের মা এবং দুই পাইলটের দেহ পাওয়া গেলেও শিশুগুলির দেখা মেলেনি। জানা গিয়েছে, শিশুগুলির মধ্য়ে এক জনের বয়স ১৩, এক জনের নয়, এক জনের চার এবং অন্য জনের মাত্র এক।
এই বিমান দুর্ঘটনার পর ভেবেই নেওয়া হয়েছিল, শিশু গুলি মারা গিয়েছে। কিন্তু সকলকে অবাক করে দিয়ে বিমান দুর্ঘটনার প্রায় ৪০ দিন পরে অবশেষে দেখা মিলল শিশুদের। বিমান দুর্ঘটনার কবলে পড়া উইটোটো জনজাতি সম্প্রদায়ভুক্ত চার শিশুর সন্ধান পাওয়া যায় দক্ষিণ আমেরিকার দেশ, কলম্বিয়ার অন্তর্ভুক্ত আমাজ়নের জঙ্গলে। সে দেশের প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেট্রো, তিনি নিজেই টুইট করে এই খবর জানিয়েছেন।
কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট এই চার শিশু উদ্ধারের ঘটনাকে ‘গোটা দেশের আনন্দ’ বলে অভিহিত করেছেন। একই সঙ্গে ওই শিশুগুলির ছবিও টুইট করেছেন তিনি। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, গভীর জঙ্গলে সামরিক পোশাক পরা কয়েকজনের সঙ্গে বসে রয়েছে ওই শিশুগুলি।
বাড়ির উপর আছড়ে (Plane Crash) পড়ল একটি গ্লাইডার বিমান, এমনই একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমধ্যমে। ঘটনাটি ঘটেছে ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) ধানবাদে। যদিও ঘটনায় বিমানের পাইলট ও এক সওয়ারি গুরুতর জখম হয়েছেন। জানা গিয়েছে, ধানবাদের (Dhanwad) বারওয়াডা বিমানবন্দর থেকে উড়েছিল বিমানটি। ওই বিমানে পাইলট ছাড়াও কুশ সিংহ নামে বছর চোদ্দর এক কিশোর ছিল। পুলিস সূত্রে খবর, ধানবাদে মামার বাড়িতে বেড়াতে এসেছিল কুশ। বারওয়াডা বিমানবন্দর থেকে ওই ছোট বিমানে চেপেছিল সে। তারপরই এমন ঘটনা।
धनबाद -ग्लाइडर क्रैस का लाइव वीडियो आया सामने...उड़ान भरने के बाद ही क्रैश हो गया था ग्लाइडर...#Dhanbad #Jharkhand pic.twitter.com/WzO0sJKuaE
— FirstJharkhand (@firstjharkhand) March 24, 2023
পুলিস সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টে নাগাদ বিমানটি ওড়ার পরই বিমানের প্রপেলার কাজ করা বন্ধ করে দেয়। ফলে পাইলট বিমানের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। এই অবস্থাতে পাইলট বিমানটিকে সুরক্ষিতভাবে অবতরণের চেষ্টা চালান। কিন্তু তিনি অসফল হন। ফলে বিমানবন্দর থেকে ওড়ার পর ৫০০ মিটারের মধ্যেই বিরসা মুন্ডা পার্কের কাছে নীলেরশ কুমার নামের এক ব্যক্তির বাড়ির উপর ভেঙে পড়ে বিমানটি। তবে নীলেশের পরিবারের কেউই আহত হননি। বিমানটি গোত্তা মেরে বাড়ির ভিতরে ঢুকে পড়ার ফলেই পাইলট এবং সওয়ারি গুরুতর আহত হন।
নেপালের পোখরা বিমান (Nepal Plane Crash) দুর্ঘটনায় উদ্ধার ভেঙে পড়া বিমানের ব্ল্যাক বক্স। এই দুর্ঘটনার প্রায় ২৪ ঘণ্টা পর গুরুত্বপূর্ণ এই ব্ল্যাক বক্স উদ্ধার (Black Box rescue) করতে সমর্থ হয়েছে উদ্ধারকারী দল। বিমানবন্দরের এক আধিকারিক জানান, সোমবার সকালেই ব্ল্যাক বক্সটি পাওয়া গিয়েছে। এবার দুর্ঘটনার আসল কারণ জানা যাবে। রবিবার বেলা ১১টা নাগাদ কাঠমান্ডু (Kathmandu) থেকে উড়ে বিমানটি পোখরায় অবতরণের ১০ সেকেন্ড আগে আচমকাই ভেঙে পড়ে। স্থানীয় এক নদীর তীর থেকে জ্বলন্ত উদ্ধার হয় বিমানের ধ্বংসাবশেষ। এই ঘটনায় বিমানের পাইলট, কেবিন ক্রু-সহ সব যাত্রীরই মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে নেপাল সেনা।
জানা গিয়েছে, মৃতদের মধ্যে পাঁচ ভারতীয়ও রয়েছেন। প্রাথমিক ভাবে মনে করা হয়েছিল, খারাপ আবহাওয়ার কারণে ওই দুর্ঘটনা। যদিও পরে নেপালের বিমান পরিবহণ মন্ত্রক জানায়, আকাশ পরিষ্কারই ছিল। যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বিমানটি ভেঙে পড়েছে। এদিকে বিমান ভাঙার আগের মুহূর্তের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সেখানেই একদম বাঁক নিয়ে বিমানটি ভেঙে পড়ার দৃশ্য ধরা পড়েছে। সম্ভবত যান্ত্রিক ত্রুটির কারণেই এভাবে বাঁক নিতে হয়েছিল বিমানকে। ফলে নিয়ন্ত্রণ হারায় সেই বিমান। প্রাথমিক তদন্তে এমনটাই মনে করছে নেপালের বিমান পরিবহণ মন্ত্রক।
যদিও ভাইরাল ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি সিএন পোর্টাল।
ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা (Plane Accident)। মাঝ আকাশে হঠাৎ ভারসাম্যহীন হারিয়ে আবাসনে ধাক্কা বিমানের। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে কলম্বিয়ায় (Colombia)। বিমান সংস্থা সূত্রে খবর, ওই বিমানে ৮ জন ছিলেন। প্রত্যেকেরই মৃত্যু (Death) হয়েছে।
ইতিমধ্যেই বিমান ভেঙে পড়ার ভিডিও ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। যা দেখে রীতিমতো আঁতকে উঠছেন নেটপাড়াবাসী। কলম্বিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মেডেলিন। সেখানে একটি আবাসনে ধাক্কা খেয়ে বিমান ভেঙে পড়েছে বলে জানা গিয়েছে। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, কালো ধোঁয়ায় ঢেকে গিয়েছে গোটা এলাকা। আবাসনের উপর থেকে বেরিয়ে চলেছে কালো ধোঁয়া। ভিডিও ফুটেজ থেকেই স্পষ্ট কিছুক্ষণ আগেই ভেঙে পড়েছে বিমানটি।
মেডেলিন পুরসভার মেয়র ড্যানিয়েল কুইনটেরো জানিয়েছেন, 'শহরে একটি বিমান দুর্ঘটনা হয়েছে। সরকারের তরফে সর্বশক্তি দিয়ে উদ্ধারের কাজ চালানো হচ্ছে। দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের সব রকম সহায়তা করা হবে।' জানা গিয়েছে, দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমানটি আকারে ছোট হওয়ার কারণে সেখানে মাত্র ৮ জনই ছিলেন। তাঁদের মধ্যে ৬ জন যাত্রী এবং বাকি ২ জন বিমানকর্মী।
মঙ্গলবার সকালে ওলায়া হেরারা বিমানবন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে বিমানটি। কিন্তু পরে জানা যায়, বিমানটির ইঞ্জিনে সমস্যা দেখা দিয়েছে। যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে একটি আবাসনে ধাক্কা খায় বিমানটি। সেখানেই ভেঙে পড়ে।
খবর পেয়েই দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের একাধিক ইঞ্জিন এবং বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। আবাসনের যথেষ্ট ক্ষতি হয় দুর্ঘটনায়। তবে আবাসনের বাসিন্দাদের হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। আবাসনের উপরের তলাগুলি দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাসিন্দারা।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিমান গোলযোগ মামলা। আদালতের নির্দেশ ছিল, তা সত্ত্বেও কেন বিভ্রাটের ঘটনায় কেন্দ্রের তরফে কোনও রিপোর্ট দেওয়া হয়নি? প্রশ্ন তুলল হাইকোর্ট। সূত্রের খবর, নিম্ন আদালতে হওয়া প্রথম মামলাতেও হলফনামা জমা দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। এবার মুখ্যমন্ত্রীর বিমান বিভ্রাটের ঘটনায় দ্রুত রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দিল আদালত। আগামী ১৯ সেপ্টেম্বরের মধ্যে রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি হলফনামার কপি সব পক্ষকে দিতে হবে। কেন্দ্রের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে বারবার মুখ্যমন্ত্রীর বিমান বিভ্রাটের কারণ কী? সোমবার প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের তরফে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, প্রথমে ২০১৬ সালে পাটনা থেকে ফেরার পথে মুখ্যমন্ত্রীর বিমান বিভ্রাট হয়। এরপর চলতি বছরের ৪ মার্চ লখনউ থেকে ফেরার সময়ও ফের বিভ্রাটের মুখে পড়ে বিমান। মামলাকারীর আইনজীবী ফিরোজ ইদুলজী আদালতে জানান, ২০১৬ সালের বিমান গোলোযোগের রিপোর্ট কেন্দ্র নিম্ন আদালতে জমা দিতে পারেনি। এত দেরি হচ্ছে কেন? এদিন মামলাকারী সেই প্রশ্ন তুলেছেন কলকাতা হাইকোর্টে প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব ও বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চে। এরপরই প্রধান বিচারপতি রিপোর্ট জমা দেওয়ার সময় নির্ধারণ করে দেন। পরবর্তী শুনানি আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর।
গত মার্চে চিনের (China) দক্ষিণ গুয়াংঝাউ (Guangzhou) প্রদেশে পাহাড়ি এলাকায় বোয়িং ৭৩৭ বিমান (Boeing 737 aircraft) মাঝ আকাশে ১৩২ জন যাত্রী নিয়ে ভেঙে পড়ে। এই ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনার ( plane crash) ভিডিও সামনে আসতেই চমকে উঠেছিলেন অনেকে। কীভাবে এই অত্যাধুনিক বিমান ভেঙে পড়ল, তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। এই দুর্ঘটনায় সকল যাত্রী থেকে শুরু করে চালক এবং সহকারীদের মৃত্যু ঘটেছে। ঘটনার দুদিন পর তন্ন তন্ন করে খোঁজা হয়েছে ব্ল্যাক বক্স (ব্লাচক বক্স)। আর সেখান থেকেই উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর তথ্য।
কী এই ব্ল্যাক বক্স? ব্ল্যাক বক্স হল একটি ইলেকট্রনিক রেকর্ডিং যন্ত্র (Electronic Recording Devices), যা বিমানের মধ্যে থাকে। ওই বক্সেই বিমান ওড়া থেকে ল্যান্ড করা অবধি সমস্ত তথ্য থাকে। চিনা বিমানটির ব্ল্যাক বক্স থেকে প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখেন মার্কিন আধিকারিকরা। আর সেখান থেকেই জানা যায়, চালকের নিয়ন্ত্রণহীনতার জন্যই এই দুর্ঘটনা ঘটেনি। ইচ্ছাকৃতভাবেই বিমনটিকে লম্বালম্বিভাবে উপর থেকে নিচে নামিয়ে আনা হয়েছিল। বিমানটি প্রায় ৯০ ডিগ্রি কোণেই আকাশ থেকে নেমে এসে আছড়ে পড়েছিল মাটিতে। বারবার এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোলাররা (Air Traffic Controller) ফোন করলেও কোনও রকম সাড়া দেননি বিমান চালক।
কেন এমনটা করা হল? এর পিছনে পাইলটের কী স্বার্থ? সবটা খতিয়ে দেখতে গিয়ে উঠে এল অন্য এক তথ্য। ওই বিমানে থাকা পাইলট বা সহকারীদের সকলেরই স্বাস্থ্যজনিত কোনও সমস্যা ছিল না। অর্থনৈতিক বা পারিবারিক দিকেও কোনও সমস্যা ছিল না। এবং বিমান ক্র্যাশ করানোর মতো মানসিকতাও ছিল না চালকের বলে মনে করছে তদন্তকারী দল। বিমান থেকে কোনও আপৎকালীন সংকেতও পাঠাননি চালক। এই সব তথ্য খতিয়ে দেখে মনে করা হচ্ছে, কেউ হয়তো ককপিটে ঢুকে পড়ে তা দখল করেছিল। এবং তারপর ইচ্ছাকৃত ভাবেই বিমানটিকে ক্র্যাশ করিয়েছিল।
প্রসঙ্গত, চিনের এই বিমানটি প্রতি মিনিটে প্রায় ১০ হাজার ফুট নিচে নেমে এসেছিল। বিমানটি ভেঙে পড়ার সময় ভয়ঙ্কর বিস্ফোরণ হয়। সেই দৃশ্যও প্রকাশ্যে এসেছিল।
দক্ষিণ চিনে ভেঙে পড়ল যাত্রীবাহী বিমান। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, ওই বিমানে ১৩২ জন ছিল। তাদের মধ্যে যাত্রী ১২৩ জন ও ৯ জন ক্রু। চিনে যে বিমানটি ভেঙে পড়েছে, সেটি বোয়িং ৭৩৭ বিমান ছিল। সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা গেছে, বিমানটি কুনমিং শহর থেকে গুয়াংজুর দিকে যাচ্ছিল। ভেঙে পড়া বোয়িং বিমানটি চিন ইস্টার্ন এয়ারলাইন্সের বিমান ছিল। চিনের সিভিল অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন জানিয়েছে, এখনও অবধি এই বিমান দুর্ঘটনায় কত জন মারা গিয়েছেন, তা জানা যায়নি। মনে করা হচ্ছে বিমান থাকা কোনও যাত্রীরই বেঁচে থাকার সম্ভাবনা নেই। উদ্ধারকাজ শুরু হয়েছে।
Crash site pic.twitter.com/8qJWYK8FhS
— ChinaAviationReview (@ChinaAvReview) March 21, 2022
সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, উদ্ধারকারী দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধারকাজ শুরু করেছে। উদ্ধারকারী দলের এক সদস্য জানান, দুর্ঘটনার ফলে বিমানটি ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে গিয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে বিমান দুর্ঘটনার সময়ে আগুন দেখা গিয়েছিল। পাহাড়ের কোলে যে এলাকায় বিমানটি ভেঙে পড়েছে, সেখানকার বাঁশবনে আগুন লেগে গিয়েছে বলেই জানা গিয়েছে।
বিমান সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, ভেঙে পড়া বিমানটি ৬ বছরের পুরনো। সিএএসি জানিয়েছে, উঝুর এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের সঙ্গে বিমানটির যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।