
যে কোনও রকম দুর্ঘটনায় ভারতীয় রেলের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ বাড়ল। রেলবোর্ডের প্রস্তাব মেনে ১০ গুণ ক্ষতিপূরণের অঙ্ক বাড়াল ভারতীয় রেলওয়ে। আহত ও মৃত্যু, দুই খাতেই ক্ষতিপূরণের অঙ্ক বেড়েছে।
রেল আইনের ১২৪ ধারা অনুযায়ী, এতদিন মৃত্যু হলে তাঁর পরিবারকে ৫০ হাজার টাকা দিতে হত। এখন ট্রেন দুর্ঘটনার পাশাপাশি লেভেল ক্রসিংয়ে কারও মৃত্যু হলেও ক্ষতিপূরণ ৫ লক্ষ টাকা। দুর্ঘটনায় গুরুতর দখমদের ক্ষতিপূরণ বেড়েছে হয়েছে আড়াই লক্ষ টাকা। আগে যা ছিল ২৫ হাজার টাকা। অল্প জখম হলে ক্ষতিপূরণ বাবদ পাওয়া যাবে ৫০ হাজার টাকা।
দুর্ঘটনা ছাড়াও রেলে অপ্রীতিকর মৃত্যু হলে আগে ১৫ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ দিত। এখন দেওয়া হবে দেড় লক্ষ টাকা। গুরুতর জখমদের ক্ষতিপূরণ ৫ হাজার থেকে বেড়ে হয়েছে ৫০ হাজার টাকা।
রাজ্যে যখন ডেঙ্গি-ম্যালেরিয়ার (Dengue-Malaria) বাড়বাড়ন্ত, তখন নতুন করে আতঙ্কের সৃষ্টি করছে নিপা ভাইরাস। ইতিমধ্যেই কেরলে নিপা ভাইরাসে (Nipah Virus) আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ২ জনের। এর পর বাংলাতেও একজনের নিপা ভাইরাসে সংক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তবে তিনি নিপা ভাইরাসে আক্রান্ত কিনা তার এখনও রিপোর্ট আসেনি। এদিকে নিপা ভাইরাসে সংক্রমণের হার বেড়েই চলেছে। তবে অনেকেরই অজানা, কী এই ভাইরাস, এর উপসর্গ কী কী, আর কীভাবে এই ভাইরাস ছড়ায়?
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, নিপা ভাইরাসের যে স্ট্রেনটি সংক্রমণ ছড়াচ্ছে, তা বাংলাদেশি ভ্যারিয়েন্ট। এই ভ্যারিয়েন্টের সংক্রামক ক্ষমতা কম হলেও, মৃত্যু হার অনেক বেশি। মূলত ফলাহারী বাদুড় বা ‘ফ্রুট ব্যাটস’-এর মাধ্যমে মূলত এর সংক্রমণ ঘটে। অনেক সময় খেজুর গাছে রসের হাঁড়িতে মুখ দেয় বাদুড়। সেই রস খেলে মানুষের শরীরেও নিপা ভাইরাস প্রবেশ করতে পারে বলে মনে করা হয়।
এই রোগে আক্রান্ত হলে হঠাৎ জ্বর আসতে পারে। সঙ্গে হতে পারে মাথা ব্যাথা, পেশিতে টান, ক্লান্তি, বমি ও শ্বাসকষ্ট। মাত্র সাত থেকে দশ দিনের মধ্যে কোনও রোগী কোমায় চলে যেতে পারেন। সংক্রমণ গুরুতর আকার ধারণ করলে এনসেফালাইটিস বা মস্তিষ্কে ফোলাভাব সৃষ্টি হতে পারে। নিপার উপসর্গ ধরা দিতে ৪ থেকে ১৪ দিন সময় লাগে। তাই এই উপসর্গ দেখা দিলে চিকিৎসকের সঙ্গে দ্রুত যোগাযোগ করা উচিত।
ওবিসিকে তালিকা ভুক্ত করে অতি দ্রুত মহিলা সংরক্ষণ বিল আইনে পরিণত করার দাবি জানালেন কংগ্রেস সাংসদ সনিয়া গান্ধী। বুধবার লোকসভায় মহিলা সংরক্ষণ বিল বিতর্কে অংশ নিয়েছিলেন কংগ্রেস প্রাক্তন সভানেত্রী। সনিয়ার দাবি, দীর্ঘদিন ধরেই এই বিল নিয়ে নানা চর্চা হচ্ছে। এবার সময় এসেছে, এই বিলকে আইনে পরিণত করা।
এদিন লোকসভায় দাঁড়িয়ে আবেগে ভাসলেন সনিয়া। তিনি জানান, ভারতে মহিলাদের জন্য সংরক্ষণের প্রথম কাজ শুরু করেছিলেন ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এবং তাঁর স্বামী রাজীব গান্ধী। কিন্তু রাজ্যসভায় সাত ভোটে হেরে গিয়ে সেই বিল আটকে গিয়েছিল। পরবর্তী সময়ে এই বিল আইনে পাস করার চেষ্টা করেছে কংগ্রেস।
কংগ্রেস এখনও এই বিলকে সমর্থন করে বলেও জানান সনিয়া গান্ধী। একইসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কাছে তাঁর অনুরোধ আর দেরি না করে এই বিল আইনে পরিণত করার সময় এসেছে। সনিয়ার পর এই বিলকে দ্রুত আইনে পাস করাতে সরকারের কাছে অনুরোধ করেন ডিএমকে নেত্রী কানিমোঝিও।
নয়া সংসদ ভবনের উদ্বোধনের প্রথম দিনেই সমস্যায় পড়লেন অনেক সাংসদ। মূলত নতুন সংসদ ভবনে অধিকাংশ কাজই ডিজিটাল পদ্ধতিতে সম্পন্ন হবে। সেকারণেই প্রথম দিনেই সমস্যায় পড়েন অনেকে।
মঙ্গলবার অধিবেশন শুরু হওয়ার পর মহিলা সংরক্ষণ বিল নিয়ে ভাষণ দিতে শুরু করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অর্জুন রাম মেঘওয়াল। সেসময় বিরোধীরা জানান, তাঁদের কাছে বিলের কপি পৌঁছয়নি। শুরু হয় হইহট্টগোল। পরে অবশ্য স্পিকার জানান, ইতিমধ্যে ডিজিটাল মাধ্যমে ওই বিল আপলোড করা হয়েছে। যা সাংসদদের সঙ্গে থাকা ট্যাবলেটে দেখা যাবে।
রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে চিঠি লিখে এবার বিদেশ মন্ত্রকের কাছে অভিযোগ জানালেন রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ও'ব্রায়েন। কেন্দ্রীয় বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করকে লেখা ওই চিঠিতে শুভেন্দুর বিরুদ্ধে তথ্যবিকৃতির অভিযোগ করেছেন সাংসদ। তাঁকে সেন্সর করারও দাবি তোলা হয়েছে।
সম্প্রতি স্পেন যাওয়ার পথে দুবাই বিমানবন্দরের লাউঞ্জে শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট বিক্রমসিংঘের দেখা হয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। পরস্পরের মধ্যে সৌজন্য বিনিময় হয়। সেই ছবি নিজের এক্স অ্যাকাউন্ট ওয়ালে পোস্ট করেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই ছবি নিয়েই কাল্পনিক কথা লিখেছিলেন শুভেন্দু। যার জেরে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ জানালেন ডেরেক।
জানা গিয়েছে, ওই সাক্ষাৎকারের সময় মমতার উদ্দেশে বিক্রমসিংঘ বলেন, "আপনি কি বিরোধী জোটকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন?" জবাবে মমতাকে বলতে শোনা যায়, "ওহ মাই গড"।
কিন্তু বিষয়টা এখানেই থেমে যায়নি। শুভেন্দু কাল্পনিকভাবে ওই কথপোকথন নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছিলেন। ওই কাল্পনিক কথোপকথনে তিনি লিখেছিলেন, "আপনি কি আপনার রাজ্যকে অর্থনৈতিক সঙ্কটের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন? যে সঙ্কটের মুখোমুখি হয়েছে শ্রীলঙ্কা!" কাল্পনিক কথাবার্তায় যার পাল্টা মমতার বক্তব্যে বিরোধী দলনেতা লেখেন, "আপনি নির্দেশ করেন আমি বাজার থেকে আরও টাকা ধার নিতে পারি।"
সূত্রের খবর, ডেরেক ওই চিঠিতে লিখেছেন, শুভেন্দুর কাল্পনিক কথপোকথনের ফলে দুই দেশের সম্পর্কে অবনতি হতে পারে।
ইডি দফতরে পৌঁছলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। এদিন সকাল ১১টা ১২মিনিট নাগাদ বাড়ি থেকে ইডির (ED) দফতরের উদ্দেশে রওনা দেন অভিষেক। ১১টা ৩৪ মিনিটে সিজিও কমপ্লেক্সে (CGO Complex) কালো গাড়িতে ঢুকতে দেখা যায় সাংসদকে। বুধবার ইন্ডিয়া-র বৈঠকে উপস্থিত না থেকে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার ডাকেই সাড়া দিলেন অভিষেক।
বুধবার সকাল থেকেই পুলিসি নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয় সিজিও চত্বর। জানা গিয়েছে, স্কুল নিয়োগ মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য অভিষেককে তলব করা হয়েছে। তাপস মণ্ডল, সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের বয়ান, কুন্তল ঘোষের চিঠি, লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে তাঁর ভূমিকা কী, সেই বিষয়ে এদিন অভিষেককে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে খবর।
এদিন, দুপুর ১২টা নাগাদ জিজ্ঞাসাবাদ পর্ব শুরু হবে সিজিও কমপ্লেক্সের পাঁচতলায় ইডি-র দফতরে। উপস্থিত থাকবেন দু’জন অ্যাসিস্টেন্ট পদমর্যাদার অফিসার। এই ঘরে ভিডিয়ো রেকর্ডিং হবে বলে ইডি সূত্রে খবর।
এদিকে, বুধবারই দিল্লিতে ইন্ডিয়ার বৈঠক রয়েছে। সেখানে যে তিনি থাকছেন না, তা আগেই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল। মঙ্গলবার তৃণমূলের তরফে সাংবাদিক বৈঠক করে জানিয়ে দেওয়া হয়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তদন্তের মুখোমুখি হতে ভয় পান না । কিন্তু ‘ইন্ডিয়া’ বৈঠকের দিনই কেন তলব? এই প্রশ্নেই সরগরম রাজনীতি।
ইডির ডাকে আগামীকাল কি হাজির হবেনা অভিষেক! রবিবার টুইটে অভিষেক নিজেই জানিয়েছিলেন, ইন্ডিয়া জোটের সমন্বয় কমিটির বৈঠকের দিন তাঁকে তলব করেছে ইডি। এ প্রসঙ্গে বিজেপি ও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে কটাক্ষ ছুড়েছিলেন তিনি। একদিকে শরদ পাওয়ারের বাসভবনে ইন্ডিয়া জোটের বৈঠক। অপরদিকে ইডির তলব। কোনদিকে যাবেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়? তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলের অন্দরে শুরু হয়েছিল জোর জল্পনার। মঙ্গলবার ঘটল সেই সমস্ত জল্পনার অবসান।
সূত্রের খবর, ইডির ডাকে সাড়া দেবেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দিতে চলেছেন তিনি। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ১৩ সেপ্টেম্বর দিল্লিতে বিরোধী জোট ইন্ডিয়ার সমন্বয় কমিটির প্রথম বৈঠকের দিনই ইডি দফতরে ডেকে পাঠানো হয়েছে, বলেই নিজের এক্স অ্যাকাউন্টে জানিয়েছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপর থেকেই হাজিরা দেবেন কি না? তা নিয়ে দীর্ঘ জল্পনার সৃষ্টি হলেও, সূত্রের খবর অনুযায়ী, বৈঠকে যাওয়া বাতিল করে হাজিরা দেবেন অভিষেক।
এদিকে অভিষেকের হাজিরার খবর সামনে আসতেই সিজিও কমপ্লেক্সের নিরাপত্তায় আরও জোর দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই সিজিও কমপ্লেক্সের নিরাপত্তা সরেজমিনে খতিয়ে দেখেছেন বিধাননগর পুলিসের শীর্ষ কর্তারা। পাশাপাশি, সিজিও কমপ্লেক্সের ঠিক বাইরে নিরাপত্তারক্ষীদের জন্য অস্থায়ী তাবুরও ব্যবস্থা রয়েছে। প্রসঙ্গত নিয়োগ দুর্নীতির জট খুলতে যেভাবে তেঁড়েফুঁড়ে ময়দানে নেমেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা। সেখানে দাঁড়িয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই তলব যে যথেষ্টই তাৎপর্যপূর্ণ। তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
ঘরের মধ্যেই খুন (Death) হাওড়া (Howrah) পুরসভার এক অস্থায়ী কর্মী। শনিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে হাওড়ার (Howrah) সালকিয়ায়। গোটা ঘটনায় মালিপাঁচঘড়া থানার পুলিস তদন্ত শুরু করলেও এখনও পর্যন্ত ধরা পড়েনি অভিযুক্ত।
জানা গিয়েছে, মৃতের নাম শশাঙ্ক চট্টোপাধ্যায় (৫০) ওরফে মধু। পুলিস সূত্রে খবর, শনিবার রাত ১১ টা নাগাদ বাড়ির লোক তাঁঁকে নিজের ঘরের মেঝেতে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। এছাড়াও ওই ঘরে মদের ভাঙ্গা বোতল এবং কাচের গ্লাস পাওয়া যায়। প্রভাস কুমার নামে এক আত্মীয় জানিয়েছনে, শনিবার দুপুর বারোটা নাগাদ শশাঙ্ক তাঁর এক পরিচিত বন্ধুকে নিজের বাড়িতে ডাকেন। সেই বন্ধু বাড়িতে এলে দু'জনে মিলে দুপুরের খাওয়া-দাওয়ার পর মদ্যপান শুরু করেন। সন্ধেবেলা পর্যন্ত দু'জনকে একসঙ্গে ঘরে বসে মদ্যপান করতে দেখা যায়। তারপরই রাত সাড়ে দশটা নাগাদ তাঁর দাদা দোকান বন্ধ করে যখন বাড়ি ফেরেন তখন ঘরের দরজা খুলে উঁকি মারলে তিনি দেখেন, শশাঙ্ক রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছেন মেঝেতে। এরপর মালিপাঁচঘড়া থানায় খবর দিলে ঘটনাস্থলে আসে পুলিস। পুলিস দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।
আরও জানা গিয়েছে, শশাঙ্ক বাবুর গলায় এবং দেহের অন্যান্য অংশে গভীর ক্ষতচিহ্ন ছিল। প্রাথমিক তদন্তে পুলিসের অনুমান, ভাঙা কাঁচের বোতল দিয়ে তাঁর গলা কেটে খুন করা হয়েছে। দেহ থেকে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের জন্যই ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তাঁর। মালিপাঁচঘরা থানার পুলিসের পাশাপাশি হাওড়া সিটি পুলিসের গোয়েন্দারাও এই খুনের তদন্তে নেমেছে।
পুলিস সূত্রে খবর, ঘটনাস্থলে কোনও অস্ত্র পাওয়া না গেলেও ভাঙা কাঁচের বোতল এবং গ্লাস পাওয়া গিয়েছে। তদন্তের স্বার্থে বিভিন্ন রাস্তার সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। এর পাশাপাশি ফরেনসিক টিম ডাকা হয়েছে। পুলিসের ধারণা, অভিযুক্ত শশাঙ্কের পরিচিত। রাগের মাথায় খুনের সম্ভাবনাও উড়িয়ে দিচ্ছে না পুলিস। কী কারণে খুন তা খতিয়ে দেখছে পুলিস। এই ঘটনায় আতঙ্কিত এলাকার বাসিন্দারা।
রাখী বন্ধন উৎসব উদযাপন করতে পারলেও জন্মাষ্টমী পালন করতে পারেননি ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটেন প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক (Rishi Sunak)। তার জন্য আক্ষেপ থেকেই গিয়েছিল তাঁর। জি-২০ সম্মেলনের (G 20 Summit) জন্য ভারতে এসেই সে কথা জানিয়েছিলেন। এর পর তিনি মন্দির দর্শনের ইচ্ছাপ্রকাশও করেছিলেন। আর সেই ইচ্ছাপূরণ করতেই আজ অর্থাৎ ১০ সেপ্টেম্বর, রবিবার অক্ষরধাম মন্দির দর্শন করতে গেলেন তিনি। এদিনের জি-২০ সম্মেলনের আগেই এক ফাঁকে ঈশ্বরের দরবারে গিয়ে আশীর্বাদ নিলেন তিনি।
ব্রিটেনে থাকলেও বা ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হলেও ঋষি সুনক ভোলেননি তাঁর শিকড়। বরং তিনি যে 'গর্বিত হিন্দু', সেই কথা একাধিকবার প্রকাশ্যে জানিয়েছেন তিনি। ফলে এদিন তাঁকে জন্মাষ্টমী পালন করতে না পারার আক্ষেপ মেটাতে দেখা গেল। সূত্রের খবর, রবিবার সকাল ৭ টা নাগাদ সস্ত্রীক পৌঁছে গিয়েছিলেন দিল্লির অক্ষরধাম মন্দিরে। সেখানে গিয়ে স্ত্রী অক্ষতা মূর্তিকে নিয়ে পুজো-আরতি করেন, মূর্তিদের সামনে ফুল অর্পণ করেন। সেখানকার সাধুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ও কথা বলেন বলে জানা গিয়েছে।
অক্ষরধাম মন্দিরের ডিরেক্টর জ্যোতিন্দ্র ডাবে জানান, ঋষি সুনক ও তাঁর স্ত্রী অক্ষতা মন্দিরে এসে প্রায় ১ ঘণ্টা ধরে ছিলেন। তাঁদের উপহার হিসাবে মন্দিরের মডেল দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও জানিয়েছেন, ঋষি সুনক জানিয়েছেন, তিনি যখনই সময় পাবেন তখনই মন্দির দর্শন করতে আসবেন।
৯ সেপ্টেম্বর, শনিবার ৫৬ বছরে পা দিলেন অভিনেতা অক্ষয় কুমার (Akshay Kumar)। আজ তাঁর ৫৬ তম জন্মদিন। তবে তাঁর জন্মদিনে তাঁকে কোনও পার্টি করতে দেখা যায়নি বাকি সব তারকাদের মতো। বলিউডের 'খিলাড়ি'-কে এবারে দেখা গেল এক অন্য রূপেই। জানা গিয়েছে, তাঁর জন্মদিনে তিনি পৌঁছে গিয়েছেন ঈশ্বরের দরবারে। তিনি আশীর্বাদ নিতে পৌঁছে গিয়েছেন উজ্জয়িনীর মহাকালেশ্বর মন্দিরে। ইতিমধ্যেই অভিনেতার একমনে ঈশ্বরের নাম সংকীর্তনের ছবি-ভিডিও ভাইরালও হয়েছে নেটপাড়ায়।
মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের উজ্জয়িনী শহরে অবস্থিত মহাকালেশ্বর মন্দির। জন্মদিনে এই মন্দিরেই পুজো দিতে এলেন অক্ষয় কুমার। তাঁর সঙ্গে বোন, ভাগনি ও ছেলে আরভকে দেখা যায়। আবার অক্ষয়ের থেকে কিছুটা দূরে বসে থাকতে দেখা যায় ক্রিকেটার শিখর ধাওয়ানকেও। এদিন 'খিলাড়ি'-কে আপাদমস্তক গেরুয়া বসনে দেখা গিয়েছে। কপালে চন্দন। আর পাশে সাদা পঞ্জাবি পরে বসে আছেন ছেলে আরভ। হাত জোড় করে, ভক্তি ভরে শিবের আরাধনা করতে দেখা গিয়েছে অক্ষয়কে।
তবে অক্ষয়ের এমন আধ্যাত্মিক ভাবনা দেখে বেজায় খুশি তাঁর অনুরাগীরা। জন্মদিনে তাঁকে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি একজন লিখেছেন, 'অক্ষয়ের ইশ্বরভক্তি আমার মন কেড়ে নিয়েছে। আজকের দিনের সেরা ছবি এটি।' প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায় অক্ষয়ের ছবি 'ওএমজি ২'। বক্স অফিসে ভালোই ব্যবসা করেছে এটি। আর এবারে খুব শীঘ্রই মুক্তি পেতে চলেছে তাঁর আসন্ন ছবি 'মিশন রানিগঞ্জ'।
এ লড়াই কোনও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের নয়, বরং প্রশাসনের বিরুদ্ধে প্রশাসনের। একজন অপরজনকে লাগাতার আক্রমন করছেন। তারপর পাল্টা আক্রমন করছেন অপরজনও। এ যুদ্ধ পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর ও প্রশাসনিক প্রধান অর্থাৎ রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের।
সম্প্রতি উপাচার্য নিয়োগ সহ বিভিন্ন বিষয় নয় রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত চরমে উঠেছিল। আক্রমন, পাল্টা আক্রমণে শনিবার রাজ্যপাল হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন, মাঝরাত পর্যন্ত দেখুন কী করি! পালটা শিক্ষামন্ত্রী আবার তাঁর সঙ্গে ‘ভ্যাম্পায়ারে’র তুলনা করলেন!
শনিবার এক্স বার্তায় ব্রাত্য লিখেছেন, 'মাঝরাত পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। কী পদক্ষেপ নেওয়া হয় দেখতে থাকুন। সাবধান! সাবধান! সাবধান! শহরে নতুন ভ্যাম্পায়ার এসেছে। শহরবাসী আপনারা সতর্ক থাকুন। নিজেদেরকে সাবধানে রাখুন। অধীর আগ্রহে ভারতীয় পুরাণ অনুযায়ী রাক্ষস প্রহরের জন্য অপেক্ষা করছি।'
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত দীর্ঘদিনের। রাজ্যের মনোনীত কাউকে উপাচার্য হিসাবে না নিয়ে নিজের পছন্দমতো অধ্যাপকদের উপাচার্য পদে নিয়োগ শুরু করেছেন রাজ্যপাল। যার প্রতিবাদে রাজ্য সরকার পন্থী শিক্ষাবিদ এবং উপাচার্যরা রাস্তাতেও নেমেছেন। বুধবারই রেজিস্ট্রারদের বৈঠকে উপাচার্য নিয়োগ এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে রাজ্যপালকে বিঁধেছেন ব্রাত্য। ওই বৈঠক থেকে তিনি বলেন, রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান ‘পুতুলখেলা খেলছেন’। তাঁকে মহম্মদ বিন তুঘলকের সঙ্গে তুলনাও করেছিলেন।
যার পালটা হিসাবে শনিবারই রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস কার্যত হুঁশিয়ারির সুরে শিক্ষামন্ত্রীর উদ্দেশে বলে দিয়েছিলেন, “আমি যা করছি তার জন্য গর্বিত। আমার আচরণে আমি খুশি। মধ্যরাত পর্যন্ত দেখতে থাকুন, আসল পদক্ষেপ কাকে বলে।” রাজ্যপালের এই হুঁশিয়ারিতে স্বাভাবিকভাবেই রাজ্য রাজনীতিতে আলোড়ন পড়ে গিয়েছে। রাজ্যপাল কী পদক্ষেপ করতে চলেছেন, তা নিয়ে জল্পনাও শুরু হয়ে যায়।
অলিম্পিকেও যুক্ত করা হোক ক্রিকেট। বিশ্বকাপ ট্রফির উন্মোচনে এসে কলকাতার ইডেন গার্ডেনে এমনই প্রস্তাব দিলেন ক্রীড়া তারকারা। শুক্রবার সন্ধেয় ওই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন ঝুলন গোস্বামী, লিয়েন্ডার পেজ, অশোক দিন্দা সহ অনেকেই।
আগামী মাসের ৫ তারিখ থেকে ভারতের মাটিতে শুরু হবে ওয়ানডে বিশ্বকাপ। ইতিমধ্যে তার জন্য উত্তেজনা চড়ছে। টিকিট বিক্রিও শুরু হয়েছে। সেমিফাইনাল সহ মোট পাঁচটি ম্যাচ রয়েছে ইডেনে। শুক্রবার রাতের ওই অনুষ্ঠানে তারকারা জানিয়েছেন, অলিম্পিকের মতো জনপ্রিয় খেলায় ক্রিকেটের সংযুক্তিকরণ হলে পরিচিতি ও বিস্তার আরও বাড়বে।
তিনি মহেন্দ্র সিং ধোনি। ক্রিকেটের পাশাপাশি তিনি যে ফুটবল ভালবাসেন সে কথা সকলেরই জানা। কিন্তু এবার গল্ফের মাঠেও সমান পারদর্শিতা দেখালেন মাহি। প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে গল্ফ খেললেন তিনি। যে ফুটেজ ইতিমধ্যেই ঝড় তুলেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মাহিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন গল্ফ খেলার জন্য। নিউ ইয়র্ক লাগোয়া নিউ জার্সি ট্রাম্প ন্যাশনাল গল্ফ কোর্স বেডমিনিস্টারে বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় এই দুই ব্যক্তিত্ব মুখোমুখি হয়েছিলেন।
ধোনির বন্ধু ব্যবসায়ী হিতেশ সাংভি সেই বিশেষ মুহূর্তের ছবি ও ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন। যেখানে দেখা যাচ্ছে, নিজের চিরাচরিত মাগা টুপি পরে ট্রাম্প, অন্যদিকে নয়া লুকে ধোনি হাতে রয়েছে স্টিক। দুজনে মিলে খেলছেন। এমনকি ধোনির টেকনিকের ওপর কড়া নজর রাখতেও দেখা গিয়েছে ট্রাম্পকে।
কথায় আছে ভ্রমণপ্রিয় বাঙালি। বাঙালি ভ্রমণপ্রিয় বলেই সপ্তাহন্তে ছুটি পেলে কিংবা যে কোনও ছুটিতে ছুটে যায় কোনও অজানা জায়গায়, সমুদ্রে, পাহাড়ে, কিংবা জঙ্গলে। সামনে বাঙালির প্রিয় ও সর্ববৃহৎ উৎসব দুর্গাপুজো। দুর্গাপুজোর ছুটিতে বহু বাঙালি শহরের কোলাহল ছেড়ে পাহাড়ে, নিরিবিলিতে কটা দিন কাটাতে চান। অনেকেই উত্তরবঙ্গে যাওয়ার টিকিট কেটে রেখেছেন কিন্তু বুঝতে পারছেন না নিরিবিলি কোথায় যাবেন? তাদের জন্য কম খরচে, সাধ্যের মধ্যে পাহাড়ের এক নতুন ঠিকানার খোঁজ দেবে সিএন ডিজিটাল।
দার্জিলিং, কার্শিয়াং, কালিম্পঙ, জায়গাগুলির নাম আপনারা অনেক শুনেছেন। কিন্তু দার্জিলিং জেলা ও কালিম্পঙ জেলা গুলির মধ্যে বহু অফবিট জায়গা রয়েছে যেখানে অনেকেই হয়ত যাননি। নিরিবিলিতে ঘুম থেকে উঠে কাঞ্চনজঙ্ঘার মুখ দেখতে দেখতে খেয়ে নিতে পারেন এক কাপ চা। ঠান্ডায় নিরিবিলিতে ব্যালকনিতে বসেই পাহাড়ের অপরূপ দৃশ্য দেখতে দেখতে কাটিয়ে দিতেন পারেন সময়।
এই প্রতিবেদনের মূল আকর্ষণ কালিম্পঙ জেলার রামধুরা বা শীরসের্গাঁও। জায়গাটি কালিম্পঙ জেলার একটি নিরিবিলি গ্রাম। এখানে বিভিন্ন নাম জানা ও অজানা পাখির ডাক, সকালে কাঞ্চনজঙ্গার অপরূপ দৃশ্য। আশেপাশে ভালো ভালো স্পট, তাছাড়া নিরিবিলিতে পাহাড়ের সীমানা ছাড়ানো মনোরম দৃশ্য উপভোগ করতে আপনার মন্দ লাগবে না।
কিভাবে যাবেন?
কালিম্পঙের রামধুরা বা শিরসেগাঁও নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ৮০ কিমি দূরত্বে অবস্থিত। আপনি যেতে পারেন শিলিগুড়ি থেকেও। শিলিগুড়ি থেকে কালিম্পঙ হয়ে গাড়ি করে পৌঁছে যান রামধুরা। কিংবা আপনি যদি বাসে আসতে চান তবে শিলিগুড়ি থেকে শেয়ার গাড়িতে বা বাসে কালিম্পঙ। সেখান থেকে ট্যাক্সি নিয়ে চলে যেতে পারেন রামধুরাতে। সময় লাগবে মোটামুটি সাড়ে ৪ ঘন্টা মত। চাইলে আপনি ব্যক্তিগত গাড়িতেও আসতে পারেন। হোম স্টে-কে আগে বলে রাখলে পাবেন পিক এবং ড্রপ পরিষেবা।
কোথায় থাকবেন?
রামধুরা কালিম্পঙের একটি ছোট্ট গ্রাম, অল্প কিছু জনবসতি ও হোমস্টে নিয়ে এই গ্রামটি। সম্প্রতি বেশ কিছু হোমস্টে তৈরি হয়েছে, যাদের মধ্যে আকর্ষণীয় হোমস্টে হল থুলুং হোমস্টে। এখানে আপনি ঘর থেকে, ব্যালকনি থেকে পেয়ে যাবেন কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ দৃশ্য। পাবেন বাঙালি সুস্বাদু খাবার। পাবেন বনফায়ারের সুবিধা। সঙ্গে প্রকৃতির প্রকৃত দৃশ্য। রইল থুলুং হোমস্টের যোগাযোগের নম্বর: ৯৩৭২৬১৭৬৯৯/৯৮৩০৮৮০৯৮৬
কোথায় ঘুরবেন?
রামধুরা থেকে আপনি চাইলে সহজেই ঘুরতে যেতে পারেন পূর্ব সিকিম। এক বা দুই রাত রামধুরাতে কাটিয়ে ঘুরে আসতে পারেন জুলুক, ওল্ড জিগজ্যাগ রোড, কুপুপ লেক, ওল্ড বাবা মন্দির ও ইন্দো-চায়না বর্ডার থেকে। পাশাপাশি আপনি চাইলে, এখান থেকেই ঘুরে নিতে পারেন কালিম্পঙের রিশপ, লাভা, নেওড়া ভ্যালি ন্যাশনাল পার্ক। ঘুরে নিতে পারেন কালিম্পঙের ঋষিখোলা, পেঁদুং গ্রাম গুলিও। এছাড়া আপনি চাইলে পুজোর ছুটি কাটিয়ে ফেরার সময় কালিম্পঙের ডেলো, ও কালিম্পঙের স্থানীয় সাইডিসিন গুলিও সেরে নিতে পারেন।
গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ২ হাজার বোতল ফেনসিডিল সহ ৩ পাচারকারীকে গ্রেফতার করল পুলিস। মঙ্গলবার সকালে ভীমপুর থানার অন্তর্গত ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত এলাকার ঘটনা। পুলিস জানিয়েছে, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে অভিযানে নেমে ৩ পাচারকারী সহ বহুমূল্যের নিষিদ্ধ কাশির সিরাফ ঊদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে ধৃতদের নাম, ধৃতদের নাম সজল হালদার, কৃষ্ণ মন্ডল, এবং আবু বক্কর মন্ডল। আজ অর্থাৎ মঙ্গলবারই ধৃতদের কৃষ্ণনগর দায়রা আদালতে পাঠানো হয়েছে বলে সূত্রের খবর। অভিযুক্তদের হেফাজতে নিয়ে এ ঘটনায় কারা জড়িত আছে তা জিজ্ঞাসাবাদ করে দেখা হবে বলে পুলিস সূত্রের খবর।
পুলিস সূত্রের খবর, মঙ্গলবার আনুমানিক সকাল ৬টা নাগাদ হগোপন সূত্রে পাচারের খবর পায় পুলিস। খবর পেয়ে অভিযানে নেমে পড়ে কর্তব্যরত পুলিসকর্মী। সেসময় নাকা চেকিংয়ে ভীমপুর থানার অন্তর্গত শাকদা বাস স্ট্যান্ড ছেড়ে নতুন পাড়া এলাকার কাছাকাছি দুটি চারচাকা গাড়িকে পুলিসের সন্দেহ হয়। এরপর গাড়ি দুটিকে থামিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ ও তল্লাশি চালিয়ে ২০০০ বোতল ফেনসিডিল সহ তিনজনকে গ্রেফতার করে নদীয়ার ভীমপুর থানার পুলিস। পাশাপাশি পুলিস জানিয়েছে, ধৃতদের থেকে পাওয়া ফেনসিডিলের বাজার মূল্য প্রায় ৩ লক্ষ টাকা। এছাড়া ধৃতরা সবাই নদিয়ার করিমপুরের বাসিন্দা। অভিযুক্তরা কোথা থেকে ফেনসিডিল পাচার করছিল, এবং কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল সেটাও তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিস।