Breaking News
Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?      Sarabjit Singh: ভারতীয় বন্দি সরবজিৎ সিং-এর হত্যাকারী সরফরাজকে গুলি করে খুন লাহোরে      BJP: ইস্তেহার প্রকাশ বিজেপির, 'এক দেশ এবং এক ভোট' লাগু করার প্রতিশ্রুতি      Fire: দমদমে ঝুপড়িতে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ড, ঘটনাস্থলে দমকলের একাধিক ইঞ্জিন      Bengaluru Blast: বেঙ্গালুরু ক্যাফে বিস্ফোরণকাণ্ডে কাঁথি থেকে দুই সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করল এনআইএ      Sheikh Shahjahan: 'সিবিআই হলে ভালই হবে', হঠাৎ ভোলবদল শেখ শাহজাহানের      CBI: সন্দেশখালিকাণ্ডে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের...     

Medicine

Expired: মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ রোগীকে! কাঠগড়ায় চন্দননগর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল

সরকারি হাসপাতাল থেকে রোগীকে দেওয়া হচ্ছে মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ (Expired medicine)! এমনই অভিযোগ  চন্দননগর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের (Chandannagar Super Specialty Hospital) বিরুদ্ধে। যে ওষুধে রোগমুক্তি হয়, প্রাণ বাঁচে মানুষের সেই ওষুধেই মৃত্যুর পথে ঠেলে দেওয়া? জানা গিয়েছে, দু-তিন দিন ধরে জ্বরে ভুগছিলেন হুগলির চন্দননগরের বাসিন্দা মালতি মল্লিক। গত ১১ সেপ্টেম্বর  চন্দননগর  হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে যান তিনি। আউটডোর থেকে ওষুধ দেওয়া হয়। ১২ সেপ্টেম্বর সকালে বাড়িতে ওষুধ খেতে গিয়েই চক্ষু চড়কগাছ। তিন মাস আগে মেয়াদ ফুরিয়ে যাওয়া ওষুধ দেওয়া হয়েছে রোগীকে।

রোগীর পরিবারের তরফে হাসপাতালের বিরুদ্ধে অভিযোগ, নিছক ভুল বলেই দায় ঝেড়ে ফেলেন কর্তৃপক্ষ। প্রশ্ন উঠছে, তবে কি রোগীদের জীবনের কোনও মূল্য নেই? রোগী জীবন নিয়েও ছিনিমিনি? অভিযোগ, বাক্স ভর্তি মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ ছিল। হাসপাতালের পরিষেবা নিয়েও বিস্তর ক্ষোভ রোগী পরিবারের।

এ নিয়ে শুরুতে মুখ খুলতে চাননি হাসপাতাল সুপার ধ্যানব্রত মণ্ডল। পরে তিনি জানান,  বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষ, অভিযুক্তদের মধ্যে ৩ জনকে শোকজ করা হয়েছে।

রাজ্যে মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধের অসাধু কারবার চলছে বলে অভিযোগ করেছিলেন খোদ রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। এবার মিলল সর্ষের মধ্যেই ভূত! সরকারি হাসপাতাল থেকেই রোগীদের দেওয়া হচ্ছে মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ? এরাজ্যে কি জনস্বাস্থ্য নিয়ে কোনও দায় নেই? মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ খেয়ে প্রাণসংশয়ও হলে দায় কার?

7 months ago
Sleep: মুঠো মুঠো ঘুমের ওষুধ নয়, অনিদ্রা দূর করার জন্য মেনে চলুন এই নিয়মগুলো

ঘরে ঘরে এখন দেখা যাচ্ছে ইনসোমনিয়ার রোগী। অর্থাৎ রাতে ঘুম (Sleep) না হওয়া, ঘণ্টার পর ঘণ্টা জেগে থাকার রোগের নামই ইনসোমনিয়া (Insomnia)। ফলে রাতে ঘুম না আসতেই সঙ্গে সঙ্গে খেয়ে নিচ্ছেন ঘুমের ওষুধ। তবে আদৌ কি তা কার্যকরী? আর কার্যকর হলেও তা কি শরীরের কোনও ক্ষতি করছে না! প্রশ্নগুলো তাঁদের করা উচিত, যাঁরা প্রায় রোজই এই ঘুমের ওষুধ খেয়ে ঘুমোতে যান। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ঘুমের ওষুধ না খেয়েও যাতে স্বাভাবিকভাবে ঘুম আসে, তার জন্য কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, রাতে ঘুম না আসার প্রধান কারণই হল অনিয়মিত জীবনযাপন। রাতে দীর্ঘক্ষণ ফোন ঘাঁটা, ঠিক সময়ে না ঘুমিয়ে দেরি করে শুতে যাওয়া, আর এইগুলোই ধীরে ধীরে অভ্য়াসে পরিণত হয়ে যায়। ফলে বিশেষজ্ঞরা প্রথমেই পরামর্শ দেন, রাতে শুতে যাওয়ার আগে ফোনকে দূরে সরিয়ে রাখার। এছাড়াও প্রতিদিন একই সময়ে শুতে যাওয়া ও একই সময়ে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করার জন্য বলে থাকেন তাঁরা। আবার ঘুমোতে যাওয়ার আগে চা বা কফি না খাওয়ারও পরামর্শ দেন তাঁরা। আর এই নিয়মগুলো মেনে চললেই ঘুমের ওষুধ ছাড়াই ঘুম আসবে স্বাভাবিকভাবে, এমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের। আর এরপরেও যদি কারো ঘুম না আসে, তবে তাঁকে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার জন্য় বলে থাকেন।

8 months ago
Nadia: রমরমিয়ে চলছে মেয়াদ উত্তীর্ন ওষুধের ব্যবসা, অসুস্থ ৯ মাসের শিশু

রমরমিয়ে চলছে মেয়াদ উত্তীর্ন হয়ে যাওয়া ওষুধের (Expired Medicine) ব্যবসা। আর সেই ওষুধ খেয়েই অসুস্থ ৯ মাসের শিশু। ঘটনাটি ঘটেছে নবদ্বীপের (Nadia) প্রাচীন মায়াপুর ৬ নম্বর ওয়ার্ডে। এই ঘটনায় ওই অসুস্থ বাচ্চার পরিবারের তরফ থেকে নবদ্বীপ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। ইতিমধ্যেই এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস (Police)। এই ঘটনার খবর পেয়ে সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিরা ওই দোকানে গেলে তড়িঘড়ি দোকান বন্ধ করে চলে যান দোকানদার। 

সূত্রের খবর, মায়পুর ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা লক্ষ্মীকান্ত ঘোষ এবং তাঁর স্ত্রী। তাঁদেরই ৯ মাসের সন্তান অসুস্থ থাকায় স্থানীয় একটি শিশু রোগ বিশেষজ্ঞকে দেখান। সেই সময় ওই ডাক্তার কিছু ওষুধ প্রেসক্রাইব করেন। তখনই লক্ষ্মীকান্ত ঘোষ নবদ্বীপ বুড়োশিবতলার একটি ফার্মেসীতে প্রেসক্রাইব করা ওষুধগুলি আনতে যান। 

অভিযোগকারীদের দাবি, দীর্ঘ ৪ দিন দু'বেলা করে ওই ওষুধ বাচ্চাটিকে খাওয়ানো হয়। যার ফলে বাচ্চার শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হয়। তখনই তাঁদের সন্দেহ হয়। তাঁরা ওষুধের গায়ে লেখা তারিখটি দেখেন। তখনই তাঁরা দেখতে পান ওষুধগুলির মেয়াদ প্রায় চার মাস আগে শেষ হয়ে গিয়েছে। তাঁরা আরও দাবি করেন, পরবর্তীতে তাঁরা ওই ওষুধ দোকানে যান। তবে দোকানদার প্রথমে এই ঘটনার কথা অস্বীকার করলেও পরে বিল দেখালে স্বীকার করে নেন যে, তারা ভুলবসত ওই ওষুধগুলি দিয়ে ফেলেছেন। 

8 months ago


Governer: জাল ওষুধের রমরমা নিয়ে বিস্ফোরক রাজ্যপাল

এবার জাল ওষুধ নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। তাঁর অভিযোগ, রাজ্যে রমরমিয়ে চলছে অসাধু ওষুধ চক্র। রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধানের এই বক্তব্যের পর শুরু হয়েছে চাপানউতোর। রাজ্যপালের ওই মন্তব্যের পর রাজ্য প্রশাসনের বিরুদ্ধে আঙুল তুলেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। 

শুক্রবার একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। সেখানে তিনি অভিযোগ করেন, মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধের উপর লেবেল লাগিয়ে ফের বিক্রি করা হচ্ছে। কোটি কোটি টাকার অসাধু চক্র এই কাজে সক্রিয় বলে অভিযোগ তাঁর। 

রাজ্যপালের এই দাবির পর তীব্র রাজনৈতিক চাপানোতর তৈরি হয়েছে। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছে সিপিএম, বিজেপি। তাদের অভিযোগ, গোটা রাজ্যে অসাধু কারবারীরা সক্রিয় হয়ে উঠেছে। সব ক্ষেত্রেই দুর্নীতি চলছে বলে অভিযোগ করে তারা

9 months ago
Msd: কৃষক সেজে ব্যাথার ওষুধ পাচারের অপরাধ, বিএসএফ-র হাতে গ্রেফতার এক

ব্যাথার ওষুধ (Medicine)-সহ এক দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার (Arrest) করলো বিএসএফ (BSF)। ঘটনাটি ঘটেছে রানিনগরের কাহারপাড়া সীমান্তে। বিএসএফের সূত্রে জানা গিয়েছ ধৃতের নাম বিক্রম দাস, বয়স ৪০ বছর। কাহারপাড়ায় বাসিন্দা তিনি।

জানা গিয়েছে, ধৃত জল দেওয়া প্লাস্টিকের পাইপের মধ্যে ভরে কৃষক সেজে চাষের জমিতে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন। তার জন্য পাইপ নিয়ে সে কাহারপাড়া ওপি পয়েন্টে নাম এন্ট্রি করতে গিয়েছিলেন। ওই ব্যক্তিকে দেখে বিএসএফ জওয়ানদের সন্দেহ হওয়ায় তাঁকে আটক করা হয়। শুরু হয় পাইপে তল্লাশি। তল্লাশি করতেই পাইপ থেকে ওই ওষুধের ষ্ট্রিপ বেরিয়ে পড়ে। 

জানা গিয়েছে, পাইপের মধ্যে ১২২০টি ষ্ট্রিপ রয়েছে। যার বাজারমূল্য ভারতীয় টাকায় ৪,৬৩,৬০০ টাকা। ধৃত ব্যক্তিকে রানিনগর থানায় স্থানান্তরিত করা হয়েছে। ওই ঘটনায় কৃষকদের মধ্যে প্রবল চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এক ষ্ট্রিপ ওষুধের মূল্য ৩৮০ টাকা। যা বাংলাদেশে ১৩৮০ টাকায় বিক্রি হয়।

12 months ago


Medicine: বড় ধাক্কা মধ্যবিত্তর! বেড়েছে দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় একগুচ্ছ ওষুধের দাম

নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় জিনিসের মধ্য়ে ওষুধ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। শরীরে খুব বেশি সমস্যা না দেখা গেলে সাধারণ মানুষ ডাক্তারের কাছে যেতে চান না। ফলে নিজে থেকেই বাধা-ধরা কিছু ওষুধ কিনে খান মানুষ। ফলে ওষুধের উপর ব্যাপকভাবে নির্ভর করে থাকে সাধারণ মানুষ। কিন্তু এবার এই ওষুধের দামই বৃদ্ধি পেতে চলেছে। ফলে এর থেকে বোঝাই যাচ্ছে, ওষুধের দামবৃদ্ধি এবার সকল মানুষকে প্রভাবিত করবে। এপ্রিল মাসের ১ তারিখ থেকেই এই দামবৃদ্ধি বলে জানা গিয়েছে। বিভিন্ন ব্যথানাশক, অ্যান্টি-ইনফেকটিভ, কার্ডিয়াক ওষুধ এবং অ্যান্টিবায়োটিক-সহ প্রয়োজনীয় ওষুধের দামে বৃদ্ধি হতে চলেছে।

জানা গিয়েছে, ওষুধের দাম আগের চেয়ে অন্তত ১২ শতাংশ বৃদ্ধি পেতে চলেছে। ১ এপ্রিল থেকে ওষুধের দামে ১২.১২১৮ শতাংশ বৃদ্ধিতে সবুজ সঙ্কত দিয়েছে ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল প্রাইসিং অথরিটি (এনপিপিএ)। আরও জানা গিয়েছে, ওষুধের দামে এই ১২ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি এক বছরের হিসাবে সর্বোচ্চ। যে যে ওষুধগুলির দাম বেড়েছে সেগুলি হল- হ্যালোথেন, আইসোফ্লুরেন, কেটামাইন, নাইট্রস অক্সাইড, আইবুপ্রোফেন, ডাইক্লোফেনাক, মেফেনামিক অ্যাসিড, বেনজিলপেনিসিলিন, প্যারাসিটামল, অ্যামোক্সিলিন, মরফিন, অ্যামপিসিলিন ট্যাবলেটের।

আবার দাম বেড়েছে ক্যানসার, স্নায়ু, এইডস, যক্ষ্মা রোগের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত ওষুধ।  দামবৃদ্ধির তালিকায় রয়েছে গ্যাসের ওষুধও। ওআরএস থেকে শুরু করে ল্যাকটুলোজ, বিসাকোডাইল ইত্যাদির। আবার জন্মনিরোধক ওষুধ, হরমোনজনিত সমস্যা, আয়রন ট্যাবলেট এসবেরও দাম বৃদ্ধি পেতে চলেছে বলে জানা গিয়েছে।

one year ago
Health: স্বাস্থ্যকেন্দ্রে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ দিচ্ছেন ফার্মাসিস্ট! ডাক্তার কোথায়

ডাক্তারের দেখা নেই। রোগীদের ভরসা সেই ফার্মাসিস্ট। অর্থাত্ অসুখ জানাতেই কোনও প্রেসক্রিপশন ছাড়াই ওষুধ দিচ্ছেন ফর্মাসিস্টরা (Pharmacist)। ছবিটা মুর্শিদাবাদ জেলার (Murshidabad) কান্দি ব্লকের অন্তর্গত পুরন্দরপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের। কোথায় গেলেন ডাক্তাররা? কেনই বা ফার্মাসিস্ট ওষুধ দিচ্ছেন? প্রশ্ন করতেই বেজায় চটে যান স্বাস্থ্যকর্মীরা। সংবাদমধ্যমের ক্যামেরায় হাত দিয়ে বাধা দেওয়া হয় খবর সংগ্রহে।   

ডাক্তার না থাকায় হাসপাতালে চিকিত্সা করাতে আসা রোগীরা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। অভিযোগ, নিজেদের খেয়াল খুশিতেই হাসপাতালে আসেন ডাক্তাররা। অগত্যা ভরসা ফার্মাসিস্ট। এমনকি কিছু কিছু রোগীরা অন্য হাসপাতালে ডাক্তার দেখাতে যান।   

তবে এই বিষয়ে একজন ফার্মাসিস্ট জানান, হাসপাতালের দুটি ডাক্তারের মধ্যে একজন ট্রেনিং-এ গিয়েছেন এবং অপরজনের শরীর অসুস্থ। স্থানীয়দের অভিযোগকে অস্বীকার করে তিনি বলেন, এখন প্রতিদিনই হাসপাতালে ডাক্তার থাকে। প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ দেওয়ার বিষয়টি তুলতেই তিনি জানান, ডাক্তার তো নেই তাই দিতে হচ্ছে। তবে এই বিষয়ে বিভাগীয় তদন্ত শুরু করা হবে, জানান কান্দি ব্লকের অতিরিক্ত স্বাস্থ্য আধিকারিক রাজেশ সাহা।

শিক্ষার পাশাপাশি স্বাস্থ্যব্যবস্থা নিয়েও সরকারের গা ঢিলেমি মনোভাব। গ্রামের স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলির দিকে নজর দিচ্ছে না সরকার। কোথাও ভগ্নদশা স্বাস্থ্যকেন্দ্রের তো কোথাও দেখা নেই চিকিত্সকের। এমন অভিযোগে সরব রাজ্যের বিরোধী দলগুলো। 

one year ago